Health Tips: ক্যালসিয়াম-পটাশিয়ামে ঠাঁসা এই সবজি বুদ্ধি বাড়ায়,হাড় শক্ত করে, রোধ করে স্ট্রোক-হার্টের অসুখ

স্যালাড থেকে শুরু করে বিভিন্ন তরকারি ও চপের পুরে ব্যবহার করা হয় বিটরুট। এই সবজিটি ভিটামিন ও খনিজের ভাণ্ডার।
স্যালাড থেকে শুরু করে বিভিন্ন তরকারি ও চপের পুরে ব্যবহার করা হয় বিটরুট। এই সবজিটি ভিটামিন ও খনিজের ভাণ্ডার।।
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, বিটরুটের মধ্যে ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, ভিটামিন-B12, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, জিংক, আয়োডিন, ভিটামিন-A, ভিটামিন-B6, ভিটামিন-C,ফাইবার ও অ্যান্টি–অক্সিড্যান্ট থাকে।
চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, বিটরুটের মধ্যে ম্যাঙ্গানিজ, ফোলেট, ভিটামিন-B12, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন, জিংক, আয়োডিন, ভিটামিন-A, ভিটামিন-B6, ভিটামিন-C,ফাইবার ও অ্যান্টি–অক্সিড্যান্ট থাকে।
এই সমস্ত উপকারী উপাদান হাড় ও পেশি লোহার মত শক্ত করে। সেই কারণেই বিটরুটকে ‘সুপারফুড’ বলা হয়।
এই সমস্ত উপকারী উপাদান হাড় ও পেশি লোহার মত শক্ত করে। সেই কারণেই বিটরুটকে ‘সুপারফুড’ বলা হয়।
বিটরুটে রয়েছে নাইট্রেট। নাইট্রেট মানব দেহে ঢুকে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। ফলে বিটরুট শরীরের রক্তপ্রবাহ উন্নত করে। এতে হৃৎপিণ্ড শক্তিশালী হয় ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
বিটরুটে রয়েছে নাইট্রেট। নাইট্রেট মানব দেহে ঢুকে নাইট্রিক অক্সাইডে পরিণত হয়। ফলে বিটরুট শরীরের রক্তপ্রবাহ উন্নত করে। এতে হৃৎপিণ্ড শক্তিশালী হয় ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
অ্যাথলেট বা যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন,তাঁরা বিটরুটের জুস খেতে পারেন। বিটের জুস শরীরের সহনশীলতা ও কার্ডিওরেসপিরেটরি কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া শরীরে অক্সিজেন প্রক্রিয়া গতিশীল করে।
অ্যাথলেট বা যাঁরা নিয়মিত ব্যায়াম করেন,তাঁরা বিটরুটের জুস খেতে পারেন। বিটের জুস শরীরের সহনশীলতা ও কার্ডিওরেসপিরেটরি কর্মক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়। এছাড়া শরীরে অক্সিজেন প্রক্রিয়া গতিশীল করে।
বিটরুট অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি গুণে ভরপুর। বিটের গাঢ় রঙের নেপথ্যে রয়েছে বিটালেইন নামের রঞ্জক উপাদান। নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ বিটালেইনে থাকে প্রদাহরোধী উপাদান ।
বিটরুট অ্যান্টি–ইনফ্ল্যামেটরি গুণে ভরপুর। বিটের গাঢ় রঙের নেপথ্যে রয়েছে বিটালেইন নামের রঞ্জক উপাদান। নাইট্রোজেন সমৃদ্ধ বিটালেইনে থাকে প্রদাহরোধী উপাদান ।
ভালো হজম ও সুস্থ লিভারের জন্য দরকার ফাইবার যা বিটরুটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। বিটরুটের রস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। বিটরুট খেলে শরীরে সারা দিন শক্তি স্থিতিশীল থাকে।
ভালো হজম ও সুস্থ লিভারের জন্য দরকার ফাইবার যা বিটরুটে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে। বিটরুটের রস রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। বিটরুট খেলে শরীরে সারা দিন শক্তি স্থিতিশীল থাকে।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্ক দুর্বল হতে থাকে। বিটরুট মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে তুলতে অনেকটাই সহায়তা করে। ফলে বেড়ে যায় স্মৃতিশক্তি। অর্থাৎ বিটরুট মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে দারুণ ভাবে কার্যকর।
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মস্তিষ্ক দুর্বল হতে থাকে। বিটরুট মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বাড়িয়ে তুলতে অনেকটাই সহায়তা করে। ফলে বেড়ে যায় স্মৃতিশক্তি। অর্থাৎ বিটরুট মস্তিষ্ক সুস্থ রাখতে দারুণ ভাবে কার্যকর।