ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা

Tripura News: উত্তর-পূর্ব ভারতে সদস্য সংগ্রহ অভিযানে জোর ভারতীয় জনতা পার্টির

আবীর ঘোষাল, আগরতলা: ত্রিপুরায় সদস্যতা অভিযানে ১২ লক্ষ টার্গেটের মধ্যে ৬ লক্ষাধিক সদস্যপদ পূরণ হয়েছে। ভারতীয় জনতা পার্টি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপর আস্থা রয়েছে মানুষের, বলে দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা। ভারতীয় জনতা পার্টি এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপর আস্থা রয়েছে মানুষের। মানুষ চাইছেন ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্যতা অভিযানে শামিল হতে। এমনটাই জানিয়েছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ৷

আরও পড়ুন– বঙ্গোপসাগরে সুস্পষ্ট নিম্নচাপ গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে, ঘূর্ণিঝড় ‘ডানা’-র ল্যান্ডফল কবে? ঝড়ের তীব্রতা কতটা হতে পারে

ত্রিপুরা রাজ্যে সদস্যতা অভিযানের যে টার্গেট নেওয়া হয়েছে তাতে ১২ লক্ষের মধ্যে এখন পর্যন্ত ৬ লক্ষের অধিক সদস্য যুক্ত হয়েছেন।সারা দেশের সঙ্গে রাজ্যেও অব্যাহত রয়েছে ভারতীয় জনতা পার্টির সদস্যপদ অভিযান প্রক্রিয়া। সারা রাজ্যের বিভিন্ন মণ্ডলে চলছে সদস্য পদ সংগ্রহ অভিযান। এরই অংশ হিসেবে  টাউন বড়দোয়ালি বিধানসভা কেন্দ্রে দলের বিভিন্ন স্তরের কার্যকর্তাদের নিয়ে সদস্যপদ অভিযান ও জনসম্পর্ক অভিযানে শামিল হন মুখ্যমন্ত্রী তথা এলাকার বিধায়ক প্রফেসর ডাঃ মানিক সাহা। এদিন এই বিধানসভা কেন্দ্রের ২০ নং ওয়ার্ডের ১৬ ও ১৭ নং বুথ এলাকায় সদস্যপদ অভিযান ও জনসম্পর্ক কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন মুখ্যমন্ত্রী। মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র তথা বিধায়ক দীপক মজুমদার, ২০ নং পুর ওয়ার্ডের কর্পোরেটর রত্না দত্ত, বড়দোয়ালি মণ্ডল সভাপতি সঞ্জয় সাহা-সহ অন্যান্য নেতৃত্ব।

আরও পড়ুন– ‘ভালভাবেই হয়েছে সব…’ চোখের অষ্টম অস্ত্রোপচার সফল অভিষেকের

মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা বলেন, সদস্যতা অভিযানের অংশ হিসেবে আজ আমি নিজের বিধানসভা কেন্দ্র এলাকায় এসেছি। এরআগেও বিভিন্ন জায়গায় গিয়েছি। যেখানে যাচ্ছি মানুষের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্ততা পরিলক্ষিত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং ভারতীয় জনতা পার্টির উপর মানুষের আস্থা রয়েছে। সদস্যতা অভিযানে অংশগ্রহণ করতে সবাই উদগ্রীব হয়ে রয়েছেন। সদস্যতা অভিযানে ত্রিপুরায় ১২ লক্ষের টার্গেট ছিল। এখনও পর্যন্ত যা খবর, তাতে ৬ লক্ষের অধিক সদস্য পদ অনলাইনে পূর্ণ হয়েছে। অফলাইনে এই সংখ্যা আরও বেশি হবে। আমাদের যে লক্ষ্যমাত্রা সেটা অবশ্য পূরণ হবে। এই বিধানসভা কেন্দ্রে ২০ হাজার টার্গেট ছিল। এখনও পর্যন্ত ১২ হাজারের অধিক হয়েছে।