Bolpur Tourism Shopping: সোনাঝুড়ির হাট তো গেছেন, মাত্র ২ কিলোমিটার দূরে আরও একটি শপিং হাব! কী না আছে সেখানে, না গেলে মিস

বিশ্বকবি,বিশ্ব বরেণ্য কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লাল মাটি শহর বোলপুর শান্তিনিকেতন। দেশ-বিদেশ ছাড়িয়ে বহু পর্যটকরা এই শান্তিনিকেতন ভ্রমণের জন্য ছুটে আসেন। হাতে এক দু দিনের ছুটি পেলে পুরী,দিঘা গিয়ে মন ভরে গেলে ভ্রমণ পিপাসু বাঙালি ছুটে আসে বীরভূম।(সৌভিক রায়)
বিশ্বকবি,বিশ্ব বরেণ্য কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লাল মাটি শহর বোলপুর শান্তিনিকেতন। দেশ-বিদেশ ছাড়িয়ে বহু পর্যটকরা এই শান্তিনিকেতন ভ্রমণের জন্য ছুটে আসেন। হাতে এক দু দিনের ছুটি পেলে পুরী,দিঘা গিয়ে মন ভরে গেলে ভ্রমণ পিপাসু বাঙালি ছুটে আসে বীরভূম।(সৌভিক রায়)
আর বীরভূমের মধ্যে রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন আর সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপীঠ তারাপীঠ।তারাপীঠ ভ্রমণের পর অনেকেই ছুটে যান বোলপুর শান্তিনিকেতন আবার অন্যদিকে বোলপুর শান্তিনিকেতন প্রথম ভ্রমণের পর অনেকেই ছুটে আসেন বীরভূমের তারাপীঠ মা তারার দর্শনে।
আর বীরভূমের মধ্যে রয়েছে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শান্তিনিকেতন আর সাধক বামাক্ষ্যাপার অন্যতম সিদ্ধপীঠ তারাপীঠ।তারাপীঠ ভ্রমণের পর অনেকেই ছুটে যান বোলপুর শান্তিনিকেতন আবার অন্যদিকে বোলপুর শান্তিনিকেতন প্রথম ভ্রমণের পর অনেকেই ছুটে আসেন বীরভূমের তারাপীঠ মা তারার দর্শনে।
আর এই বোলপুরে রয়েছে একাধিক দর্শনীয় জায়গা তার মধ্যে রয়েছে উত্তরায়ন রবীন্দ্র জাদুঘর, বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, বোলপুর কঙ্কালীতলা মন্দির, আমার কুটির,সৃজনী শিল্প গ্রাম, এবং আরও অন্যান্য জায়গা। তবে পর্যটকরা এই সমস্ত দর্শনীয় স্থান দেখার পর পৌঁছে যান বোলপুর সোনাঝুরির হাটে। মূলত পর্যটকদের কাছে এই হাট এখন অন্যতম জনপ্রিয় এক জায়গা।
আর এই বোলপুরে রয়েছে একাধিক দর্শনীয় জায়গা তার মধ্যে রয়েছে উত্তরায়ন রবীন্দ্র জাদুঘর, বল্লভপুর বন্যপ্রাণী অভয়ারণ্য, বোলপুর কঙ্কালীতলা মন্দির, আমার কুটির,সৃজনী শিল্প গ্রাম, এবং আরও অন্যান্য জায়গা। তবে পর্যটকরা এই সমস্ত দর্শনীয় স্থান দেখার পর পৌঁছে যান বোলপুর সোনাঝুরির হাটে। মূলত পর্যটকদের কাছে এই হাট এখন অন্যতম জনপ্রিয় এক জায়গা।
তবে অনেকের হয়ত জানা নেই এই বোলপুর থেকে মাত্র দু কিলোমিটার দূরেই রয়েছে সোনাঝুরির মত অন্য একটি হাট। আর সেই হাট সরকার অনুমোদিত।সোনাঝুরির হাটে যে সমস্ত জিনিসপত্র পাবেন সেই সমস্ত জিনিসের দেখা মিলবে এই হাটে গেলেই।বোলপুর শান্তিনিকেতন পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে তৈরি লালমাটি কর্মতীর্থ হাট।
তবে অনেকের হয়ত জানা নেই এই বোলপুর থেকে মাত্র দু কিলোমিটার দূরেই রয়েছে সোনাঝুরির মত অন্য একটি হাট। আর সেই হাট সরকার অনুমোদিত।সোনাঝুরির হাটে যে সমস্ত জিনিসপত্র পাবেন সেই সমস্ত জিনিসের দেখা মিলবে এই হাটে গেলেই।বোলপুর শান্তিনিকেতন পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে তৈরি লালমাটি কর্মতীর্থ হাট৷
হাটের বিভিন্ন শিল্পীদের দাবি দীর্ঘ প্রায় ছয় বছর ধরে এই হাট চলে আসছে।তবে পর্যটকদের কাছে এই কর্মতীর্থ হাট এখন অনেকটাই অচেনা।কারণ পর্যটকেরা সোনাঝুরির হাট এসেই নিজের বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।ফলে সোনাঝুরি থেকে মাত্র দু কিলোমিটার দূরে সরকারি অনুমোদিত এই হাটে তেমনভাবে কেউ আসছেন না। আর তার ফলে আর্থিক অনটনে দিন কাটাচ্ছেন হাটের ব্যবসায়ীরা। তাই এবার বোলপুর ভ্রমণে এলে অবশ্যই সোনাঝুরির হাটের পাশাপাশি এই হাট একবার ঘুরে যেতে পারেন।
হাটের বিভিন্ন শিল্পীদের দাবি দীর্ঘ প্রায় ছয় বছর ধরে এই হাট চলে আসছে।তবে পর্যটকদের কাছে এই কর্মতীর্থ হাট এখন অনেকটাই অচেনা।কারণ পর্যটকেরা সোনাঝুরির হাট এসেই নিজের বাড়ি ফিরে যাচ্ছেন।ফলে সোনাঝুরি থেকে মাত্র দু কিলোমিটার দূরে সরকারি অনুমোদিত এই হাটে তেমনভাবে কেউ আসছেন না। আর তার ফলে আর্থিক অনটনে দিন কাটাচ্ছেন হাটের ব্যবসায়ীরা। তাই এবার বোলপুর ভ্রমণে এলে অবশ্যই সোনাঝুরির হাটের পাশাপাশি এই হাট একবার ঘুরে যেতে পারেন।