কী ঘটল জানেন? চমকে উঠবেন জেনে

Sandip Ghosh-RG Kar Case: সন্দীপ-অভিজিতের মোবাইলে ওগুলো কীসের ভিডিও? আরজি কর কাণ্ডে বিরাট মোড়! ভয়ঙ্কর দাবি সিবিআইয়ের

আরজি কর কাণ্ডে এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআইয়ের হাতে। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের মোবাইলের সিএফএসএল রিপোর্টে বিশেষ তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে।
আরজি কর কাণ্ডে এবার চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআইয়ের হাতে। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ও টালা থানার প্রাক্তন ওসি অভিজিৎ মণ্ডলের মোবাইলের সিএফএসএল রিপোর্টে বিশেষ তথ্য এসেছে সিবিআইয়ের হাতে।
আরজি করের ঘটনার পরবর্তী বেশ কয়েকটি কল রেকর্ডিং ও ভিডিও মিলেছে দুজনের মোবাইলে। ঘটনাস্থলের ভিডিও রেকর্ড মিলেছে দুজনের মোবাইল থেকে। দুজনে ঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। এরপর ফের দুজনের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়।
আরজি করের ঘটনার পরবর্তী বেশ কয়েকটি কল রেকর্ডিং ও ভিডিও মিলেছে দুজনের মোবাইলে। ঘটনাস্থলের ভিডিও রেকর্ড মিলেছে দুজনের মোবাইল থেকে। দুজনে ঘটনাকে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ সিবিআইয়ের। এরপর ফের দুজনের জন্য ১৪ দিনের জেল হেফাজতের আবেদন করা হয়।
অভিযুক্ত অভিজিতের আইনজীবী বলেন, ''খুন ও ধর্ষণে অভিজিৎ আগে থেকে যুক্ত ছিল কিনা, সেটা তো দেখাতে হবে। এতদিন সময় পেল, তাতে মূল অপরাধের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রয়েছে কিনা, সিবিআই কী পেয়েছে সে সম্পর্কে? নেক্সসাস না দেখালে সেটা প্রমাণিত হবে না। অভিজিৎবাবুর আসার আগে অনেকে ঢুকেছিল ঘটনাস্থলে। তাহলে সেখানে প্রমাণ লোপাটে অভিজিৎবাবু কীভাবে যুক্ত হতে পারেন? জেল হেফাজতে ফের নেওয়ার কী কারণ?''
অভিযুক্ত অভিজিতের আইনজীবী বলেন, ”খুন ও ধর্ষণে অভিজিৎ আগে থেকে যুক্ত ছিল কিনা, সেটা তো দেখাতে হবে। এতদিন সময় পেল, তাতে মূল অপরাধের সঙ্গে কোনও যোগাযোগ রয়েছে কিনা, সিবিআই কী পেয়েছে সে সম্পর্কে? নেক্সসাস না দেখালে সেটা প্রমাণিত হবে না। অভিজিৎবাবুর আসার আগে অনেকে ঢুকেছিল ঘটনাস্থলে। তাহলে সেখানে প্রমাণ লোপাটে অভিজিৎবাবু কীভাবে যুক্ত হতে পারেন? জেল হেফাজতে ফের নেওয়ার কী কারণ?”
অভিজিতের আইনজীবী আরও বলেন, ''এই ঘটনায় সিবিআই রিমান্ডে উল্লেখ করেছে, যে ঘটনাকে সুইসাইড বলে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। চার্জশিট দেওয়া হল, অথচ এখনও কোন ঘটনা সেটাই স্পষ্ট না।''
অভিজিতের আইনজীবী আরও বলেন, ”এই ঘটনায় সিবিআই রিমান্ডে উল্লেখ করেছে, যে ঘটনাকে সুইসাইড বলে ধামা চাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে। চার্জশিট দেওয়া হল, অথচ এখনও কোন ঘটনা সেটাই স্পষ্ট না।”
এরপরই সন্দীপের আইনজীবী বলেন, ''গ্রাউন্ড অফ অ্যারেস্ট এখনও আমরা জানি না। ষড়যন্ত্রতে যুক্ত বলে সিবিআই চালাচ্ছে। সিবিআইয়ের তরফে প্রয়োজন হলে জেরা করা হবে। সেই গ্রাউন্ড থেকে সন্দীপের জামিন আটকে থাকবে?''
এরপরই সন্দীপের আইনজীবী বলেন, ”গ্রাউন্ড অফ অ্যারেস্ট এখনও আমরা জানি না। ষড়যন্ত্রতে যুক্ত বলে সিবিআই চালাচ্ছে। সিবিআইয়ের তরফে প্রয়োজন হলে জেরা করা হবে। সেই গ্রাউন্ড থেকে সন্দীপের জামিন আটকে থাকবে?”
সিবিআইয়ের আইনজীবী পাল্টা এরপর বলেন, ''সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বায়োলজিকাল এভিডেন্স মেলে। ঘটনাস্থলে প্রমাণ মিলেছে। ৬০ দিনের আগে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। সন্দীপ অধ্যক্ষ ছিলেন। অভিজিৎ সেখানে ওসি ছিলেন। সন্দীপ ও অভিজিৎ একে অপরকে চেনেন। কথা হয়েছিল। আমরা সেটাই দেখছি যে ষড়যন্ত্রতে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে যুক্ত ছিল কিনা। আমরা এরকম বলিনি যে চার্জাশিট মানে তদন্ত শেষ। আমরা প্রাথমিক ভাবে  সঞ্জয়ের মূল কেসে প্রত্যক্ষ ভাবে যুক্ত থাকার বিষয় জানিয়েছি চার্জশিটে।''
সিবিআইয়ের আইনজীবী পাল্টা এরপর বলেন, ”সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে বায়োলজিকাল এভিডেন্স মেলে। ঘটনাস্থলে প্রমাণ মিলেছে। ৬০ দিনের আগে চার্জশিট দেওয়া হয়েছে। সন্দীপ অধ্যক্ষ ছিলেন। অভিজিৎ সেখানে ওসি ছিলেন। সন্দীপ ও অভিজিৎ একে অপরকে চেনেন। কথা হয়েছিল। আমরা সেটাই দেখছি যে ষড়যন্ত্রতে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে যুক্ত ছিল কিনা। আমরা এরকম বলিনি যে চার্জাশিট মানে তদন্ত শেষ। আমরা প্রাথমিক ভাবে সঞ্জয়ের মূল কেসে প্রত্যক্ষ ভাবে যুক্ত থাকার বিষয় জানিয়েছি চার্জশিটে।”
সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, ''এই দুজনের (সন্দীপ ও অভিজিৎ) বিরুদ্ধে ডেটা এক্সটরশনের অভিযোগ রয়েছে। সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছি। সন্দীপ ও অভিজিৎ জামিন পেলে প্রভাবিত করতে পারে সাক্ষীকে। প্রমাণ নষ্ট করতে পারে। বৃহত্তর ষড়যন্ত্রতে এরা সামিল।''
সিবিআইয়ের আইনজীবী বলেন, ”এই দুজনের (সন্দীপ ও অভিজিৎ) বিরুদ্ধে ডেটা এক্সটরশনের অভিযোগ রয়েছে। সঞ্জয়ের বিরুদ্ধে চার্জশিট দিয়েছি। সন্দীপ ও অভিজিৎ জামিন পেলে প্রভাবিত করতে পারে সাক্ষীকে। প্রমাণ নষ্ট করতে পারে। বৃহত্তর ষড়যন্ত্রতে এরা সামিল।”
সিবিআইয়ের আইনজীবীর আরও সংযোজন, ''ঘটনার পূর্ব পরিকল্পনায় এরা (সন্দীপ ও অভিজিৎ) সামিল ছিল কিনা, তদন্তে আমরা সেটা খতিয়ে দেখচ্ছি। তাই ফের জেল হেফাজতের আবেদন।''
সিবিআইয়ের আইনজীবীর আরও সংযোজন, ”ঘটনার পূর্ব পরিকল্পনায় এরা (সন্দীপ ও অভিজিৎ) সামিল ছিল কিনা, তদন্তে আমরা সেটা খতিয়ে দেখচ্ছি। তাই ফের জেল হেফাজতের আবেদন।”
সিবিআই আগেই দাবি করেছে, টালা থানাতেই মূল ঘটনার তথ্য লোপাটের চেষ্টা হয়েছে। আর তাতে জড়িত সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই সূত্রে খবর, খুন ও ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে ৯ অগাস্ট সকাল থেকেই একাধিক ফোন করেছিলেন এই দুজন। কাদের কাদের ফোন করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতেই এবার এগোবে তদন্তের গতিপ্রকৃতি।
সিবিআই আগেই দাবি করেছে, টালা থানাতেই মূল ঘটনার তথ্য লোপাটের চেষ্টা হয়েছে। আর তাতে জড়িত সন্দীপ ঘোষ এবং অভিজিৎ মণ্ডল। সিবিআই সূত্রে খবর, খুন ও ধর্ষণের ঘটনা ধামাচাপা দিতে ৯ অগাস্ট সকাল থেকেই একাধিক ফোন করেছিলেন এই দুজন। কাদের কাদের ফোন করা হয়েছিল, তার প্রেক্ষিতেই এবার এগোবে তদন্তের গতিপ্রকৃতি।