Tag Archives: Kaushiki Amavsya 2024

Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যা এল রেলের কাছে আশীর্বাদ হয়ে! পূর্ব রেলে যা ঘটল, শুনলে মাথা ঘুরে যাবে!

সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপিঠ বীরভূমের তারাপীঠ। প্রত্যেক বছর তারাপীঠে কয়েক লক্ষ ভক্তের সমাগম হয় কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে। এই বছরও তার বিপরীত হয়নি।
সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপিঠ বীরভূমের তারাপীঠ। প্রত্যেক বছর তারাপীঠে কয়েক লক্ষ ভক্তের সমাগম হয় কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে। এই বছরও তার বিপরীত হয়নি।
প্রত্যেক বছর আমাবস্যা উপলক্ষে বিশেষ ট্রেন চালায় পূর্ব রেল। এই বছরও হাওড়া থেকে রামপুরহাট দুটি স্পেশ্যাল ট্রেন চালিয়েছিল পূর্ব রেল। আর তাতেই লক্ষী লাভ পূর্ব রেলের। গত বছরের তুলনায় এই বছরের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে অনেকটা।
প্রত্যেক বছর আমাবস্যা উপলক্ষে বিশেষ ট্রেন চালায় পূর্ব রেল। এই বছরও হাওড়া থেকে রামপুরহাট দুটি স্পেশ্যাল ট্রেন চালিয়েছিল পূর্ব রেল। আর তাতেই লক্ষী লাভ পূর্ব রেলের। গত বছরের তুলনায় এই বছরের আয় বৃদ্ধি পেয়েছে অনেকটা।
তারাপীঠ, যা একটি সিদ্ধপিঠ। প্রতি বছর কৌশিকী অমাবস্যাকে সামনে রেখে লক্ষাধিক ভক্তরা আসেন তারাপীঠে। সারা বছর প্রচুর মানুষ আসেন এই তারাপীঠ মন্দিরে। ভক্তদের এই বিশাল ভিড়কে সামাল দিতে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ প্রতিবারের মতো এবারও বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল।
তারাপীঠ, যা একটি সিদ্ধপিঠ। প্রতি বছর কৌশিকী অমাবস্যাকে সামনে রেখে লক্ষাধিক ভক্তরা আসেন তারাপীঠে। সারা বছর প্রচুর মানুষ আসেন এই তারাপীঠ মন্দিরে। ভক্তদের এই বিশাল ভিড়কে সামাল দিতে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ প্রতিবারের মতো এবারও বিশেষ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছিল।
এই ব্যবস্থার মধ্যে ছিল অতিরিক্ত ট্রেন চালানো, সহায়তা কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো, যাত্রীদের সুবিধার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা এবং স্টেশনের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা। এই বছর কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ তিথি উপলক্ষে রামপুরহাট স্টেশনে ভক্তদের ঢল নেমেছিল।
এই ব্যবস্থার মধ্যে ছিল অতিরিক্ত ট্রেন চালানো, সহায়তা কেন্দ্রের সংখ্যা বাড়ানো, যাত্রীদের সুবিধার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা এবং স্টেশনের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা নিশ্চিত করা। এই বছর কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ তিথি উপলক্ষে রামপুরহাট স্টেশনে ভক্তদের ঢল নেমেছিল।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, অমাবস্যার প্রথম দিন অর্থাৎ ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে রামপুরহাট স্টেশনে টিকিট বিক্রির সংখ্যা ছিল ১৫,৩৪৬, যা গত বছরের প্রথম দিনে অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে ছিল ১২,৫৯৫। টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ৯,৮৫,০৬০ টাকা, যা গত বছরের আয়ের তুলনায় ২৪.৪৩% বেশি।
রেলওয়ে কর্তৃপক্ষের তথ্য অনুযায়ী, অমাবস্যার প্রথম দিন অর্থাৎ ২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তারিখে রামপুরহাট স্টেশনে টিকিট বিক্রির সংখ্যা ছিল ১৫,৩৪৬, যা গত বছরের প্রথম দিনে অর্থাৎ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে ছিল ১২,৫৯৫। টিকিট বিক্রি থেকে আয় হয়েছে ৯,৮৫,০৬০ টাকা, যা গত বছরের আয়ের তুলনায় ২৪.৪৩% বেশি।
গত বছর মেলার প্রথম দিনে আয় হয়েছিল ৭,৯১,৬৪০ টাকা। ভক্তদের এই বিশাল ভিড়কে সামাল দিতে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ রামপুরহাট স্টেশনে পাঁচটি অতিরিক্ত ইউটিএস টিকিট কাউন্টার খোলার ব্যবস্থা করেছিলেন, যার ফলে মোট সাতটি ইউটিএস কাউন্টার এবং চারটি এটিভিএম চালু ছিল।
গত বছর মেলার প্রথম দিনে আয় হয়েছিল ৭,৯১,৬৪০ টাকা। ভক্তদের এই বিশাল ভিড়কে সামাল দিতে পূর্ব রেল কর্তৃপক্ষ রামপুরহাট স্টেশনে পাঁচটি অতিরিক্ত ইউটিএস টিকিট কাউন্টার খোলার ব্যবস্থা করেছিলেন, যার ফলে মোট সাতটি ইউটিএস কাউন্টার এবং চারটি এটিভিএম চালু ছিল।
এই সাতটি টিকিট কাউন্টার দিনরাত ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা হয়েছিল। এছাড়াও স্টেশনে পানীয় জলের ব্যবস্থা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
এই সাতটি টিকিট কাউন্টার দিনরাত ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা হয়েছিল। এছাড়াও স্টেশনে পানীয় জলের ব্যবস্থা, পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা, এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।
ভক্তদের সুবিধার জন্য রামপুরহাট স্টেশনে একটি মেডিক্যাল সহায়তা বুথও করা হয়েছিল রেল কর্তৃপক্ষের তরফে। হাওড়া ডিভিশনের আধিকারিক ও তদারক কর্মীরা রামপুরহাট স্টেশনের যাত্রীদের সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। (রিপোর্টার-- সৌভিক রায়)
ভক্তদের সুবিধার জন্য রামপুরহাট স্টেশনে একটি মেডিক্যাল সহায়তা বুথও করা হয়েছিল রেল কর্তৃপক্ষের তরফে। হাওড়া ডিভিশনের আধিকারিক ও তদারক কর্মীরা রামপুরহাট স্টেশনের যাত্রীদের সুবিধা নিশ্চিত করার জন্য পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করেছেন। (রিপোর্টার– সৌভিক রায়)

Maa Tara: কৌশিকী অমাবস্যার রাতে একই সঙ্গে খুলে গিয়েছিল স্বর্গ ও নরকের দ্বার, মহা শ্মশানে সেই কী ভয়ানক সাধনা, মা তারার আশীর্বাদে কীভাবে হল সবার মঙ্গল, জানুন

মনস্কামনা পূরণের সেই রাত হয়ে গেল৷ এই রাত্রে অসাধ্য সাধন হয়। কৌশিকী অমাবস্যার এই রাতে পুজো দিয়ে মহাযজ্ঞ করলে পূরণ হয় মনস্কামনা। জানিয়েছেন গোলক মহারাজ।
মনস্কামনা পূরণের সেই রাত হয়ে গেল৷ এই রাত্রে অসাধ্য সাধন হয়। কৌশিকী অমাবস্যার এই রাতে পুজো দিয়ে মহাযজ্ঞ করলে পূরণ হয় মনস্কামনা। জানিয়েছেন গোলক মহারাজ।
এই সময় তারাপীঠের মহাশ্মশানে ভিড় করেন দেশ-বিদেশের সাধু-সন্ন্যাসীরাও। তন্ত্রসাধকদের কাছে এক পবিত্র ও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তিথি। বিশ্বাস করা হয়, এই তিথিতে শুভক্ষণে স্বর্গ ও নরকের দরজা খুলে যায়।
এই সময় তারাপীঠের মহাশ্মশানে ভিড় করেন দেশ-বিদেশের সাধু-সন্ন্যাসীরাও। তন্ত্রসাধকদের কাছে এক পবিত্র ও বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ তিথি। বিশ্বাস করা হয়, এই তিথিতে শুভক্ষণে স্বর্গ ও নরকের দরজা খুলে যায়।
আর কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যা থেকেই তারাপীঠ মহাশ্মশানে দূর দূরান্ত থেকে আগত ভক্তরা ভিড় জমাতে শুরু করেন।কাঠ,বেল পাতা,ঘি দিয়ে পুজো দিলে ভাগ্যের চাকা ঘুরে দাঁড়ায় বলে মনে করেন ভক্তরা।
কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যা থেকেই তারাপীঠ মহাশ্মশানে দূর দূরান্ত থেকে আগত ভক্তরা ভিড় জমাতে শুরু করেন।কাঠ,বেল পাতা,ঘি দিয়ে পুজো দিলে ভাগ্যের চাকা ঘুরে দাঁড়ায় বলে মনে করেন ভক্তরা।
এই রাতে তন্ত্রসাধনা ও বৈদিক মতে ইষ্টদেবতা ও নবগ্রহকে পুজো করার রীতি রয়েছে। শ্মশানে যজ্ঞের মাধ্যমে তুষ্ট করারও রেওয়াজ রয়েছে। এবারও সারা রাত মহাশ্মশানে চলল যজ্ঞ।
এই রাতে তন্ত্রসাধনা ও বৈদিক মতে ইষ্টদেবতা ও নবগ্রহকে পুজো করার রীতি রয়েছে। শ্মশানে যজ্ঞের মাধ্যমে তুষ্ট করারও রেওয়াজ রয়েছে। এবারও সারা রাত মহাশ্মশানে চলল যজ্ঞ।
সিদ্ধপীঠ হিসেবে প্রসিদ্ধ এই তারাপীঠ আসলে তন্ত্রসাধকদের পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান। কালীপুজোয় তো বটেই, এই কৌশিকী অমাবস্যার মতো পুণ্যতিথিকে কেউই অবহেলা করতে পারেন না। তপস্যা করে সিদ্ধিলাভের আশায় হাজার হাজার সাধু-সন্ন্যাসীরা ভিড় করেছিলেন এখানে।
সিদ্ধপীঠ হিসেবে প্রসিদ্ধ এই তারাপীঠ আসলে তন্ত্রসাধকদের পবিত্র ও গুরুত্বপূর্ণ স্থান। কালীপুজোয় তো বটেই, এই কৌশিকী অমাবস্যার মতো পুণ্যতিথিকে কেউই অবহেলা করতে পারেন না। তপস্যা করে সিদ্ধিলাভের আশায় হাজার হাজার সাধু-সন্ন্যাসীরা ভিড় করেছিলেন এখানে।

Kaushiki Amavasya 2024: কৌশিকী অমাবস্যার দিনে তারাপীঠ মহাশ্মশান যজ্ঞের আগুনে উজ্জ্বল! স্নান সেরে বসেছেন তন্ত্রসাধকরা

বীরভূম: কৌশিকী আমাবস্যার দিনে তন্ত্র সাধনায় মেতে উঠেছেন তন্ত্রসাধকরা। চলছে যজ্ঞ। তারাপীঠ মহাশ্মশানে দেখা গেল সেই ছবি। কথিত আছে, এই দিনেই সাধক বামাখ্যাপা মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন তন্ত্র সাধনা করে। এই বিশেষ দিনে তারাপীঠ মহাশ্মশান সংলগ্ন দরকা নদে স্নান করে মা তারাকে পুজো দিলে পুণ্য লাভ হয়। সাধক বামাখ্যাপাও এই দারকা নদে স্নান করে বিশেষ এই দিনে তন্ত্র সাধনা করে দর্শন পেয়েছিলেন মা তারার।

আরও পড়ুন- বাড়ির পাশের বাগানে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ! নির্যাতিতার মা দেখতে পেয়ে ধরলেন হাতেনাতে

কৌশিকী অমাবস্যার পুন্য তিথি শুরু হয়ে গিয়েছে। এই তিথিতে অশুভ শক্তি বিনাশ করা হয়। প্রতিষ্ঠিত হয় শুভ শক্তি। তন্ত্রসাধনার ক্ষেত্রে কৌশিকী অমাবস্যার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে। অমাবস্যা শুরু হয়েছে বাংলার ১৫ ভাদ্র অর্থাৎ রবিবার ১ সেপ্টেম্বর। এ দিন ভোর ৫’টা ৭ মিনিট থেকে শুরু হয়েছে তিথি। অমাবস্যা স্থায়ী হবে ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার সকাল ৬ টা বেজে ৩১ মিনিট পর্যন্ত অর্থাৎ ইংরেজির ৩ সেপ্টেম্বর। কৌশিকী আমাবস্যার নিশি বা ব্রত পালন করা হবে আজ ২ সেপ্টেম্বর সোমবার অর্থাৎ ১৬ ভাদ্র।

সোমবার রাত ন’টার পর থেকে তারা মায়ের পুজোর সবচেয়ে ভাল সময়। যাঁরা এই শুভদিনে গঙ্গা স্নান করতে চান, তাঁরা সোমবার যে কোনও সময়ে গঙ্গাস্নান করতে পারেন।

আরও পড়ুন- তিরিশেই বয়সের ছাপ মুখে? এই ১ সবজি নিংড়ে নেবে বার্ধক্য! ঝকঝকে ত্বকে ফিরবে আত্মবিশ্বাস

পুলিশ সূত্রে খবর, গতকাল রাতে নির্যাতিতা তন্ত্রসাধনার জন্য সাধারণত জ্যোতিষীরা অমাবস্যার রাতকেই বেছে নেন। তেমনই একটি হচ্ছে কৌশিকী অমাবস্যা। কথিত আছে, বামাখ্যাপা কৌশিকী অমাবস্যায় সিদ্ধিলাভ করেছিলেন। কৌশিকী অমাবস্যা, অন্য সব অমাবস্যার থেকে একটু আলাদা। কারণ, তন্ত্র ও শাস্ত্র মতে ভাদ্র মাসের এই তিথিটি একটু বিশেষ।

তন্ত্রমতে এই অমাবস্যার রাতকে তারা রাত্রিও বলা হয়। এ দিন এক বিশেষ মুহূর্তে স্বর্গ ও নরক দুইয়ের দ্বার মুহূর্তের জন্য উম্মুক্ত হয় ও সাধক নিজের ইচ্ছামতো ধনাত্মক অথবা ঋণাত্মক শক্তি নিজের সাধনার মধ্যে আত্মস্থ করেন ও সিদ্ধি লাভ করেন। তাই তন্ত্রসাধনার জন্য এই অমাবস্যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। কৌশিকী অমাবস্যায় বড় সংখ্যক ভক্তরা ভিড় জমান তারাপীঠ ধামে।

Kaushiki Amavasya Astro Tips: রাত পোহালেই ঘোর অন্ধাকারাচ্ছন্ন অমানিশা, কৌশিকী অমাবস্যার রাতেই কপাল চমকাবে এই ৩ রাশির, টাকার জোয়ার জীবনে

হিন্দু শাস্ত্র মতে ভাদ্র মাসের অমাবস্যায় পালিত হয় সেটি খুব গুরুত্ব পূর্ণ।পঞ্জিকা অনুসারে, ভাদ্রমাসে অমাবস্যা ২০২৪-এর ২ সেপ্টেম্বর পড়েছে।
হিন্দু শাস্ত্র মতে ভাদ্র মাসের অমাবস্যায় পালিত হয় সেটি খুব গুরুত্ব পূর্ণ।পঞ্জিকা অনুসারে, ভাদ্রমাসে অমাবস্যা ২০২৪-এর ২ সেপ্টেম্বর পড়েছে।
শাস্ত্রমতে এই আমাবস্যার তিথি পূর্ব পুরুষদের আত্মার শান্তি কামনায় এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই সময় তিন রাশির জন্য সুখবর বয়ে আনবে এমনটাই জানাচ্ছেন জ্যোতিষী দেবাশীষ রায়।
শাস্ত্রমতে এই আমাবস্যার তিথি পূর্ব পুরুষদের আত্মার শান্তি কামনায় এক বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ দিন। এই সময় তিন রাশির জন্য সুখবর বয়ে আনবে এমনটাই জানাচ্ছেন জ্যোতিষী দেবাশীষ রায়।
সিংহ রাশি: এই সময় শুক্র এবং নক্ষত্র পরিবর্তন করবে। ফলে সিংহ রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হতে পারেন। আয় এবং অর্থের উৎসের সম্ভাবনা বাড়তে পারে।
সিংহ রাশি: এই সময় শুক্র এবং নক্ষত্র পরিবর্তন করবে। ফলে সিংহ রাশির জাতক-জাতিকারা লাভবান হতে পারেন। আয় এবং অর্থের উৎসের সম্ভাবনা বাড়তে পারে।
মকর রাশি: মকর রাশির জাতক জাতিকারা শুক্রের নক্ষত্রের পরিবর্তনে লাভবান হবেন। শুক্রের কৃপায় বিভিন্ন আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।
মকর রাশি: মকর রাশির জাতক জাতিকারা শুক্রের নক্ষত্রের পরিবর্তনে লাভবান হবেন। শুক্রের কৃপায় বিভিন্ন আটকে থাকা কাজ সম্পন্ন হবে।
কন্যা রাশি: কন্যা রাশির জাতক জাতিকার এই শুক্রের প্রভাবে অনেক ভালো ফল পাবেন। এই সময় সব রকম কাজে সফলতা পাবেন। সম্পত্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি চাকরিতে উন্নতি হতে পারে আপনার।
কন্যা রাশি: কন্যা রাশির জাতক জাতিকার এই শুক্রের প্রভাবে অনেক ভালো ফল পাবেন। এই সময় সব রকম কাজে সফলতা পাবেন। সম্পত্তি বৃদ্ধির পাশাপাশি চাকরিতে উন্নতি হতে পারে আপনার।

Kaushiki Amavasya Astro Tips: আসছে কৌশিকী অমাবস্যা, সন্ধ্যায় প্রজ্বলন করুন এই ৩টি জিনিস, কুনজর কেটে পরিবারের মঙ্গল হবে, অভাব দূর হয়ে সংসারে আসবে টাকা

আগামী সোমবার কৌশিকী অমাবস্যার পুজো। তন্ত্রসাধক এবং শাক্তদের কাছে এই তিথি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
আগামী সোমবার কৌশিকী অমাবস্যার পুজো। তন্ত্রসাধক এবং শাক্তদের কাছে এই তিথি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

 

এই তিথিতে বিশেষ কিছু পালনীয় নিয়ম আছে। সেগুলি অনুসরণ করলে জীবন থেকে বিঘ্ন দূর হয়। কেটে যায় কুনজর। আসে অর্থবৃষ্টি। বলছেন জ্যোতিষী কৃষ্ণকুমার ভার্গব।
এই তিথিতে বিশেষ কিছু পালনীয় নিয়ম আছে। সেগুলি অনুসরণ করলে জীবন থেকে বিঘ্ন দূর হয়। কেটে যায় কুনজর। আসে অর্থবৃষ্টি। বলছেন জ্যোতিষী কৃষ্ণকুমার ভার্গব।

 

এই তিথিতে ব্রহ্ম মুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে ঘরবাড়ি পরিষ্কার করুন। দিনভর নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন। আমিষ আহার এদিন বর্জন করুন।
এই তিথিতে ব্রহ্ম মুহূর্তে ঘুম থেকে উঠে ঘরবাড়ি পরিষ্কার করুন। দিনভর নিরামিষ আহার গ্রহণ করুন। আমিষ আহার এদিন বর্জন করুন।

 

এই তিথিতে বাড়িতে বা মন্দিরে মা কালীকে নিবেদন করুন লালজবার মালা। লালপদ্ম এবং রক্তকরবীও নিবেদন করতে পারেন।
এই তিথিতে বাড়িতে বা মন্দিরে মা কালীকে নিবেদন করুন লালজবার মালা। লালপদ্ম এবং রক্তকরবীও নিবেদন করতে পারেন।

 

মা কালীর চরণে নিবেদন করুন লবঙ্গ, কর্পূর এবং তেজপাতা। লবঙ্গ যেন ভেঙে না যায়, দ্বিখণ্ডিত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন।
মা কালীর চরণে নিবেদন করুন লবঙ্গ, কর্পূর এবং তেজপাতা। লবঙ্গ যেন ভেঙে না যায়, দ্বিখণ্ডিত না হয়, সেদিকে খেয়াল রাখবেন।

 

সন্ধ্যায় বাড়িঘর আলোকিত করুন। সদর দরজা এবং তুলসিতলায় তিলতেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করুন।
সন্ধ্যায় বাড়িঘর আলোকিত করুন। সদর দরজা এবং তুলসিতলায় তিলতেলের প্রদীপ প্রজ্বলন করুন।

 

 কর্পূর, তেজপাতা এবং লবঙ্গ একসঙ্গে পুড়িয়ে নিন ধুনুচিতে। তার পর তার ধোঁয়া ছড়িয়ে দিন ঘরের সর্বত্র। এতে কুনজর কেটে যাবে। পরিবারের মঙ্গল হবে। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)
কর্পূর, তেজপাতা এবং লবঙ্গ একসঙ্গে পুড়িয়ে নিন ধুনুচিতে। তার পর তার ধোঁয়া ছড়িয়ে দিন ঘরের সর্বত্র। এতে কুনজর কেটে যাবে। পরিবারের মঙ্গল হবে। (ছবি : সোশ্যাল মিডিয়া)

Tarapith Hotel Booking: শুধু গাড়িভাড়া খরচ করে একবার পৌঁছে যান তারাপীঠ, ভক্তদের সুবিধার জন্য রয়েছে এলাহি ব্যবস্থা, কত সস্তায় দিতে পারবেন কৌশকী অমাবস্যার তিথিতে মায়ের পুজো

বীরভূম: তারাপীঠ বাঙালির অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।মা তারার মন্দিরের জন্য সেখানে প্রতিবার কৌশিকী অমাবস্যার লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয়। ২ সেপ্টেম্বর কৌশিকী অমাবস্যা শুরু।
বীরভূম: তারাপীঠ বাঙালির অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র।মা তারার মন্দিরের জন্য সেখানে প্রতিবার কৌশিকী অমাবস্যার লক্ষ লক্ষ ভক্তের সমাগম হয়। ২ সেপ্টেম্বর কৌশিকী অমাবস্যা শুরু।
এই দিনে কয়েক লাখ ভক্তের সমাগম হয়।কিন্তু অনেকে তারাপীঠে যেতে চান না কারণ খরচ।তাঁরা মনে করেন, তারাপীঠ গেলেই খরচ অনেক৷অন্তত কয়েক হাজার টাকা।তবে এই ধারনা ঠিক নয়৷
এই দিনে কয়েক লাখ ভক্তের সমাগম হয়।কিন্তু অনেকে তারাপীঠে যেতে চান না কারণ খরচ।তাঁরা মনে করেন, তারাপীঠ গেলেই খরচ অনেক৷অন্তত কয়েক হাজার টাকা।তবে এই ধারনা ঠিক নয়৷
মাত্র ২০০ থেকে ২৫০ টাকা খরচে আপনি যেতে পারেন তারাপীঠ।সেখানে মায়ের দর্শন করে আসতে পারেন৷আর থাকা খাওয়াও সম্পূর্ণ ফ্রি-তে করতে পারবেন।
মাত্র ২০০ থেকে ২৫০ টাকা খরচে আপনি যেতে পারেন তারাপীঠ।সেখানে মায়ের দর্শন করে আসতে পারেন৷আর থাকা খাওয়াও সম্পূর্ণ ফ্রি-তে করতে পারবেন।
রামপুরহাট স্টেশন তো আছেই আবার তারাপীঠ রোড রেল স্টেশনও রয়েছে, অর্থাৎ আপনি ট্রেনে গেলে এই দুই স্টেশনেই নামতে পারবেন।হাওড়া বা দক্ষিণবঙ্গের যে কোনও জেলা থেকে গেলে এই দুই স্টেশনে নামতে পারবেন।আবার যেতে পারেন বাসেও।কলকাতা থেকে গেলে আপনি ধর্মতলা থেকে বাস পাবেন।এছাড়াও দক্ষিণবঙ্গের যে কোনও জেলা থেকে আপনি বাস পেয়ে যাবেন৷
রামপুরহাট স্টেশন তো আছেই আবার তারাপীঠ রোড রেল স্টেশনও রয়েছে, অর্থাৎ আপনি ট্রেনে গেলে এই দুই স্টেশনেই নামতে পারবেন।হাওড়া বা দক্ষিণবঙ্গের যে কোনও জেলা থেকে গেলে এই দুই স্টেশনে নামতে পারবেন।আবার যেতে পারেন বাসেও।কলকাতা থেকে গেলে আপনি ধর্মতলা থেকে বাস পাবেন।এছাড়াও দক্ষিণবঙ্গের যে কোনও জেলা থেকে আপনি বাস পেয়ে যাবেন৷
এবার আসা যাক ট্রেনের ভাড়াতে।যদি আপনি হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে রামপুরহাট বা তারাপীঠ যান তাহলে ভাড়া পড়বে মাথাপিছু ৮০ থেকে ১০০ টাকা৷ অর্থাৎ যাওয়া আসার খরচ মাত্র ২০০ টাকা৷ আবার মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা ইত্যাদি জেলা থেকে গেলে আপনাকে আরও কম ভাড়া দিতে হবে।আবার যদি আপনি বাসে যান তাহলে ধর্মতলা থেকে বাস ধরতে পারেন।সেক্ষেত্রে ভাড়া দিতে হবে মাথাপিছু ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা।
এবার আসা যাক ট্রেনের ভাড়াতে।যদি আপনি হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে রামপুরহাট বা তারাপীঠ যান তাহলে ভাড়া পড়বে মাথাপিছু ৮০ থেকে ১০০ টাকা৷ অর্থাৎ যাওয়া আসার খরচ মাত্র ২০০ টাকা৷ আবার মুর্শিদাবাদ, নদিয়া, দুই ২৪ পরগনা ইত্যাদি জেলা থেকে গেলে আপনাকে আরও কম ভাড়া দিতে হবে।আবার যদি আপনি বাসে যান তাহলে ধর্মতলা থেকে বাস ধরতে পারেন।সেক্ষেত্রে ভাড়া দিতে হবে মাথাপিছু ২৩০ থেকে ২৫০ টাকা।
তবে বাসে পৌঁছতে ট্রেনের থেকে সময় বেশি লাগবে৷ এছাড়াও বাস অনিয়মিতও। তাই ট্রেনে যাওয়া সাশ্রয়ী হবে। রামপুরহাট তো পৌঁছলেন।সেখান থেকে আপনাকে পৌঁছতে হবে তারাপীঠ মন্দিরে। স্টেশন থেকে মন্দিরের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলোমিটার৷  অটো,ট্রেকার, বিক্রম গাড়িতেই সটানে পৌঁছে যেতে পারেন মন্দিরে৷
তবে বাসে পৌঁছতে ট্রেনের থেকে সময় বেশি লাগবে৷ এছাড়াও বাস অনিয়মিতও। তাই ট্রেনে যাওয়া সাশ্রয়ী হবে। রামপুরহাট তো পৌঁছলেন।সেখান থেকে আপনাকে পৌঁছতে হবে তারাপীঠ মন্দিরে। স্টেশন থেকে মন্দিরের দূরত্ব মাত্র ৮ কিলোমিটার৷  অটো,ট্রেকার, বিক্রম গাড়িতেই সটানে পৌঁছে যেতে পারেন মন্দিরে৷
তারাপীঠে হোটেল অনেক। প্রতি রুমের ভাড়া ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা।আপনার যেমন বাজেট সেভাবে হোটেল পছন্দ করতে পারবেন। তারাপীঠে রয়েছে ভারত সেবাশ্রম সংঘ- মাত্র ৫০ টাকা দিলেই আপনি রাত্রিবাস করতে পারেন। আবার রামপুরহাট- তারাপীঠ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রয়েছে। সেখানে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে পর্যটকদের৷ নামমাত্র খরচে সেখানেও থাকতে পারেন৷ সুতরাং আপনাকে বিশাল খরচ করে হোটেলে থাকতে হবে না। অপশন আরও আছে।যেমন,তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বীরচন্দ্রপুরকে নতুনভাবে সাজিয়েছে।
তারাপীঠে হোটেল অনেক। প্রতি রুমের ভাড়া ৫০০ থেকে ৫ হাজার টাকা।আপনার যেমন বাজেট সেভাবে হোটেল পছন্দ করতে পারবেন। তারাপীঠে রয়েছে ভারত সেবাশ্রম সংঘ- মাত্র ৫০ টাকা দিলেই আপনি রাত্রিবাস করতে পারেন। আবার রামপুরহাট- তারাপীঠ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ রয়েছে। সেখানে থাকার ব্যবস্থা রয়েছে পর্যটকদের৷ নামমাত্র খরচে সেখানেও থাকতে পারেন৷ সুতরাং আপনাকে বিশাল খরচ করে হোটেলে থাকতে হবে না। অপশন আরও আছে।যেমন,তারাপীঠ-রামপুরহাট উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ বীরচন্দ্রপুরকে নতুনভাবে সাজিয়েছে।
বীরচন্দ্রপুরে নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর জন্মস্থান।সেখানে রয়েছে ঐতিহ্যবাদী নিতাই বাড়ি, বাঁকারায় মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, গৌড়ীয় ইসকনের মন্দির, পঞ্চপাণ্ডব, মদনমোহন, শিব সহ বিভিন্ন মন্দির, নিত্যানন্দ, অদ্বৈত আচার্য ও গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর বিগ্রহ।সেখানেও অতিথিশালা রয়েছে।স্বল্প খরচে সেই অতিথিশালাতে থাকতে পারবেন।
বীরচন্দ্রপুরে নিত্যানন্দ মহাপ্রভুর জন্মস্থান।সেখানে রয়েছে ঐতিহ্যবাদী নিতাই বাড়ি, বাঁকারায় মন্দির, জগন্নাথ মন্দির, গৌড়ীয় ইসকনের মন্দির, পঞ্চপাণ্ডব, মদনমোহন, শিব সহ বিভিন্ন মন্দির, নিত্যানন্দ, অদ্বৈত আচার্য ও গৌরাঙ্গ মহাপ্রভুর বিগ্রহ।সেখানেও অতিথিশালা রয়েছে।স্বল্প খরচে সেই অতিথিশালাতে থাকতে পারবেন।
অপশন আছে আরও।তারাপীঠের চারপাশে রয়েছে একাধিক গ্রাম।তার মধ্যে অন্যতম হল আটলা।এই গ্রামের দূরত্ব তারাপীঠ থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার।তাহলে আর দেরি কেন!এই কৌশিকী অমাবস্যাতেই ঘুরে আসুন তারাপীঠ। এছাড়াও এই বছর প্রশাসনের তরফ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেউ তিন দিনের প্যাকেজ নয়,কেউ যদি এসে একদিন থাকতে চান সে একদিনের জন্য হোটেল ভাড়া নিতে পারেন। যদি সেই হোটেলে আপনাদের এক দিনের প্যাকেজ না দেয় তাহলে আপনি সরাসরি থানায় গিয়ে অভিযোগ জানাতে পারবেন। Input- Souvik Roy
অপশন আছে আরও।তারাপীঠের চারপাশে রয়েছে একাধিক গ্রাম।তার মধ্যে অন্যতম হল আটলা।এই গ্রামের দূরত্ব তারাপীঠ থেকে মাত্র ৫ কিলোমিটার।তাহলে আর দেরি কেন!এই কৌশিকী অমাবস্যাতেই ঘুরে আসুন তারাপীঠ। এছাড়াও এই বছর প্রশাসনের তরফ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কেউ তিন দিনের প্যাকেজ নয়,কেউ যদি এসে একদিন থাকতে চান সে একদিনের জন্য হোটেল ভাড়া নিতে পারেন। যদি সেই হোটেলে আপনাদের এক দিনের প্যাকেজ না দেয় তাহলে আপনি সরাসরি থানায় গিয়ে অভিযোগ জানাতে পারবেন। Input- Souvik Roy

Kaushiki Amavasya Puja 2024: বৈদ্যুতিন আলো নয়, প্রাচীন এই কালীমন্দিরে প্রদীপের আলোয় চলে কৌশিকী অমাবস্যার পুজো

কৌশিক অধিকারী, মুর্শিদাবাদ: মুর্শিদাবাদ জেলার সদর শহর বহরমপুরে আছে দয়াময়ী কালী মন্দির। প্রাচীন সৈদাবাদ বলে পরিচিত এই অ‍ঞ্চলে  ১৭৬৬ খ্রিস্টাব্দে কৃষ্ণেন্দু হোতার প্রতিষ্ঠিত করেন শিব মন্দির-সহ কালী মন্দির। তবে এই মন্দিরের গর্ভগৃহে কোনও রকম বৈদ্যুতিন আলো বা বিদ্যুৎ সংযোগ নেই। মোমবাতি ও প্রদীপের আলো জ্বেলেই পুজো চলে সারা বছর। আগামী সোমবার কৌশিকী অমাবস্যা। এই উপলক্ষে ভক্তদের ভিড় হওয়ার আশা। সকাল থেকেই চলবে বিশেষ পুজো পাঠ ও হোম যজ্ঞের আয়োজন করা হবে।

মুর্শিদাবাদ জেলার বৃহত্তম চারচালা মন্দির বলে অনেকে মনে করেন এই কালী মন্দিরকে। প্রায় ৪০ ফুট উঁচু এই মন্দিরে প্রবেশপথের সামনের দিকে পোড়ামাটি ও চুন-বালির দুটি উপাদানের অলংকরণ রয়েছে। পৌরাণিক দেবদেবী, দশাবতার, লঙ্কাযুদ্ধ ও ফুলবাড়ির নকশা আছে। এখান থেকে একটু দক্ষিণে ঘাটবন্দরের আগে রয়েছে প্রাসাদোপম বাড়ি সৈদাবাদ হাউস। ভেতরে যেতে না পারলেও অতীত সৈদাবাদের বড় ইমারত সম্বন্ধে ধারণা পাওয়া যায়।

জানা গিয়েছে, কৃষ্ণেন্দু হোতা বাংলা বিহার ওড়িশা কৃষ্ণনগর রাজবাড়ির নায়েব ছিলেন। যদিও তিনি সাধক ছিলেন। আর তিনি এই মন্দির এবং মায়ের বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা করেন। প্রাচীরবেষ্টিত একটি অঙ্গনের মধ্যে কতগুলি মন্দির নিয়ে একটি মন্দিরক্ষেত্র হল দয়াময়ী কালীবাড়ি। কৃষ্ণেন্দ্র হোতা ১১৬৬ বঙ্গাব্দে (১৭৫৯ খ্রিস্টাব্দে) দয়াময়ী কালী মন্দির-সহ অন্যান্য মন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। অঙ্গনের উত্তর দিকের মন্দিরে দয়াময়ী কালীমূর্তিটি খুবই সুন্দর। দেবী জাগ্রত বলে সকলে মান্য করেন। দক্ষিণমুখী এই মন্দিরটি একটি জোড়বাংলা মন্দির যার উচ্চতা প্রায় ২০ ফুট। মন্দিরের থামে, খিলানে ও সামনের দেওয়ালে পোড়ামাটির অলংকরণ রয়েছে। বারবার সংস্কার হওয়ার ফলে এগুলির প্রাচীনত্ব নষ্ট হয়েছে।

আরও পড়ুন : কৌশিকী অমাবস্যায় তারাপীঠে তারা মায়ের পায়ে পুজো দেবেন রাশিয়া থেকে আসা সন্ন্যাসিনী

এই মন্দির চত্বরের মধ্যে পুব মুখে ছয়টি, পশ্চিম মুখে ছয়টি ও উত্তর মুখে একটি-সহ মোট ১৩টি শিব মন্দির রয়েছে। দয়াময়ীর পশ্চিম দিকে এক চূড়াবিশিষ্ট সুদৃশ্য কতগুলি মন্দির আছে। এইসব মন্দিরে আলাদা আলাদা কক্ষে রাম-সীতা, রাধাকৃষ্ণ, অন্নপূর্ণা, অর্ধনারীশ্বর পূজিত হচ্ছেন। দয়াময়ী মন্দিরের সামনে দালান মন্দিরে গ্রহরাজ পূজিত হচ্ছেন। দয়াময়ী মন্দির ও ১৩টি শিব মন্দিরে বর্তমানে সংস্কারের কাজ চলছে। এই মন্দির থেকে কাছে বিষ্ণুপুর বিলের ওপর কৃষ্ণেন্দ্র হোতা একটি পাথরের সেতু নির্মাণ করেন যেটি হোতার সাঁকো পরিচিত। কৌশিকী অমাবস্যার আগেও সেজে উঠছে এই মন্দির ।

প্রসঙ্গত ভাদ্র মাসের অমাবস্যা তিথি কৌশিকী অমাবস্যা নামে পরিচিত। শাক্ত মতে যাঁরা দেবীর পুজো করেন, তাঁদের জন্য কৌশিকী অমাবস্যার রাত অত্যন্ত মাহাত্ম্যপূর্ণ। তারাপীঠে এদিন মা তারার বিশেষ পুজোর আয়োজন করা হয়।

Kaushiki Amavasya Rituals: আসছে কৌশিকী অমাবস্যা, ১ চামচ দুধ দিয়ে করুন এই কাজ! বাধা বিঘ্ন দূর হয়ে পাবেন অঢেল টাকা

আসছে কৌশিকী অমাবস্যা। আগামী ১ সেপ্টেম্বর, রবিবার পালিত ও উদযাপিত হবে ভাদ্রমাসের এই জাগ্রত অমানিশা।
আসছে কৌশিকী অমাবস্যা। আগামী ১ সেপ্টেম্বর, রবিবার পালিত ও উদযাপিত হবে ভাদ্রমাসের এই জাগ্রত অমানিশা।

 

কৌশিকী অমাবস্যায় পালনীয় কিছু জ্যোতিষ টোটকা আছে। প্রচলিচ বিশ্বাস, সেগুলি পালন করলে জীবনে বাধা বিঘ্ন কেটে গিয়ে আসবে সুসময়। উপচে পড়বে অর্থসুখ ও সৌভাগ্য। বলছেন জ্যোতিষী চক্রপাণি ভাট।
কৌশিকী অমাবস্যায় পালনীয় কিছু জ্যোতিষ টোটকা আছে। প্রচলিচ বিশ্বাস, সেগুলি পালন করলে জীবনে বাধা বিঘ্ন কেটে গিয়ে আসবে সুসময়। উপচে পড়বে অর্থসুখ ও সৌভাগ্য। বলছেন জ্যোতিষী চক্রপাণি ভাট।

 

কৌশিকী অমাবস্যার পুণ্যতিথিতে এক চামচ দুধ নিয়ে ঢেলে দিন কোন কুয়োতে। কুয়ো খুঁজে না পেলে মাটিতে গর্ত করেও দুধ ঢেলে দিতে পারেন।
কৌশিকী অমাবস্যার পুণ্যতিথিতে এক চামচ দুধ নিয়ে ঢেলে দিন কোন কুয়োতে। কুয়ো খুঁজে না পেলে মাটিতে গর্ত করেও দুধ ঢেলে দিতে পারেন।

 

কৌশিকী অমাবস্যায় ঘরবাড়ি এবং বাড়ির বাইরে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। এই তিথিতে এঁটো বাসন ফেলে রাখবেন না।
কৌশিকী অমাবস্যায় ঘরবাড়ি এবং বাড়ির বাইরে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন। এই তিথিতে এঁটো বাসন ফেলে রাখবেন না।

 

একটি নারকেল কিনে ৫ টুকরো করুন। তার পর এক টুকরো নারকেল বাড়ির সদর দরজায় সারা রাত রেখে দিন। পরে ৫ টুকরো নারকেল জলে বিসর্জন দিন।
একটি নারকেল কিনে ৫ টুকরো করুন। তার পর এক টুকরো নারকেল বাড়ির সদর দরজায় সারা রাত রেখে দিন। পরে ৫ টুকরো নারকেল জলে বিসর্জন দিন।

 

এদিন মাছকে ছোট ছোট আটার গুলি তৈরি করে খাওয়ান। তাহলে রাহু ও কেতুর প্রভাবমুক্ত হবেন।
এদিন মাছকে ছোট ছোট আটার গুলি তৈরি করে খাওয়ান। তাহলে রাহু ও কেতুর প্রভাবমুক্ত হবেন।

 

বাড়ির সদর দরজায় কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যায় জ্বালিয়ে রাখুন দু’টি তিলতেলের প্রদীপ। তাহলে কুপ্রভাব দূর হবে।
বাড়ির সদর দরজায় কৌশিকী অমাবস্যার সন্ধ্যায় জ্বালিয়ে রাখুন দু’টি তিলতেলের প্রদীপ। তাহলে কুপ্রভাব দূর হবে।

Tarapith Temple: কৌশিকী অমাবস্যায় বড় চমক! তারাপীঠ মন্দিরের পুণ্যার্থীদের জন্য এ বার বছরভর বিশেষ আকর্ষণ! জানুন বিশদে

সৌভিক রায়, বীরভূম: সামনের রবিবার ভাদ্র মাসের কৌশিকী অমাবস্যা।আর তার আগেই বড় চমক থাকছে তারাপীঠে আগত পুণ্যার্থী ও পর্যটকদের জন্য।বীরভূমের জেলাশাসক বিধান রায় জানিয়েছেন দ্বারকা নদীর পাশে প্রত্যেকদিন হবে সন্ধ্যারতি। তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন পরিষদের অফিসে এই নিয়ে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক হয় প্রশাসনিক কর্তাদের। পুণ্যার্থীদের মতে এই আরতির মধ্য দিয়ে তারাপীঠের মতো পর্যটন কেন্দ্রের শিরোপায় নতুন পালক হিসেবে সংযোজিত হবে এটি।এই আরতি শুরু হলে তারাপীঠে পর্যটকদের সংখ্যা আরও কয়েকগুণ বৃদ্ধি পেতে পারে বলে আশা।

তারাপীঠে আগত পর্যটকরা মন্দির ছাড়া আটলা মোড় এবং বীরচন্দ্রপুর ছাড়া দেখার মতো তেমন কোনও জায়গা পেতেন না এতদিন।ফলে এই তিনটি জায়গায় ঘুরে বেড়ানোর পরেই হোটেল বন্দি হয়ে থাকতে হত পর্যটকদের। তাঁদের চাহিদা মেটাতে দ্বারকা নদীর পশ্চিম দিকে প্রায় ৮ কোটি টাকা খরচকরে সাজিয়ে তোলা হয়েছে নদীর পাড়। টাইলস দিয়ে রাস্তা ছাড়াও নিরিবিলি পরিবেশে বসার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেইখানে বসে মন্দির,শ্মশান দেখার পরেও সুন্দর পরিবেশ চাক্ষুষ করা যায়।

রংবেরঙের ফুলের গাছ লাগানো হয়েছে।দ্বারকার পাড়ের এই সৌন্দর্য পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠেছে।এবার সেই পাড়েই আরতির প্রস্তাব দিয়েছেন জেলাশাসক। পরিকল্পনা রূপায়িত করতে  তৎপরতা শুরু করেছে টিআরডিএ। বারাণসীর মতো দ্বারকাবক্ষে নৌকো থেকে আরতি দর্শন করতে পারবেন পুণ্যার্থীরা।সন্ধ্যায় দেবীর আরতির সঙ্গেই পঞ্চপ্রদীপ হাতে তারাপীঠের সেবাইতরা এখানে আরতি করবেন।বছরের ৩৬৫দিন বারাণসীতে এই গঙ্গারতির আয়োজন হয়ে থাকে।পর্যটন-আকর্ষণ বাড়াতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে এ রাজ্যেও শুরু হয়েছে গঙ্গারতি। এবার রাজ্যের অন্যতম অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র তারাপীঠে এই সন্ধ্যারতির প্রস্তাব দিয়েছে প্রশাসন।

আরও পড়ুন : তাঁর লুণ্ঠিত অস্ত্রেই বুড়িবালামের তীরে মরণপণ সংগ্রাম বাঘা যতীনের, স্মরণ রডা কোম্পানির অস্ত্র লুণ্ঠনের নায়ক বিপ্লবী শ্রীশ মিত্রকে

তারাপীঠ মন্দির কমিটির সভাপতি তারাময় মুখোপাধ্যায় জানান ইতিমধ্যেই কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে।শ্মশানের পাড়ে রেলিং দিয়ে বেঁধে দেওয়া হচ্ছে যাতে সেখান থেকে পর্যটকরা সামনের পার্কে সন্ধ্যারতি দেখার সুযোগ পান। শ্মশানের পাশে যেহেতু দ্বারকা নদী তাই পর্যটকরা যাতে কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন, সেই কথা মাথায় রেখে এই পাড় বাঁধিয়ে দেওয়ার কাজ চলছে।কৌশিকী অমাবস্যা থেকে এই সন্ধ্যারতি করা শুরু হবে। এ বিষয়ে সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তারাপীঠ মন্দির কমিটি।

Kaushiki Amavasya Astro Tips: ঘোর করাল অমাবস্যার রাতেই জ্বলে উঠবে আপনার ভাগ্য, কৌশিকী অমাবস্যায় পালন করুন এই নিয়ম, বিপদের মুখ আর দেখবেন না

: আর কিছুদিন পরেই তারাপীঠের সবচেয়ে বড় উৎসব কৌশিকী অমাবস্যা। প্রত্যেক বছর এই কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠে এলাকায় কয়েক লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। Photo- Representative
: আর কিছুদিন পরেই তারাপীঠের সবচেয়ে বড় উৎসব কৌশিকী অমাবস্যা। প্রত্যেক বছর এই কৌশিকী অমাবস্যা উপলক্ষে তারাপীঠে এলাকায় কয়েক লক্ষ মানুষের সমাগম হয়। Photo- Representative
তবে বিগত দু বছর থেকে বেশ কিছু কারণে অনেকটাই কম হয়েছে ভক্ত সমাগম। তবে এই বছর প্রশাসনের তরফ থেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে তিন দিনের প্যাকেজ সিস্টেমে কোনও হোটেল ভাড়া দেওয়া যাবে না। কেউ যদি চান একদিন এসে তারাপীঠে থাকবেন তাহলে একদিনের জন্যও ভাড়া দিতে বাধ্য হোটেল কর্তৃপক্ষ। আর সেই কারণেই মনে করা হচ্ছে এই বছর ভক্ত সমাগম প্রচুর পরিমাণে হবে। Photo- Representative
তবে বিগত দু বছর থেকে বেশ কিছু কারণে অনেকটাই কম হয়েছে ভক্ত সমাগম। তবে এই বছর প্রশাসনের তরফ থেকে পরিষ্কার জানিয়ে দেওয়া হয়েছে তিন দিনের প্যাকেজ সিস্টেমে কোনও হোটেল ভাড়া দেওয়া যাবে না। কেউ যদি চান একদিন এসে তারাপীঠে থাকবেন তাহলে একদিনের জন্যও ভাড়া দিতে বাধ্য হোটেল কর্তৃপক্ষ। আর সেই কারণেই মনে করা হচ্ছে এই বছর ভক্ত সমাগম প্রচুর পরিমাণে হবে। Photo- Representative
কেন কৌশিকী অমাবস্যার এত মাহাত্ম্য? মা-তারার সঙ্গেই বা কী সম্পর্ক?প্রতি বছর এই দিনে দেশের বিভিন্ন শক্তিপীঠে/সিদ্ধপীঠ এ ভক্তদের ঢল নামে।মনে করা হয়, এদিনে মায়ের কাছে প্রার্থনা করলে, তিনি খালি হাতে ফেরান না। Photo- Representative
কেন কৌশিকী অমাবস্যার এত মাহাত্ম্য? মা-তারার সঙ্গেই বা কী সম্পর্ক?প্রতি বছর এই দিনে দেশের বিভিন্ন শক্তিপীঠে/সিদ্ধপীঠ এ ভক্তদের ঢল নামে।মনে করা হয়, এদিনে মায়ের কাছে প্রার্থনা করলে, তিনি খালি হাতে ফেরান না। Photo- Representative
এ বছর ১৫ ভাদ্র রবিবার কৌশিকী অমাবস্যা উদযাপন হবে । সেদিন ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুসারে ১ সেপ্টেম্বর । কৌশিকী অমাবস্যর তিথি শুরু ওই দিন ভোর ৫ টা ৭ মিনিট থেকে । তিথি অন্ত ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর, সকাল ৬ টা ৩১ মিনিটে। Photo- Representative
এ বছর ১৫ ভাদ্র রবিবার কৌশিকী অমাবস্যা উদযাপন হবে । সেদিন ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুসারে ১ সেপ্টেম্বর । কৌশিকী অমাবস্যর তিথি শুরু ওই দিন ভোর ৫ টা ৭ মিনিট থেকে । তিথি অন্ত ১৭ ভাদ্র মঙ্গলবার ৩ সেপ্টেম্বর, সকাল ৬ টা ৩১ মিনিটে। Photo- Representative
তারাপীঠ মন্দির কমিটির এক সেবায়েত পুলক চট্টোপাধ্যায়জানান যে কোনও শুভ কাজে ব্যবহৃত হয় কুশ।এই দিনে সেই কুশ কাটা হয়।তাই একে কৌশীকী অমাবস্যাও বলে। Photo- Representative
তারাপীঠ মন্দির কমিটির এক সেবায়েত পুলক চট্টোপাধ্যায়জানান যে কোনও শুভ কাজে ব্যবহৃত হয় কুশ।এই দিনে সেই কুশ কাটা হয়।তাই একে কৌশীকী অমাবস্যাও বলে। Photo- Representative
বিশেষ পুজো উপলক্ষ্যে তারাপীঠে ভিড় হয় তন্ত্রসাধকদের। একদিকে যখন তারাপীঠ মহা শ্মশানেচলে মহাযজ্ঞ তেমনইমা তারাকে রাজ রাজেশ্বরী বেশে সাজিয়ে সারাদিন চলে পুজো। মায়ের ভোগে থাকে পাঁচ রকম ভাজা,পাঁচ রকম সবজি, খিচুড়ি, পোলাও, সাদা ভাত, শোল মাছ পোড়া, মাছের মাথা, পাঁঠার মাংস, মিষ্টি, পায়েস, দই এবং কারণবারি। Photo- Representative
বিশেষ পুজো উপলক্ষ্যে তারাপীঠে ভিড় হয় তন্ত্রসাধকদের। একদিকে যখন তারাপীঠ মহা শ্মশানেচলে মহাযজ্ঞ তেমনইমা তারাকে রাজ রাজেশ্বরী বেশে সাজিয়ে সারাদিন চলে পুজো। মায়ের ভোগে থাকে পাঁচ রকম ভাজা,পাঁচ রকম সবজি, খিচুড়ি, পোলাও, সাদা ভাত, শোল মাছ পোড়া, মাছের মাথা, পাঁঠার মাংস, মিষ্টি, পায়েস, দই এবং কারণবারি। Photo- Representative
তার জন্য মানতে হবে কয়েকটি টোটকা।যেমন কৌশিকী অমাবস্যার দিন পারলে অন্তত সারাদিন উপবাস থাকা উচিত। যদি কোনও কারণে উপবাস না থাকা হয় তাহলে অন্তত পক্ষে নিরামিষ খাবার খাওয়া উচিত। Photo- Representative
তার জন্য মানতে হবে কয়েকটি টোটকা।যেমন কৌশিকী অমাবস্যার দিন পারলে অন্তত সারাদিন উপবাস থাকা উচিত। যদি কোনও কারণে উপবাস না থাকা হয় তাহলে অন্তত পক্ষে নিরামিষ খাবার খাওয়া উচিত। Photo- Representative
সন্ধ্যাবেলায় বাড়ির মূল দরজায় তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে পুজো করা উচিত। Photo- Representative
সন্ধ্যাবেলায় বাড়ির মূল দরজায় তিলের তেলের প্রদীপ জ্বালিয়ে পুজো করা উচিত। Photo- Representative
অন্যদিকে বাড়ি এবং বাড়ির যে মন্দির সেই মন্দির পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি যে কোনও দেবীকে লাল জবা ফুলের পুষ্প নিবেদন করে পুজো করলেই সংসার সুখ শান্তিতে ভরে উঠবে। Input- Souvik Roy
অন্যদিকে বাড়ি এবং বাড়ির যে মন্দির সেই মন্দির পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখার পাশাপাশি যে কোনও দেবীকে লাল জবা ফুলের পুষ্প নিবেদন করে পুজো করলেই সংসার সুখ শান্তিতে ভরে উঠবে। Input- Souvik Roy