দুপুরের খাবার না খাওয়া: অনেকে ভাবেন, দুপুরের খাবার না খেলে ওজন কমে যাবে। মনে রাখতে হবে যে, দুপুরের খাবার না খেলে কিন্তু দেহের জরুরি নিউট্রিয়েন্টের চাহিদা পূরণ হবে না। আসলে দুপুরের খাবার না খেলে দেহের মেটাবলিজমের হার কমে যায়। আর তার সঙ্গে বাড়তে থাকে ওজন।

Health Tips: পাতে পড়লেই নাক সিটকান? ডায়াবেটিসের যম! সর্বরোগহরা ‘এই’ সবজি ওজন কমানোর ব্রহ্মাস্ত্র, এভাবে খেলেই ৭ দিনে সুগারের খেলা শেষ!

 করলা যত বেশি তেতো স্বাদে, স্বাস্থ্যের জন্য তত বেশি উপকারী। এতে অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য বিভিন্নভাবে উপকার করে।
করলা যত বেশি তেতো স্বাদে, স্বাস্থ্যের জন্য তত বেশি উপকারী। এতে অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়, যা শরীরের জন্য বিভিন্নভাবে উপকার করে।
করলা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এতে উপস্থিত ফাইবার পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
করলা রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে এবং ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এতে উপস্থিত ফাইবার পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করে।
করলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।  ডাঃ বিদ্যা গুপ্তবলেন, করলাতে আয়রন, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম, জিঙ্ক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং হাইপোগ্লাইসেমিক উপাদান পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য, যা শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।
করলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে। ডাঃ বিদ্যা গুপ্তবলেন, করলাতে আয়রন, ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, ম্যাঙ্গানিজ, পটাসিয়াম, জিঙ্ক, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং হাইপোগ্লাইসেমিক উপাদান পাওয়া যায়। এছাড়াও এতে রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টিভাইরাল এবং অ্যান্টি-ক্যান্সার বৈশিষ্ট্য, যা শরীরকে বিভিন্ন রোগ থেকে রক্ষা করে।
চিকিৎসক আরও বলেন, করলা নিয়মিত খেলে হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ, কিডনি ও লিভারের সমস্যা, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা, চোখের রোগ, রক্তে শর্করা, রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি শরীর থেকে দুর্বলতা দূর করতেও সহায়ক।
চিকিৎসক আরও বলেন, করলা নিয়মিত খেলে হাঁপানি, শ্বাসকষ্ট, হৃদরোগ, কিডনি ও লিভারের সমস্যা, পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা, চোখের রোগ, রক্তে শর্করা, রক্তচাপ ও কোলেস্টেরলের মতো অনেক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এটি শরীর থেকে দুর্বলতা দূর করতেও সহায়ক।
তিনি বলেন, করলা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এটি আপনাকে সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ভিটামিন এ-এর উপস্থিতি আপনার চোখকে সুস্থ রাখে এবং চোখের রোগ প্রতিরোধ করে।
তিনি বলেন, করলা খেলে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এটি আপনাকে সংক্রামক রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে। এর পাশাপাশি ভিটামিন এ-এর উপস্থিতি আপনার চোখকে সুস্থ রাখে এবং চোখের রোগ প্রতিরোধ করে।
করলা হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতেও সাহায্য করে, যা শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়ায়।
করলা হজম প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে এবং শরীর থেকে ক্ষতিকারক টক্সিন দূর করতে সাহায্য করে। এটি আপনার শরীরের মেটাবলিজম বাড়িয়ে ওজন কমাতেও সাহায্য করে, যা শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়ায়।
করলা একটি সুপারফুড হিসাবে কাজ করে যা শুধুমাত্র চিনি এবং হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে না বরং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। বিভিন্ন রোগ এড়াতে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখতে এটি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী বলে প্রমাণিত।
করলা একটি সুপারফুড হিসাবে কাজ করে যা শুধুমাত্র চিনি এবং হজমের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে না বরং সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতি করে। বিভিন্ন রোগ এড়াতে এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা বজায় রাখতে এটি খাওয়া অত্যন্ত উপকারী বলে প্রমাণিত।