Anubrata Mondal: একদা ‘কেষ্ট’-র বিরুদ্ধে তুলেছিলেন বিরাট অভিযোগ… অনুব্রতর জামিনের খবরে কী প্রতিক্রিয়া শিবঠাকুরের?

সুপ্রতিম দাস, দুবরাজপুর, বীরভুম: অভিযোগ ছিল অনুব্রত মণ্ডল তাঁর গলা টিপে ধরেছিলেন। তাঁর জামিনের খবরে কষ্ট, দু:খ, ভয় কিছুই নেই সেই শিবঠাকুর মণ্ডলের। জানিয়েছেন আইনের ব্যাপারে তিনি কিছুই বলবেন না। বর্তমানে শিব ঠাকুরের স্ত্রী লিপিকা মণ্ডল বালিজুড়ি গ্রামপঞ্চায়েতের প্রধান।

শিবঠাকুরের  অভিযোগ ছিল, তাঁকে দুবরাজপুরের দলীয় অফিসে ডেকে পাঠান অনুব্রত। গলা টিপে ধরে বলেন, ‘তুই অন্য দলে কেন যাবি?’ শিবঠাকুরের দাবি ছিল, তাঁকে প্রাণে মারার চেষ্টা করেছিলেন বীরভূম জেলা তৃণমূল সভাপতি। দলের কর্মী হয়ে তিনি যে ভাবে জেলা তৃণমূল সভাপতির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন, তা নিন্দনীয়, এমনটা জানিয়ে শিবঠাকুরকে সাসপেন্ডও করা হয়।

আরও পড়ুন: এবার ১৭৫ কিলোমিটারের মানববন্ধন! চমকে দিতে চলেছে তৃণমূল, মহিলা শাখার ডাকেই হবে ‘রেকর্ড’

দু’বছর পর সকন্যা বাড়ি ফিরবেন বীরভূমের কেষ্ট, বোলপুরে নিচুপট্টির বাড়ি সাজছে পছন্দের রঙে। সপ্তাহখানেক আগেই সুকন্যার জামিন মঞ্জুর হয়। কারামুক্তি হয়েছে অনুব্রতর। শনিবার দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ কোর্টের বিশেষ আদালত তৃণমূল নেতার জামিন মঞ্জুর হয়।  দু’বছর আগে অগাস্ট মাসেই গরু পাচার মামলায় অনুব্রতকে গ্রেফতার করে সিবিআই। বোলপুরের নিচুপট্টির বাসিন্দার পর ঠিকানা হয় আসানসোল জেল। সেখান থেকে ইডি তৃণমূল নেতাকে হেফাজতে নেয়। তারপর তিহাড় জেলে বন্দি ছিলেন বীরভূমের বেতাজ বাদশা।