দিঘায় সতর্ক প্রশাসন

Digha: তেড়ে আসছে দানবীয় ‘দানা’! তীব্র শক্তিশালী ঘূর্নিঝড়ের আগেই ভয়ঙ্কর কাণ্ড ঘটল দিঘায়, যা করল পর্যটকরা…শুনলে ভয়ে কাঁপবেন

সময় যত গড়াচ্ছে 'দানা'র প্রভাবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সর্বত্রই। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন দিঘা-সহ জেলার সবকটি সমুদ্র সৈকত পর্যটন কেন্দ্রে আগাম সর্তকতা মূলক পদক্ষেপ হিসাবে পর্যটকদের হোটেল খালি করার নির্দেশ দেয়।
সময় যত গড়াচ্ছে ‘দানা’র প্রভাবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠছে দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সর্বত্রই। পূর্ব মেদিনীপুর জেলা প্রশাসন দিঘা-সহ জেলার সবকটি সমুদ্র সৈকত পর্যটন কেন্দ্রে আগাম সর্তকতা মূলক পদক্ষেপ হিসাবে পর্যটকদের হোটেল খালি করার নির্দেশ দেয়।
মন্দারমনি, তাজপুর, শঙ্করপুর-সহ অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটকের দেখা না মিললেও দিঘায় ভাল পরিমাণ পর্যটক রয়ে গিয়েছে। আর তাতেই ঘুম উড়েছে প্রশাসনের। পর্যটকদের সমুদ্র সৈকতের ধারে কাছে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু পর্যটকদের বেপরোয়া মনোভাব। এবার দিঘা সমুদ্র সৈকতে পড়ল বাঁশের বেড়া।
মন্দারমনি, তাজপুর, শঙ্করপুর-সহ অন্যান্য পর্যটন কেন্দ্রে পর্যটকের দেখা না মিললেও দিঘায় ভাল পরিমাণ পর্যটক রয়ে গিয়েছে। আর তাতেই ঘুম উড়েছে প্রশাসনের। পর্যটকদের সমুদ্র সৈকতের ধারে কাছে যেতে দেওয়া হচ্ছে না। কিন্তু পর্যটকদের বেপরোয়া মনোভাব। এবার দিঘা সমুদ্র সৈকতে পড়ল বাঁশের বেড়া।
বুধবার সন্ধের পর দিঘার সৈকত সরণিতে বহু পর্যটকের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। পর্যটকের একাংশের দাবি আবহাওয়া এখনও সেভাবে খারাপ হয়নি তাই তারা হোটেল খালি করে বাড়ি ফিরে যায়নি। আবার কোনও কোনও পর্যটকদের মত ঘূর্ণিঝড়ে দিঘার এই ভয়ঙ্কর রূপ দেখার জন্য দিঘায় এসেছেন।
বুধবার সন্ধের পর দিঘার সৈকত সরণিতে বহু পর্যটকের আনাগোনা লক্ষ্য করা যায়। পর্যটকের একাংশের দাবি আবহাওয়া এখনও সেভাবে খারাপ হয়নি তাই তারা হোটেল খালি করে বাড়ি ফিরে যায়নি। আবার কোনও কোনও পর্যটকদের মত ঘূর্ণিঝড়ে দিঘার এই ভয়ঙ্কর রূপ দেখার জন্য দিঘায় এসেছেন।
বুধবার সন্ধ্যের পর এবং বৃহস্পতিবার সকালে বৃষ্টি উপেক্ষা করেই সৈকত সরণীতে পর্যটকদের ঘুরে বেড়াতে লক্ষ্য করা যায়। দিঘায় পর্যটকদের হোটেল খালি করার নির্দেশ শুধু নয়, কার্যত প্রশাসন পর্যটকদের কাছে কাতর আবেদন জানিয়েছে হোটেল খালি করে বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য। তারপরেও পর্যটকেরা হোটেল খালি করেনি। অথচ তাদের বেপরোয়া মনোভাব চিন্তায় ফেলে দিয়েছে প্রশাসনকে।
বুধবার সন্ধ্যের পর এবং বৃহস্পতিবার সকালে বৃষ্টি উপেক্ষা করেই সৈকত সরণীতে পর্যটকদের ঘুরে বেড়াতে লক্ষ্য করা যায়। দিঘায় পর্যটকদের হোটেল খালি করার নির্দেশ শুধু নয়, কার্যত প্রশাসন পর্যটকদের কাছে কাতর আবেদন জানিয়েছে হোটেল খালি করে বাড়ি ফিরে যাওয়ার জন্য। তারপরেও পর্যটকেরা হোটেল খালি করেনি। অথচ তাদের বেপরোয়া মনোভাব চিন্তায় ফেলে দিয়েছে প্রশাসনকে।
ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনের তরফে সতর্কতা জারি করা হয়েছে দিঘাতে, পর্যটকদের হোটেল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এমনকি সমুদ্র পাড়েও যাতে পর্যটকেরা না আসেন সে ক্ষেত্রে NDRF টিম তৎপর।
ইতিমধ্যেই জেলা প্রশাসনের তরফে সতর্কতা জারি করা হয়েছে দিঘাতে, পর্যটকদের হোটেল ছাড়ার নির্দেশ দিয়েছে জেলা প্রশাসন। এমনকি সমুদ্র পাড়েও যাতে পর্যটকেরা না আসেন সে ক্ষেত্রে NDRF টিম তৎপর।
বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে, সৈকত সরণিতে প্রবেশের রাস্তা। চলছে NDRF টিমের টহলদারি। তা সত্ত্বেও কিছু সংখ্যক পর্যটক ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালবেলা দিঘা সৈকত সরণীতে ঘুরে বেড়াতে লক্ষ্য করা যায়।
বাঁশের বেড়া দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে, সৈকত সরণিতে প্রবেশের রাস্তা। চলছে NDRF টিমের টহলদারি। তা সত্ত্বেও কিছু সংখ্যক পর্যটক ২৪ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সকালবেলা দিঘা সৈকত সরণীতে ঘুরে বেড়াতে লক্ষ্য করা যায়।
প্রশাসন সূত্রে জানা যায় ২৪ অক্টোবর দুপুরের মধ্যে দিঘা সমস্ত হোটেল খালি করার জন্য আবারও নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।দিঘার হোটেল খালি করার বিষয়ে কলকাতার এক পর্যটক জানিয়েছেন, 'প্রশাসন নির্দেশিকা দিয়েছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা যায় ২৪ অক্টোবর দুপুরের মধ্যে দিঘা সমস্ত হোটেল খালি করার জন্য আবারও নির্দেশিকা দেওয়া হয়েছে।দিঘার হোটেল খালি করার বিষয়ে কলকাতার এক পর্যটক জানিয়েছেন, ‘প্রশাসন নির্দেশিকা দিয়েছে।
 ঝড়ের এই রূপ দেখার জন্য দিঘায় এসেছেন। আতঙ্কের কিছু নেই। প্রশাসনের বারণ সত্ত্বেও সৈকত সরণিতে এসেছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগে দিঘার এই ভয়ংকর রূপ দেখার আগ্রহ নিয়েই সৈকত সরণীতে এসেছেন।
ঝড়ের এই রূপ দেখার জন্য দিঘায় এসেছেন। আতঙ্কের কিছু নেই। প্রশাসনের বারণ সত্ত্বেও সৈকত সরণিতে এসেছেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগে দিঘার এই ভয়ংকর রূপ দেখার আগ্রহ নিয়েই সৈকত সরণীতে এসেছেন।
কথায়  বলে 'কারও পৌষ মাস তো কারও সর্বনাশ।' ঘূর্ণিঝড়ের কারণে যেখানে ঘুম উড়েছে উপকূলবর্তী জনজীবনের সেখানে দিঘায় আসা একশ্রেণীর পর্যটকের মনোভাব চিন্তায় ফেলে দিয়েছে প্রশাসনকে।
কথায় বলে ‘কারও পৌষ মাস তো কারও সর্বনাশ।’ ঘূর্ণিঝড়ের কারণে যেখানে ঘুম উড়েছে উপকূলবর্তী জনজীবনের সেখানে দিঘায় আসা একশ্রেণীর পর্যটকের মনোভাব চিন্তায় ফেলে দিয়েছে প্রশাসনকে।