খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম, ক্রমাগত বাইরের খাবার খাওয়ার প্রবণতা, জল না খাওয়া, অতিরিক্ত তেল-মশলাদার খাবারের প্রতি ঝোঁক গ‍্যাস-অম্বলের কারণ হয়ে উঠছে।খাওয়াদাওয়ার পর মুখের ভিতরটা টক টক হয়ে যাওয়া, চোঁয়া ঢেকুর ওঠা-- এগুলি খুব সাধারণ লক্ষণ। অনেকে খুবই পরিচিত এই ধরনের সমস‍্যার সঙ্গে। এ কারণে অনেকে পছন্দের খাবার থেকেও দূরে রাখেন নিজেদের। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Acidity Problem: কিছু খেলেই চোঁয়া ঢেকুরে গলা জ্বলছে? এই ৭ টিপস মেনে গ্যাস-অম্বলকে বিদায় বলুন চিরতরে!

খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম, ক্রমাগত বাইরের খাবার খাওয়ার প্রবণতা, জল না খাওয়া, অতিরিক্ত তেল-মশলাদার খাবারের প্রতি ঝোঁক গ‍্যাস-অম্বলের কারণ হয়ে উঠছে।খাওয়াদাওয়ার পর মুখের ভিতরটা টক টক হয়ে যাওয়া, চোঁয়া ঢেকুর ওঠা-- এগুলি খুব সাধারণ লক্ষণ। অনেকে খুবই পরিচিত এই ধরনের সমস‍্যার সঙ্গে। এ কারণে অনেকে পছন্দের খাবার থেকেও দূরে রাখেন নিজেদের। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
খাওয়াদাওয়ার অনিয়ম, ক্রমাগত বাইরের খাবার খাওয়ার প্রবণতা, জল না খাওয়া, অতিরিক্ত তেল-মশলাদার খাবারের প্রতি ঝোঁক গ‍্যাস-অম্বলের কারণ হয়ে উঠছে।খাওয়াদাওয়ার পর মুখের ভিতরটা টক টক হয়ে যাওয়া, চোঁয়া ঢেকুর ওঠা– এগুলি খুব সাধারণ লক্ষণ। অনেকে খুবই পরিচিত এই ধরনের সমস‍্যার সঙ্গে। এ কারণে অনেকে পছন্দের খাবার থেকেও দূরে রাখেন নিজেদের। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
আজকাল অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। মূলত অনিয়মিত খাওয়ার রুটিন, অনিয়মিত ঘুম, ভাজাভুজি, জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার কারণেই দেখা দেয় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। পেট ফাঁপা, বুক ও গলা জ্বালা, বদহজম, চোঁয়া ঢেকুরে জীবন জেরবার! মূলত হজমের সমস্যা থেকেই দেখা দেয় অ্যাসিডিটি! মুঠোমুঠো অ্যান্টাসিড খেতে হবে না, এই কয়েকটা ঘরোয়া টোটকায় আরাম পাবেন মুহূর্তেই।
আজকাল অ্যাসিডিটির সমস্যায় ভোগেন না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। মূলত অনিয়মিত খাওয়ার রুটিন, অনিয়মিত ঘুম, ভাজাভুজি, জাঙ্ক ফুড, প্রক্রিয়াজাত খাবার খাওয়ার কারণেই দেখা দেয় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা। পেট ফাঁপা, বুক ও গলা জ্বালা, বদহজম, চোঁয়া ঢেকুরে জীবন জেরবার! মূলত হজমের সমস্যা থেকেই দেখা দেয় অ্যাসিডিটি! মুঠোমুঠো অ্যান্টাসিড খেতে হবে না, এই কয়েকটা ঘরোয়া টোটকায় আরাম পাবেন মুহূর্তেই।
কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে যা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড। তাই প্রতিদিন একটি করে কলা খান, অ্যাসিডিটির সমস্যা কমে যাবে।
কলায় প্রচুর পটাশিয়াম থাকে যা প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড। তাই প্রতিদিন একটি করে কলা খান, অ্যাসিডিটির সমস্যা কমে যাবে।
রান্নায় চিনি দেবেন না, কাঁচা চিনিও খাবেন না। মধু, গুড় দিতে পারেন। একইসঙ্গে রান্নায় কম নুন দিন। অতিরিক্ত নুন খেলেও গ্যাস-অম্বল হয়।
রান্নায় চিনি দেবেন না, কাঁচা চিনিও খাবেন না। মধু, গুড় দিতে পারেন। একইসঙ্গে রান্নায় কম নুন দিন। অতিরিক্ত নুন খেলেও গ্যাস-অম্বল হয়।
তুলসি পাতা পাকস্থলিতে শ্লেষ্মার মতো পদার্থ উৎপাদন বাড়ায়, রয়েছে বায়ুনাশক উপাদান যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার মোকাবিলা করে। গ্যাসের সমস্যা কিংবা চোঁয়া ঢেকুর উঠলেই ৫-৬টি তুলসীপাতা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। অথবা ৩-৪টি তুলসীপাতা সেদ্ধ করে সেই জলে একটু মধু মিশিয়ে খান, আরাম পাবেন।
তুলসি পাতা পাকস্থলিতে শ্লেষ্মার মতো পদার্থ উৎপাদন বাড়ায়, রয়েছে বায়ুনাশক উপাদান যা গ্যাস্ট্রিকের সমস্যার মোকাবিলা করে। গ্যাসের সমস্যা কিংবা চোঁয়া ঢেকুর উঠলেই ৫-৬টি তুলসীপাতা চিবিয়ে খেয়ে ফেলুন। অথবা ৩-৪টি তুলসীপাতা সেদ্ধ করে সেই জলে একটু মধু মিশিয়ে খান, আরাম পাবেন।
অসময়ে চা-কফি খেলে অম্বল হয়। বিশেষ করে খালি পেটে কফি আর দুধ চা-তো মারাত্মক! লিকার চা খাওয়া অভ্যাস করুন
অসময়ে চা-কফি খেলে অম্বল হয়। বিশেষ করে খালি পেটে কফি আর দুধ চা-তো মারাত্মক! লিকার চা খাওয়া অভ্যাস করুন
খাওয়ার পর মৌরি চিবিয়ে খেলে হজম ভাল হয়, অ্যাসিডিটিও হয় না। এক গ্লাস জলে ১ চা-চামচ মৌরি সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করুন, শরীর ঠান্ডা থাকবে, গ্যাস অম্বলের সম্ভাবনাও কমবে।
খাওয়ার পর মৌরি চিবিয়ে খেলে হজম ভাল হয়, অ্যাসিডিটিও হয় না। এক গ্লাস জলে ১ চা-চামচ মৌরি সারারাত ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে পান করুন, শরীর ঠান্ডা থাকবে, গ্যাস অম্বলের সম্ভাবনাও কমবে।
ঠাণ্ডা দুধ খেলে পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড স্থিতিশীল হয়ে আসে। দুধে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা পাকস্থলীতে অ্যাসিড তৈরি প্রতিরোধ করে। তাই অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করুন। টক দইয়ে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমা হওয়া প্রতিরোধ করে। টক দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড হজম প্রক্রিয়াকেও শক্তিশালী করে।
ঠাণ্ডা দুধ খেলে পাকস্থলির গ্যাস্ট্রিক অ্যাসিড স্থিতিশীল হয়ে আসে। দুধে ক্যালসিয়াম রয়েছে যা পাকস্থলীতে অ্যাসিড তৈরি প্রতিরোধ করে। তাই অ্যাসিডিটির সমস্যা হলেই এক গ্লাস ঠান্ডা দুধ পান করুন। টক দইয়ে থাকা ক্যালসিয়াম পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমা হওয়া প্রতিরোধ করে। টক দইয়ের ল্যাকটিক অ্যাসিড হজম প্রক্রিয়াকেও শক্তিশালী করে।
দারচিনিতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা হজম ক্ষমতা বাড়ায়। আধ চা-চামচ দারচিনি গুঁড়ো এক কাপ জলে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। এরপর ঠান্ডা করে পান করুন। প্রতিদিন এভাবে তিনবার দারচিনির জল খেলে বদহজম আর অ্যাসিডিটির মোকাবিলা করতে পারবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দারচিনিতে রয়েছে প্রাকৃতিক অ্যান্টাসিড যা হজম ক্ষমতা বাড়ায়। আধ চা-চামচ দারচিনি গুঁড়ো এক কাপ জলে মিশিয়ে ফুটিয়ে নিন। এরপর ঠান্ডা করে পান করুন। প্রতিদিন এভাবে তিনবার দারচিনির জল খেলে বদহজম আর অ্যাসিডিটির মোকাবিলা করতে পারবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)