: “নিজেকে এমনভাবে তৈরি করুন, যাতে গোটা বিশ্ব আপনাকে রোল মডেল মানে।’’ মধ্য প্রদেশের জবলপুরের বাসিন্দা রুবিনা ফ্রান্সিসের জীবনের মূলমন্ত্র এটাই। সম্প্রতি প্যারিস প্যারাঅলিম্পিক্সে ভারতের হয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছেন। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি।

Success Story: পোলিও থাবা বসিয়েছিল দু’পায়ে,মেকানিক বাবার পাশে দাঁড়াতে নার্সিং বেছে নিয়েছিলেন মা, এবার তাঁদের মেয়ে দেশকে এনে দিল মেডেল

: “নিজেকে এমনভাবে তৈরি করুন, যাতে গোটা বিশ্ব আপনাকে রোল মডেল মানে।’’ মধ্য প্রদেশের জবলপুরের বাসিন্দা রুবিনা ফ্রান্সিসের জীবনের মূলমন্ত্র এটাই। সম্প্রতি প্যারিস প্যারাঅলিম্পিক্সে ভারতের হয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছেন। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি।
: “নিজেকে এমনভাবে তৈরি করুন, যাতে গোটা বিশ্ব আপনাকে রোল মডেল মানে।’’ মধ্য প্রদেশের জবলপুরের বাসিন্দা রুবিনা ফ্রান্সিসের জীবনের মূলমন্ত্র এটাই। সম্প্রতি প্যারিস প্যারাঅলিম্পিক্সে ভারতের হয়ে ব্রোঞ্জ জিতেছেন। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে তিনি।
দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন রুবিনা। বাবা মোটর মেকানিক, মা নার্স। শৈশবেই পোলিও ধরা পড়ে। অনেক চিকিৎসা হয়। কিন্তু লাভ হয়নি। বিকলাঙ্গ হয়ে যান রুবিনা। তবে মনের জোরে কাটিয়ে উঠেছেন সমস্ত প্রতিবন্ধকতা। শ্যুটিংই তাঁর ধ্যানজ্ঞান। হুইলচেয়ারের বাধাও কাটিয়ে এখন নিজের দুর্বল দুই পায়ে দাঁড়িয়েই অবর্থ্য লক্ষ্যভেদ করেন৷
দরিদ্র পরিবার থেকে উঠে এসেছেন রুবিনা। বাবা মোটর মেকানিক, মা নার্স। শৈশবেই পোলিও ধরা পড়ে। অনেক চিকিৎসা হয়। কিন্তু লাভ হয়নি। বিকলাঙ্গ হয়ে যান রুবিনা। তবে মনের জোরে কাটিয়ে উঠেছেন সমস্ত প্রতিবন্ধকতা। শ্যুটিংই তাঁর ধ্যানজ্ঞান। হুইলচেয়ারের বাধাও কাটিয়ে এখন নিজের দুর্বল দুই পায়ে দাঁড়িয়েই অবর্থ্য লক্ষ্যভেদ করেন৷
 মহিলদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল SH-1-এর ফাইনালে ব্রোঞ্জ জেতেন রুবিনা ফ্রান্সিস। সঙ্গে নাম লেখালেন ইতিহাসে। তিনিই হলেন প্যারালিম্পিক্সে পদক জয়ী ভারতের প্রথম মহিলা পিস্তল শ্যুটার।
মহিলদের ১০ মিটার এয়ার পিস্তল SH-1-এর ফাইনালে ব্রোঞ্জ জেতেন রুবিনা ফ্রান্সিস। সঙ্গে নাম লেখালেন ইতিহাসে। তিনিই হলেন প্যারালিম্পিক্সে পদক জয়ী ভারতের প্রথম মহিলা পিস্তল শ্যুটার।
মেয়ের সাফল্যে রুবিনার বাবা সাইমন ফ্রান্সিসের চোখে জল। বললেন, “জন্ম থেকেই রুবিনার পায়ে সমস্যা ছিল। অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি। কিছু হয়নি। ছোট থেকেই শ্যুটিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখত মেয়ে। অনেক সমস্যা ছিল। টাকাপয়সাও খুব একটা ছিল না। মেয়েকে শ্যুটিং শেখাতে নার্সের কাজ শুরু করেন রুবিনার মা। তবে এখনও স্বপ্নপূরণ হয়নি। মেয়েকে দেশের জন্য স্বর্ণপদক জিততে হবে।’’
মেয়ের সাফল্যে রুবিনার বাবা সাইমন ফ্রান্সিসের চোখে জল। বললেন, “জন্ম থেকেই রুবিনার পায়ে সমস্যা ছিল। অনেক ডাক্তার দেখিয়েছি। কিছু হয়নি। ছোট থেকেই শ্যুটিংয়ে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার স্বপ্ন দেখত মেয়ে। অনেক সমস্যা ছিল। টাকাপয়সাও খুব একটা ছিল না। মেয়েকে শ্যুটিং শেখাতে নার্সের কাজ শুরু করেন রুবিনার মা। তবে এখনও স্বপ্নপূরণ হয়নি। মেয়েকে দেশের জন্য স্বর্ণপদক জিততে হবে।’’
গান ফর গ্লোরি অ্যাকাডেমিতে শ্যুটিং শিখেছেন রুবিনা। ছাত্রীর সাফল্যে অ্যাকাডেমির শিক্ষকদের মুখেও চওড়া হাসি। তাঁরা বলছেন, শুধু জব্বলপুর নয়, সারা ভারত রুবিনাকে নিয়ে গর্বিত।
গান ফর গ্লোরি অ্যাকাডেমিতে শ্যুটিং শিখেছেন রুবিনা। ছাত্রীর সাফল্যে অ্যাকাডেমির শিক্ষকদের মুখেও চওড়া হাসি। তাঁরা বলছেন, শুধু জব্বলপুর নয়, সারা ভারত রুবিনাকে নিয়ে গর্বিত।
দেশের প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে অভিনন্দন জানিয়েছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন। এটা কি কম বড় ব্যাপার!
দেশের প্রধানমন্ত্রী ট্যুইটে অভিনন্দন জানিয়েছেন। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীও শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়েছেন। এটা কি কম বড় ব্যাপার!
রুবিনার বাবা বলছেন, “মেয়ে প্যারিসে খেলছে। স্ত্রীর সঙ্গে আমি বাড়িতেই মেয়ের খেলা দেখেছি। ছোট ভুলের জন্য ব্রোঞ্জ হল। নাহলে রুপো জিততে পারত রুবিনা। ব্রোঞ্জ জেতার পর ফোন করেছিলাম। খুব খুশি হয়েছে। আনন্দে কথা বলতে পারছিল না।’’
রুবিনার বাবা বলছেন, “মেয়ে প্যারিসে খেলছে। স্ত্রীর সঙ্গে আমি বাড়িতেই মেয়ের খেলা দেখেছি। ছোট ভুলের জন্য ব্রোঞ্জ হল। নাহলে রুপো জিততে পারত রুবিনা। ব্রোঞ্জ জেতার পর ফোন করেছিলাম। খুব খুশি হয়েছে। আনন্দে কথা বলতে পারছিল না।’’
রুবিনাকে ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টোকিওতে সপ্তম স্থানে শেষ করেছিলেন রুবিনা। এবার ব্রোঞ্জ জিতলেন। সে কথাও জানান প্রধানমন্ত্রীকে। এবার দেশের জন্য সোনা জেতাই লক্ষ্য। কোমর বাঁধছেন রুবিনা।
রুবিনাকে ফোন করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। টোকিওতে সপ্তম স্থানে শেষ করেছিলেন রুবিনা। এবার ব্রোঞ্জ জিতলেন। সে কথাও জানান প্রধানমন্ত্রীকে। এবার দেশের জন্য সোনা জেতাই লক্ষ্য। কোমর বাঁধছেন রুবিনা।