Tag Archives: hospital

Hospital Closes By 2PM: যাই হয়ে যাক ঘড়িতে ২টো বাজলেই বন্ধ হয়ে যায় হাসপাতালের দরজা, তারপর পেশেন্টদের যা হয়…

আলিপুরদুয়ার: ঘড়ির কাটা ২ টার ঘর ছুঁলেই বন্ধ হয়ে যায় এই হাসপাতাল। তারপর কিছু ঘটে গেলেই চরম ভোগান্তির শিকার হন সাধারণ মানুষ। এমন হাসপাতালের পরিস্থিতি জয়গাঁতে।

আলিপুরদুয়ার জেলার ভুটান সীমান্তবর্তী শহর জয়গাঁয় বেহাল স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। অভিযোগ, উত্তরবঙ্গের অন্যতম বাণিজ্যিক শহর হওয়া সত্ত্বেও নেই কোনও হাসপাতালের উন্নত পরিষেবা।বর্তমানে একটি প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র রয়েছে জয়গাঁয়, যার ওপরেই নির্ভর সীমান্তবর্তী শহরের কয়েক হাজার মানুষ।

আরও পড়ুন – Sanjay Roy: শরীরে প্রবেশ করানো হবে সোডিয়াম পেন্টোথাল যার পর শুধুই নাকি সত্যি বলে মানুষ, কেন না বলল সঞ্জয় রাই

এছাড়া সকাল ১০টা স্বাস্থ্য কেন্দ্র খুললেও, দুপুর ২ টো বাজতেই বন্ধ হয়ে যায় সেটি।এরপর কেউ অসুস্থ হলে ছুটতে হয় প্রায় ৩০ কিলোমিটার দূর লতবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে বা প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূর আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে। মাঝে মধ্যেই হাসপাতালে পৌঁছানোর আগেই পথেই রোগীর মৃত্যু হয়ে যায় বলেও দাবি বাসিন্দাদের। কবে সীমান্ত শহরে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা উন্নত হবে সেই দিকেই তাকিয়ে বাসিন্দারা।

বাসিন্দারা জানান, জয়গাঁয় দুটো গ্রাম পঞ্চায়েত রয়েছে এবং এর জনসংখ্যা প্রায় ৫০ হাজার বা তারও বেশি হবে। তবে এখানে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা একদমই বেহাল।’ বাসিন্দাদের অভিযোগ, জয়গাঁর প্রাথমিক স্বাস্থ্য কেন্দ্রটি দুপুর পর্যন্ত খোলা থাকলেও বর্তমানে অনেক রোগের চিকিৎসাই সেখানে মেলে না।ফলে বাসিন্দাদের ৩০ কিলোমিটার দূর লতবাড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে যেতে হয়।’এই বিষয়ে ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক শ্রীকান্ত মন্ডল জানান, “উধ্বর্তন কর্তৃপক্ষকে সবটাই জানানো রয়েছে।”
Annanya Dey

South 24 Parganas News:  বাড়ির লোক খোঁজ নেয় না, ৫ বছর ধরে হাসপাতালই ঠিকানা বারুইপুরের ‘শান্তিবুড়ি’র!

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: ২০১৯ সালের মার্চ মাসে অসুস্থতার কারণে ৭৮ বছরের শান্তিদেবীকে বারুইপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করেছিলেন পরিবারের লোকজন। তার পর কেটে গিয়েছে কয়েক বছর। এখন এই হাসপাতালই হয়ে উঠেছে আশ্রয় তাঁর আশ্রয়স্থল।

নার্স, চিকিৎসকদের সেবায় দিব্যি সুস্থ তিনি। সবাই তাঁকে চেনেন ‘শান্তিবুড়ি’ নামে। সুস্থ হলেও ভাল নেই এই শান্তিবুড়ি। মন জুড়ে তাঁর রাগ। বিড়বিড় করে বলছিলেন, “আমার জায়গা-জমি সব লিখে নিয়েছে পরিবারের লোকজন। তাঁরা কেউই আমার খোঁজ নেয় না।”

আরও পড়ুন- বাংলাদেশের নিম্নচাপ আরও শক্তিশালী! রাত থেকেই প্রবল বৃষ্টি রাজ্যে, জেনে নিন আবহাওয়ার পূর্বাভাস!

হাসপাতালের ফ্যাকাল্টি ম্যানেজার শ্যামল চক্রবর্তী জানালেন, পাঁচ বছর হয়ে গেল, তিনি এই হাসপাতালেই আছেন। ২০২৩ সালে শান্তিদেবীকে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছিল। কিন্তু কয়েকদিনের মধ্যেই তিনি আবার চলে আসেন এখানে। বলেন, “বাড়ির লোকজন তাড়িয়ে দিয়েছে। যাব কোথায়? তার পর থেকে এই হাসপাতালই হয়ে উঠেছে তাঁর বাড়ি-ঘর।”

হাসপাতাল সূত্রে খবর, বারুইপুরের শাসন রেল স্টেশন সংলগ্ন এলাকায় বাড়ি শান্তিদেবীর। তাঁর পরিবারে ছেলে বউমা সবাই আছেন। মাঝে মধ্যেই তাঁদের কথা বলেন শান্তিবুড়ি। হাসপাতালের ফিমেল ওয়ার্ডের বারান্দায় তাঁর জন্য একটি বেড বরাদ্দ করা হয়েছে। অন্যান্য রোগী থেকে শুরু করে তাঁদের পরিবারের লোকজন সবাই ভালোবাসেন এই বৃদ্ধাকে। আয়াদের কাছে নানা আবদারও করেন তিনি। কখনও দোকান থেকে বিস্কুট এনে দিতে বলেন, কখনও গরম দুধ চান।

আরও পড়ুন- পুল কার থেকে নেমেই বমি! স্কুলে যাওয়ার জন্য বেরিয়ে NRS-এর দোরগোড়ায় মৃত্যু ছাত্রের

হাসপাতালের ভিতর অপরিষ্কার দেখলেই হল, বকুনি দেন আয়াদের। এক নার্স জানালেন, উনি পুরোপুরি সুস্থ। প্রতিদিনই ডাক্তার রাউন্ড দিতে এলে তাঁকে একবার দেখে যান। শরীর খারাপ লাগলে নিজেই ওষুধ চেয়ে নেন আমাদের কাছ থেকে। তবে এ ভাবে কয়েক বছর ধরে একটি বেড শান্তিদেবীর জন্য আটকে থাকায় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ অস্বস্তিতে। শান্তিবুড়ি যে হাসপাতাল ছেড়ে বৃদ্ধাশ্রমেও যেতে চান না। তিনি বলেন, “হাসপাতালই আমার ঘর। রোগীদের পরিবারের লোকজন কেউ না কেউ আমাকে টাকা দিয়ে সাহায্য করেন। তা দিয়ে আমার দিব্যি চলে যায়। বাড়িতে গেলে যদি আবার তাড়িয়ে দেয় ওরা!”

সুমন সাহা

Bihar Hospital: হাসপাতালে কেটে দেওয়া হল সিসিটিভি, দরজায় তালা, মদ্যপ অবস্থায় নার্সের উপর হামলা ডাক্তারের, বিহার পুলিশ যা বলল

সমস্তিপুর: একদিকে আরজি করে মৃত চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার বিচারে পথে নেমে আন্দোলন করছেন চিকিৎসকরা৷ এরইমধ্যে বিহার থেকে সামনে এল শিউরে ওঠার মতো এক ঘটনা৷ একটি বেসরকারি হাসপাতালে একজন নার্সের উপর গণধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছিল৷ বৃহস্পতিবার পুলিশ জানিয়েছে, তিনি একটি ব্লেড দিয়ে একজন হামলাকারীর গোপনাঙ্গ কেটে দেওয়ার পরে সেই চিকিৎসক অকুস্থল থেকে পালায়৷

এটি কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে একজন শিক্ষানবিশ ডাক্তারকে ধর্ষণ ও হত্যার এক মাস পরে বিহারে একটি মহিলার কর্মক্ষেত্রে ঘটল৷

বিহার পুলিশ দাবি করেছে যে গ্যাংরেপের দলে হামলাকারীদের মধ্যে একজন ডাক্তার ছিলেন এবং তিনি সমস্তিপুর জেলার মুসরিঘরারারি থানার সীমানার অধীনে গঙ্গাপুরে আরবিএস হেলথ কেয়ার সেন্টারের অ্যাডমিনিস্ট্রেটর হিসাবেও কাজ করেছিলেন।

আরও পড়ুন – Home Colour for Good Couple Relation: শোওয়ার ঘরে এই রঙ ভুলেও না, তাহলেই শান্তি হবে বিঘ্নিত হবে, রঙের প্রভাবেই শান্তি থাকবে

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে নার্স হাসপাতালে তাঁর কাজ শেষ করছিলেন৷ এরপর অভিযুক্ত চিকিৎসক ডক্টর সঞ্জয় কুমার এবং তার দুই সহযোগী তাকে রেপ করার চেষ্টা করেছিল, অভিযোগ করা হয়েছে সেই সময় চিকিৎসক ও তার সহযোগীরা মদ্যপ ছিল৷

এদিকে নার্স অসম সাহসিকতার পরিচয় দেন, তিনি আক্রমণ থেকে বাঁচতে ব্লেড দিয়ে ডাক্তারের যৌনাঙ্গে আঘাত করেন৷ এরপর হামলাকারীদের খপ্পর থেকে নিজেকে উদ্ধার করেন। হাসপাতালের বাইরে একটি মাঠে দৌড়ে বেড়িয়ে এসে তারপরে পুলিশ স্টেশনে ফোন করেন৷

ডেপুটি সুপারিনটেনডেন্ট অফ পুলিশ সঞ্জয় কুমার পান্ডে বলেছেন যে একটি দলকে দ্রুত হাসপাতালে পাঠানো হয়েছিল এবং নার্সকে নিরাপদ হেফাজতে নিয়ে অভিযুক্ত তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে৷ । ডাঃ কুমার ছাড়াও অন্য দুই অভিযুক্তের নাম অবধেশ কুমার এবং সুনীল কুমার গুপ্ত।

‘নার্সের দেখানো সাহস প্রশংসনীয়’
ডিএসপি কুমার উল্লেখ করেছেন যে হামলাকারীরা সিসিটিভি ক্যামেরার সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দিয়েছিল এবং নার্সকে যৌন নির্যাতনের চেষ্টা করার আগে হাসপাতালের দরজায় ভেতর থেকে তালা দিয়েছিল। ডিএসপি বলেন, “আক্রান্ত মহিলার দেখানো  সাহস  ও উপস্থিতি বুদ্ধি  প্রশংসনীয়৷”

চত্বরে প্রাথমিক তদন্তের সময়, পুলিশ নার্সের ব্যবহৃত ব্লেড, রক্তমাখা কাপড়, একটি মদের বোতল এবং তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করেছে। পুলিশ দাবি করেছে যে অভিযুক্ত তিনজন গ্যাংরেপের চেষ্টা করার আগে মদ্যপান করেছিল৷ যেহেতু বিহারে ড্রাই স্টেট অর্থাৎ যেখানে মদ বিক্রি ও মদ খাওয়া অনৈতিক তাই  তাদের বিরুদ্ধে এই  নিষিদ্ধ মদ খাওয়ার আইনের অধীনে অভিযোগ আনা হবে।

Viral Case in Hospital: এরকম কান্ডও হতে পারে নাকি, স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওষুধ দেওয়ার ভার ঠিক কার হাতে, ভিডিও দেখলে শিউরে উঠবেন

মুর্শিদাবাদ: এ কী কাণ্ড। চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে যখন গোটা রাজ্য জুড়ে তোলপাড় আর তখন প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রোগিদের ওষুধ দিচ্ছে স্থানীয় এক নাবালক। সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ইতিমধ্যেই ভাইরাল। ঘটনাটি ঘটেছে মুর্শিদাবাদের ফরাক্কা ব্লকের অর্জুনপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে।

জানা যাচ্ছে, সাজিরুদ্দিন শেখ নামে এক রোগী অর্জুনপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ওষুধ নিতে গিয়ে দেখেন এক নাবালক ওষুধ দিচ্ছে।  সেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হতেই শোরগোল পড়়ে যায় গোটা এলাকায়। অর্জুনপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের ওপর গোটা ব্লকের বাসিন্দারা নির্ভরশীল। এমনকি এই হাসপাতালে যেমন চিকিৎসা পরিষেবা মেলে ঠিক তেমনই রোগিদের ওষুধ সরবরাহ করা হয়ে থাকে। তবে শুক্রবার সকালে এক রোগি ওষুধ নিতে গিয়েই দেখেন ওষুধ দিচ্ছে নাবালক।

আরও পড়ুন – Paralympic Games Paris 2024: ভারতের ঘরে এল প্রথম সোনা, অবনী জিতলেন সোনা, একই ইভেন্টে ব্রোঞ্জ মোনার

একজন ফার্মাসিষ্ট থাকার কথা থাকলেও তিনি অন্যত্র থাকায় সেই নাবালককে ওষুধ দিতে দেখা যায়। জানা গেছে, টিকিট নিয়ে তিনি ওষুধ আনতে স্বাস্থ্যকেন্দ্রের নির্দিষ্ট কাউন্টারে যান। তখনই দেখেন, এক নাবালক ওষুধ দিচ্ছে।

এদিকে বাগবিতণ্ডা শুনে পাশের রুম থেকে ছুটে আসেন ফার্মাসিস্ট মোজাহারুল ইসলাম। তাঁর কাছে জানতে চাওয়া হয়, কেন ওই নাবালক রোগীদের ওষুধ দিচ্ছে? যদিও তখন আর তিনি কোনওরকম মুখ খুলতে চাননি।

প্রসঙ্গত, খাতায় কলমে রয়েছেন ফার্মাসিস্ট। কিন্তু সরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্র ওষুধ দিচ্ছেন নাবালক। ফরাক্কা ব্লকের অর্জুনপুর প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রের বিষয়টিতে বেজায় ক্ষুব্ধ স্থানীয়রা। অভিযোগ পেলে পদক্ষেপ গ্রহণের আশ্বাস দেন ব্লক মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক। যদিও এই পুরো বিষয়ে ফরাক্কা BMOH জানান, ‘‘আমার কাছে এখনও কোনও অভিযোগ আসেনি।’’ যদিও বিষয়টি তদন্ত করার আশ্বাস দেন।

Kaushik Adhikary

South 24 Parganas News: ফিমেল ওয়ার্ডে শুয়ে-বসে আড্ডা পুরুষদের! নিরাপত্তা কোথায়? আতঙ্কে মহিলা রোগীরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: কুলতলি হাসপাতালে নিরাপত্তা ব্যবস্থায় বিস্তর অবহেলার অভিযোগ। প্রচুর ফাঁকফোকর। এ নিয়ে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হয়েছে রোগীদের মধ্যে। রোগী এবং তাঁদের পরিবারের তরফে অভিযোগ,  ইমারজেন্সি বিভাগে রোগীদের সঙ্গে ঢুকে পড়ছেন বহু অপরিচিত ব্যক্তি। রোগী নামিয়ে অটো, টোটো যেখানে সেখানে দাঁড়িয়ে থাকছে। হাসপাতালের নিরাপত্তারক্ষীদের কার্যত দেখাই যায় না। অভিযোগ, তাঁরা চোখের আড়ালে বসে থাকেন।

আরও পড়ুন- মমতার কালীঘাটের বাড়ির পাহারায় বিশাল পুলিশবাহিনী! বন্ধ রাস্তা, আক্রমণের উপায় নেই

আরও অভিযোগ, হাসপাতালের অস্থায়ী কর্মীরা নির্দিষ্ট পোশাকবিধি মানেন না। তাঁদের পরিচয়পত্র নেই। কে হাসপাতালের কর্মী তা চিহ্নিত করা কঠিন। হাসপাতালের ফিমেল ওয়ার্ডেও না কি পুরুষদের দাপাদাপি ৷ শুধু তা-ই নয়, ওয়ার্ডে ঢুকে তাঁরা বসেও থাকছেন, আড্ডাও মারছেন এমনই জানা যায় ৷ প্রতিবাদ জানিয়েও মিলছে না সুফল৷ সেই ছবি ধরা পড়ল কুলতলি ব্লক হাসপাতালে৷ শুধু মহিলা রোগীরাই নন, নিরাপত্তার অভাবে ভুগছেন কুলতলি ব্লক হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স ও চিকিৎসার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরাও ৷

আরও পড়ুন- জলকামান, টিয়ার গ্যাসে হার মানছে না বিক্ষোভ! ‘নবান্ন চলো’ ব্যানারধারীদের মধ্যে রয়েছে স্কুল পড়ুয়াও

হাসপাতালে কোনও সিসিটিভি ক্যামেরা নেই ৷ হাসপাতালের প্রবেশ দ্বারে সিভিক পুলিশ মোতায়েন থাকলেও সবসময় তাঁদের দেখা পাওয়া যায় না ৷ রোগীর সঙ্গেই জোর করে হাসপাতালে ঢুকে যান অনেকে ৷ রাত-বিরেতেও অচেনা-অজানা মানুষের আনাগোনা লেগে থাকে ৷ ফলে আতঙ্কে রয়েছেন হাসপাতালের চিকিৎসক থেকে আরম্ভ করে নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীরা ৷

সুন্দরবনের প্রত্যন্ত অঞ্চলের একমাত্র চিকিৎসার অন্যতম ভরসার জায়গা কুলতলি ব্লক হাসপাতাল ৷ প্রতি দিনই দিন ও রাতে বহু মানুষই আসেন চিকিৎসা করাতে ৷ বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই রোগীর সঙ্গে একাধিক লোক আসেন ৷ অনেক পুরুষই এসে ফিমেল ওয়ার্ডে বসে বা শুয়েও থাকেন ৷ ফিমেল ওয়ার্ডের রোগীরাই জানাচ্ছেন তাঁরা আতঙ্কিত ৷ পুরুষদের বেরিয়ে যাওয়ার কথা বলা হলেও তাঁরা শোনেন না বলে অভিযোগ ৷ আরজি কর কাণ্ডের পরেও হাসপাতালে এই ভাবে ফিমেল ওয়ার্ডে অবাধে পুরুষ ঢুকে যাওয়ার ঘটনায় আতঙ্কিত সকলেই ৷

সুমন সাহা

South Dinajpur News: হাসপাতালের বাইরে গজিয়ে ওঠা বেসরকারি ল্যাবরেটরিতে দালালরাজ! রোগী ও পরিজনেরা অতিষ্ঠ

দক্ষিণ দিনাজপুর: দালালের দাপটে ব্যতিব্যস্ত জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে আসা রোগীরা। চিকিৎসকের কাছে আসতেই কেল্লা ফতে। বালুরঘাট জেলা হাসপাতাল সংলগ্ন এলাকায় গজিয়ে ওঠা বেসরকারি ল্যাবরেটরি জুড়ে দালালরাজ।

অতিষ্ঠ দূর-দূরান্ত থেকে চিকিৎসা করাতে আসা সাধারণ মানুষ। অভিযোগ, হাসপাতালের বাইরে গজিয়ে ওঠা বেসরকারি ল্যাবরেটরি থেকে তাঁদের নিযুক্ত দালালরা প্রতি দিন হাসপাতালে গেটের সামনে, আবার কখনও ডাক্তারের চেম্বারের সামনে দাঁড়িয়ে থেকে রোগীদের নির্দিষ্ট ওষুধের দোকানে, ল্যাবে এবং চিকিৎসকের কাছে নিয়ে গিয়ে প্রতারণা করছে। দীর্ঘদিন যাবত এই ব্যবস্থা চলে আসছে। বিষয়টি নিয়ে একাধিকবার প্রশাসনকে জানিয়েও কোন লাভ হয়নি বলে অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের।

আরও পড়ুন- বাস থেকে নামিয়ে পরিচয়পত্র দেখেই গুলি! একে একে মৃত্যু ২৩ যাত্রীর! ভয়াবহ কাণ্ড

প্রসঙ্গত, জেলা স্বাস্থ্য দফতর থেকে শুরু করে প্রশাসনকে জানানো হলে তাৎক্ষণিক কিছু ব্যবস্থা গ্রহণ করা হলেও দালাল রাজ অব্যাহত থেকেছে। যতবার জানানো হয়েছে দু’এক দিন দালালদের অত্যাচার কমলেও কিছুদিনের মধ্যে পূর্বের প্রস্তুতিতে ফিরে গেছে। বেসরকারি তথ্য অনুযায়ী, বালুরঘাট শহরের হাসপাতাল মোড় এলাকাতেই বেসরকারি ল্যাব রয়েছে প্রায় ১৫ টিরও বেশি। এছাড়াও বিভিন্ন ওষুধের দোকানেও রক্ত কালেক্ট করে এজেন্টরা অন্যান্য ল্যাব থেকেও রিপোর্ট তৈরি করান। এমনকি বালুরঘাটবাসীর অভিযোগ, এই সমস্ত ল্যাবগুলিতে ডিগ্রিধারী কোন ল্যাব টেকনিশিয়ান নেই। রোগী কিংবা তাদের পরিজনদের সাহায্য করার নামে যেভাবে তাদের বাধ্য করা হয় নির্দিষ্ট দোকান ও ল্যাব থেকে ওষুধ নিতে ও পরীক্ষা করাতে তা এবার বন্ধ হওয়া উচিৎ।

আরও পড়ুন- একবার রাঁধলেই খেতে পারবেন সারা বছর! কোন সবজি, বলুন দেখি!

তবে, এবার আরজিকর কান্ড প্রকাশ্যে আসার পর বালুরঘাট জেলা হাসপাতালে পুলিশি নজরদারি একদিকে যেমন বেড়েছে, পাশাপাশি বেড়েছে পুলিশের সংখ্যাও। আর এর ফলে পুলিশের পেট্রোলের পরিমাণ বেড়ে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই সুফল মিলেছে। এমনকি হাতে নাতে গ্রেফতার করা হয়েছে দুজন সন্দেহভাজনকে। অভিযোগ, এই সমস্ত দালালরা এক প্রকার তাদের পথ আটকানোর সঙ্গে সঙ্গে তাদের বাধ্য করে নির্দিষ্ট ডাক্তার, নির্দিষ্ট ওষুধের দোকান কিংবা চুক্তিবদ্ধ করে নেওয়া ল্যাব থেকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করাতে।
পাশাপাশি, এই সমস্ত ল্যাবের এজেন্টরা হাসপাতালের ভিতরে ঢুকেও ডাক্তারের করা প্রেসক্রিপশন হাতিয়ে নিয়ে রোগীর আত্মীয়দের নির্দিষ্ট ল্যাব থেকেই পরীক্ষা করাতে বাধ্য করেন। হাসপাতালে যে পরিষেবা আছে সেই পরিষেবা নিতে দেরি হয় যে কারণে এই দালালরা এখানে এত বেশি বেড়েছে। এই ধরনের বেনিয়ম চলতে দেওয়া যায় না, এটা বন্ধ হওয়া উচিৎ। এমনই দাবি তুলেছে সাধারণ মানুষ।

সুস্মিতা গোস্বামী

Medical College dean of students removed: সরিয়ে দেওয়া হল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ডিন মানব নন্দীকে, কেন এই পদক্ষেপ?

কলকাতা: হাসপাতালে আবার রদবদল। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের ডিন অফ স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্সের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল চিকিৎসক মানব নন্দীকে। পরিবর্তে নতুন ডিন হচ্ছেন কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক চিকিৎসক অরূপ চক্রবর্তী।

আরও পড়ুন: মাঝরাতে জেলের মধ্যে পায়চারি, রবিবার পলিগ্রাফ টেস্টের আগেই মুখ খুলল সঞ্জয়?

কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে অভিযোগ উঠেছিল হস্টেলে ঘর পেতে গেলে তৃণমূল ছাত্র পরিষদ করতে হবে। হস্টেলের সুপার তথা ফার্মাকোলজি বিভাগের অধ্যাপক চিকিৎসক সুহেনা সরকার এবং এনাটমি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক চিকিৎসক ঈশিতা সেনগুপ্তের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ করেছিলেন এক ছাত্রী।

আরও পড়ুন: দেশের সবচেয়ে বড় ইনকাম ট্যাক্স রেইড, ১০ দিন ধরেও টাকা গোনা শেষ হয়নি! কত নগদ উদ্ধার হয় জানেন?

অভিযোগ পাওয়ার পরেই পদক্ষেপ করা হয়। অভিযোগকে কেন্দ্র করে মেডিক্যাল কলেজের তরফ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। সেই তদন্ত কমিটির রিপোর্ট অনুযায়ী, ছাত্রদের সমস্ত কাজকর্ম থেকে এবং ডিন অফ স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স সংক্রান্ত সমস্ত জায়গা থেকে সরিয়ে দেওয়া হল মানব নন্দীকে।

আরও পড়ুন: ‘নবান্ন চলো’ অভিযান নিয়ে বড় সিদ্ধান্ত কলকাতা হাই কোর্টের, কী জানাল ডিভিশন বেঞ্চ?

আরজি কর কাণ্ডের পরে রাজ্যের বিভিন্ন হাসপাতালে রদবদলের ঘটনা ঘটেছে। দু’বার বদল করা হয়েছে আরজি কর হাসপাতালের সুপার, অন্যান্য হাসপাতালগুলিতেও টুকটাক বদল হয়েছে। এবার পড়ুয়াদের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হল কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে।

North 24 Parganas News: বৃষ্টি হলেই জল জমছে বারাসাত মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে, সমস্যায় রোগী থেকে পরিজনরা

উত্তর ২৪ পরগনা: বৃষ্টি হলেই গোটা হাসপাতাল চত্বরে জমে যাচ্ছে জল। শুধু হাসপাতাল চত্বরেই নয়, কয়েক ঘণ্টার টানা বৃষ্টি হলে রীতিমতো হাসপাতাল বিল্ডিং এও ঢুকে যাচ্ছে নোংরা জল।

এমন ছবি এখন হামেশাই দেখা যাচ্ছে জেলা সদর শহর বারাসাত পৌরসভার প্রায় প্রতিটা ওয়ার্ডে এমনকি বারাসাত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালেও বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এতদিন জেলায় সোদপুরের পানিহাটি স্টেট জেনারেল হাসপাতালে জল যন্ত্রণার ছবি বিভিন্ন সময়ে খবরে শিরোনামে উঠে আসত, এ বছর যেন নতুন করে সেই তালিকায় যুক্ত হল বারাসাত জেলা হাসপাতাল।

আরও পড়ুন: দেশের সবচেয়ে বড় ইনকাম ট্যাক্স রেইড, ১০ দিন ধরেও টাকা গোনা শেষ হয়নি! কত নগদ উদ্ধার হয় জানেন?

জল জমে রয়েছে বলে বারাসাত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মোটর বসিয়ে জল নামানোর কাজ চালানো হয় হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে। আর এই জমা জলের কারণেই সমস্যায় পড়তে হয় জেলার নানা প্রান্ত থেকে চিকিৎসা পরিষেবা নিতে আসা রোগী থেকে রোগীর পরিজনদের। কয়েকদিন ধরে চলা বৃষ্টিতে ইমারজেন্সি থেকে শুরু করে একাধিক ওয়ার্ডে জল ঢুকেছে।

আরও পড়ুন: ‘বিয়ে করলে শুধু কাকুকেই করব’! কাকুর গলায় মালা দিয়ে কী বললেন নিজের ভাইঝি?

বারাসাতবাসীদের একাংশের দাবি ১৯৭৮ সালে বন্যার পর এই প্রথম বারাসাতে জল যন্ত্রণার বেহাল চিত্র দেখা যাচ্ছে। নাগরিকদের অনেকেই বারাসাত পুরসভার দিকে আঙুল তুলছেন। তাদের অভিযোগ, ‘বর্ষাকালে বর্ষা হবেই, সে অল্প হোক, আর বেশি। কিন্তু নিকাশি ব্যবস্থা যদি বর্ষা আসার আগে সংস্কার না করা হয়, তাহলে তো সাধারণ মানুষের এরকমই দুর্ভোগ পোহাতে হবে’।

আরও পড়ুন: বৌ থাকতেও ভাইঝির সঙ্গে প্রেম! কিন্তু কাকাকে ছেড়ে অন্য পুরুষকে বিয়ে করতে চান তরুণী, পেতে হল ‘সাজা’

যদিও এর জন্য এলাকায় লাগামহীন প্রোমোটিং, পৌরসভা এলাকার জল নিকাশীর ড্রেন ও খালের উপর গজিয়ে ওঠা দোকান, হকারদের অবৈধ নির্মাণের অত্যাচারে, বেহাল নিকাশি ব্যবস্থার পাশাপাশি যত্রতত্ত্ব রাস্তার পাশে বাজার বসা এবং সেই বাজারের বজ্র নিকাশি নালায় ফেলার কারণেই বন্ধ হয়ে যাচ্ছে জল নিকাশি ব্যবস্থা বলেও মনে করছেন অনেকে। যার জন্য সামান্য বর্ষা হলেই জল উঠছে রাস্তায় এবং মানুষের বাড়িতে এলাকায় ঢুকে পড়ছে।

বর্ষা আসার অনেক আগে থেকেই স্থানীয় বাসিন্দারা পুরসভাকে জানিয়েও কোন সুরাহা পাননি বলেও জানাচ্ছেন। তবে বিষয়টি পৌরসভার তরফ থেকে কোনরকম প্রতিক্রিয়া দেওয়া না হলেও হাসপাতালের তরফ থেকে এই জল দ্রুত নামানোর চেষ্টা চালানো হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। এখন দেখার রোগীদের পরিষেবা দিতে প্রশাসন এখন কি পদক্ষেপ নেয় এই জল যন্ত্রণা মেটাতে।

North 24 Parganas News: আরজি করের রেশ না মিটতেই কলকাতার রাস্তায় নার্সকে হেনস্থা! কুকীর্তির অভিযোগে ধৃত যুবক

উত্তর ২৪ পরগনা: আর জি করের ঘটনা নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ।মহিলা নিরাপত্তা নিয়েও প্রশ্নের মুখে পড়তে হয়েছে। তারই মাঝে আবারও নিউটাউনে উঠল তরুণী নার্সকে শ্লীলতাহানির অভিযোগ। অভিযোগ পেয়েই পাথরঘাটা এলাকা থেকে বছর ২৩-এর যুবক আজিজ মোল্লাকে গ্রেফতার করা হল।

পুলিশ সূত্রে খবর, কয়েকদিন আগে নিউটাউনে টাটা মেডিকেল হাসপাতাল থেকে এক তরুণী নার্স সন্ধ্যাবেলায় কাজ শেষ করে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই সময় সাইকেল নিয়ে এসে ওই অভিযুক্ত আজিজ মোল্লা, তরুণী নার্সকে দেখে প্রথমে কটুক্তি করে এরপর তার শরীরের আপত্তিকর জায়গায় স্পর্শ করে বলে অভিযোগ। সেই সময় চিৎকার করে ওঠেন ওই তরুণী নার্স।

আরও পড়ুন: মেট্রোয় স্বল্পবসনা নারীর ভিডিও করছিলেন যুবক! নজরে পড়তেই শাস্তি দিলেন মহিলা, দেখুন ভিডিও

বেগতিক দেখে ভয়ে ঘটনাস্থাল থেকে পালিয়ে যায় অভিযুক্ত যুবক। রাস্তায় এমন হেনস্থার শিকার হয়ে তরুণী টেকনো সিটি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই তদন্তে নেমে সিসিটিভি ফুটেজ খতিয়ে দেখে অভিযুক্ত আজিজ মোল্লাকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

আরও পড়ুন: তিনতলা থেকে মাথায় ভেঙে পড়ল এসির ইউনিট! মৃত্যু কিশোরের, দেখুন ভয়ঙ্কর ভিডিও

এত আন্দোলনের পরেও বারবার মহিলাদের উপর এভাবে আক্রমণ, শ্লীলতাহানি, ধর্ষণের ঘটনা ঘটতে থাকায় আবারও যেন প্রশ্নচিহ্নের মুখে নারী নিরাপত্তা। পুলিশ পদক্ষেপ করলেও অপরাধীদের কীভাবে আটকানো যায় সেটাই এখন দেখার।

South Dinajpur News: নিরাপত্তা ঢিলেঢালা বালুরঘাট হাসপাতালে! অভি‌যোগ রোগীর আত্মীয়দের

দক্ষিণ দিনাজপুর: দীর্ঘদিন ধরে বেসরকারি নিরাপত্তা সংস্থার মাধ্যমে এই জেলা হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা পরিচালিত হয়ে আসছে। কিন্তু হাসপাতালে ভাঙচুরের ঘটনায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: রাস্তা থেকে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে ধরল সিবিআই

ঢিলেঢালা নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে দিয়েই পরিচালিত হচ্ছে বালুরঘাট হাসপাতাল এমনই অভিযোগ রোগীর প্রয়োজনদের। এমনকি ১০ তলা এই সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতালে ঢোকার পথেই শুধুমাত্র নিরাপত্তারক্ষী লক্ষ্য করা যায়। এই হাসপাতালের অন্যান্য যে সমস্ত ওয়ার্ডগুলি রয়েছে তার সামনে কিংবা অন্যান্য জায়গায় নিরাপত্তারক্ষীদের চোখে পড়ে না অভিযোগ রোগীর পরিজনদের। আরও অভিযোগ, এই হাসপাতাল চত্বরে নেই কোনও পুলিশ ক্যাম্প, মাত্র ২ থেকে ৩ জন সিভিক ভলেন্টিয়ার ও দুই একজন পুলিশ দিয়েই কাজ চলছে। যে কোনও মুহূর্তে বড় ঘটনা ঘটলে তার দায় কে নেবে, সেই নিয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: মাঝরাস্তা থেকে সন্দীপ ঘোষকে পাকড়াও করল সিবিআই, সোজা নিয়ে গেল সিজিও-তে

আগে একাধিকবার বালুরঘাট সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের ভেতরে বিউটি পার্লার সহ একাধিক ব্যবসায়ী সংস্থা চালানোর অভিযোগ উঠেছে, এমন ঘটনা একাধিকবার খবরের শিরোনামে উঠে আসে। এরপরেও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের হুঁশ ফেরেনি। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে জানা যায়, হাসপাতালের সুরক্ষা নিয়ে খুব শীঘ্রই একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক হয়। পরিদর্শনে হাসপাতালে অ্যাম্বুলেন্স রাখার পার্কিং খতিয়ে দেখা হয়। এরপর রাত্রিকালীন নিবাস, মানসিক বিভাগ, আবাসিকদের চিকিৎসা কেন্দ্র-সহ হাসপাতালের নানা দিক খতিয়ে দেখা হয়।