Durga Puja 2024: সুদূর জার্মানিতে প্রতিমা গড়া, ভোগ রান্না! ‘দুর্গাভিল’-এ ধুমধাম করে দুর্গাপুজো

বাড়িঘর ছেড়ে কয়েক হাজার যোজন দূরে বাস। কেউ পেশার তাগিদে, কেউ আবার ছুটে গিয়েছিলেন উচ্চ শিক্ষালাভের ঈপ্সায়। সেই বিদেশই এখন তাঁদের ঠিকানা। তাই কলকাতা যখন উৎসবে মাতোয়ারা, তখন জার্মানির এরলাঙ্গেনেও দেবী দুর্গার আগমন।
বাড়িঘর ছেড়ে কয়েক হাজার যোজন দূরে বাস। কেউ পেশার তাগিদে, কেউ আবার ছুটে গিয়েছিলেন উচ্চ শিক্ষালাভের ঈপ্সায়। সেই বিদেশই এখন তাঁদের ঠিকানা। তাই কলকাতা যখন উৎসবে মাতোয়ারা, তখন জার্মানির এরলাঙ্গেনেও দেবী দুর্গার আগমন।
সাতসমুদ্র পাড়ে স্থানীয় বাঙালি তথা ভারতীয়রা মেতে উঠেছেন পুজোর প্রস্তুতিতে। এরলাঙ্গেনে 'দুর্গাভিল'-এও এখন উৎসবের আমেজ। ঢাকের বাদ্যি, ধুনোর গন্ধে যেন বিদেশেই শহর কলকাতাকে খুঁজে নিচ্ছেন প্রবাসীরা।
সাতসমুদ্র পারে স্থানীয় বাঙালি তথা ভারতীয়রা মেতে উঠেছেন পুজোর প্রস্তুতিতে। এরলাঙ্গেনে ‘দুর্গাভিল’-এও এখন উৎসবের আমেজ। ঢাকের বাদ্যি, ধুনোর গন্ধে যেন বিদেশেই শহর কলকাতাকে খুঁজে নিচ্ছেন প্রবাসীরা।
'দুর্গাভিল'-এর পুজোর একটি বড় আকর্ষণ তাদের সম্পূর্ণ রূপে মেড ইন জার্মানি প্রতিমা। প্রচলিত প্রথা ভেঙে সেখানেই গড়ে উঠেছে একটি কুমোরপাড়া। কাঠামো পুজো থেকে মহালয়ার চক্ষুদান, বিদেশেই কুমোরটুলির স্বাদ এনে দিয়েছেন স্থানীয় বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার এবং ‘দুর্গাভিলের’ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দীপঙ্কর সরকার।
‘দুর্গাভিল’-এর পুজোর একটি বড় আকর্ষণ তাদের সম্পূর্ণ রূপে মেড ইন জার্মানি প্রতিমা। প্রচলিত প্রথা ভেঙে সেখানেই গড়ে উঠেছে একটি কুমোরপাড়া। কাঠামো পুজো থেকে মহালয়ার চক্ষুদান, বিদেশেই কুমোরটুলির স্বাদ এনে দিয়েছেন স্থানীয় বাঙালি ইঞ্জিনিয়ার এবং ‘দুর্গাভিলের’ প্রতিষ্ঠাতা সদস্য দীপঙ্কর সরকার।
ভারতের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য থাকলেও পঞ্জিকা মেনেই ষষ্ঠী থেকে দশমী পূজিত হবেন একচালা সাবেকি প্রতিমা। অষ্টমীর অঞ্জলি থেকে পুজোর পরের ভোগ খাওয়ায় অংশ নেন জার্মানির স্থানীয় মানুষও। দুই সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটে এই উৎসবকে ঘিরেই।
ভারতের সঙ্গে সময়ের পার্থক্য থাকলেও পঞ্জিকা মেনেই ষষ্ঠী থেকে দশমী পূজিত হবেন একচালা সাবেকি প্রতিমা। অষ্টমীর অঞ্জলি থেকে পুজোর পরের ভোগ খাওয়ায় অংশ নেন জার্মানির স্থানীয় মানুষও। দুই সংস্কৃতির মেলবন্ধন ঘটে এই উৎসবকে ঘিরেই।
আরজি কর কাণ্ডের নির্যাতিতার জন্য বিচার চেয়ে পথে নেমেছিলেন সেখানকার প্রবাসী বাঙালিরা। উৎসবর আমেজেও প্রতিবাদ ভোলেননি তাঁরা। প্রবাসী ছাত্র আলেখ্য ঘোষের কাথায়, "উৎসবেও আমরা ভুলছি না আরজি করের নির্যাতিতাকে। তিনি যেন বিচার পান, অঞ্জলির শেষে দেবীর কাছে সেই প্রার্থনাই করব। কামনা করব তাঁর পরিবারের সকলের শান্তির। মণ্ডপের সামনের সংহতি মঞ্চে সন্ধ্যারতির পরেই মোমবাতি ও দ্বীপশিখায় স্মরণ করব তাঁকে। এইবছর আমাদের পুজো সম্পূর্ণরূপেই তাঁকে উৎসর্গ করা হল।"
আরজি কর কাণ্ডের নির্যাতিতার জন্য বিচার চেয়ে পথে নেমেছিলেন সেখানকার প্রবাসী বাঙালিরা। উৎসবর আমেজেও প্রতিবাদ ভোলেননি তাঁরা। প্রবাসী ছাত্র আলেখ্য ঘোষের কাথায়, “উৎসবেও আমরা ভুলছি না আরজি করের নির্যাতিতাকে। তিনি যেন বিচার পান, অঞ্জলির শেষে দেবীর কাছে সেই প্রার্থনাই করব। কামনা করব তাঁর পরিবারের সকলের শান্তির। মণ্ডপের সামনের সংহতি মঞ্চে সন্ধ্যারতির পরেই মোমবাতি ও দ্বীপশিখায় স্মরণ করব তাঁকে। এইবছর আমাদের পুজো সম্পূর্ণরূপেই তাঁকে উৎসর্গ করা হল।”