আজ আপনাদের এমন একটি ওষুধ সম্পর্কে বলব যা প্রায় প্রতিটি রান্নাঘরে পাওয়া যায়। গরম মশলার ভিতরেও এটি থাকে। ঠিক ধরেছেন। দারুচিনির কথা বলা হচ্ছে। এটি সাধারণত মশলাদার খাবারকে সুস্বাদু করতে ব্যবহৃত হয়। তবে এটি কিন্তু জীবনদায়ী ভেষজ থেকে কম নয়।

Health Benefits Of Cinnamon: রান্নাঘরের এই মশলাই হার্টের রোগের যম, শরীর থেকে নিংড়ে বের করবে ডায়াবিটিস, বাড়বে হজম ক্ষমতা

 

রান্নার স্বাদ আর গন্ধ বৃদ্ধি করতে দারচিনির জুড়ি নেই। গাছের ছাল শুকিয়ে তা থেকে তৈরি হয় এই মশলা। প্রত্যেক বাড়ির রান্নাঘরের মিলবেই। অনেকে আবার চা-এ দারচিনি দেন। যাইহোক দারচিনি প্রকৃতিতে গরম, স্বাদে মিষ্টি আর গন্ধে তীব্র। এগুলি চিরহরিৎ গাছ, আকারে বটগাছের মতো বিশাল হয়।
রান্নার স্বাদ আর গন্ধ বৃদ্ধি করতে দারচিনির জুড়ি নেই। গাছের ছাল শুকিয়ে তা থেকে তৈরি হয় এই মশলা। প্রত্যেক বাড়ির রান্নাঘরের মিলবেই। অনেকে আবার চা-এ দারচিনি দেন। যাইহোক দারচিনি প্রকৃতিতে গরম, স্বাদে মিষ্টি আর গন্ধে তীব্র। এগুলি চিরহরিৎ গাছ, আকারে বটগাছের মতো বিশাল হয়।
দারচিনি গাছের পাতা হালকা সবুজ রঙের হয়। তাতে সাদা-হলুদ রঙের ফুল ফোটে। এর ফল গোলাকার, কালো-বাদামি রঙের হয়। এই গাছের ছাল খুব পাতলা, সেটা শুকিয়েই মশলা তৈরি হয়। এর প্রচুর ঔষধি গুণও রয়েছে। বিভিন্ন রান্নায় দারচিনি গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে বাজারে কেজি প্রতি এর দাম ১০০০ টাকা।
দারচিনি গাছের পাতা হালকা সবুজ রঙের হয়। তাতে সাদা-হলুদ রঙের ফুল ফোটে। এর ফল গোলাকার, কালো-বাদামি রঙের হয়। এই গাছের ছাল খুব পাতলা, সেটা শুকিয়েই মশলা তৈরি হয়। এর প্রচুর ঔষধি গুণও রয়েছে। বিভিন্ন রান্নায় দারচিনি গুঁড়ো ব্যবহার করা হয়। বর্তমানে বাজারে কেজি প্রতি এর দাম ১০০০ টাকা।
দারচিনি গাছ প্রথমে ছোট থেকে মাঝারি আকারের হয়। তারপর ধীরে ধীরে বিশাল আকার ধারণ করে। অনেকটা বট গাছের মতো। দারচিনি গাছের ছাল পাতলা, হলুদাভ এবং তীব্র সুগন্ধযুক্ত হয়। পরবর্তীকালে তা বাদামি আকার ধারণ করে। এর পাতা হালকা সবুজ রঙের হয়, যাতে প্রথমে সাদা এবং পরে হলুদ ফুল ফোটে।
দারচিনি গাছ প্রথমে ছোট থেকে মাঝারি আকারের হয়। তারপর ধীরে ধীরে বিশাল আকার ধারণ করে। অনেকটা বট গাছের মতো। দারচিনি গাছের ছাল পাতলা, হলুদাভ এবং তীব্র সুগন্ধযুক্ত হয়। পরবর্তীকালে তা বাদামি আকার ধারণ করে। এর পাতা হালকা সবুজ রঙের হয়, যাতে প্রথমে সাদা এবং পরে হলুদ ফুল ফোটে।
দারচিনি ব্যবহারের পদ্ধতি: রান্নায় শুকনো ডাঁটির আকারে কিংবা গুঁড়ো, দু’রকমভাবেই দারচিনি ব্যবহার করা হয়। গরম জলে মিশিয়ে পান করলে শরীর ভাল থাকে। দারচিনি গুঁড়ো চা, কাঢ়া, দুধ, লস্যি, সবজি, স্যুপ, দই ইত্যাদির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। চায়ে দারচিনি গুঁড়ো মেশালে স্বাদ দ্বিগুণ হয়ে যায়। তাছাড়া এর গুঁড়ো শসা এবং অন্যান্য ফলের সঙ্গে মাখলে সুন্দর গন্ধ ছাড়ে, স্বাদও বাড়ে।
দারচিনি ব্যবহারের পদ্ধতি: রান্নায় শুকনো ডাঁটির আকারে কিংবা গুঁড়ো, দু’রকমভাবেই দারচিনি ব্যবহার করা হয়। গরম জলে মিশিয়ে পান করলে শরীর ভাল থাকে। দারচিনি গুঁড়ো চা, কাঢ়া, দুধ, লস্যি, সবজি, স্যুপ, দই ইত্যাদির সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। চায়ে দারচিনি গুঁড়ো মেশালে স্বাদ দ্বিগুণ হয়ে যায়। তাছাড়া এর গুঁড়ো শসা এবং অন্যান্য ফলের সঙ্গে মাখলে সুন্দর গন্ধ ছাড়ে, স্বাদও বাড়ে।
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, দারচিনি গুঁড়োতে প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে। হৃদরোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, হজমশক্তি বাড়ায়। পাশাপাশি যক্ষা রোগীদের জন্য এই মশলা আশীর্বাদস্বরূপ।
আয়ুর্বেদ অনুযায়ী, দারচিনি গুঁড়োতে প্রচুর ঔষধি গুণ রয়েছে। হৃদরোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী। তাছাড়া ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে, হজমশক্তি বাড়ায়। পাশাপাশি যক্ষা রোগীদের জন্য এই মশলা আশীর্বাদস্বরূপ।
হৃদরোগে দারচিনি: দারচিনি সেবনে হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নিয়মিত এই মশলা সেবন করলে হার্ট ভাল থাকে।
হৃদরোগে দারচিনি: দারচিনি সেবনে হার্টের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। নিয়মিত এই মশলা সেবন করলে হার্ট ভাল থাকে।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: দারচিনি সেবন করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: দারচিনি সেবন করলে রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকে। তাই এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য অত্যন্ত উপকারী।
যক্ষা রোগীদের জন্য উপকারী: দারচিনি সেবনে যক্ষা রোগীরা আরাম পান। এর গুঁড়ো যক্ষা রোগ নির্মূলে সাহায্য করে।
যক্ষা রোগীদের জন্য উপকারী: দারচিনি সেবনে যক্ষা রোগীরা আরাম পান। এর গুঁড়ো যক্ষা রোগ নির্মূলে সাহায্য করে।