জয়গাঁ হাসপাতাল 

Hospital Closes By 2PM: যাই হয়ে যাক ঘড়িতে ২টো বাজলেই বন্ধ হয়ে যায় হাসপাতালের দরজা, তারপর পেশেন্টদের যা হয়…

আলিপুরদুয়ার: ঘড়ির কাটা ২ টার ঘর ছুঁলেই বন্ধ হয়ে যায় এই হাসপাতাল। তারপর কিছু ঘটে গেলেই চরম ভোগান্তির শিকার হন সাধারণ মানুষ। এমন হাসপাতালের পরিস্থিতি জয়গাঁতে।

আলিপুরদুয়ার জেলার ভুটান সীমান্তবর্তী শহর জয়গাঁয় বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের অন্যতম বাণিজ্যিক শহর হওয়া সত্ত্বেও নেই কোনও হাসপাতালের উন্নত পরিষেবা।বর্তমানে একটি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে জয়গাঁয়, যার ওপরেই নির্ভর সীমান্তবর্তী শহরের কয়েক হাজার মানুষ।

আরও পড়ুন – Sanjay Roy: শরীরে প্রবেশ করানো হবে সোডিয়াম পেন্টোথাল যার পর শুধুই নাকি সত্যি বলে মানুষ, কেন না বলল সঞ্জয় রাই

এছাড়া সকাল ১০টা স্বাস্থ্য কেন্দ্র খুললেও, দুপুর ২ টো বাজতেই বন্ধ হয়ে যায় সেটি।এরপর কেউ অসুস্থ হলে ছুটতে হয় প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূর লতবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে বা প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূর আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে। মাঝে মধ্যেই হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই পথেই রোগীর মৃত্যু হয়ে যায় বলেও দাবি বাসিন্দাদের। কবে সীমান্ত শহরে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নত হবে সেই দিকেই তাকিয়ে বাসিন্দারা।

বাসিন্দারা জানান, জয়গাঁয় দুটো গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার বা তারও বেশি হবে। তবে এখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একদমই বেহাল।’ বাসিন্দাদের অভিযোগ, জয়গাঁর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি দুপুর পর্যন্ত খোলা থাকলেও বর্তমানে অনেক রোগের চিকিৎসাই সেখানে মেলে না।ফলে বাসিন্দাদের ৩০ কিলোমিটার দূর লতবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে যেতে হয়।’এই বিষয়ে ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক শ্রীকান্ত মন্ডল জানান, “উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে সবটাই জানানো রয়েছে।”
Annanya Dey