নব্বইয়ের দশক। বলিউডের সঙ্গে তখন আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গিয়েছে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নাম। শোনা যায়, সিনেমায় টিকে থাকতে দাউদ ইব্রাহিম, হাজি মস্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলতে হত বলিউডের নামজাদা তারকাদের। বহু সিনেমায় তাঁদের টাকাও খাটত। আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ঝামেলায় জড়ালে কেরিয়ার শেষ হয়ে যেত চোখের নিমেষে।

গোবিন্দা, সইফ আলি খানের নায়িকা, আন্ডারওয়ার্ল্ডের ভয়ে পালান বলিউড থেকে ! জানেন তাঁর পরিচয়?

নব্বইয়ের দশক। বলিউডের সঙ্গে তখন আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গিয়েছে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নাম। শোনা যায়, সিনেমায় টিকে থাকতে দাউদ ইব্রাহিম, হাজি মস্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলতে হত বলিউডের নামজাদা তারকাদের। বহু সিনেমায় তাঁদের টাকাও খাটত। আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ঝামেলায় জড়ালে কেরিয়ার শেষ হয়ে যেত চোখের নিমেষে।
নব্বইয়ের দশক। বলিউডের সঙ্গে তখন আষ্টেপৃষ্টে জড়িয়ে গিয়েছে আন্ডারওয়ার্ল্ডের নাম। শোনা যায়, সিনেমায় টিকে থাকতে দাউদ ইব্রাহিম, হাজি মস্তানদের সঙ্গে সম্পর্ক রেখে চলতে হত বলিউডের নামজাদা তারকাদের। বহু সিনেমায় তাঁদের টাকাও খাটত। আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে ঝামেলায় জড়ালে কেরিয়ার শেষ হয়ে যেত চোখের নিমেষে।
সাক্ষী শিবানন্দ এমনই একজন অভিনেত্রী। ১৯৯৩ সালে তেলেগু সিনেমা ‘আন্না ভানিদা’ দিয়ে রুপোলি পর্দায় পা রাখেন। কেরিয়ারের শুরুতে ‘জনমকুণ্ডলি’, ‘পাপা কহতে হ্যায়’-এর মতো বলিউডি ছবিতেও কাজ করেছিলেন। তবে তারকার মর্যাদা পেয়েছেন দক্ষিণী সিনেমাতেই। কাজ করেছেন চিরঞ্জীবি, মামুতি, অরবিন্দ স্বামীর মতো সুপারস্টারদের সঙ্গে।
সাক্ষী শিবানন্দ এমনই একজন অভিনেত্রী। ১৯৯৩ সালে তেলেগু সিনেমা ‘আন্না ভানিদা’ দিয়ে রুপোলি পর্দায় পা রাখেন। কেরিয়ারের শুরুতে ‘জনমকুণ্ডলি’, ‘পাপা কহতে হ্যায়’-এর মতো বলিউডি ছবিতেও কাজ করেছিলেন। তবে তারকার মর্যাদা পেয়েছেন দক্ষিণী সিনেমাতেই। কাজ করেছেন চিরঞ্জীবি, মামুতি, অরবিন্দ স্বামীর মতো সুপারস্টারদের সঙ্গে।
নব্বইয়ের দশকে সাক্ষী অভিনীত তামিল এবং তেলেগু সিনেমাগুলি বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল। ২০০০ সাল। নতুন শতাব্দী। সাক্ষী ঠিক করলেন, এবার বলিউডে কাজ করবেন তিনি। ‘আপকো পহলে ভি কাহিন দেখা হ্যায়’ ছবিতে তাঁর কাজ প্রশংসা কুড়োয় সমালোচক মহলে। অভিনয় করেন গোবিন্দার সঙ্গে। এরপরই আন্ডারওয়ার্ল্ডের নজরে পড়ে যান সাক্ষী। কুখ্যাত মাফিয়া ডনদের ফোন আসতে শুরু করে। সেই সময় তিনি সইফ আলি খানের সঙ্গে ‘তুম’ ছবিতে কাজ করছিলেন।
নব্বইয়ের দশকে সাক্ষী অভিনীত তামিল এবং তেলেগু সিনেমাগুলি বক্স অফিসে ঝড় তুলেছিল। ২০০০ সাল। নতুন শতাব্দী। সাক্ষী ঠিক করলেন, এবার বলিউডে কাজ করবেন তিনি। ‘আপকো পহলে ভি কাহিন দেখা হ্যায়’ ছবিতে তাঁর কাজ প্রশংসা কুড়োয় সমালোচক মহলে। অভিনয় করেন গোবিন্দার সঙ্গে। এরপরই আন্ডারওয়ার্ল্ডের নজরে পড়ে যান সাক্ষী। কুখ্যাত মাফিয়া ডনদের ফোন আসতে শুরু করে। সেই সময় তিনি সইফ আলি খানের সঙ্গে ‘তুম’ ছবিতে কাজ করছিলেন।
সাক্ষী অভিযোগ করেন, তুম-এর প্রযোজকের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের যোগ রয়েছে। ২০০৩ সালে ডিএনএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “প্রযোজকই আন্ডারওয়ার্ল্ডের লোক! আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। সবাই আমাকে বলেছিল, বলিউডের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের যোগ রয়েছে। প্রথমে বুঝিনি। কিন্তু নিজে চোখে দেখার পর সব স্পষ্ট হয়ে যায়। আমি তেলেগু আর কন্নড় ছবির জগতে ফিরে যাই”।
সাক্ষী অভিযোগ করেন, তুম-এর প্রযোজকের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের যোগ রয়েছে। ২০০৩ সালে ডিএনএ-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেছিলেন, “প্রযোজকই আন্ডারওয়ার্ল্ডের লোক! আমি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম। সবাই আমাকে বলেছিল, বলিউডের সঙ্গে আন্ডারওয়ার্ল্ডের যোগ রয়েছে। প্রথমে বুঝিনি। কিন্তু নিজে চোখে দেখার পর সব স্পষ্ট হয়ে যায়। আমি তেলেগু আর কন্নড় ছবির জগতে ফিরে যাই”।
সাক্ষী এতটাই ভয় পেয়ে যান যে নম্বর বদলে ফেলেন, যাতে তুম-এর টিম তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারে। বলিউডের সঙ্গে সম্পর্কে এখানেই ইতি। কয়েক বছর পর অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আমি যদি আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে সমঝোতা করতাম, তাহলে কোনও অসুবিধা হত না। অভিনয় চালিয়ে যেতে পারতাম। কিন্তু সত্যি বলতে কী, আমি হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে পালিয়ে এসেছি। ওরকম ফোন পেয়ে আমি কেঁপে গিয়েছিলাম। প্রযোজকের হাত থেকে বাঁচতে নম্বর বদলে ফেলি। আমি কোথায় ছিলাম কেউ জানত না। সেই অভিজ্ঞতা ভোলার নয়”।
সাক্ষী এতটাই ভয় পেয়ে যান যে নম্বর বদলে ফেলেন, যাতে তুম-এর টিম তাঁর সঙ্গে যোগাযোগ করতে না পারে। বলিউডের সঙ্গে সম্পর্কে এখানেই ইতি। কয়েক বছর পর অভিনেত্রী বলেছিলেন, “আমি যদি আন্ডারওয়ার্ল্ডের সঙ্গে সমঝোতা করতাম, তাহলে কোনও অসুবিধা হত না। অভিনয় চালিয়ে যেতে পারতাম। কিন্তু সত্যি বলতে কী, আমি হিন্দি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি থেকে পালিয়ে এসেছি। ওরকম ফোন পেয়ে আমি কেঁপে গিয়েছিলাম। প্রযোজকের হাত থেকে বাঁচতে নম্বর বদলে ফেলি। আমি কোথায় ছিলাম কেউ জানত না। সেই অভিজ্ঞতা ভোলার নয়”।