Knowledge Story: নুন আনে জিভে স্বাদ, খাদ্য গুণও ঠাসা! কবে থেকে নুনের শুরু জানেন? রানাঘরের সবথেকে প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে সকলের জ্ঞান খব কম

মানব সমাজে লবন এলে কিভাবে! ইতিহাস জানুন। খাবারে পাতে লবণ না পেলে সব স্বাদই যেন বিস্বাদ হয়ে ওঠে। লবন যা প্রতিটি খাবারের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমার কথায় কথায় এ প্রবাদ আছে, "নুন খায় যার গুণ গায় তার”- এই উক্তি কতবার যে আমরা ব্যবহার করেছি তার কোন ইয়ত্তা নেই। (জুলফিকার মোল্লা)
মানব সমাজে লবন এলে কিভাবে! ইতিহাস জানুন। খাবারে পাতে লবণ না পেলে সব স্বাদই যেন বিস্বাদ হয়ে ওঠে। লবন যা প্রতিটি খাবারের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। আমার কথায় কথায় এ প্রবাদ আছে, “নুন খায় যার গুণ গায় তার”- এই উক্তি কতবার যে আমরা ব্যবহার করেছি তার কোন ইয়ত্তা নেই। (জুলফিকার মোল্লা)
তবে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে খাদ্যের সঙ্গে বহুল ব্যবহৃত লবণের ব্যবহার কোথা হতে এল? কবে থেকেই বা মানুষ শিখল এই লবণের ব্যবহার? যে প্রশ্নের উত্তর খুজতে গিয়ে দেখা যায়, হাজার হাজার বছর আগে থেকে মানুষ লবণের ব্যবহার শুরু করে। তবে তখনকার এই লবণ আজকের যুগের সাগরের জল পরিশুদ্ধ প্রক্রিয়া জাতকৃত লবণ নয়।
তবে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনে খাদ্যের সঙ্গে বহুল ব্যবহৃত লবণের ব্যবহার কোথা হতে এল? কবে থেকেই বা মানুষ শিখল এই লবণের ব্যবহার? যে প্রশ্নের উত্তর খুজতে গিয়ে দেখা যায়, হাজার হাজার বছর আগে থেকে মানুষ লবণের ব্যবহার শুরু করে। তবে তখনকার এই লবণ আজকের যুগের সাগরের জল পরিশুদ্ধ প্রক্রিয়া জাতকৃত লবণ নয়।
তখন লবণ সংগ্রহ করা হত খনি থেকে। সেই সময়ের লোকেরা নিজস্ব উপায়ে খনি থেকে লবণ উত্তোলনের প্রক্রিয়া শিখে নিয়েছিল। বিশিষ্ট লেখক বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সব থেকে প্রাচীন খনি যেখান থেকে মানুষ মাটি খুঁড়ে লবণ বের করতে পারত তা হলচীনের সানশি প্রদেশের ইয়নচুনে এক খনিতে। যদিও বর্তমানে তুরস্ক, পোল্যান্ড সহ আরও কিছু দেশে লবণের খনির দেখা মেলে।
তখন লবণ সংগ্রহ করা হত খনি থেকে। সেই সময়ের লোকেরা নিজস্ব উপায়ে খনি থেকে লবণ উত্তোলনের প্রক্রিয়া শিখে নিয়েছিল। বিশিষ্ট লেখক বিশ্বজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় জানান, সব থেকে প্রাচীন খনি যেখান থেকে মানুষ মাটি খুঁড়ে লবণ বের করতে পারত তা হলচীনের সানশি প্রদেশের ইয়নচুনে এক খনিতে। যদিও বর্তমানে তুরস্ক, পোল্যান্ড সহ আরও কিছু দেশে লবণের খনির দেখা মেলে।
প্রায় ৬ হাজার খ্রিস্টপূর্বাব্দ বছর আগেও মানুষ খনি থেকে লবণ তুলতে পারত। আমরা খাওয়ার জন্য যে লবণ ব্যবহার করি তার বেশির ভাগই আসে সমুদ্রের লবণ থেকে। সাধারণ লবণ দেখতে সাদা হলেও খনি থেকে তোলা লবণ বিভিন্ন রঙের হতে পারে।
প্রায় ৬ হাজার খ্রিস্টপূর্বাব্দ বছর আগেও মানুষ খনি থেকে লবণ তুলতে পারত। আমরা খাওয়ার জন্য যে লবণ ব্যবহার করি তার বেশির ভাগই আসে সমুদ্রের লবণ থেকে। সাধারণ লবণ দেখতে সাদা হলেও খনি থেকে তোলা লবণ বিভিন্ন রঙের হতে পারে।
সাদা লবণ মূলত সমুদ্রের পরিশোধিত লবণ। পৃথিবীর অনেক জায়গায় কালো লবণ পাওয়া যায়। এর বেশির ভাগ পাওয়া যায় আমাদের দেশ ভারতে। এর মধ্যে রয়েছে সোডিয়াম ক্লোরাইড, আয়রন, সালফার কম্পাউন্ড।
সাদা লবণ মূলত সমুদ্রের পরিশোধিত লবণ। পৃথিবীর অনেক জায়গায় কালো লবণ পাওয়া যায়। এর বেশির ভাগ পাওয়া যায় আমাদের দেশ ভারতে। এর মধ্যে রয়েছে সোডিয়াম ক্লোরাইড, আয়রন, সালফার কম্পাউন্ড।
রান্নার স্বাদ বাড়াতে অনেক সময় এই ব্ল্যাক বা কালো লবণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সমুদ্র থেকে যে লবণ আনা হয় তা একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিশোধন করা হয়। জোয়ারের সময় সমুদ্রের জল জমা করে রাখে বড় বড় জমিতে।
রান্নার স্বাদ বাড়াতে অনেক সময় এই ব্ল্যাক বা কালো লবণ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। সমুদ্র থেকে যে লবণ আনা হয় তা একটি বিশেষ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে পরিশোধন করা হয়। জোয়ারের সময় সমুদ্রের জল জমা করে রাখে বড় বড় জমিতে।
তারপর সেই জমির চারপাশ বাধ দিয়ে জল আটকে ফেলা হয়। তারপর সুর্যের আলোতে সেই জল বাষ্প হয়ে গেলে তার নিচে লবণ পড়ে থাকে। পড়ে আবার সেই লবণ পরিষ্কার করে বাজারে বিক্রয় করা হয়।
তারপর সেই জমির চারপাশ বাধ দিয়ে জল আটকে ফেলা হয়। তারপর সুর্যের আলোতে সেই জল বাষ্প হয়ে গেলে তার নিচে লবণ পড়ে থাকে। পড়ে আবার সেই লবণ পরিষ্কার করে বাজারে বিক্রয় করা হয়।