Healthy Lifestyle: সে যতই প্রিয় হোক না কেন, ভুলেও খাবেন না ইলিশের ‘এই’ একটি অংশ…! বিপদের আর শেষ থাকবে না কিন্তু

ইলিশের প্রোটিন পেট ভর্তি রাখে দীর্ঘ ক্ষণ৷ ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ প্রোটিন টিস্যুর সুস্থতা বজায় রাখে৷
ইলিশের প্রোটিন পেট ভর্তি রাখে দীর্ঘ ক্ষণ৷ ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ প্রোটিন টিস্যুর সুস্থতা বজায় রাখে৷
যাদের কাঁটাতে ভয় লাগে, তারা ইলিশের একটা অংশ ভুলেও খাবেন না। সেটা হল লেজা। ইলিশের লেজায় সব থেকে বেশি কাঁটা থাকে। সেটা বেছে খাওয়া একপ্রকার অসম্ভব। আর গলায় আটকালে তো বিপদের শেষ নেই।
যাদের কাঁটাতে ভয় লাগে, তারা ইলিশের একটা অংশ ভুলেও খাবেন না। সেটা হল লেজা। ইলিশের লেজায় সব থেকে বেশি কাঁটা থাকে। সেটা বেছে খাওয়া একপ্রকার অসম্ভব। আর গলায় আটকালে তো বিপদের শেষ নেই।
শুধু ইলিশ না, যে কোনও মাছেরই লেজা অংশে কাঁটার পরিমাণ বেশি। তাই এটা এড়িয়ে চলাই ভাল।
শুধু ইলিশ না, যে কোনও মাছেরই লেজা অংশে কাঁটার পরিমাণ বেশি। তাই এটা এড়িয়ে চলাই ভাল।
তবে আরও একদল মানুষের পক্ষে ইলিশ ক্ষতিকর। যাঁরা অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাঁরা ইলিশ থেকে দূরে থাকুন। এর থেকে বাড়তে পারে হাঁপানির সমস্যাও। অন্তঃসত্ত্বা বা যাঁরা স্তন্যপান করাচ্ছেন তাঁরাও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ইলিশ খাবেন না।
তবে আরও একদল মানুষের পক্ষে ইলিশ ক্ষতিকর। যাঁরা অ্যালার্জিতে ভোগেন, তাঁরা ইলিশ থেকে দূরে থাকুন। এর থেকে বাড়তে পারে হাঁপানির সমস্যাও। অন্তঃসত্ত্বা বা যাঁরা স্তন্যপান করাচ্ছেন তাঁরাও ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া ইলিশ খাবেন না।
ইলিশের স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের গুণে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে অনেক গুণ।
ইলিশের স্বাস্থ্যকর ফ্যাট এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের গুণে হৃদরোগের আশঙ্কা কমে অনেক গুণ।
পদ্মায় সাধারণত তিন রকমের ইলিশ পাওয়া যায়- পদ্মা ইলিশ, চন্দনা ইলিশ এবং গুর্তা ইলিশ। অন্যদিকে গঙ্গায় দুই ধরনের ইলিশ মেলে। খোকা ইলিশ ও ইলিশ। ছোট ইলিশগুলিকেই খোকা ইলিশ বলা হয়।
পদ্মায় সাধারণত তিন রকমের ইলিশ পাওয়া যায়- পদ্মা ইলিশ, চন্দনা ইলিশ এবং গুর্তা ইলিশ। অন্যদিকে গঙ্গায় দুই ধরনের ইলিশ মেলে। খোকা ইলিশ ও ইলিশ। ছোট ইলিশগুলিকেই খোকা ইলিশ বলা হয়।
মাছটির গায়ের রং ইলিশের মতো রূপালি হলেও পিঠ ইলিশের মতো কালচে রংয়ের হয় না। এই চন্দনা মাছের চোখও ইলিশের তুলনায় অনেকটাই বড় হয়।
মাছটির গায়ের রং ইলিশের মতো রূপালি হলেও পিঠ ইলিশের মতো কালচে রংয়ের হয় না। এই চন্দনা মাছের চোখও ইলিশের তুলনায় অনেকটাই বড় হয়।
ডিমওয়ালা ইলিশের পেটমোটা হয়। আকারে চ্যাপ্টা হয়ে থাকে। এছাড়া ডিমওয়ালা ইলিশের পেট টিপলেই মাছের পায়ুর ছিদ্র দিয়ে ডিম বেরিয়ে আসবে। অন্যদিকে, ডিম ছাড়া মাছের পেট আলগা বা ঢিলা থাকে।
ডিমওয়ালা ইলিশের পেটমোটা হয়। আকারে চ্যাপ্টা হয়ে থাকে। এছাড়া ডিমওয়ালা ইলিশের পেট টিপলেই মাছের পায়ুর ছিদ্র দিয়ে ডিম বেরিয়ে আসবে। অন্যদিকে, ডিম ছাড়া মাছের পেট আলগা বা ঢিলা থাকে।