*করলা খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খুবই ভাল, এ কথা প্রায় আমরা সকলেই জানি। মধুমেহ রোগীদের ক্ষেত্রে করলা ওষুধের চেয়ে কম নয়। এটি ইনসুলিনের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। করলা খেলে পেটের নানা রোগ সেরে যায়। কিন্তু করলার কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।*করলার স্বাদ তেতো হলেও এটি ওষুধের মতো কাজ করে। প্রতিদিন করলা খেলে অনেক ধরনের রোগ আপনার থেকে দূরে থাকে। সংগৃহীত ছবি।*করলা স্বাস্থ্যের অনেক উপকার করে। শরীরের বন্ধুও বলা যায়। এই সবজি খেলে নিঃসন্দেহে উপকার মেলে। করলার স্বাদ তেতো হলেও এটি ওষুধের মতো কাজ করে। প্রতিদিন করলা খেলে অনেক ধরনের রোগ দূরে রাখা সম্ভব। সংগৃহীত ছবি।*করলার মতো সবজিতে জিঙ্ক, ভিটামিন সি, পটাশিয়াম, আয়রনের মতো অনেক পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। এই সমস্ত পুষ্টি আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। সংগৃহীত ছবি।*করলার অনেক গুণ থাকলেও কারও কারও ক্ষেত্রে ক্ষতিকর হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের করলা খাওয়া উচিত নয়। করলাতে উপস্থিত Memocherin উপাদান শিশুর স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। সংগৃহীত ছবি।*প্রতিদিন করলা খেলে পেটের সমস্যা হতে পারে। আপনি পেট ব্যথা ও একইধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে পারেন। তাই বেশি করলা খাওয়া এড়িয়ে চলুন। সংগৃহীত ছবি।*আপনি যদি প্রতিদিন কোনও না কোনও ভাবে করলা খান, তাহলে তা খাওয়া বন্ধ করুন। এটি লিভারের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এতে ল্যাক্টিন রয়েছে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।*বেশি করে করলা খেলে ডায়রিয়ার শিকার হতে পারেন। বমি বমি ভাব হতে পারে। তাই প্রতিদিন করলা বা উচ্ছে খাওয়া এড়িয়ে চলুন। সংগৃহীত ছবি।*আপনারও যদি রক্তে শর্করার সমস্যা থাকে, তবে আপনাকে করলা খাওয়া বন্ধ করতে হবে, কারণ এটি রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দিতে পারে। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। সংগৃহীত ছবি।
