হাঁটা, হাঁটার নিয়ম, বয়স অনুযায়ী কতটা হাঁটবেন, কতটা হাঁটা পারফেক্ট, কোন সময়ে হাঁটলে ওজন কমে, ওজন কমাতে হাঁটা, এই ভাবে হাঁটলে কমবে ওজন, হাঁটলে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমবে, কমবে সুগার, এই ভাবে হাঁটলে কমে হার্ট অ্যাটাক ঝুঁকি, সিঁড়ি চড়া, সিঁড়ি চড়া ব্যায়াম, হাঁটা বনাম সিঁড়ি বাওয়া, ওজন কমানোর জন্য হাঁটা, হাঁটার উপকারিতা, ওজন কমাতে কোন ব্যায়াম সেরা, ওজন, ওজন কমানোর টিপস, হেঁটে ওজন কমানোর টিপস, ডায়াবেটিস কন্ট্রোল ওয়াক টিপস, কোলেস্টেরল কন্ট্রোল ওয়াক টিপস, শরীর সুস্থ রাখতে কী খাবেন, সকালে না বিকেলে কখন হাঁটলে লাভ বেশি, হাঁটার স্বাস্থ্য উপকারিতা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা, ওজন, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, হাঁটলে ঘুম ভালো হয়, মানসিক সুস্থতা হেলথ টিপস

Age Walking Chart: ‘বয়স’ অনুযায়ী কতটুকু হাঁটা ‘পারফেক্ট’…? আপনি ‘বেশি’ হাঁটছেন না ‘কম’? আগে জানুন হাঁটার ‘সঠিক হিসেব’! মিলিয়ে নিন চার্ট

ওজন কমাতে আর ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরল কন্ট্রোলে রাখতে রোজ ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটছেন? ভাবছেন মাইলের পর মাইল হাঁটলেই সুস্থ থাকবেন? আগে জানুন বয়স অনুয়ায়ী কতটা হাঁটা উচিত। এই রইল আসল হিসেব। তালিকা দেখে বুঝে নিন চটপট।
ওজন কমাতে আর ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরল কন্ট্রোলে রাখতে রোজ ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটছেন? ভাবছেন মাইলের পর মাইল হাঁটলেই সুস্থ থাকবেন? আগে জানুন বয়স অনুয়ায়ী কতটা হাঁটা উচিত। এই রইল আসল হিসেব। তালিকা দেখে বুঝে নিন চটপট।
সুস্থ জীবনের আকাঙ্ক্ষা সবার মনেই থাকে, কিন্তু বর্তমান জীবনের ব্যস্ততার কারণে তা বজায় রাখা দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। বস্তুত বর্তমান লাইফস্টাইলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ, শরীরচর্চায় অবহেলা আর ব্যাপক অর্থে ভুল খাদ্যাভাস ইত্যাদি বাড়িয়ে দিচ্ছে শরীরে রোগের ঝুঁকি।
সুস্থ জীবনের আকাঙ্ক্ষা সবার মনেই থাকে, কিন্তু বর্তমান জীবনের ব্যস্ততার কারণে তা বজায় রাখা দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। বস্তুত বর্তমান লাইফস্টাইলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ, শরীরচর্চায় অবহেলা আর ব্যাপক অর্থে ভুল খাদ্যাভাস ইত্যাদি বাড়িয়ে দিচ্ছে শরীরে রোগের ঝুঁকি।
স্থূলতার মতো রোগ তাই বাড়ছে ঘরে ঘরে। ভুল জীবনধারা ডেকে আনছে সুগার-কোলেস্টেরলের মতো একাধিক সমস্যাও। সুস্থ থাকতে তাই প্রতিদিন হাঁটার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। হাঁটা নিঃসন্দেহে সবথেকে সহজ ও কার্যকরী ব্যায়াম।
স্থূলতার মতো রোগ তাই বাড়ছে ঘরে ঘরে। ভুল জীবনধারা ডেকে আনছে সুগার-কোলেস্টেরলের মতো একাধিক সমস্যাও। সুস্থ থাকতে তাই প্রতিদিন হাঁটার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। হাঁটা নিঃসন্দেহে সবথেকে সহজ ও কার্যকরী ব্যায়াম।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, দিনের যে কোনও সময়ে হাঁটা মাস্ট। তবে অনেকেরই আক্ষেপ থাকে, নির্দিষ্ট পরিমাণ হাঁটার পরও ওজন কমছে না। সেক্ষেত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটাহাঁটির আগে জানুন বয়স অনুযায়ী আপনার ঠিক কতটা হাঁটা উচিত।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, দিনের যে কোনও সময়ে হাঁটা মাস্ট। তবে অনেকেরই আক্ষেপ থাকে, নির্দিষ্ট পরিমাণ হাঁটার পরও ওজন কমছে না। সেক্ষেত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটাহাঁটির আগে জানুন বয়স অনুযায়ী আপনার ঠিক কতটা হাঁটা উচিত।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, প্রত্যেক মানুষের রোজ ৮ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। আবার ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের পরামর্শ, নিয়মিত ১৫০ মিনিট মাঝারি থেকে বেশি এক্সারসাইজ শরীরের জন্য ভাল। অর্থাৎ সেই হিসেবে ৩০ মিনিট হাঁটা জরুরি।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, প্রত্যেক মানুষের রোজ ৮ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। আবার ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের পরামর্শ, নিয়মিত ১৫০ মিনিট মাঝারি থেকে বেশি এক্সারসাইজ শরীরের জন্য ভাল। অর্থাৎ সেই হিসেবে ৩০ মিনিট হাঁটা জরুরি।
এখন প্রশ্ন হল কোন বয়সে কতটুকু হাঁটা 'সঠিক'। এক্ষেত্রে একটি নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে সপ্তাহে অন্তত তিনবার ৫,০০০-এর বেশি কদম হাঁটা উচিত। এই ভাবে হাঁটলে তা শুধু আমাদের আয়ু বাড়াতে পারে না বরং জীবনধারা সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
এখন প্রশ্ন হল কোন বয়সে কতটুকু হাঁটা ‘সঠিক’। এক্ষেত্রে একটি নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে সপ্তাহে অন্তত তিনবার ৫,০০০-এর বেশি কদম হাঁটা উচিত। এই ভাবে হাঁটলে তা শুধু আমাদের আয়ু বাড়াতে পারে না বরং জীবনধারা সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
আপনার বয়স অনুযায়ী হাঁটুন: লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স দ্বারা পরিচালিত সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ পা হাঁটা একজন ব্যক্তির আয়ু তিন বছর বাড়িয়ে দিতে পারে।
আপনার বয়স অনুযায়ী হাঁটুন: লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স দ্বারা পরিচালিত সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ পা হাঁটা একজন ব্যক্তির আয়ু তিন বছর বাড়িয়ে দিতে পারে।
একজন ব্যক্তিকে প্রতিদিন কত পদক্ষেপ হাঁটা উচিত?সাধারণত, দিনে ১০,০০০ কদম হাঁটা আদর্শ বলে মনে করা হয়। তবে বয়স ও স্বাস্থ্য অনুযায়ী এই সংখ্যা পরিবর্তিত হতে পারে। কিন্তু লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ কদম হাঁটাও আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
একজন ব্যক্তিকে প্রতিদিন কত পদক্ষেপ হাঁটা উচিত?
সাধারণত, দিনে ১০,০০০ কদম হাঁটা আদর্শ বলে মনে করা হয়। তবে বয়স ও স্বাস্থ্য অনুযায়ী এই সংখ্যা পরিবর্তিত হতে পারে। কিন্তু লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ কদম হাঁটাও আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
একইসঙ্গে আবার সায়েন্টিফিক আমেরিকানের রিপোর্ট বলছে, ৬০ বছরের কম বয়স হলে ৮০০০ থেকে ১০০০০ স্টেপ হাঁটতে হবে। যদিও রোজ একই নিয়মে হাঁটা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে ১০ হাজার পা হাঁটার লক্ষ্যপূরণ করার চেষ্টা করা যেতেই পারে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার স্টেপ হাঁটা হৃদরোগ-সহ সার্বিক সুস্থতায় সাহায্য করবে।
একইসঙ্গে আবার সায়েন্টিফিক আমেরিকানের রিপোর্ট বলছে, ৬০ বছরের কম বয়স হলে ৮০০০ থেকে ১০০০০ স্টেপ হাঁটতে হবে। যদিও রোজ একই নিয়মে হাঁটা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে ১০ হাজার পা হাঁটার লক্ষ্যপূরণ করার চেষ্টা করা যেতেই পারে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার স্টেপ হাঁটা হৃদরোগ-সহ সার্বিক সুস্থতায় সাহায্য করবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা শরীরের জন্য ভাল। বয়স ৬০ বছরের কম হলে ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। ধীরে ধীরে হাঁটার পরিমাণ বাড়াতে পারেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা শরীরের জন্য ভাল। বয়স ৬০ বছরের কম হলে ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। ধীরে ধীরে হাঁটার পরিমাণ বাড়াতে পারেন।
৬ থেকে ১৭ বছর বয়সিদের অন্তত এক ঘণ্টা এক্সারসাইজ অথবা ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা বা অন্য এক্সারসাইজ করতে হবে। হাঁটার বদলে খেলাধুলা করাও যেতে পারে।
৬ থেকে ১৭ বছর বয়সিদের অন্তত এক ঘণ্টা এক্সারসাইজ অথবা ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা বা অন্য এক্সারসাইজ করতে হবে। হাঁটার বদলে খেলাধুলা করাও যেতে পারে।
আবার একইসঙ্গে গবেষণা বলছে যে কোনও বয়সের জন্যই ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটা ভাল। নিয়মিত হাঁটলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা পাওয়া যায়। শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্ট্রেস কমে, মন ফুরফুরে থাকে। ফলত এনার্জি বেড়ে যায়। রোজ হাঁটাহাঁটি করলে ত্বকের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
আবার একইসঙ্গে গবেষণা বলছে যে কোনও বয়সের জন্যই ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটা ভাল। নিয়মিত হাঁটলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা পাওয়া যায়। শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্ট্রেস কমে, মন ফুরফুরে থাকে। ফলত এনার্জি বেড়ে যায়। রোজ হাঁটাহাঁটি করলে ত্বকের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: হাঁটা হার্টবিট উন্নত করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটা শরীরকে সচল রাখে এবং সারাদিনের কাজকর্ম সহজ করে।
শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: হাঁটা হার্টবিট উন্নত করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটা শরীরকে সচল রাখে এবং সারাদিনের কাজকর্ম সহজ করে।
হাঁটা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এটি উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যাগুলি কমাতে সহায়ক, যাতে আপনি একটি সুখী এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন।
হাঁটা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এটি উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যাগুলি কমাতে সহায়ক, যাতে আপনি একটি সুখী এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন।
আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধাস্মার্ট ওয়াচের ভূমিকা: আজকাল আধুনিক প্রযুক্তি, স্মার্ট ঘড়ির মতো গ্যাজেট হাঁটার অভ্যাসকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে। এই ডিভাইসগুলি কেবল সময়ই বলে দেয় না, আপনি যে পদক্ষেপগুলি নিয়েছেন তার রেকর্ডও রাখে, যাতে আপনি সহজেই আপনার শারীরিক অগ্রগতি ট্র্যাক করতে পারেন।
আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা
স্মার্ট ওয়াচের ভূমিকা: আজকাল আধুনিক প্রযুক্তি, স্মার্ট ঘড়ির মতো গ্যাজেট হাঁটার অভ্যাসকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে। এই ডিভাইসগুলি কেবল সময়ই বলে দেয় না, আপনি যে পদক্ষেপগুলি নিয়েছেন তার রেকর্ডও রাখে, যাতে আপনি সহজেই আপনার শারীরিক অগ্রগতি ট্র্যাক করতে পারেন।