আজ, বৃহস্পতিবার ফের প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে যাচ্ছে সিবিআই। আরজি কর ধর্ষণ ও খুনে টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডল এবং আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে জেরা করতে সংশোধনাগারে সিবিআই। আজ তৃতীয় দিন সংশোধনাগারে গিয়ে জেরা সিবিআইয়ের।

Sandip Ghosh-RG Kar Case: আরও বিপদে সন্দীপ ঘোষ! এবার বেলেঘাটার বাড়িতে ঢুকল পুরসভার অফিসার-পুলিশ! কী ঘটতে চলেছে?

আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বেলেঘাটার বাড়িতে আগেই পৌঁছেছিল কলকাতা পুরসভার নোটিস। আরজি মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বেলেঘাটার ৮৩, বদন রায় লেনের চারতলা বাড়িটি পুরসভার আইন বা নিয়ম মেনে তৈরি হয়েছে কি না তাই নিয়েই উঠেছে প্রশ্ন। বাড়ির একাংশ বেআইনি ভাবে নির্মিত বলে অভিযোগ উঠেছে। তার ভিত্তিতেই বাড়িটি খতিয়ে দেখতে গেল পুরসভার একটি দল।
আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বেলেঘাটার বাড়িতে আগেই পৌঁছেছিল কলকাতা পুরসভার নোটিস। আরজি মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বেলেঘাটার ৮৩, বদন রায় লেনের চারতলা বাড়িটি পুরসভার আইন বা নিয়ম মেনে তৈরি হয়েছে কি না তাই নিয়েই উঠেছে প্রশ্ন। বাড়ির একাংশ বেআইনি ভাবে নির্মিত বলে অভিযোগ উঠেছে। তার ভিত্তিতেই বাড়িটি খতিয়ে দেখতে গেল পুরসভার একটি দল।
বেলেঘাটা থানার পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে নিয়ে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে যান কলকাতা পুরসভার আধিকারিকরা। সঙ্গে মহিলা পুলিশও রয়েছেন। ইতি মধ্যে U/S 544 of CMC act-এ নোটিস জারি করেছে কলকাতা পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ। তাতে বলা হয়েছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পুরসভার বিল্ডিং বিভাগের তরফে এই বাড়িটি পরিদর্শন করা হবে। সেই অনুযায়ী, সন্দীপ ঘোষের বাড়ি পরিদর্শনে গেলেন পুরসভার আধিকারিকরা।
বেলেঘাটা থানার পুলিশ অফিসারদের সঙ্গে নিয়ে সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে যান কলকাতা পুরসভার আধিকারিকরা। সঙ্গে মহিলা পুলিশও রয়েছেন। ইতি মধ্যে U/S 544 of CMC act-এ নোটিস জারি করেছে কলকাতা পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ। তাতে বলা হয়েছিল ৩০ সেপ্টেম্বর পুরসভার বিল্ডিং বিভাগের তরফে এই বাড়িটি পরিদর্শন করা হবে। সেই অনুযায়ী, সন্দীপ ঘোষের বাড়ি পরিদর্শনে গেলেন পুরসভার আধিকারিকরা।
সন্দীপ ঘোষের পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা, স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী সুপ্রিয়া মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তারাই এ বিষয়ে অভিযোগ করেছেন। ২০২১ সালের জুন মাসে তারা প্রথম অভিযোগ করেন। দুটি ফ্ল্যাটের মধ্যে যে কমন দেওয়াল, এক রকম গাজোয়ারি করে প্রায় ১০ ফুট উচ্চতায় বাড়িয়ে নিয়েছিলেন সন্দীপ ঘোষ। সেই সঙ্গে আরও বড় অভিযোগ, পাশের ফ্ল্যাট দিয়ে লোকজন ঢোকার সময় তাদের গায়ের জল এমনকি ড্রিংকসের বোতল নাকি ছুড়ে মারা হত। অত্যন্ত অভদ্র ব্যবহার ছিল সন্দীপ ঘোষের। কর্পোরেশনের কমন প্যাসেজ নিয়ে গায়ের জোরে নিজের মেজাজ মর্জি মতো নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে।
সন্দীপ ঘোষের পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দা, স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মী সুপ্রিয়া মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তারাই এ বিষয়ে অভিযোগ করেছেন। ২০২১ সালের জুন মাসে তারা প্রথম অভিযোগ করেন। দুটি ফ্ল্যাটের মধ্যে যে কমন দেওয়াল, এক রকম গাজোয়ারি করে প্রায় ১০ ফুট উচ্চতায় বাড়িয়ে নিয়েছিলেন সন্দীপ ঘোষ। সেই সঙ্গে আরও বড় অভিযোগ, পাশের ফ্ল্যাট দিয়ে লোকজন ঢোকার সময় তাদের গায়ের জল এমনকি ড্রিংকসের বোতল নাকি ছুড়ে মারা হত। অত্যন্ত অভদ্র ব্যবহার ছিল সন্দীপ ঘোষের। কর্পোরেশনের কমন প্যাসেজ নিয়ে গায়ের জোরে নিজের মেজাজ মর্জি মতো নির্মাণের অভিযোগ উঠেছে সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে।
পাশের ফ্ল্যাটের আরেক বাসিন্দা চিরঞ্জিত পালের বক্তব্য, সামনের ড্রেন গায়ের জোরে বন্ধ করে রাখা হত। সব সময় দু তিনটে গাড়ি রাস্তায় গায়ের জোরে পার্কিং করে রাখা হত। নিজেদের ফ্ল্যাটে ঢুকতে অসুবিধা হত। আশেপাশের লোকজনের সঙ্গে খুব একটা কথা বলতেন না সন্দীপ ঘোষ ও তাঁর পরিবার। এমনকী প্রতিবেশীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হত বলেও অভিযোগ।
পাশের ফ্ল্যাটের আরেক বাসিন্দা চিরঞ্জিত পালের বক্তব্য, সামনের ড্রেন গায়ের জোরে বন্ধ করে রাখা হত। সব সময় দু তিনটে গাড়ি রাস্তায় গায়ের জোরে পার্কিং করে রাখা হত। নিজেদের ফ্ল্যাটে ঢুকতে অসুবিধা হত। আশেপাশের লোকজনের সঙ্গে খুব একটা কথা বলতেন না সন্দীপ ঘোষ ও তাঁর পরিবার। এমনকী প্রতিবেশীদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করা হত বলেও অভিযোগ।
কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, বেলেঘাটার বদন রায় লেনে সন্দীপের যে চার তলা বাড়িটি রয়েছে, তার কিছু অংশ বেআইনি ভাবে নির্মিত বলে অভিযোগ উঠেছে। পুরসভার কাছে সেই মর্মে অভিযোগ জমা পড়েছে। তার পরেই তারা নড়েচড়ে বসেছে। সন্দীপ ঘোষের বাড়ির কোনও অংশ বেআইনি ভাবে নির্মিত কি না, তা দেখা হবে। তার পর এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবেন কর্তৃপক্ষ।
কলকাতা পুরসভা সূত্রে খবর, বেলেঘাটার বদন রায় লেনে সন্দীপের যে চার তলা বাড়িটি রয়েছে, তার কিছু অংশ বেআইনি ভাবে নির্মিত বলে অভিযোগ উঠেছে। পুরসভার কাছে সেই মর্মে অভিযোগ জমা পড়েছে। তার পরেই তারা নড়েচড়ে বসেছে। সন্দীপ ঘোষের বাড়ির কোনও অংশ বেআইনি ভাবে নির্মিত কি না, তা দেখা হবে। তার পর এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নেবেন কর্তৃপক্ষ।
আরজি কর দুর্নীতি মামলায় চাঞ্চল্যকর নথি এসেছে ইডির হাতে। ইতিমধ্যেই এই মামলায় গ্রেফতার হওয়া আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের একাধিক বাড়িতে দফায় দফায় চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে সিবিআই ও ইডির গোয়েন্দারা। ইডির তল্লাশিতে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল সংখ্যক ডাক্তারি পরীক্ষার উত্তরপত্রের কপি। তবে সন্দীপ ঘোষ নয়, উত্তরপত্র পাওয়া গিয়েছিল তাঁর শ্যালিকার ফ্ল্যাট থেকে।
আরজি কর দুর্নীতি মামলায় চাঞ্চল্যকর নথি এসেছে ইডির হাতে। ইতিমধ্যেই এই মামলায় গ্রেফতার হওয়া আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের একাধিক বাড়িতে দফায় দফায় চিরুনি তল্লাশি শুরু করেছে সিবিআই ও ইডির গোয়েন্দারা। ইডির তল্লাশিতে উদ্ধার হয়েছিল বিপুল সংখ্যক ডাক্তারি পরীক্ষার উত্তরপত্রের কপি। তবে সন্দীপ ঘোষ নয়, উত্তরপত্র পাওয়া গিয়েছিল তাঁর শ্যালিকার ফ্ল্যাট থেকে।