How Being Too Busy Damages Your Brain

Healthy Lifestyle: অতি ব্যস্ততায় ধীরে ধীরে ‘ড্যামেজ’ হচ্ছে আমার-আপনার ব্রেন! বড় বিপদের আগে জানুন বিশেষজ্ঞের মত

এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা সমস্ত সময়টায় প্রোডাক্টিভ থাকার চেষ্টা করে যান। আর সবথেকে বড় কথা হল, প্রতিটি মুহূর্তে অবিরাম প্রোডাক্টিভ থাকার দৌড়ে ক্লান্তি আসতে বাধ্য! এদিকে ইনফোসিস সহ-প্রতিষ্ঠাতা এনআর নারায়ণ মূর্তি এবং ওলা সিইও ভাবিশ আগরওয়াল আরও বেশি সময় ধরে কাজ করার উপর জোর দিয়েছেন। আর এখান থেকেই জোরলো হচ্ছে ওয়ার্ক-লাইফ ব্যালেন্সের প্রয়োজনীয়তা। আসলে এই দুই উদ্যোগপতি যা দাবি করেছেন, সেটাকে নিউরোসায়েন্সের নিরিখে ভুলই বলা চলে।
এমন অনেকেই রয়েছেন, যাঁরা সমস্ত সময়টায় প্রোডাক্টিভ থাকার চেষ্টা করে যান। আর সবথেকে বড় কথা হল, প্রতিটি মুহূর্তে অবিরাম প্রোডাক্টিভ থাকার দৌড়ে ক্লান্তি আসতে বাধ্য! এদিকে ইনফোসিস সহ-প্রতিষ্ঠাতা এনআর নারায়ণ মূর্তি এবং ওলা সিইও ভাবিশ আগরওয়াল আরও বেশি সময় ধরে কাজ করার উপর জোর দিয়েছেন। আর এখান থেকেই জোরলো হচ্ছে ওয়ার্ক-লাইফ ব্যালেন্সের প্রয়োজনীয়তা। আসলে এই দুই উদ্যোগপতি যা দাবি করেছেন, সেটাকে নিউরোসায়েন্সের নিরিখে ভুলই বলা চলে।
এই সময়ে দাঁড়িয়ে বুঝতে হবে যে, নিজেকে অসম্ভব চাপের মধ্যে রাখা থেকে বিরত থাকার একাধিক কারণ রয়েছে। NewScientist-এর একটি রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, আরও প্রোডাক্টিভ হওয়া এবং প্রোডাক্টিভিটির পিছনে অক্লান্ত দৌড়ে বেড়ানোর ফলে মস্তিষ্কের উপর চাপ ফেলতে পারে। আসলে এর ফলে সৃজনশীল কায়দায় মস্তিষ্কের ভাবনাচিন্তা করার ক্ষমতাও অনেকটাই কমে যায়।
এই সময়ে দাঁড়িয়ে বুঝতে হবে যে, নিজেকে অসম্ভব চাপের মধ্যে রাখা থেকে বিরত থাকার একাধিক কারণ রয়েছে। NewScientist-এর একটি রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, আরও প্রোডাক্টিভ হওয়া এবং প্রোডাক্টিভিটির পিছনে অক্লান্ত দৌড়ে বেড়ানোর ফলে মস্তিষ্কের উপর চাপ ফেলতে পারে। আসলে এর ফলে সৃজনশীল কায়দায় মস্তিষ্কের ভাবনাচিন্তা করার ক্ষমতাও অনেকটাই কমে যায়।
এই গবেষণায় উঠে এসেছে আরও একটি বিষয়। আসলে এর সঙ্গে যোগ রয়েছে ব্রেনস্টেমের একগুচ্ছ নীলাভ নিউরনের। যা Locus Coeruleus নামে পরিচিত। এটি আসলে মস্তিষ্কের ছোট্ট একটি অংশ। আমরা কতটা মনোযোগী এবং কতটা সজাগ, সেটাই নিয়ন্ত্রণ করে এটি। সহজ ভাবে বলতে গেলে এটা অনেকটা গাড়ির গিয়ারের মতো। আর ব্রেনের এই অংশটি তিনটি গিয়ারের মধ্যে পরিবর্তন করে, যা মস্তিষ্কের কাজের কৌশলের উপর প্রভাব ফেলে।
এই গবেষণায় উঠে এসেছে আরও একটি বিষয়। আসলে এর সঙ্গে যোগ রয়েছে ব্রেনস্টেমের একগুচ্ছ নীলাভ নিউরনের। যা Locus Coeruleus নামে পরিচিত। এটি আসলে মস্তিষ্কের ছোট্ট একটি অংশ। আমরা কতটা মনোযোগী এবং কতটা সজাগ, সেটাই নিয়ন্ত্রণ করে এটি। সহজ ভাবে বলতে গেলে এটা অনেকটা গাড়ির গিয়ারের মতো। আর ব্রেনের এই অংশটি তিনটি গিয়ারের মধ্যে পরিবর্তন করে, যা মস্তিষ্কের কাজের কৌশলের উপর প্রভাব ফেলে।
আমাদের মস্তিষ্ক যখন বিশ্রামে থাকে, কিংবা তা মুক্ত থাকে, তখন সেটা Gear 1 হয়। আবার আমরা যখন মনোযোগী থাকি, অথচ মানসিক চাপে থাকি না, তখন সেটা Gear 2। অন্যদিকে আমরা যখন সঙ্কটে বা মারাত্মক চাপে থাকি, তখন সেটা Gear 3 হিসেবে গণ্য হয়। এই গবেষণার ভিত্তিতে জানা গিয়েছে যে, যাঁরা সব সময় চাপের মধ্যে থাকেন, তাঁরা মূলত নিজের মস্তিষ্ককে সম্পূর্ণ ক্ষমতায় সব সময় কাজ করার জন্য চাপ দেন। ফলে মস্তিষ্কের ভাল করে ভাবনাচিন্তার ক্ষমতা হারিয়ে যায়।
আমাদের মস্তিষ্ক যখন বিশ্রামে থাকে, কিংবা তা মুক্ত থাকে, তখন সেটা Gear 1 হয়। আবার আমরা যখন মনোযোগী থাকি, অথচ মানসিক চাপে থাকি না, তখন সেটা Gear 2। অন্যদিকে আমরা যখন সঙ্কটে বা মারাত্মক চাপে থাকি, তখন সেটা Gear 3 হিসেবে গণ্য হয়। এই গবেষণার ভিত্তিতে জানা গিয়েছে যে, যাঁরা সব সময় চাপের মধ্যে থাকেন, তাঁরা মূলত নিজের মস্তিষ্ককে সম্পূর্ণ ক্ষমতায় সব সময় কাজ করার জন্য চাপ দেন। ফলে মস্তিষ্কের ভাল করে ভাবনাচিন্তার ক্ষমতা হারিয়ে যায়।
গবেষকদের বক্তব্য, মস্তিষ্ককে তাই বিরতি দেওয়া আবশ্যক। মাঝেসাঝে Gear 1-এ রাখা উচিত। এতে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা আরও বৃদ্ধি পাবে।
গবেষকদের বক্তব্য, মস্তিষ্ককে তাই বিরতি দেওয়া আবশ্যক। মাঝেসাঝে Gear 1-এ রাখা উচিত। এতে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা আরও বৃদ্ধি পাবে।
Gear 3 খারাপ কেন? বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা হ্রাস: Gear 3-এ থাকলে মস্তিষ্ক সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দিতে পারে না। গভীর চিন্তাভাবনাও করতে পারে না। ফলে সমস্যা সমাধানের জন্য সৃজনশীল চিন্তার ক্ষমতাও লোপ পায়।
Gear 3 খারাপ কেন? বিশ্লেষণ করার ক্ষমতা হ্রাস: Gear 3-এ থাকলে মস্তিষ্ক সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দিতে পারে না। গভীর চিন্তাভাবনাও করতে পারে না। ফলে সমস্যা সমাধানের জন্য সৃজনশীল চিন্তার ক্ষমতাও লোপ পায়।
অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা: জরুরিকালীন অবস্থার সময়ে মনোনিবেশ করতে সমস্যা হয়। আর সব সময় এই পরিস্থিতির মধ্যে আটকে থাকলে মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা বাড়তে পারে।
অতিরিক্ত মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা: জরুরিকালীন অবস্থার সময়ে মনোনিবেশ করতে সমস্যা হয়। আর সব সময় এই পরিস্থিতির মধ্যে আটকে থাকলে মানসিক চাপ এবং উত্তেজনা বাড়তে পারে।
মানসিক ক্লান্তি: সঙ্কটের মুহূর্তে থাকার কারণে মানসিক শক্তি ক্ষয় হয় প্রচুর। এর জেরে মানসিক অবসাদ আর ক্লান্তি আসে।
মানসিক ক্লান্তি: সঙ্কটের মুহূর্তে থাকার কারণে মানসিক শক্তি ক্ষয় হয় প্রচুর। এর জেরে মানসিক অবসাদ আর ক্লান্তি আসে।
কাজের মানে সমস্যা: এর প্রভাব পড়ে কাজের মানের উপর। কারণ এই সমস্যা থাকলে পুরোদমে মস্তিষ্ককে কাজে লাগানো যায় না।
কাজের মানে সমস্যা: এর প্রভাব পড়ে কাজের মানের উপর। কারণ এই সমস্যা থাকলে পুরোদমে মস্তিষ্ককে কাজে লাগানো যায় না।
দীর্ঘমেয়াদে প্রোডাক্টিভিটি হ্রাস: Gear 3-এ থাকলে দীর্ঘমেয়াদে প্রোডাক্টিভিটি হ্রাস পায়। গবেষকদের বক্তব্য, সব সময় সঠিক ভাবে কাজ করে যাওয়ার চাপের কারণে প্রোডাক্টিভিটিও কমতে শুরু করে।
দীর্ঘমেয়াদে প্রোডাক্টিভিটি হ্রাস: Gear 3-এ থাকলে দীর্ঘমেয়াদে প্রোডাক্টিভিটি হ্রাস পায়। গবেষকদের বক্তব্য, সব সময় সঠিক ভাবে কাজ করে যাওয়ার চাপের কারণে প্রোডাক্টিভিটিও কমতে শুরু করে।