মান্দারমণিঃ মান্দারমণিতে তিনটি হোটেলে বড়সড় মধুচক্রের পর্দা ফাঁস করল পুলিশ। গ্রেফতার করল ১৩ জনকে৷ উদ্ধার করা হয় ছয়জন যুবতীকে৷ এই চক্রে আরও কেউ জড়িত আছে কি না তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ৷
আরও পড়ুনঃ জিন্সের প্যান্টের পকেটে ছোট তামার বোতাম কেন থাকে? উত্তরটা জানলে কিন্তু নিশ্চিত অবাক করবে
সৈকতনগরী মান্দারমণিতে দীর্ঘদিন ধরে চলছিল রমরমিয়ে দেহ ব্যবসা। ৬ জন যুবতী উদ্ধারের পাশাপাশি, এজেন্ট, হোটেলের ম্যানেজার ও কর্মী-সহ ১৩ জনকে গ্রেফতার করল মান্দারমণি উপকূল থানার পুলিশ। রবিবার, অভিযুক্তদের কাঁথি মহকুমা আদালতে তোলা হয়। উদ্ধার হওয়া ৬ জনের গোপন জবানবন্দি গ্রহণ করেন বিচারক। অভিযোগ, মান্দারমণিতে একাধিক হোটেলে দেহ ব্যবসা অভিযোগ আসছিল।
শনিবার গভীর রাতে মান্দারমণির তিনটি হোটেলে মধুচক্রের আসর বসে।এমনিতে ছুটির দিন হলেই মান্দারমণিতে ভিড় থাকে। বেড়াতে আসা পর্যটকদের কিছু অসাধু হোটেল ব্যবসায়ী বিভিন্ন জেলা থেকে যুবতী ও তরুণী নিয়ে এসে মধুচক্রের আসর বসত বলে অভিযোগ। এদিন রাতে মান্দারমণি উপকূল থানার বিশেষ পুলিশ বাহিনী তিনটি হোটেলে হানা দেয়। ৬ জন যুবতীকে উদ্ধার ও ১৩ জনকে গ্রেফতার করে। উদ্ধার হওয়া যুবতীদের বাড়ি পূর্ব মেদিনীপুর, বাঁকুড়া ও কলকাতার বিভিন্ন এলাকায়। এদিকে গ্রেফতার এজেন্ট, হোটেলের ম্যানেজার ও কর্মীদের বাড়ি কাঁথি, রামনগর, পটাশপুর, বাঁকুড়া জেলার বিভিন্ন এলাকায়।
পঙ্কজ দাশরথী