Tag Archives: Age

Parenting Tips: প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের মধ্যে বয়সের ‘তফাৎ’ কত হওয়া উচিত…? ব্যবধান ‘কত’ হলে ‘পারফেক্ট’ জানেন? এখনই উত্তর জানা মাস্ট!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই ঘরে বাইরে সাফল্যের চরম উচ্চতা ছুঁয়ে চলেছে। তাই তাঁরা আজ আর ঘরবন্দি নন। বরং স্বামীর কাঁধে কাঁধ রেখেই চলেন প্রায় প্রত্যেক স্ত্রী। তাই ঘরে ঘরে এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা খুবই সাধারণ ব্যাপার।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই ঘরে বাইরে সাফল্যের চরম উচ্চতা ছুঁয়ে চলেছে। তাই তাঁরা আজ আর ঘরবন্দি নন। বরং স্বামীর কাঁধে কাঁধ রেখেই চলেন প্রায় প্রত্যেক স্ত্রী। তাই ঘরে ঘরে এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা খুবই সাধারণ ব্যাপার।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং কেরিয়ারের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং কেরিয়ারের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের কারণে সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত বিষয়ই আজকাল বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের কারণে সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত বিষয়ই আজকাল বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
কিন্তু, আজ আমরা আপনাদের সঙ্গে পরিবার সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিষয় সংক্রান্ত একটি ছোট্ট প্রশ্ন নিয়ে এই প্রতিবেদনে আলোচনা করছি। প্রশ্ন হল আমরা যদি নিজেদের পরিবার পরিকল্পনা করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের 'আদর্শ' ব্যবধান কত হওয়া উচিত?
কিন্তু, আজ আমরা আপনাদের সঙ্গে পরিবার সংক্রান্ত ও পারিবারিক বিষয় সংক্রান্ত একটি ছোট্ট প্রশ্ন নিয়ে এই প্রতিবেদনে আলোচনা করছি। প্রশ্ন হল আমরা যদি নিজেদের পরিবার পরিকল্পনা করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ‘আদর্শ’ ব্যবধান কত হওয়া উচিত?
আসলে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণেরা বেশি বয়সে বিয়ে করে আবার বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। '৩০ প্লাস' বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
আসলে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণেরা বেশি বয়সে বিয়ে করে আবার বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ‘৩০ প্লাস’ বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এই সময় একজন ব্যক্তি তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক সময় একটি সন্তানকে দত্তক নেন কিন্তু দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত রাখেন।
এই সময় একজন ব্যক্তি তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করেন। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক সময় একটি সন্তানকে দত্তক নেন কিন্তু দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত রাখেন।
আর তারপরে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাঁরা কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করতে চান। অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে সন্তান লাভের জন্য পরিকল্পনা করেন তাঁরা। আজ আমরা এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞের সঠিক পরামর্শ ঠিক কী তা জেনে নেব এই প্রতিবেদনে।
আর তারপরে অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় তাঁরা কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করতে চান। অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে সন্তান লাভের জন্য পরিকল্পনা করেন তাঁরা। আজ আমরা এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞের সঠিক পরামর্শ ঠিক কী তা জেনে নেব এই প্রতিবেদনে।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়া উচিত যাতে আপনি আপনার পেশাগত জীবনে কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়ে আমরা নিউজ 18 -এর তরফে কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়া উচিত যাতে আপনি আপনার পেশাগত জীবনে কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়ে আমরা নিউজ 18 -এর তরফে কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে। তবে এইটাই যে লক্ষ্মণ রেখা, তা কিন্তু নয়।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে। তবে এইটাই যে লক্ষ্মণ রেখা, তা কিন্তু নয়।
সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, প্রশ্ন হল সব দিক বজায় রেখে, শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রেখে ঠিক কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, প্রশ্ন হল সব দিক বজায় রেখে, শরীর স্বাস্থ্য ঠিক রেখে ঠিক কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
এ বিষয়ে স্পষ্ট করা হলে ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে তাঁর দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই।
এ বিষয়ে স্পষ্ট করা হলে ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে তাঁর দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই।
তিনি আরও বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাঁকে খাওয়ানো, দেখভাল এবং যত্ন নেওয়ার জন্যও অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
তিনি আরও বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাঁকে খাওয়ানো, দেখভাল এবং যত্ন নেওয়ার জন্যও অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এমতাবস্থায়, ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, "নতুন মায়ের সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখতে হবে। বুকের দুধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সুষম খাবারের পাশাপাশি তাঁকে এই সময় সাধারণত অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।"
এমতাবস্থায়, ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, “নতুন মায়ের সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখতে হবে। বুকের দুধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে। সুষম খাবারের পাশাপাশি তাঁকে এই সময় সাধারণত অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।”
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যারা অল্প সময়ে তাদের সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা করতে চান। তাদের কেরিয়ারে দ্রুত এগিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থাকে। সেক্ষেত্রে তাঁরা দুটি সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে পর পর তাদের বড় করতে চান।
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যারা অল্প সময়ে তাদের সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা করতে চান। তাদের কেরিয়ারে দ্রুত এগিয়ে যাওয়ার ইচ্ছে থাকে। সেক্ষেত্রে তাঁরা দুটি সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে পর পর তাদের বড় করতে চান।
এর ফলে একটা সুবিধা এই যে শিশু দুটিকে একসঙ্গে বড় করা হয়ে যায়। তাদের তাতে খরচ ও সময় দুটোই সাশ্রয় হবে। আবার দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ধন তৈরি হবে। তারা ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে বেশি করে।
এর ফলে একটা সুবিধা এই যে শিশু দুটিকে একসঙ্গে বড় করা হয়ে যায়। তাদের তাতে খরচ ও সময় দুটোই সাশ্রয় হবে। আবার দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ধন তৈরি হবে। তারা ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে বেশি করে।
আসলে পরিবর্তিত জীবন চর্যায় এই উভয় পরিস্থিতিই স্ব স্ব দিক থেকে সঠিক। তাই এই প্রসঙ্গে ডঃ অরুণা বলেন, প্রত্যেক মা-বাবাকে নিজেদেরই বেছে নিতে হবে তাঁরা কী চান। তিনি আরও বলেন, আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি সন্তান ধরণের সময়ের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।
আসলে পরিবর্তিত জীবন চর্যায় এই উভয় পরিস্থিতিই স্ব স্ব দিক থেকে সঠিক। তাই এই প্রসঙ্গে ডঃ অরুণা বলেন, প্রত্যেক মা-বাবাকে নিজেদেরই বেছে নিতে হবে তাঁরা কী চান। তিনি আরও বলেন, আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি সন্তান ধরণের সময়ের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।
ডক্টর অরুণার মতে, অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুটি শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই আদর্শ বলে বিবেচিত হয়। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ডক্টর অরুণার মতে, অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুটি শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই আদর্শ বলে বিবেচিত হয়। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাদের মধ্যে মারামারি-ঝগড়া তত বেশি হবে। তবে, তারা এর পাশাপাশি বড় হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধাও পায়। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে। একইসঙ্গে তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যার ফল সুদূরপ্রসারী।
ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাদের মধ্যে মারামারি-ঝগড়া তত বেশি হবে। তবে, তারা এর পাশাপাশি বড় হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে অনেক সুবিধাও পায়। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে। একইসঙ্গে তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যার ফল সুদূরপ্রসারী।

Age Walking Chart: ‘বয়স’ অনুযায়ী কতটুকু হাঁটা ‘পারফেক্ট’…? আপনি ‘বেশি’ হাঁটছেন না ‘কম’? আগে জানুন হাঁটার ‘সঠিক হিসেব’! মিলিয়ে নিন চার্ট

ওজন কমাতে আর ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরল কন্ট্রোলে রাখতে রোজ ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটছেন? ভাবছেন মাইলের পর মাইল হাঁটলেই সুস্থ থাকবেন? আগে জানুন বয়স অনুয়ায়ী কতটা হাঁটা উচিত। এই রইল আসল হিসেব। তালিকা দেখে বুঝে নিন চটপট।
ওজন কমাতে আর ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরল কন্ট্রোলে রাখতে রোজ ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটছেন? ভাবছেন মাইলের পর মাইল হাঁটলেই সুস্থ থাকবেন? আগে জানুন বয়স অনুয়ায়ী কতটা হাঁটা উচিত। এই রইল আসল হিসেব। তালিকা দেখে বুঝে নিন চটপট।
সুস্থ জীবনের আকাঙ্ক্ষা সবার মনেই থাকে, কিন্তু বর্তমান জীবনের ব্যস্ততার কারণে তা বজায় রাখা দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। বস্তুত বর্তমান লাইফস্টাইলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ, শরীরচর্চায় অবহেলা আর ব্যাপক অর্থে ভুল খাদ্যাভাস ইত্যাদি বাড়িয়ে দিচ্ছে শরীরে রোগের ঝুঁকি।
সুস্থ জীবনের আকাঙ্ক্ষা সবার মনেই থাকে, কিন্তু বর্তমান জীবনের ব্যস্ততার কারণে তা বজায় রাখা দিন দিন কঠিন হয়ে উঠছে। বস্তুত বর্তমান লাইফস্টাইলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা এক জায়গায় বসে কাজ, শরীরচর্চায় অবহেলা আর ব্যাপক অর্থে ভুল খাদ্যাভাস ইত্যাদি বাড়িয়ে দিচ্ছে শরীরে রোগের ঝুঁকি।
স্থূলতার মতো রোগ তাই বাড়ছে ঘরে ঘরে। ভুল জীবনধারা ডেকে আনছে সুগার-কোলেস্টেরলের মতো একাধিক সমস্যাও। সুস্থ থাকতে তাই প্রতিদিন হাঁটার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। হাঁটা নিঃসন্দেহে সবথেকে সহজ ও কার্যকরী ব্যায়াম।
স্থূলতার মতো রোগ তাই বাড়ছে ঘরে ঘরে। ভুল জীবনধারা ডেকে আনছে সুগার-কোলেস্টেরলের মতো একাধিক সমস্যাও। সুস্থ থাকতে তাই প্রতিদিন হাঁটার পরামর্শ দেন বিশেষজ্ঞরা। হাঁটা নিঃসন্দেহে সবথেকে সহজ ও কার্যকরী ব্যায়াম।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, দিনের যে কোনও সময়ে হাঁটা মাস্ট। তবে অনেকেরই আক্ষেপ থাকে, নির্দিষ্ট পরিমাণ হাঁটার পরও ওজন কমছে না। সেক্ষেত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটাহাঁটির আগে জানুন বয়স অনুযায়ী আপনার ঠিক কতটা হাঁটা উচিত।
বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, দিনের যে কোনও সময়ে হাঁটা মাস্ট। তবে অনেকেরই আক্ষেপ থাকে, নির্দিষ্ট পরিমাণ হাঁটার পরও ওজন কমছে না। সেক্ষেত্রে ঘণ্টার পর ঘণ্টা হাঁটাহাঁটির আগে জানুন বয়স অনুযায়ী আপনার ঠিক কতটা হাঁটা উচিত।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, প্রত্যেক মানুষের রোজ ৮ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। আবার ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের পরামর্শ, নিয়মিত ১৫০ মিনিট মাঝারি থেকে বেশি এক্সারসাইজ শরীরের জন্য ভাল। অর্থাৎ সেই হিসেবে ৩০ মিনিট হাঁটা জরুরি।
সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশনের মতে, প্রত্যেক মানুষের রোজ ৮ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। আবার ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের পরামর্শ, নিয়মিত ১৫০ মিনিট মাঝারি থেকে বেশি এক্সারসাইজ শরীরের জন্য ভাল। অর্থাৎ সেই হিসেবে ৩০ মিনিট হাঁটা জরুরি।
এখন প্রশ্ন হল কোন বয়সে কতটুকু হাঁটা 'সঠিক'। এক্ষেত্রে একটি নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে সপ্তাহে অন্তত তিনবার ৫,০০০-এর বেশি কদম হাঁটা উচিত। এই ভাবে হাঁটলে তা শুধু আমাদের আয়ু বাড়াতে পারে না বরং জীবনধারা সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
এখন প্রশ্ন হল কোন বয়সে কতটুকু হাঁটা ‘সঠিক’। এক্ষেত্রে একটি নতুন গবেষণায় দেখা গিয়েছে সপ্তাহে অন্তত তিনবার ৫,০০০-এর বেশি কদম হাঁটা উচিত। এই ভাবে হাঁটলে তা শুধু আমাদের আয়ু বাড়াতে পারে না বরং জীবনধারা সম্পর্কিত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
আপনার বয়স অনুযায়ী হাঁটুন: লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স দ্বারা পরিচালিত সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ পা হাঁটা একজন ব্যক্তির আয়ু তিন বছর বাড়িয়ে দিতে পারে।
আপনার বয়স অনুযায়ী হাঁটুন: লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্স দ্বারা পরিচালিত সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতি সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ পা হাঁটা একজন ব্যক্তির আয়ু তিন বছর বাড়িয়ে দিতে পারে।
একজন ব্যক্তিকে প্রতিদিন কত পদক্ষেপ হাঁটা উচিত?সাধারণত, দিনে ১০,০০০ কদম হাঁটা আদর্শ বলে মনে করা হয়। তবে বয়স ও স্বাস্থ্য অনুযায়ী এই সংখ্যা পরিবর্তিত হতে পারে। কিন্তু লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ কদম হাঁটাও আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
একজন ব্যক্তিকে প্রতিদিন কত পদক্ষেপ হাঁটা উচিত?
সাধারণত, দিনে ১০,০০০ কদম হাঁটা আদর্শ বলে মনে করা হয়। তবে বয়স ও স্বাস্থ্য অনুযায়ী এই সংখ্যা পরিবর্তিত হতে পারে। কিন্তু লন্ডন স্কুল অফ ইকোনমিক্সের গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে সপ্তাহে তিনবার ৫,০০০ কদম হাঁটাও আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী হতে পারে।
একইসঙ্গে আবার সায়েন্টিফিক আমেরিকানের রিপোর্ট বলছে, ৬০ বছরের কম বয়স হলে ৮০০০ থেকে ১০০০০ স্টেপ হাঁটতে হবে। যদিও রোজ একই নিয়মে হাঁটা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে ১০ হাজার পা হাঁটার লক্ষ্যপূরণ করার চেষ্টা করা যেতেই পারে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার স্টেপ হাঁটা হৃদরোগ-সহ সার্বিক সুস্থতায় সাহায্য করবে।
একইসঙ্গে আবার সায়েন্টিফিক আমেরিকানের রিপোর্ট বলছে, ৬০ বছরের কম বয়স হলে ৮০০০ থেকে ১০০০০ স্টেপ হাঁটতে হবে। যদিও রোজ একই নিয়মে হাঁটা সম্ভব নাও হতে পারে। তবে ১০ হাজার পা হাঁটার লক্ষ্যপূরণ করার চেষ্টা করা যেতেই পারে। অর্থাৎ এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ, প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার স্টেপ হাঁটা হৃদরোগ-সহ সার্বিক সুস্থতায় সাহায্য করবে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা শরীরের জন্য ভাল। বয়স ৬০ বছরের কম হলে ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। ধীরে ধীরে হাঁটার পরিমাণ বাড়াতে পারেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা শরীরের জন্য ভাল। বয়স ৬০ বছরের কম হলে ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার হাঁটা উচিত। ধীরে ধীরে হাঁটার পরিমাণ বাড়াতে পারেন।
৬ থেকে ১৭ বছর বয়সিদের অন্তত এক ঘণ্টা এক্সারসাইজ অথবা ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা বা অন্য এক্সারসাইজ করতে হবে। হাঁটার বদলে খেলাধুলা করাও যেতে পারে।
৬ থেকে ১৭ বছর বয়সিদের অন্তত এক ঘণ্টা এক্সারসাইজ অথবা ৩-৪ কিলোমিটার হাঁটা বা অন্য এক্সারসাইজ করতে হবে। হাঁটার বদলে খেলাধুলা করাও যেতে পারে।
আবার একইসঙ্গে গবেষণা বলছে যে কোনও বয়সের জন্যই ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটা ভাল। নিয়মিত হাঁটলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা পাওয়া যায়। শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্ট্রেস কমে, মন ফুরফুরে থাকে। ফলত এনার্জি বেড়ে যায়। রোজ হাঁটাহাঁটি করলে ত্বকের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
আবার একইসঙ্গে গবেষণা বলছে যে কোনও বয়সের জন্যই ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটা ভাল। নিয়মিত হাঁটলে বিভিন্ন ধরনের স্বাস্থ্যগত উপকারিতা পাওয়া যায়। শরীরে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে, স্ট্রেস কমে, মন ফুরফুরে থাকে। ফলত এনার্জি বেড়ে যায়। রোজ হাঁটাহাঁটি করলে ত্বকের স্বাস্থ্যও ভাল থাকে।
শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: হাঁটা হার্টবিট উন্নত করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটা শরীরকে সচল রাখে এবং সারাদিনের কাজকর্ম সহজ করে।
শারীরিক স্বাস্থ্যের উন্নতি: হাঁটা হার্টবিট উন্নত করে এবং রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এটি জয়েন্টের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। এ ছাড়া নিয়মিত হাঁটা শরীরকে সচল রাখে এবং সারাদিনের কাজকর্ম সহজ করে।
হাঁটা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এটি উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যাগুলি কমাতে সহায়ক, যাতে আপনি একটি সুখী এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন।
হাঁটা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এটি উদ্বেগ এবং বিষণ্নতার মতো মানসিক সমস্যাগুলি কমাতে সহায়ক, যাতে আপনি একটি সুখী এবং ভারসাম্যপূর্ণ জীবনযাপন করতে পারেন।
আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধাস্মার্ট ওয়াচের ভূমিকা: আজকাল আধুনিক প্রযুক্তি, স্মার্ট ঘড়ির মতো গ্যাজেট হাঁটার অভ্যাসকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে। এই ডিভাইসগুলি কেবল সময়ই বলে দেয় না, আপনি যে পদক্ষেপগুলি নিয়েছেন তার রেকর্ডও রাখে, যাতে আপনি সহজেই আপনার শারীরিক অগ্রগতি ট্র্যাক করতে পারেন।
আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা
স্মার্ট ওয়াচের ভূমিকা: আজকাল আধুনিক প্রযুক্তি, স্মার্ট ঘড়ির মতো গ্যাজেট হাঁটার অভ্যাসকে আরও সুবিধাজনক করে তুলেছে। এই ডিভাইসগুলি কেবল সময়ই বলে দেয় না, আপনি যে পদক্ষেপগুলি নিয়েছেন তার রেকর্ডও রাখে, যাতে আপনি সহজেই আপনার শারীরিক অগ্রগতি ট্র্যাক করতে পারেন।

Age Weight Chart: বয়স অনুযায়ী ওজন কত হলে আপনি ‘পারফেক্ট’? ১ মিনিটে জেনে নিন! এই রইল ‘ফর্মুলা’..! চার্ট মিলিয়ে দেখুন!

অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতার সমস্যা আজকাল দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বয়স, লিঙ্গ নির্বিশেষে ঘরে ঘরে মানুষ এই সমস্যার শিকার। ওজন কমাতে কেউ ছুটছেন ট্রেডমিলে তো কেউ খাওয়া ছাড়ছেন। আবার অনেকে না বুঝেই বাড়াবাড়ি ওজন কমিয়ে বিপদে পড়ছেন এমনটাও দেখা যাচ্ছে ।
অতিরিক্ত ওজন এবং স্থূলতার সমস্যা আজকাল দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বয়স, লিঙ্গ নির্বিশেষে ঘরে ঘরে মানুষ এই সমস্যার শিকার। ওজন কমাতে কেউ ছুটছেন ট্রেডমিলে তো কেউ খাওয়া ছাড়ছেন। আবার অনেকে না বুঝেই বাড়াবাড়ি ওজন কমিয়ে বিপদে পড়ছেন এমনটাও দেখা যাচ্ছে ।
মূলত অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে মানুষের ওজন বাড়ছে। আর ওজন বৃদ্ধির পিছু পিছু শরীরে বাসা বাঁধছে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, রক্তচাপ-সহ নানা রোগের ঝুঁকি। এই পরিস্থিতিতে, মানুষকে সবসময় নিজের ওজন পরিমিত ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা উচিত।
মূলত অস্বাস্থ্যকর জীবনযাপন এবং জাঙ্ক ফুড খাওয়ার কারণে মানুষের ওজন বাড়ছে। আর ওজন বৃদ্ধির পিছু পিছু শরীরে বাসা বাঁধছে ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল, রক্তচাপ-সহ নানা রোগের ঝুঁকি। এই পরিস্থিতিতে, মানুষকে সবসময় নিজের ওজন পরিমিত ভাবে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা করা উচিত।
ফোর্বস রিপোর্ট অনুযায়ী, আপনার ওজন এবং উচ্চতার উপর ভিত্তি করে শরীরের চর্বি পরিমাপ করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল BMI। BMI আপনাকে সেকেন্ডে বলে দিতে পারে আপনার ওজন কম নাকি বেশি। বিএমআই পরিমাপের জন্য একটি সূত্র রয়েছে যাতে আপনি সহজেই আপনার বিএমআই গণনা করতে পারেন।
ফোর্বস রিপোর্ট অনুযায়ী, আপনার ওজন এবং উচ্চতার উপর ভিত্তি করে শরীরের চর্বি পরিমাপ করার সবচেয়ে সহজ উপায় হল BMI। BMI আপনাকে সেকেন্ডে বলে দিতে পারে আপনার ওজন কম নাকি বেশি। বিএমআই পরিমাপের জন্য একটি সূত্র রয়েছে যাতে আপনি সহজেই আপনার বিএমআই গণনা করতে পারেন।
এইভাবে বিএমআই গণনা করুন:BMI গণনার সূত্রটি খুবই সহজ। BMI = ওজন/উচ্চতা x দৈর্ঘ্য। এতে আপনার ওজন কিলোগ্রামে এবং উচ্চতা মিটারে হওয়া উচিত। এক ফুটে ০.৩০৪৮ মিটার এবং এক ইঞ্চিতে ০.০২৫৪ মিটার রয়েছে। যদি আপনার উচ্চতা ৫ ফুট হয়, তাহলে আপনার উচ্চতা ১.৫২৪ মিটার।
এইভাবে বিএমআই গণনা করুন:
BMI গণনার সূত্রটি খুবই সহজ। BMI = ওজন/উচ্চতা x দৈর্ঘ্য। এতে আপনার ওজন কিলোগ্রামে এবং উচ্চতা মিটারে হওয়া উচিত। এক ফুটে ০.৩০৪৮ মিটার এবং এক ইঞ্চিতে ০.০২৫৪ মিটার রয়েছে। যদি আপনার উচ্চতা ৫ ফুট হয়, তাহলে আপনার উচ্চতা ১.৫২৪ মিটার।
এক্ষেত্রে আপনি উচ্চতাকে দৈর্ঘ্য দ্বারা গুণ করুন এবং আপনার ওজন দ্বারা ভাগ করুন। তারপরে আপনার BMI দেখুন। BMI একটি সংখ্যা মাত্র। আপনি কম ওজনের, স্বাভাবিক, নাকি অতিরিক্ত ওজনের বা স্থূল তা খুব সহজেই খুঁজে বের করুন এই বিএমআই-এর মাধ্যমে।
এক্ষেত্রে আপনি উচ্চতাকে দৈর্ঘ্য দ্বারা গুণ করুন এবং আপনার ওজন দ্বারা ভাগ করুন। তারপরে আপনার BMI দেখুন। BMI একটি সংখ্যা মাত্র। আপনি কম ওজনের, স্বাভাবিক, নাকি অতিরিক্ত ওজনের বা স্থূল তা খুব সহজেই খুঁজে বের করুন এই বিএমআই-এর মাধ্যমে।
BMI পরীক্ষা করুন এই ভাবে:কম ওজন: BMI < ১৮.৫
স্বাভাবিক: ১৮.৫ ≤ BMI < ২৪.৯
অতিরিক্ত ওজন: ২৫ ≤ BMI < ২৯.৯
স্থূল: BMI ≥৩০
BMI পরীক্ষা করুন এই ভাবে:
কম ওজন: BMI < ১৮.৫
স্বাভাবিক: ১৮.৫ ≤ BMI < ২৪.৯
অতিরিক্ত ওজন: ২৫ ≤ BMI < ২৯.৯
স্থূল: BMI ≥৩০
এইভাবে BMI বুঝুন:আপনার BMI ১৮.৫ এর কম হলে, আপনার ওজন কম।
যদি আপনার BMI ১৮.৫ থেকে ২৪.৯ এর মধ্যে হয় তবে আপনার ওজন স্বাভাবিক।
যদি আপনার BMI ২৫ থেকে ২৯.৯ এর মধ্যে হয় তবে আপনার ওজন বেশি।
আপনার BMI ৩০ বা তার বেশি হলে আপনি স্থূল।
এইভাবে BMI বুঝুন:
আপনার BMI ১৮.৫ এর কম হলে, আপনার ওজন কম।
যদি আপনার BMI ১৮.৫ থেকে ২৪.৯ এর মধ্যে হয় তবে আপনার ওজন স্বাভাবিক।
যদি আপনার BMI ২৫ থেকে ২৯.৯ এর মধ্যে হয় তবে আপনার ওজন বেশি।
আপনার BMI ৩০ বা তার বেশি হলে আপনি স্থূল।
কোন ওজন কোন বয়সে স্বাভাবিক:০ থেকে ১৮ বছর বয়সি মানুষের জন্য, ওজন, উচ্চতা এবং বয়স বৃদ্ধির চার্ট থেকে স্বাভাবিক ওজন নির্ধারিত হয়। ডাক্তাররা এক্ষেত্রে শতাংশ বা পার্সেন্টেজ চার্ট ব্যবহার করে।
কোন ওজন কোন বয়সে স্বাভাবিক:
০ থেকে ১৮ বছর বয়সি মানুষের জন্য, ওজন, উচ্চতা এবং বয়স বৃদ্ধির চার্ট থেকে স্বাভাবিক ওজন নির্ধারিত হয়। ডাক্তাররা এক্ষেত্রে শতাংশ বা পার্সেন্টেজ চার্ট ব্যবহার করে।
১৮ থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এই বয়সে BMI অনুযায়ী, স্বাভাবিক ওজন ৫০-৭০ কেজি হওয়া উচিত।
১৮ থেকে ২৫ বছর পর্যন্ত বৃদ্ধি পায়। এই বয়সে BMI অনুযায়ী, স্বাভাবিক ওজন ৫০-৭০ কেজি হওয়া উচিত।
২৬ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে, ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এই বয়সের সাধারণ ওজন ৬০-৮০ কেজির মধ্যে হওয়া উচিত।
২৬ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে, ওজন বৃদ্ধির সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এই বয়সের সাধারণ ওজন ৬০-৮০ কেজির মধ্যে হওয়া উচিত।
৪১ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যে, মেটাবলিজম ধীর হতে শুরু করে, যার কারণে ওজন বাড়তে শুরু করে। এই বয়সে স্বাভাবিক ওজন ৬৫-৮৫ কেজি হওয়া উচিত।
৪১ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যে, মেটাবলিজম ধীর হতে শুরু করে, যার কারণে ওজন বাড়তে শুরু করে। এই বয়সে স্বাভাবিক ওজন ৬৫-৮৫ কেজি হওয়া উচিত।
৬১ বছর বা তার বেশি বয়সে, পেশী দুর্বল হতে শুরু করে এবং সাধারণত ৬০-৮০ কেজি ওজন স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
৬১ বছর বা তার বেশি বয়সে, পেশী দুর্বল হতে শুরু করে এবং সাধারণত ৬০-৮০ কেজি ওজন স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়।
এই বিষয়গুলি মনে রাখাও গুরুত্বপূর্ণ:সঠিক ওজন সবসময় আপনার উচ্চতা অনুযায়ী পরিমাপ করা হয়। আপনার উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ওজনও বাড়ে। পুরুষদের স্বাভাবিক ওজন মহিলাদের তুলনায় বেশি। তবে সঠিক ওজন জানতে হলে BMI, বয়স, উচ্চতা ও স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
এই বিষয়গুলি মনে রাখাও গুরুত্বপূর্ণ:
সঠিক ওজন সবসময় আপনার উচ্চতা অনুযায়ী পরিমাপ করা হয়। আপনার উচ্চতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ওজনও বাড়ে। পুরুষদের স্বাভাবিক ওজন মহিলাদের তুলনায় বেশি। তবে সঠিক ওজন জানতে হলে BMI, বয়স, উচ্চতা ও স্বাস্থ্যের দিকে খেয়াল রাখতে হবে।
অর্থাৎ শুধুমাত্র সংখ্যা দিয়ে ওজন বিচার না করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, আপনি যদি আপনার ওজন সম্পর্কে বিভ্রান্ত হন তবে একজন ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে পরামর্শ করাও জরুরি।
অর্থাৎ শুধুমাত্র সংখ্যা দিয়ে ওজন বিচার না করা গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও, আপনি যদি আপনার ওজন সম্পর্কে বিভ্রান্ত হন তবে একজন ডাক্তার বা ডায়েটিশিয়ানের সঙ্গে পরামর্শ করাও জরুরি।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।

 

Weight Age Chart: ‘বয়স’ ও ‘উচ্চতা’ অনুযায়ী আপনার ওজন কত হওয়া উচিত…? ১ মিনিটে বুঝে নিন হিসেব! দেখে নিন চার্ট

শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রত্যেকেরই জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। বিভিন্ন মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, দ্রুত ক্রমবর্ধমান দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির একটি প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্থূলতা।
শরীরকে সুস্থ রাখতে প্রত্যেকেরই জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাসের ভারসাম্য বজায় রাখা জরুরি। বিভিন্ন মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, দ্রুত ক্রমবর্ধমান দীর্ঘস্থায়ী স্বাস্থ্য সমস্যাগুলির একটি প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে স্থূলতা।
অতিরিক্ত ওজন ডায়াবেটিস, রক্তচাপ এবং লিভারের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আজকাল শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই কম বেশি ওজন বাড়ার সমস্যায় ভুগছেন এবং তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
অতিরিক্ত ওজন ডায়াবেটিস, রক্তচাপ এবং লিভারের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, আজকাল শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই কম বেশি ওজন বাড়ার সমস্যায় ভুগছেন এবং তাই ওজন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
জেনে রাখা ভাল, যে সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অবলম্বন করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য তাঁর বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী তাঁর ওজন কত হওয়া স্বাভাবিক এবং কতটা হলে তা 'অতিরিক্ত' বা 'ওভারওয়েট' হবে, তা জানা জরুরি।
জেনে রাখা ভাল, যে সঠিক খাদ্যাভ্যাস এবং স্বাস্থ্যকর জীবনধারা অবলম্বন করে ওজন নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। প্রত্যেক ব্যক্তির জন্য তাঁর বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী তাঁর ওজন কত হওয়া স্বাভাবিক এবং কতটা হলে তা ‘অতিরিক্ত’ বা ‘ওভারওয়েট’ হবে, তা জানা জরুরি।
বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী নারী-পুরুষ উভয়ের ওজন কেমন হওয়া উচিত। তার ধারণা পেতেই এবার এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক তালিকা।
বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী নারী-পুরুষ উভয়ের ওজন কেমন হওয়া উচিত। তার ধারণা পেতেই এবার এই প্রতিবেদনে দেখে নেওয়া যাক তালিকা।
বিএমআই থেকে স্বাস্থ্যকর ওজন অনুমান করুন:অনেকেই বিশেষজ্ঞের কাছে জানতে চান তাদের সঠিক ওজন কত হওয়া উচিত। এক্ষত্রে অবশ্য সবার জন্য একই আদর্শ ওজন হতে পারে না। বডি মাস ইনডেক্স (BMI) ব্যবহার করে ওজনের সঠিক লেভেল জানা যায়।
বিএমআই থেকে স্বাস্থ্যকর ওজন অনুমান করুন:
অনেকেই বিশেষজ্ঞের কাছে জানতে চান তাদের সঠিক ওজন কত হওয়া উচিত। এক্ষত্রে অবশ্য সবার জন্য একই আদর্শ ওজন হতে পারে না। বডি মাস ইনডেক্স (BMI) ব্যবহার করে ওজনের সঠিক লেভেল জানা যায়।
সাধারণভাবে, ১৮.৫ এবং ২৪.৯-এর মধ্যে একটি BMI স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত হয়, যখন তা ২৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে BMI অতিরিক্ত ওজন হিসাবে বিবেচিত হয়।
সাধারণভাবে, ১৮.৫ এবং ২৪.৯-এর মধ্যে একটি BMI স্বাস্থ্যকর বলে বিবেচিত হয়, যখন তা ২৫ থেকে ৩০-এর মধ্যে BMI অতিরিক্ত ওজন হিসাবে বিবেচিত হয়।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যে কোনও ব্যক্তির BMI তাঁর শরীরের গঠন বা স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে একটি সর্বাঙ্গীন মূল্যায়ন দেয় না। সত্যিকারের স্বাস্থ্যের অবস্থা বুঝে নিতে আরও অন্যান্য পরীক্ষা এবং মূল্যায়নের প্রয়োজন।
তবে খেয়াল রাখতে হবে যে কোনও ব্যক্তির BMI তাঁর শরীরের গঠন বা স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে একটি সর্বাঙ্গীন মূল্যায়ন দেয় না। সত্যিকারের স্বাস্থ্যের অবস্থা বুঝে নিতে আরও অন্যান্য পরীক্ষা এবং মূল্যায়নের প্রয়োজন।
বয়স-উচ্চতা-ওজন:৪ মাস-৬২সেমি-৬.৫ কেজি ৬ মাস-৬৪সেমি-৭.৫ কেজি ৯ মাস-৭০সেমি-৮.৫ কেজি
বয়স-উচ্চতা-ওজন:
৪ মাস-৬২সেমি-৬.৫ কেজি
৬ মাস-৬৪সেমি-৭.৫ কেজি
৯ মাস-৭০সেমি-৮.৫ কেজি
১২ মাস-৭৪সেমি -৯ কেজিদেড় বছর-৮০সেমি -১০-১১ কেজি দুই বছর-৮৫সেমি -১১.৭৫ -১৩ কেজি
১২ মাস-৭৪সেমি -৯ কেজি
দেড় বছর-৮০সেমি -১০-১১ কেজি
দুই বছর-৮৫সেমি -১১.৭৫ -১৩ কেজি
উচ্চতা অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ওজন (উচ্চতা (ফিট) ওজন (কেজি):স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, মাঝারি শারীরিক গঠন সহ ৫'৪ থেকে ৬'০ ফুট উচ্চতার পুরুষদের জন্য আদর্শ ওজন ৫০ থেকে ৭৩ কেজি হওয়া উচিত। যত বেশি ওজন নিয়ন্ত্রিত হবে, আপনি রোগ থেকে তত বেশি সুরক্ষা পাবেন।
উচ্চতা অনুযায়ী প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ওজন (উচ্চতা (ফিট) ওজন (কেজি):
স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, মাঝারি শারীরিক গঠন সহ ৫’৪ থেকে ৬’০ ফুট উচ্চতার পুরুষদের জন্য আদর্শ ওজন ৫০ থেকে ৭৩ কেজি হওয়া উচিত। যত বেশি ওজন নিয়ন্ত্রিত হবে, আপনি রোগ থেকে তত বেশি সুরক্ষা পাবেন।
উচ্চতা (ফিট) ওজন (কেজি)৪'৬ ফুট ২৯-৩৪ কেজি ৪'৮ ফুট ৩৪-৪০ কেজি ৪'১০ ফুট ৩৮-৪৫ কেজি ৫'০ ফুট ৪৩-৫৩ কেজি
উচ্চতা (ফিট) ওজন (কেজি)
৪’৬ ফুট ২৯-৩৪ কেজি
৪’৮ ফুট ৩৪-৪০ কেজি
৪’১০ ফুট ৩৮-৪৫ কেজি
৫’০ ফুট ৪৩-৫৩ কেজি
৫'২ ফুট ৪৮-৫৮ কেজি৫'৪ ফুট ৫৩-৬৪ কেজি ৫'৬ ফুট ৫৮-৭০ কেজি ৫'৮ ফুট ৬৩-৭৬ কেজি ৬'০ ফুট ৭২-৮৮কেজি
৫’২ ফুট ৪৮-৫৮ কেজি
৫’৪ ফুট ৫৩-৬৪ কেজি
৫’৬ ফুট ৫৮-৭০ কেজি
৫’৮ ফুট ৬৩-৭৬ কেজি
৬’০ ফুট ৭২-৮৮কেজি
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Dating Age: ১৮ না ২৫…? ডেটিং করার জন্য ‘আদর্শ বয়স’ কোনটি? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

বর্তমান সময়ে, বেশিরভাগ মানুষই বিয়ের আগে তাঁদের সঙ্গীকে আরও ভাল ভাবে জানার জন্য ডেট করে, যাকে সম্পর্কে থাকাও বলা হয়। এই সময়ে নারী বা পুরুষ তাঁদের সঙ্গীদের সঙ্গে একসঙ্গে সময় কাটান।
বর্তমান সময়ে, বেশিরভাগ মানুষই বিয়ের আগে তাঁদের সঙ্গীকে আরও ভাল ভাবে জানার জন্য ডেট করে, যাকে সম্পর্কে থাকাও বলা হয়। এই সময়ে নারী বা পুরুষ তাঁদের সঙ্গীদের সঙ্গে একসঙ্গে সময় কাটান।
একসঙ্গে পার্টি করার পাশাপাশি এই সময়ে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ও সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেন তাঁরা। আজ আমরা আপনাকে এই প্রতিবেদনে ডেটিং সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বলতে চলেছি।
একসঙ্গে পার্টি করার পাশাপাশি এই সময়ে নিজেদের মধ্যে বোঝাপড়া ও সুখ-দুঃখ ভাগাভাগি করে নেন তাঁরা। আজ আমরা আপনাকে এই প্রতিবেদনে ডেটিং সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সম্পর্কে বলতে চলেছি।
যেমন ডেটিং করার জন্য সঠিক বয়স কী? ২৫-এ ডেটিং থেকে ১৮-এ ডেটিং করা আদৌ কতটা আলাদা ইত্যাদি ইত্যাদি। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী বলছেন সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা?
যেমন ডেটিং করার জন্য সঠিক বয়স কী? ২৫-এ ডেটিং থেকে ১৮-এ ডেটিং করা আদৌ কতটা আলাদা ইত্যাদি ইত্যাদি। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী বলছেন সম্পর্ক বিশেষজ্ঞরা?
১৮ বছর বয়সে ডেটিং:সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন একজন ব্যক্তির বয়স ১৮ বা তার কম হয়, তখন সে আরও উদ্বিগ্ন এবং কৌতূহলী হয়। এই বয়সে, একজন ব্যক্তি সঙ্গীর পছন্দ অনুযায়ী ডেটে যেতে প্রস্তুত থাকেন। তার বাস্তবিক আগ্রহ না থাকলেও। এটি তাদের সঙ্গীর দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হওয়ার উদ্বেগের কারণে ঘটে।
১৮ বছর বয়সে ডেটিং:
সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, যখন একজন ব্যক্তির বয়স ১৮ বা তার কম হয়, তখন সে আরও উদ্বিগ্ন এবং কৌতূহলী হয়। এই বয়সে, একজন ব্যক্তি সঙ্গীর পছন্দ অনুযায়ী ডেটে যেতে প্রস্তুত থাকেন। তার বাস্তবিক আগ্রহ না থাকলেও। এটি তাদের সঙ্গীর দ্বারা প্রত্যাখ্যাত হওয়ার উদ্বেগের কারণে ঘটে।
এই বয়সে যদি কোনও ব্যক্তি নতুন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তবে এটি সম্ভব যে সে তার সঙ্গীর প্রতি আকৃষ্ট হতে পারে। অনেক সময় কিছু মানুষ প্রেম এবং আকর্ষণের মধ্যে পার্থক্য করতে সক্ষম হয় না, যার কারণে ভবিষ্যতে তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়।
এই বয়সে যদি কোনও ব্যক্তি নতুন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তবে এটি সম্ভব যে সে তার সঙ্গীর প্রতি আকৃষ্ট হতে পারে। অনেক সময় কিছু মানুষ প্রেম এবং আকর্ষণের মধ্যে পার্থক্য করতে সক্ষম হয় না, যার কারণে ভবিষ্যতে তাদের সম্পর্ক ভেঙে যায়।
এমতাবস্থায়, এই বয়সে সত্যিকারের ভালবাসা বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করে তবেই এগিয়ে যাওয়াই উচিত।
এমতাবস্থায়, এই বয়সে সত্যিকারের ভালবাসা বোঝা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং সম্পর্কের ক্ষেত্রে যথেষ্ট চিন্তাভাবনা করে তবেই এগিয়ে যাওয়াই উচিত।
২৫ বছর বয়সে ডেটিং:একজন ব্যক্তি বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে ধৈর্য অর্জন করে। সাধারণত, ২৫ বছর বয়সের মধ্যে, প্রত্যেক নারী ও পুরুষ আরও বেশি শান্ত এবং চিন্তাশীল হয়ে ওঠেন। সম্পর্ক সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তিত হয়
২৫ বছর বয়সে ডেটিং:
একজন ব্যক্তি বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সে ধৈর্য অর্জন করে। সাধারণত, ২৫ বছর বয়সের মধ্যে, প্রত্যেক নারী ও পুরুষ আরও বেশি শান্ত এবং চিন্তাশীল হয়ে ওঠেন। সম্পর্ক সম্পর্কে তাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তিত হয়
সম্পর্কের চেয়ে বেশি, এই বয়সে ফোকাস হয় কেরিয়ার, পরিবার, দায়িত্ব এবং অর্থ উপার্জনের দিকগুলি। এমন পরিস্থিতিতে, যদি কোনও ব্যক্তি ২৫ বছর বয়সে ডেট করেন, তবে তিনি এমন একজন সঙ্গী চান যে তাকে সারা জীবন সমর্থন করবে।
সম্পর্কের চেয়ে বেশি, এই বয়সে ফোকাস হয় কেরিয়ার, পরিবার, দায়িত্ব এবং অর্থ উপার্জনের দিকগুলি। এমন পরিস্থিতিতে, যদি কোনও ব্যক্তি ২৫ বছর বয়সে ডেট করেন, তবে তিনি এমন একজন সঙ্গী চান যে তাকে সারা জীবন সমর্থন করবে।
এই সময়ে সঙ্গীর সঙ্গে আপনার পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে কথা বলুন। যখন দেখবেন আপনার মন এবং হৃদয় উভয়ই প্রস্তুত, শুধুমাত্র তখনই বিয়ে এবং পরিবারের কথা ভাবুন।
এই সময়ে সঙ্গীর সঙ্গে আপনার পছন্দ-অপছন্দ সম্পর্কে কথা বলুন। যখন দেখবেন আপনার মন এবং হৃদয় উভয়ই প্রস্তুত, শুধুমাত্র তখনই বিয়ে এবং পরিবারের কথা ভাবুন।
এই সময়ে একজন মানুষের শারীরিক সম্পর্কের চেয়ে একজন সঙ্গীর বেশি প্রয়োজন, যে তার সুখে-দুঃখে পাশে থাকবে।
এই সময়ে একজন মানুষের শারীরিক সম্পর্কের চেয়ে একজন সঙ্গীর বেশি প্রয়োজন, যে তার সুখে-দুঃখে পাশে থাকবে।
ডেটিং করার জন্য সঠিক বয়স কোনটি?এটা লক্ষণীয় যে মানুষ বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্ককে ভিন্নভাবে দেখতে শুরু করে। তাঁরা একটি সম্পর্ক থেকে কী চায়, প্রেম সম্পর্কে তারা কেমন অনুভব করে এবং তাদের সঙ্গীর কাছ থেকে তাদের কী প্রয়োজন তাও পরিবর্তিত হতে থাকে এক এক বয়সে। ১৮ বা ২৫, উভয় বয়সেই একজন ব্যক্তির চিন্তাভাবনা ভিন্ন হয়ে থাকে।
ডেটিং করার জন্য সঠিক বয়স কোনটি?
এটা লক্ষণীয় যে মানুষ বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্ককে ভিন্নভাবে দেখতে শুরু করে। তাঁরা একটি সম্পর্ক থেকে কী চায়, প্রেম সম্পর্কে তারা কেমন অনুভব করে এবং তাদের সঙ্গীর কাছ থেকে তাদের কী প্রয়োজন তাও পরিবর্তিত হতে থাকে এক এক বয়সে। ১৮ বা ২৫, উভয় বয়সেই একজন ব্যক্তির চিন্তাভাবনা ভিন্ন হয়ে থাকে।
সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেটিং করার জন্য সঠিক বয়স ছেলে এবং মেয়ে উভয়েরই ক্ষেত্রে ২৫, তবে এটি প্রতিটি ব্যক্তির উপর নির্ভর করে কখন একটি সম্পর্কে প্রবেশ করতে তিনি সত্যি সত্যি প্রস্তুত অনুভব করবেন।
সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের মতে, ডেটিং করার জন্য সঠিক বয়স ছেলে এবং মেয়ে উভয়েরই ক্ষেত্রে ২৫, তবে এটি প্রতিটি ব্যক্তির উপর নির্ভর করে কখন একটি সম্পর্কে প্রবেশ করতে তিনি সত্যি সত্যি প্রস্তুত অনুভব করবেন।
শিশু বিশেষজ্ঞ ও প্যারেন্টিং গাইড, ড. বারবারা গ্রিনবার্গ তাঁর পরামর্শে বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে ডেটিং শুরু করার জন্য ১৪ বা ১৬ একটু কম বয়স, এবং ২৫ আরও উপযুক্ত। কিন্তু প্রথমে, আমাদের বাচ্চাদের ডেটিং সম্পর্কে শিক্ষিত করতে হবে। আমাদের তাদের ভালবাসা, পছন্দ, যৌনতা এবং আবেগ সম্পর্কে শেখাতে হবে। শারীরিকতা এবং যৌনতাকে কখন হ্যাঁ বা না বলা উচিত।
শিশু বিশেষজ্ঞ ও প্যারেন্টিং গাইড, ড. বারবারা গ্রিনবার্গ তাঁর পরামর্শে বলেন, আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি যে ডেটিং শুরু করার জন্য ১৪ বা ১৬ একটু কম বয়স, এবং ২৫ আরও উপযুক্ত। কিন্তু প্রথমে, আমাদের বাচ্চাদের ডেটিং সম্পর্কে শিক্ষিত করতে হবে। আমাদের তাদের ভালবাসা, পছন্দ, যৌনতা এবং আবেগ সম্পর্কে শেখাতে হবে। শারীরিকতা এবং যৌনতাকে কখন হ্যাঁ বা না বলা উচিত।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।

 

Cholesterol Age Chart: ‘বয়স’ অনুযায়ী রক্তে ‘কোলেস্টেরল’ লেভেল কত হওয়া উচিত…? LDL/HDL-এর ‘স্বাভাবিক’ মাত্রা কত? হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কততে? মিলিয়ে নিন চার্ট

ঘরে ঘরে দ্রুত বাড়ছে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা। শুধু বেশি বয়সিরাই নয়, বর্তমানে বিপুল সংখ্যক যুবক যুবতীরাও কোলেস্টেরলের শিকার হচ্ছেন। বাদ যাচ্ছে না শিশুরাও। আজকাল ভুল জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস কোলেস্টেরল সমস্যাটিকে মারাত্মক করে তুলেছে।
ঘরে ঘরে দ্রুত বাড়ছে উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা। শুধু বেশি বয়সিরাই নয়, বর্তমানে বিপুল সংখ্যক যুবক যুবতীরাও কোলেস্টেরলের শিকার হচ্ছেন। বাদ যাচ্ছে না শিশুরাও। আজকাল ভুল জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস কোলেস্টেরল সমস্যাটিকে মারাত্মক করে তুলেছে।
কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে পাওয়া এক ধরণের মোমের মতো পিচ্ছিল পদার্থ, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে রক্তের ধমনীতে জমা হতে থাকে। এ কারণে হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ ব্যাহত হয়।
কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে পাওয়া এক ধরণের মোমের মতো পিচ্ছিল পদার্থ, যা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে রক্তের ধমনীতে জমা হতে থাকে। এ কারণে হৃৎপিণ্ড ও মস্তিষ্কে রক্তের সরবরাহ ব্যাহত হয়।
কোলেস্টেরলের পরিমাণ অতিরিক্ত বেড়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে। এমতাবস্থায় অসতর্ক থাকা মারাত্মক হতে পারে যে কোনও ব্যক্তির জন্যেই। তাই এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
কোলেস্টেরলের পরিমাণ অতিরিক্ত বেড়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক পর্যন্ত হতে পারে। এমতাবস্থায় অসতর্ক থাকা মারাত্মক হতে পারে যে কোনও ব্যক্তির জন্যেই। তাই এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রবীণ চিকিৎসক ড সনিয়া রাওয়াতের মতে, কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
নয়াদিল্লির স্যার গঙ্গারাম হাসপাতালের প্রবীণ চিকিৎসক ড সনিয়া রাওয়াতের মতে, কোলেস্টেরল প্রধানত দুই ধরনের। প্রথমটি ভাল কোলেস্টেরল এবং দ্বিতীয়টি খারাপ কোলেস্টেরল।
খারাপ কোলেস্টেরলের বৃদ্ধি হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করা হয় এবং বেশিরভাগ মানুষই এই সমস্যা রয়েছে। ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক থাকা উচিত, কারণ এটি প্রায়ই হ্রাস পায়।
খারাপ কোলেস্টেরলের বৃদ্ধি হার্টের স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর বলে মনে করা হয় এবং বেশিরভাগ মানুষই এই সমস্যা রয়েছে। ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা স্বাভাবিক থাকা উচিত, কারণ এটি প্রায়ই হ্রাস পায়।
ভাল কোলেস্টেরলকে উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (HDL) এবং খারাপ কোলেস্টেরলকে কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (LDL) বলা হয়। এগুলি ছাড়াও রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড রয়েছে, যা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরি।
ভাল কোলেস্টেরলকে উচ্চ ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (HDL) এবং খারাপ কোলেস্টেরলকে কম ঘনত্বের লাইপোপ্রোটিন (LDL) বলা হয়। এগুলি ছাড়াও রক্তে ট্রাইগ্লিসারাইড রয়েছে, যা নিয়ন্ত্রণ করা অত্যন্ত জরুরি।
চিকিৎসকের মতে, খারাপ কোলেস্টেরল যদি ১০০ mg/dL এর কম হয়, তাহলে তা স্বাভাবিক। যদি এটি ১৩০ mg/dL বা তার বেশি হয়, তাহলে এটি বর্ডার লাইন। যদি এটি ১৬০ mg/dL এর বেশি হয় তবে এটি বিপজ্জনক হতে পারে।
চিকিৎসকের মতে, খারাপ কোলেস্টেরল যদি ১০০ mg/dL এর কম হয়, তাহলে তা স্বাভাবিক। যদি এটি ১৩০ mg/dL বা তার বেশি হয়, তাহলে এটি বর্ডার লাইন। যদি এটি ১৬০ mg/dL এর বেশি হয় তবে এটি বিপজ্জনক হতে পারে।
যখন রক্তে ভাল কোলেস্টেরল ৬০ mg/dL বা তার বেশি হয়, তখন তাকে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। যদি পরিমাণ ৪০ mg/dL বা তার কম হয়, তাহলে এটি খুব কম বলে বিবেচিত হয় এবং এটি হার্টের স্বাস্থ্যের অবনতির কারণ হতে পারে।
যখন রক্তে ভাল কোলেস্টেরল ৬০ mg/dL বা তার বেশি হয়, তখন তাকে স্বাভাবিক বলে মনে করা হয়। যদি পরিমাণ ৪০ mg/dL বা তার কম হয়, তাহলে এটি খুব কম বলে বিবেচিত হয় এবং এটি হার্টের স্বাস্থ্যের অবনতির কারণ হতে পারে।
এই দুটি ছাড়াও, যদি শরীরের মোট কোলেস্টেরল ২০০ mg/dL বা তার কম হয়, তবে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। যদি এটি ২৪০ mg/dL হয়, তাহলে এটি বর্ডার লাইনে আছে বলে ধরা হবে। যদি এই লেভেল ২৪০ এর বেশি হয় তবে এটি উচ্চ কোলেস্টেরল হিসাবে বিবেচিত হয়।
এই দুটি ছাড়াও, যদি শরীরের মোট কোলেস্টেরল ২০০ mg/dL বা তার কম হয়, তবে এটি স্বাভাবিক হিসাবে বিবেচিত হয়। যদি এটি ২৪০ mg/dL হয়, তাহলে এটি বর্ডার লাইনে আছে বলে ধরা হবে। যদি এই লেভেল ২৪০ এর বেশি হয় তবে এটি উচ্চ কোলেস্টেরল হিসাবে বিবেচিত হয়।
যখন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল ১৯০ mg/dL ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি একটি বিপজ্জনক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি হয় এক্ষেত্রে।
যখন শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল ১৯০ mg/dL ছাড়িয়ে যায়, তখন এটি একটি বিপজ্জনক অবস্থা হিসাবে বিবেচিত হয় এবং হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি হয় এক্ষেত্রে।
এই ধরনের পরিস্থিতিতে, মানুষের অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। এ ছাড়া মোট কোলেস্টেরল ৩০০ বা তার বেশি হলে এটি একটি উদ্বেগজনক পরিস্থিতি এবং এক্ষেত্রে ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
এই ধরনের পরিস্থিতিতে, মানুষের অবিলম্বে একজন চিকিৎসকের সঙ্গে যোগাযোগ করা উচিত। এ ছাড়া মোট কোলেস্টেরল ৩০০ বা তার বেশি হলে এটি একটি উদ্বেগজনক পরিস্থিতি এবং এক্ষেত্রে ব্যক্তির হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা: শরীরে ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণ ১৫০ mg/dL-এর কম হওয়া উচিত। এর বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এটি হার্টের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা: শরীরে ট্রাইগ্লিসারাইডের পরিমাণ ১৫০ mg/dL-এর কম হওয়া উচিত। এর বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। এটি হার্টের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কারণ হতে পারে।
বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী, ১৯ বছর পর্যন্ত কোলেস্টেরল কত হওয়া উচিত?মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
বিশেষজ্ঞদের দেওয়া তালিকা অনুযায়ী, ১৯ বছর পর্যন্ত কোলেস্টেরল কত হওয়া উচিত?মেডিকেল রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৯ বছর বয়স পর্যন্ত যুবকদের শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১৭০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
এই বয়সে নন-এইচডিএল কোলেস্টেরল ১২০ ​​mg/dl এর কম এবং LDL ১০০ mg/dl এর কম হওয়া উচিত বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য গবেষণার রিপোর্ট। অন্যদিকে, HDL ৪৫ mg/dl এর বেশি হওয়া উচিত।
এই বয়সে নন-এইচডিএল কোলেস্টেরল ১২০ ​​mg/dl এর কম এবং LDL ১০০ mg/dl এর কম হওয়া উচিত বলেই জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য গবেষণার রিপোর্ট। অন্যদিকে, HDL ৪৫ mg/dl এর বেশি হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের শরীরের মোট কোলেস্টেরলের মাত্রা ১২৫-২০০ mg/dl এর মধ্যে হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের নন-এইচডিএল স্তর ১৩০ mg/dl-এর কম এবং LDL স্তর ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত। একই সময়ে, HDL মাত্রা ৪০ mg/dl বা তার বেশি হতে হবে।
২০ বছরের বেশি বয়সি পুরুষদের নন-এইচডিএল স্তর ১৩০ mg/dl-এর কম এবং LDL স্তর ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত। একই সময়ে, HDL মাত্রা ৪০ mg/dl বা তার বেশি হতে হবে।
২০ বছরের বেশি বয়সি মহিলাদের জন্য শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১২৫-২০০ mg/dl হওয়া উচিত। নন-HDL মাত্রা ১৩০ mg/dl এর কম এবং LDL মাত্রা ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
২০ বছরের বেশি বয়সি মহিলাদের জন্য শরীরে মোট কোলেস্টেরল ১২৫-২০০ mg/dl হওয়া উচিত। নন-HDL মাত্রা ১৩০ mg/dl এর কম এবং LDL মাত্রা ১০০ mg/dl-এর কম হওয়া উচিত।
আবার একইসঙ্গে এই বয়সের মহিলাদের HDL মাত্রা ৫০ mg/dl বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কোলেস্টেরলের মাত্রা খারাপ হলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় ভয়ঙ্করভাবে।
আবার একইসঙ্গে এই বয়সের মহিলাদের HDL মাত্রা ৫০ mg/dl বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ কোলেস্টেরলের মাত্রা খারাপ হলে হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায় ভয়ঙ্করভাবে।
আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণ করলে ৫ শতাংশ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালের জলখাবারে তাই কোলেস্টেরলের রোগীরা অবশ্যই খাদ্যতালিকায় গোটা শস্য, ওটমিল, ব্রকলি রাখুন।
আমেরিকান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের জার্নালে প্রকাশিত একটি সমীক্ষা অনুসারে, প্রতিদিন মাত্র ৫ থেকে ১০ গ্রাম দ্রবণীয় ফাইবার গ্রহণ করলে ৫ শতাংশ খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। সকালের জলখাবারে তাই কোলেস্টেরলের রোগীরা অবশ্যই খাদ্যতালিকায় গোটা শস্য, ওটমিল, ব্রকলি রাখুন।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।

Weight Age Chart: আপনার ওজন ঠিক আছে তো…? ‘বয়স’ অনুযায়ী কত হওয়া উচিত ‘পারফেক্ট’ ওজন? চার্ট দেখে মিলিয়ে নিন!

স্থূলতা বর্তমান যুগে যে কোনও বয়সেই অন্যতম সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের বাড়তি ওজন জীবনের ঝুঁকির কারণ হয়ে ওঠে! শরীরে বাসা বাঁধে আরও রোগ। অনেকেই তাই ডায়েট, ব্যায়াম, যোগ, শরীরচর্চা করে ওজন কমাতে উঠে পরে লাগেন।
স্থূলতা বর্তমান যুগে যে কোনও বয়সেই অন্যতম সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। শরীরের বাড়তি ওজন জীবনের ঝুঁকির কারণ হয়ে ওঠে! শরীরে বাসা বাঁধে আরও রোগ। অনেকেই তাই ডায়েট, ব্যায়াম, যোগ, শরীরচর্চা করে ওজন কমাতে উঠে পরে লাগেন।
বিশেষ করে পুজোর আগে ওজন ঝরাতে কেউ কোনও কসুর ছাড়েন না। কারণ ওজন বাড়লেই হানা দেয় কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের, উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগ। কিন্তু ওজন নিয়ে আপনি যে এত চিন্তিত, ওজন কমাতে সবার আগে কী জানা জরুরি তা কী জানেন?
বিশেষ করে পুজোর আগে ওজন ঝরাতে কেউ কোনও কসুর ছাড়েন না। কারণ ওজন বাড়লেই হানা দেয় কোলেস্টেরল, ডায়াবেটিসের, উচ্চ রক্তচাপের মতো রোগ। কিন্তু ওজন নিয়ে আপনি যে এত চিন্তিত, ওজন কমাতে সবার আগে কী জানা জরুরি তা কী জানেন?
আপনি জানেন কি বয়স অনুযায়ী আপনার ঠিক কত ওজন হওয়া উচিত? ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে আগে এই বিষয়ে জানা জরুরি। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক এই প্রশ্নের উত্তর।
আপনি জানেন কি বয়স অনুযায়ী আপনার ঠিক কত ওজন হওয়া উচিত? ওজন নিয়ন্ত্রণে আনতে হলে আগে এই বিষয়ে জানা জরুরি। চলুন আজ জেনে নেওয়া যাক এই প্রশ্নের উত্তর।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবনযাত্রা, শরীরের ধরন, দৈনন্দিন কাজকর্ম আমাদের শরীরের ওজন নির্ধারণ করে। তবে বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক কত হওয়া উচিত তা জানা রেখে দরকার। তবেই স্থূলতাজনিত রোগ থেকে আগাম রক্ষা পাবেন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, জীবনযাত্রা, শরীরের ধরন, দৈনন্দিন কাজকর্ম আমাদের শরীরের ওজন নির্ধারণ করে। তবে বয়স এবং উচ্চতা অনুযায়ী ওজন ঠিক কত হওয়া উচিত তা জানা রেখে দরকার। তবেই স্থূলতাজনিত রোগ থেকে আগাম রক্ষা পাবেন।
আপনি চাইলে অনলাইন বিএমআই ক্যালকুলেটরে আপনার উচ্চতা, ওজন এবং বয়স দিলে নিজেই বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) নির্ধারণ এবং সঠিক ওজনের ধারণা পাবেন।
আপনি চাইলে অনলাইন বিএমআই ক্যালকুলেটরে আপনার উচ্চতা, ওজন এবং বয়স দিলে নিজেই বডি মাস ইনডেক্স (বিএমআই) নির্ধারণ এবং সঠিক ওজনের ধারণা পাবেন।
এই বিষয়ে সঠিক তথ্যের জন্য, আমরা কথা বলেছিলাম স্বামী পরমানন্দ ন্যাচারোপ্যাথি হাসপাতালের যোগ ও গবেষণা কেন্দ্রের সিএমও ড এস কে ভাটনাগরের সঙ্গে। তিনি পরামর্শে বলেন, ‘আপনি স্থূলতার শিকার কিনা তা জানতে আপনার বিএমআই পরীক্ষা করা দরকার। ওজন করার মেশিন নয়, ওজন নিয়ে সঠিক তথ্য থাকা জরুরি।
এই বিষয়ে সঠিক তথ্যের জন্য, আমরা কথা বলেছিলাম স্বামী পরমানন্দ ন্যাচারোপ্যাথি হাসপাতালের যোগ ও গবেষণা কেন্দ্রের সিএমও ড এস কে ভাটনাগরের সঙ্গে। তিনি পরামর্শে বলেন, ‘আপনি স্থূলতার শিকার কিনা তা জানতে আপনার বিএমআই পরীক্ষা করা দরকার। ওজন করার মেশিন নয়, ওজন নিয়ে সঠিক তথ্য থাকা জরুরি।
ড এস কে ভাটনগরের মতে, ‘বিএমআই অর্থাৎ বডি মাস ইনডেক্স বলে দেয় শরীরের ওজন তার উচ্চতার জন্য উপযুক্ত কী না। যেমন BMI ২২.১ এর বেশি হওয়া কাম্য নয়।
ড এস কে ভাটনগরের মতে, ‘বিএমআই অর্থাৎ বডি মাস ইনডেক্স বলে দেয় শরীরের ওজন তার উচ্চতার জন্য উপযুক্ত কী না। যেমন BMI ২২.১ এর বেশি হওয়া কাম্য নয়।
একজন ব্যক্তির উচ্চতার দ্বিগুণ করে এবং ওজনকে কিলোগ্রাম দ্বারা ভাগ করে বিএমআই গণনা করা হয়। আপনার ওজন এবং উচ্চতা পরীক্ষা করুন। মোট উচ্চতা মিটারে নোট করুন এবং এটিকে ১০০ সেন্টিমিটার দ্বারা ভাগ করুন।
একজন ব্যক্তির উচ্চতার দ্বিগুণ করে এবং ওজনকে কিলোগ্রাম দ্বারা ভাগ করে বিএমআই গণনা করা হয়। আপনার ওজন এবং উচ্চতা পরীক্ষা করুন। মোট উচ্চতা মিটারে নোট করুন এবং এটিকে ১০০ সেন্টিমিটার দ্বারা ভাগ করুন।
ডাক্তার এস কে ভাটনগর এই বিষয়ে বলেন, যদি আপনার BMI সঠিক না হয়, তাহলে আপনাকে ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, হৃদরোগ এবং অস্টিওআর্থারাইটিসের মতো স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
ডাক্তার এস কে ভাটনগর এই বিষয়ে বলেন, যদি আপনার BMI সঠিক না হয়, তাহলে আপনাকে ডায়াবেটিস, স্ট্রোক, উচ্চ রক্তচাপ, কোলেস্টেরল, হৃদরোগ এবং অস্টিওআর্থারাইটিসের মতো স্বাস্থ্য সমস্যার সম্মুখীন হতে হতে পারে।
ভারতীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে, মহিলাদের জন্য ২৩-এর কম BMI স্বাভাবিক, BMI ২৩-এর বেশি হলে মহিলাদের অতিরিক্ত ওজন হিসাবে বিবেচিত হয়। ২৫ এর উপরে BMI -সহ মহিলাদের অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
ভারতীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের স্ট্যান্ডার্ড অনুসারে, মহিলাদের জন্য ২৩-এর কম BMI স্বাভাবিক, BMI ২৩-এর বেশি হলে মহিলাদের অতিরিক্ত ওজন হিসাবে বিবেচিত হয়। ২৫ এর উপরে BMI -সহ মহিলাদের অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কীভাবে গণনা করবেন :BMI (বডি মাস ইনডেক্স) এর সাহায্যে আমরা উচ্চতা অনুযায়ী ওজন গণনা করি। এটির সাহায্যে বেশিরভাগ মানুষ বুঝতে সক্ষম হন যে তাদের ওজন কম নাকি বেশি। যদি কারও BMI ১৮.৫ এর কম হয়, তার মানে তাঁর ওজন কম।
উচ্চতা অনুযায়ী ওজন কীভাবে গণনা করবেন :BMI (বডি মাস ইনডেক্স) এর সাহায্যে আমরা উচ্চতা অনুযায়ী ওজন গণনা করি। এটির সাহায্যে বেশিরভাগ মানুষ বুঝতে সক্ষম হন যে তাদের ওজন কম নাকি বেশি। যদি কারও BMI ১৮.৫ এর কম হয়, তার মানে তাঁর ওজন কম।
চলুন জেনে নেওয়া যাক BMI ক্যালকুলেটর অনুযায়ী কোন উচ্চতায় ওজন কত হওয়া উচিত।৪ ফুট ১০ ইঞ্চি - ৪১ থেকে ৫২ কেজি ওজন ৫ ফুট উচ্চতা - ৪৪ থেকে ৫৫.৭ কেজি ওজন ৫ ফুট ২ ইঞ্চি - ওজন ৪৯ থেকে ৬৩ কেজির মধ্যে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি - ওজন ৪৯ থেকে ৬৩ কেজি।
চলুন জেনে নেওয়া যাক BMI ক্যালকুলেটর অনুযায়ী কোন উচ্চতায় ওজন কত হওয়া উচিত।৪ ফুট ১০ ইঞ্চি – ৪১ থেকে ৫২ কেজি ওজন ৫ ফুট উচ্চতা – ৪৪ থেকে ৫৫.৭ কেজি ওজন ৫ ফুট ২ ইঞ্চি – ওজন ৪৯ থেকে ৬৩ কেজির মধ্যে ৫ ফুট ৪ ইঞ্চি – ওজন ৪৯ থেকে ৬৩ কেজি।
৫ ফুট ৬ ইঞ্চি - ওজন ৫৩ থেকে ৬৭ কেজি৫ ফুট ৮ ইঞ্চি - ওজন ৫৬ থেকে ৭১ কেজির মধ্যে ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি - ওজন ৫৯ থেকে ৭৫ কেজি 6 ফুট উচ্চতা - ৬৩ থেকে ৮০ কেজি ওজন
৫ ফুট ৬ ইঞ্চি – ওজন ৫৩ থেকে ৬৭ কেজি৫ ফুট ৮ ইঞ্চি – ওজন ৫৬ থেকে ৭১ কেজির মধ্যে ৫ ফুট ১০ ইঞ্চি – ওজন ৫৯ থেকে ৭৫ কেজি 6 ফুট উচ্চতা – ৬৩ থেকে ৮০ কেজি ওজন
কোন বয়সে ওজন কত হওয়া উচিত?১৯-২৯ বছর - পুরুষের ওজন ৮৩.৪ কেজি হওয়া উচিত, মহিলাদের ওজন ৭৩.৪ কেজি পর্যন্ত হওয়া উচিত।
কোন বয়সে ওজন কত হওয়া উচিত?১৯-২৯ বছর – পুরুষের ওজন ৮৩.৪ কেজি হওয়া উচিত, মহিলাদের ওজন ৭৩.৪ কেজি পর্যন্ত হওয়া উচিত।
৩০-৩৯ বছর - পুরুষের ওজন ৯০.৩ কেজি এবং মহিলাদের ওজন ৭৬.৭ কেজি হওয়া উচিত।৪০-৪৯ বছর - পুরুষের ওজন ৯০.৯ কেজি এবং মহিলাদের ওজন ৭৬.২ কেজি হওয়া উচিত। ৫০-৬০ বছর - পুরুষের ওজন ৯১.৩ কেজি পর্যন্ত এবং মহিলাদের ওজন ৭৭.০ কেজি পর্যন্ত।
৩০-৩৯ বছর – পুরুষের ওজন ৯০.৩ কেজি এবং মহিলাদের ওজন ৭৬.৭ কেজি হওয়া উচিত।৪০-৪৯ বছর – পুরুষের ওজন ৯০.৯ কেজি এবং মহিলাদের ওজন ৭৬.২ কেজি হওয়া উচিত। ৫০-৬০ বছর – পুরুষের ওজন ৯১.৩ কেজি পর্যন্ত এবং মহিলাদের ওজন ৭৭.০ কেজি পর্যন্ত।
১৮.৫ থেকে ২৪.৯-এর মধ্যে বিএমআই সবচেয়ে আদর্শ হিসাবে বিবেচিত হয়। যাদের বিএমআই ২৫ থেকে ২৯.৯ এর মধ্যে তাদের ওজন বেশি বলে মনে করা হয়। অন্যদিকে, বিএমআই ৩০ এর বেশি হলে এটি স্থূলতার লক্ষণ হিসাবে ধরা হয়।
১৮.৫ থেকে ২৪.৯-এর মধ্যে বিএমআই সবচেয়ে আদর্শ হিসাবে বিবেচিত হয়। যাদের বিএমআই ২৫ থেকে ২৯.৯ এর মধ্যে তাদের ওজন বেশি বলে মনে করা হয়। অন্যদিকে, বিএমআই ৩০ এর বেশি হলে এটি স্থূলতার লক্ষণ হিসাবে ধরা হয়।
যদিও ভারতীয় চিকিৎসকদের একাংশ বিএমআইকে বিভ্রান্তিকর বলে দাবি করেন। কারণ বিএমআই মানদণ্ডটি মূলত পাশ্চাত্যের কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়েছে। এশিয়ার বাসিন্দাদের ক্ষেত্রে এর কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে।
যদিও ভারতীয় চিকিৎসকদের একাংশ বিএমআইকে বিভ্রান্তিকর বলে দাবি করেন। কারণ বিএমআই মানদণ্ডটি মূলত পাশ্চাত্যের কথা মাথায় রেখে তৈরি হয়েছে। এশিয়ার বাসিন্দাদের ক্ষেত্রে এর কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে।
পশ্চিমী দেশের তুলনায় আমাদের উচ্চতা কম হয়, শরীরে পেশির পরিমাণ কম থাকে এবং মেদ বেশি থাকে। আমাদের দেশে বিএমআই ২৩-এর বেশি হলে তা ওজন বেশি বলে ধরা হয়। আর সেটি ২৫-এর বেশি হলে তাকে ওবিস বা স্থূলতার শিকার বলা হয়ে থাকে।
পশ্চিমী দেশের তুলনায় আমাদের উচ্চতা কম হয়, শরীরে পেশির পরিমাণ কম থাকে এবং মেদ বেশি থাকে। আমাদের দেশে বিএমআই ২৩-এর বেশি হলে তা ওজন বেশি বলে ধরা হয়। আর সেটি ২৫-এর বেশি হলে তাকে ওবিস বা স্থূলতার শিকার বলা হয়ে থাকে।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
শর্তত্যাগ: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Child Age Limit: বিমানে ‘কত’ বছর বয়সি বাচ্চাদের ‘টিকিট’ লাগে না বলুন তো…? বেশিরভাগই জানেন ‘ভুল’! চমকে দেবে সঠিক উত্তর!

বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে নানা সময় নানা তথ্য পাওয়া যায়। বই, পত্র পত্রিকার পাশাপাশি তাই সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধিতে এই সামাজিক মাধ্যম আজকাল বড় ভূমিকা নিয়ে থাকে। কখনও নানা ধরণের ট্রেন্ডিং কুইজের মাধ্যমে বাড়ানো যায় সামাজিক জ্ঞান।
বর্তমান যুগে সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে নানা সময় নানা তথ্য পাওয়া যায়। বই, পত্র পত্রিকার পাশাপাশি তাই সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধিতে এই সামাজিক মাধ্যম আজকাল বড় ভূমিকা নিয়ে থাকে। কখনও নানা ধরণের ট্রেন্ডিং কুইজের মাধ্যমে বাড়ানো যায় সামাজিক জ্ঞান।
এই তালিকায় এমন বহু প্রশ্ন ও তার উত্তর থাকে যা শুনলে মনে হয় আপনিও হয়তো জানেন সঠিক উত্তর। কিন্তু আদতে জানেন ডাহা ভুল। আজ এই প্রতিবেদনে এমনই একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজবো আমরা।
এই তালিকায় এমন বহু প্রশ্ন ও তার উত্তর থাকে যা শুনলে মনে হয় আপনিও হয়তো জানেন সঠিক উত্তর। কিন্তু আদতে জানেন ডাহা ভুল। আজ এই প্রতিবেদনে এমনই একটি প্রশ্নের উত্তর খুঁজবো আমরা।
আজকাল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রুত পৌঁছতে অনেকেই আগের চেয়ে অনেক বেশি পছন্দ করেন বিমান পরিষেবা। কারণ এই গণমাধ্যমে যেমন সময় বাঁচে, তেমনই কোনও কোনও ক্ষেত্রে প্লেনের ভাড়া ট্রেনের উচ্চ শ্রেণীর এসি কামরার ভাড়ার চেয়েও কম হয়।
আজকাল এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় দ্রুত পৌঁছতে অনেকেই আগের চেয়ে অনেক বেশি পছন্দ করেন বিমান পরিষেবা। কারণ এই গণমাধ্যমে যেমন সময় বাঁচে, তেমনই কোনও কোনও ক্ষেত্রে প্লেনের ভাড়া ট্রেনের উচ্চ শ্রেণীর এসি কামরার ভাড়ার চেয়েও কম হয়।
কিন্তু বিমানের নিয়ম কানুন সম্পর্কে অনেকেরই খুব স্পষ্ট ধারণা থাকে না। এক্ষেত্রে অনেক সময় পড়তে হতে পারে জটিলতায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একটি সহজ প্রশ্নের উত্তর যার সঠিক উত্তর খুঁজতে গিয়ে অনেকেই কিন্তু মাথা চুলকোবেন।
কিন্তু বিমানের নিয়ম কানুন সম্পর্কে অনেকেরই খুব স্পষ্ট ধারণা থাকে না। এক্ষেত্রে অনেক সময় পড়তে হতে পারে জটিলতায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনই একটি সহজ প্রশ্নের উত্তর যার সঠিক উত্তর খুঁজতে গিয়ে অনেকেই কিন্তু মাথা চুলকোবেন।
আচ্ছা বলুন তো বিমানে কত বয়স পর্যন্ত একটি শিশুর কোনও আলাদা টিকিট লাগে না? প্রশ্ন শুনে কী ভাবছেন? এ আর এমন কী! কিন্তু সঠিক উত্তর হয়তো আপনারও জানা নেই।
আচ্ছা বলুন তো বিমানে কত বয়স পর্যন্ত একটি শিশুর কোনও আলাদা টিকিট লাগে না? প্রশ্ন শুনে কী ভাবছেন? এ আর এমন কী! কিন্তু সঠিক উত্তর হয়তো আপনারও জানা নেই।
কারণ নিয়ম অনুসারে, ২ বছর বয়স পর্যন্ত যে কোনও বাচ্চাকে একটি শিশু বা ইনফ্যান্ট হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে নিয়ম মাফিক এই বয়সের শিশুকে অবশ্যই তার অভিভাবক বা আইনী অভিভাবকের সঙ্গে একই আসনে ভ্রমণ করতে হবে।
কারণ নিয়ম অনুসারে, ২ বছর বয়স পর্যন্ত যে কোনও বাচ্চাকে একটি শিশু বা ইনফ্যান্ট হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে নিয়ম মাফিক এই বয়সের শিশুকে অবশ্যই তার অভিভাবক বা আইনী অভিভাবকের সঙ্গে একই আসনে ভ্রমণ করতে হবে।
এক্ষেত্রে শিশুটি বেশিরভাগ সময়ই বিনামূল্যে অর্থাৎ বিনা টিকিটে ভ্রমণ করে থাকে। অথবা শিশুটিকে প্রাপ্তবয়স্কদের ভাড়ার মাত্র ১০% প্রদান করে ভ্রমণ করার নিয়ম। কিছু এয়ারলাইন্স তাদের বিমানে (সাধারণত দীর্ঘ দূরত্বের ফ্লাইটে) শিশুর জন্য ব্যাসিনেট উপলব্ধ করে থাকে, তবে সেই সুযোগ থাকে সীমিত।
এক্ষেত্রে শিশুটি বেশিরভাগ সময়ই বিনামূল্যে অর্থাৎ বিনা টিকিটে ভ্রমণ করে থাকে। অথবা শিশুটিকে প্রাপ্তবয়স্কদের ভাড়ার মাত্র ১০% প্রদান করে ভ্রমণ করার নিয়ম। কিছু এয়ারলাইন্স তাদের বিমানে (সাধারণত দীর্ঘ দূরত্বের ফ্লাইটে) শিশুর জন্য ব্যাসিনেট উপলব্ধ করে থাকে, তবে সেই সুযোগ থাকে সীমিত।
এক্ষেত্রে নিয়ম হল যাত্রার সময় যদি আপনার শিশুর বয়স ১ বছর হয় কিন্তু ফিরতি যাত্রার সময় বয়স ২ বছর হয়ে যায়, তাহলে কিন্তু আপনাকে তার জন্য ফ্লাইট টিকিট বুক করতে হবে, কারণ সেক্ষেত্রে তাকে আর শিশু বা ইনফ্যান্ট হিসেবে দেখা হবে না।
এক্ষেত্রে নিয়ম হল যাত্রার সময় যদি আপনার শিশুর বয়স ১ বছর হয় কিন্তু ফিরতি যাত্রার সময় বয়স ২ বছর হয়ে যায়, তাহলে কিন্তু আপনাকে তার জন্য ফ্লাইট টিকিট বুক করতে হবে, কারণ সেক্ষেত্রে তাকে আর শিশু বা ইনফ্যান্ট হিসেবে দেখা হবে না।
২ থেকে ১২ বছর বয়সের বাচ্চাদের চাইল্ড বা বাচ্চা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় এবং ১২ বছরের বেশি বয়সি যে কোনও ভ্রমণকারীকে একজন প্রাপ্তবয়স্ক হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।
২ থেকে ১২ বছর বয়সের বাচ্চাদের চাইল্ড বা বাচ্চা হিসেবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয় এবং ১২ বছরের বেশি বয়সি যে কোনও ভ্রমণকারীকে একজন প্রাপ্তবয়স্ক হিসাবে শ্রেণীবদ্ধ করা হয়।
যাত্রার সময় যদি আপনার সন্তানের বয়স ১১ বছর হয় কিন্তু ফিরতি যাত্রার আগেই তার বয়স ১২ বছর হয়ে যায়, তবে কিন্তু আপনাকে তার জন্য প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবেই ভাড়ার অর্থ দিতে হতে পারে।
যাত্রার সময় যদি আপনার সন্তানের বয়স ১১ বছর হয় কিন্তু ফিরতি যাত্রার আগেই তার বয়স ১২ বছর হয়ে যায়, তবে কিন্তু আপনাকে তার জন্য প্রাপ্তবয়স্ক হিসেবেই ভাড়ার অর্থ দিতে হতে পারে।
যদিও এই নিয়ম বিমান পরিষেবাদায়ী সংস্থাগুলির মধ্যে ভিন্ন হতে পারে। অর্থাৎ একটি এয়ারলাইনস বিশেষে এক্ষেত্রে নিয়ম পরিবর্তিত হতে পারে। তাই এই বিষয়ে চূড়ান্ত স্পষ্টীকরণের জন্য যাত্রার আগে অবশ্যই সরাসরি বিমান সংস্থাটির সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে জেনে নেওয়াই কাম্য।
যদিও এই নিয়ম বিমান পরিষেবাদায়ী সংস্থাগুলির মধ্যে ভিন্ন হতে পারে। অর্থাৎ একটি এয়ারলাইনস বিশেষে এক্ষেত্রে নিয়ম পরিবর্তিত হতে পারে। তাই এই বিষয়ে চূড়ান্ত স্পষ্টীকরণের জন্য যাত্রার আগে অবশ্যই সরাসরি বিমান সংস্থাটির সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করে জেনে নেওয়াই কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।
ডিসক্লেইমার: এই খবরের সঙ্গে সম্পর্কিত তথ্য নিউজ 18 বাংলা নিশ্চিত করে না। বিশেষত আপনার সাধারণ জ্ঞান বৃদ্ধি করাই আমাদের এই প্রতিবেদনের মূল উদ্দেশ্য। আমরা বিভিন্ন নির্ভরযোগ্য ওয়েবসাইট থেকে আপনার জন্য এই ধরনের তথ্য সংগ্রহ করার চেষ্টা করেছি। এই সংক্রান্ত চূড়ান্ত জ্ঞানের জন্য অবশ্যই বিশেষজ্ঞের মত নেওয়া কাম্য।

Best Age Gap Between Two Kids: ১, ২, ৪ বছর না ১৬ মাস…? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের মধ্যে বয়সের ‘ফারাক’ কত হওয়া উচিত? অনেকেই জানেন না সঠিক উত্তর, চমকে যাবেন শুনলে!

সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই জীবন ও কেরিয়ারে সাফল্যের শিখর ছুঁয়ে চলেছেন আজ। এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা তাই খুবই স্বাভাবিক বিষয়।
সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবার পরিকল্পনার ধারণাও বদলে যাচ্ছে। মেয়েরা প্রতিটি ক্ষেত্রেই জীবন ও কেরিয়ারে সাফল্যের শিখর ছুঁয়ে চলেছেন আজ। এখন স্বামী-স্ত্রী দুজনেরই চাকরি করা তাই খুবই স্বাভাবিক বিষয়।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে ঘরে ঘরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরে ঘরে ঘরে এমন পরিস্থিতি বেশি দেখা যায়। যদি স্বামী-স্ত্রী উভয়েই চাকরি করেন, পরিবার পরিকল্পনা এবং পেশাগত জীবনের মধ্যে ভারসাম্য বজায় রাখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের বদলের কারণেই সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত চিরাচরিত ধ্যান ধারণাও ক্রমশ বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
স্বামী-স্ত্রীর ব্যস্ত পেশাগত জীবনের বদলের কারণেই সমাজের অনেক প্রতিষ্ঠিত চিরাচরিত ধ্যান ধারণাও ক্রমশ বদলে যাচ্ছে। এই পরিবর্তনগুলি ইতিবাচক এবং নেতিবাচক উভয়ই হতে পারে।
আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমনই একটি ছোট প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব যা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এই নিয়ে সঠিক ধারণা অনেকের মধ্যেই নেই।
আজ এই প্রতিবেদনে আমরা আপনাদের সঙ্গে এমনই একটি ছোট প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করব যা সমাজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। কিন্তু এই নিয়ে সঠিক ধারণা অনেকের মধ্যেই নেই।
প্রশ্ন হল, আমরা যদি পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ব্যবধান ঠিক কত হওয়া উচিত? ভাই-বোন বা দুই ভাই বা দুই বোনের মধ্যে বয়সের আদর্শ পার্থক্য ঠিক কত হলে তা পারফেক্ট? চলুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর।
প্রশ্ন হল, আমরা যদি পরিবার পরিকল্পনা বা ফ্যামিলি প্ল্যানিং করি, তাহলে দুই সন্তানের বয়সের ব্যবধান ঠিক কত হওয়া উচিত? ভাই-বোন বা দুই ভাই বা দুই বোনের মধ্যে বয়সের আদর্শ পার্থক্য ঠিক কত হলে তা পারফেক্ট? চলুন জেনে নেওয়া যাক সঠিক উত্তর।
আসলে একথা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক যে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণ-তরুণীরা বেশি বয়সে বিয়ে করে অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ৩০ প্লাস বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে।
আসলে একথা অনেক ক্ষেত্রেই ঠিক যে কেরিয়ার গড়ার তাগিদে আজকের তরুণ-তরুণীরা বেশি বয়সে বিয়ে করে অপেক্ষাকৃত বেশি বয়সে সংসার পরিকল্পনা করছেন। ৩০ প্লাস বয়সে পিতামাতা হওয়া একটি সাধারণ বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে বর্তমান যুগে।
একজন ব্যক্তিকে আজ তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান দত্তক নেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত করে রাখেন।
একজন ব্যক্তিকে আজ তাঁর কর্মজীবনে অগ্রগতির জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, জীবনে ভারসাম্য বজায় রাখতে, দম্পতিরা অনেক ক্ষেত্রেই সন্তান দত্তক নেন। সেক্ষেত্রে অনেকেই দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা স্থগিত করে রাখেন।
এরপরে তাঁরা তাদের কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের আশেপাশে এসে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান চান। আজ আমরা চলুন জেনে নিই এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কী বলছেন।
এরপরে তাঁরা তাদের কর্মজীবনে স্থায়ী হওয়ার পরে দ্বিতীয় সন্তানের পরিকল্পনা করেন, অর্থাৎ ৩৫ থেকে ৪০ বছরের আশেপাশে এসে তাঁরা তাঁদের দ্বিতীয় সন্তান চান। আজ আমরা চলুন জেনে নিই এই বিষয়ে বিশেষজ্ঞ কী বলছেন।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা ঠিক কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়ার জন্য সঠিক বয়স যাতে আপনি আপনার কেরিয়ারেও কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই আমরা কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
একটি নিখুঁত পরিবার পরিকল্পনা ঠিক কী? প্রথম ও দ্বিতীয় সন্তানের বয়সের ব্যবধান কত হওয়া উচিত? কখন আপনার অভিভাবক হওয়ার জন্য সঠিক বয়স যাতে আপনি আপনার কেরিয়ারেও কোনও সমস্যার সম্মুখীন না হন? এই সমস্ত প্রশ্ন নিয়েই আমরা কথা বলেছি সি কে বিড়লা হাসপাতালের সিনিয়র গাইনোকোলজিস্ট ডাঃ অরুণা কালরার সঙ্গে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে।
চিকিৎসা বিজ্ঞান ও সমাজে বলা হয় দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। ভারত সরকার তার অনেক পরিকল্পনায় একজন মহিলার সুস্থ মা হওয়ার জন্য দুই সন্তানের বয়সের মধ্যে অন্তত তিন বছরের ব্যবধানের কথা বলে।
তবে এটা কোনও লক্ষ্মণ রেখা নয়। সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
তবে এটা কোনও লক্ষ্মণ রেখা নয়। সময় বদলে যাচ্ছে। বদলে যাচ্ছে মানুষের চিন্তাধারা। অগ্রাধিকার পরিবর্তন হচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে, কত বছরের মধ্যে আপনার সম্পূর্ণ পরিবার পরিকল্পনা সম্পন্ন করা উচিত?
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এ বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলা না গেলেও ডাঃ অরুণা কালরা বলেন, একজন নারীকে সুস্থ মা হতে হলে দুই সন্তানের মধ্যে অন্তত দুই বছরের ব্যবধান থাকতে হবে। তবে এ বিষয়ে স্পষ্ট কোনও নিয়ম নেই। তিনি বলেন, একজন নারীকে গর্ভাবস্থায় অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। তারপর শিশুর জন্মের পর তাকে খাওয়ানো এবং যত্ন নেওয়ার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়।
এমতাবস্থায় নতুন মায়ের পোস্ট প্রেগনেন্সি জটিলতা থেকে সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখা জরুরি। শিশুকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
এমতাবস্থায় নতুন মায়ের পোস্ট প্রেগনেন্সি জটিলতা থেকে সেরে উঠতে কিছুটা সময় লাগে। দ্বিতীয়ত, নারীর শারীরিক অবস্থাও দেখা জরুরি। শিশুকে স্তনদুগ্ধ খাওয়ানোর কারণে নারীর শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে।
সেক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁকে সুষম খাবারের পাশাপাশি অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।"
সেক্ষেত্রে অনেক সময় তাঁকে সুষম খাবারের পাশাপাশি অনেক সাপ্লিমেন্ট নিতে হয়। এমন পরিস্থিতিতে, একজন ডাক্তার হিসাবে, আমরা প্রথম এবং দ্বিতীয় গর্ভাবস্থার মধ্যে কমপক্ষে দুই বছরের ব্যবধানের পরামর্শ দিই।”
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের পরিবার পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে চান। যাতে তারপরে তাঁরা তাঁদের পেশাগত জীবনের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
অন্যদিকে, বর্তমানে অনেক দম্পতি আছেন যাঁরা অল্প সময়ের মধ্যেই তাঁদের পরিবার পরিকল্পনা সম্পূর্ণ করতে চান। যাতে তারপরে তাঁরা তাঁদের পেশাগত জীবনের উন্নতিতে মনোনিবেশ করতে পারেন।
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
এঁরা অনেকসময় দ্রুত দুই সন্তান বা যমজ সন্তান নিতে চান এবং এক বছর থেকে দেড় বছরের মধ্যে তাঁদের বড় করতে চান। এই বাবা মায়েদের ধারণা, এর মাধ্যমে দুই শিশু একসঙ্গে বড় হয়ে যাবে। তাতে খরচ ও সময় দুই সাশ্রয় হবে। আবার এটাও ঠিক যে এতে দুই সন্তানের মধ্যে একটা ভাল বন্ডিং তৈরি হবে। তারা পিঠোপিঠি ভাইবোনের চেয়ে একে অপরের বন্ধু হয়ে উঠবে।
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, "এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।" তিনি আরও বলেন, "আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।"
বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের মতে, এই উভয় পরিস্থিতি তাদের নিজস্ব যুক্তিতে সঠিক। ডঃ অরুণার কথায়, “এক্ষেত্রে স্বামী স্ত্রী নিজেরা যা চান তা বেছে নিতে হবে।” তিনি আরও বলেন, “আপনি যদি সুস্থ থাকেন। আপনি যদি সুষম খাবার খান এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টি গ্রহণ করেন তবে আপনি দুই সন্তান ধারণের এই ব্যবধান কিছুটা কমাতেই পারেন।”
ডক্টর অরুণার মতে, "অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুই শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
ডক্টর অরুণার মতে, “অনেক গবেষণায় এও বলা হয়েছে যে দুই শিশুর মধ্যে ২৭ থেকে ৩২ মাসের ব্যবধান তাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ভাল। এর ফলে মা ও শিশু উভয়ের স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
এই প্রসঙ্গে ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাঁদের মধ্যে মারামারি তত বেশি হবে। তবে, এই ভাইবোনেরা পাশাপাশি অনেক সুবিধাও পান। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে মানসিক ভাবে। তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যা আগামী দিনে ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করে।
এই প্রসঙ্গে ডক্টর অরুণা আরও বলেন, দুই শিশুর বয়সের ব্যবধান যত কম হবে, তাঁদের মধ্যে মারামারি তত বেশি হবে। তবে, এই ভাইবোনেরা পাশাপাশি অনেক সুবিধাও পান। তারা একে অপরের খুব কাছাকাছি থাকে মানসিক ভাবে। তাদের মধ্যে অনেক ইতিবাচক সামাজিক দক্ষতা গড়ে ওঠে যা আগামী দিনে ভাল মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠা পেতে সাহায্য করে।

Best Age Gap For Marriage: ৩, ৫, ১০ না ১৫…! স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ফারাক ‘কত’ হলে পারফেক্ট? কী বলছে বিজ্ঞান? চমকে দেবে ‘এই’ উত্তর

আমাদের ভারতীয় সমাজে বিশ্বাস করা হয় যে স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত। কিন্তু, একই সমাজে এমন অনেক সফল দম্পতি রয়েছেন যেখানে স্ত্রী স্বামীর চেয়ে বয়সে বড়। আবার উল্টোটাও দেখা যায় এই সমাজেই যেখানে স্বামী স্ত্রী-র চেয়ে বেশ অনেকটাই বড়।
আমাদের ভারতীয় সমাজে বিশ্বাস করা হয় যে স্বামীর বয়স স্ত্রীর বয়সের চেয়ে বেশি হওয়া উচিত। কিন্তু, একই সমাজে এমন অনেক সফল দম্পতি রয়েছেন যেখানে স্ত্রী স্বামীর চেয়ে বয়সে বড়। আবার উল্টোটাও দেখা যায় এই সমাজেই যেখানে স্বামী স্ত্রী-র চেয়ে বেশ অনেকটাই বড়।
এমন পরিস্থিতিতে সবার মনেই প্রশ্ন থেকে যায় স্বামী-স্ত্রীর বয়সের আদর্শ ব্যবধান কতটা হওয়া বাঞ্ছনীয়। বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ কী বলে?
এমন পরিস্থিতিতে সবার মনেই প্রশ্ন থেকে যায় স্বামী-স্ত্রীর বয়সের আদর্শ ব্যবধান কতটা হওয়া বাঞ্ছনীয়। বিজ্ঞানের দৃষ্টিকোণ কী বলে?
ঐতিহ্যগতভাবে, ভারতীয় সমাজে বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। এই সম্পর্ককে বলা হয় সাত জন্মের বন্ধন। কিন্তু, পরিবর্তনশীল সমাজে, বিবাহ সংক্রান্ত মানুষের চিন্তাধারা এবং অনেক ঐতিহ্যেরও পরিবর্তন হয়েছে যুগে যুগে কালে কালে।
ঐতিহ্যগতভাবে, ভারতীয় সমাজে বিবাহ একটি পবিত্র বন্ধন। এই সম্পর্ককে বলা হয় সাত জন্মের বন্ধন। কিন্তু, পরিবর্তনশীল সমাজে, বিবাহ সংক্রান্ত মানুষের চিন্তাধারা এবং অনেক ঐতিহ্যেরও পরিবর্তন হয়েছে যুগে যুগে কালে কালে।
সাধারণত আমাদের সমাজে পারিবারিক ভাবে সম্বন্ধ করে বিয়ের প্রথা থাকলেও এখন তরুণ প্রজন্ম প্রেমের বিয়ের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন, যাকে এককথায় বলা হয় লাভ ম্যারেজ।
সাধারণত আমাদের সমাজে পারিবারিক ভাবে সম্বন্ধ করে বিয়ের প্রথা থাকলেও এখন তরুণ প্রজন্ম প্রেমের বিয়ের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছেন, যাকে এককথায় বলা হয় লাভ ম্যারেজ।
সব ক্ষেত্রেই কিছু ভাল মন্দ থাকে সম্পর্কের চরাই উৎরাই থাকে। ইতিমধ্যে চলছে বিয়ের মরশুমও। তাই চলুন এই প্রসঙ্গে আজ জেনে নেওয়া যাক বিয়ে সংক্রান্ত একটি বিশেষ তথ্য।
সব ক্ষেত্রেই কিছু ভাল মন্দ থাকে সম্পর্কের চরাই উৎরাই থাকে। ইতিমধ্যে চলছে বিয়ের মরশুমও। তাই চলুন এই প্রসঙ্গে আজ জেনে নেওয়া যাক বিয়ে সংক্রান্ত একটি বিশেষ তথ্য।
সাধারণত বলা হয় প্রেম অন্ধ। কোন নারী কোন পুরুষের হৃদয়ে থাকবে বা কোন পুরুষ কোন নারীর হৃদয়ে নিজের স্থান করে নেবে তা এমনকি নাকি ঈশ্বরেরও অজানা। এখানে সব বিজ্ঞান ব্যর্থ।
সাধারণত বলা হয় প্রেম অন্ধ। কোন নারী কোন পুরুষের হৃদয়ে থাকবে বা কোন পুরুষ কোন নারীর হৃদয়ে নিজের স্থান করে নেবে তা এমনকি নাকি ঈশ্বরেরও অজানা। এখানে সব বিজ্ঞান ব্যর্থ।
তাই বয়সের ফারাক দেখে বৈবাহিক সম্পর্ক কতটা মজবুত হবে তা নিশ্চিত বলা যায় না। এরকম অনেক উদাহরণই আমাদের সামনে রয়েছে। ঠিক যেমন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকরের কথা ক্ষেত্রে অনেকেই জানবেন শচীনের স্ত্রী অঞ্জলি তাঁর থেকে চার বছরের বড়। এরকম ভুঁড়ি ভুঁড়ি উদাহরণ আছে আমাদের আশেপাশে।
তাই বয়সের ফারাক দেখে বৈবাহিক সম্পর্ক কতটা মজবুত হবে তা নিশ্চিত বলা যায় না। এরকম অনেক উদাহরণই আমাদের সামনে রয়েছে। ঠিক যেমন অভিজ্ঞ ক্রিকেটার শচীন তেন্ডুলকরের কথা ক্ষেত্রে অনেকেই জানবেন শচীনের স্ত্রী অঞ্জলি তাঁর থেকে চার বছরের বড়। এরকম ভুঁড়ি ভুঁড়ি উদাহরণ আছে আমাদের আশেপাশে।
তবে আজ আমরা এই প্রতিবেদনে আমরা জেনে নেব, বিজ্ঞান অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান কত হওয়া কাম্য। এই প্রসঙ্গে আসার আগে, আমরা আপনাকে স্পষ্ট করে বলতে চাই যে বিজ্ঞানে বিবাহের কোনও ধারণাই নেই। বরং এই আলোচনাকে এই ভাবে বলা যেতে পারে যে একজন পুরুষ ও একজন নারীর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ন্যূনতম বয়স কত হওয়া উচিত।
তবে আজ আমরা এই প্রতিবেদনে আমরা জেনে নেব, বিজ্ঞান অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর বয়সের ব্যবধান কত হওয়া কাম্য। এই প্রসঙ্গে আসার আগে, আমরা আপনাকে স্পষ্ট করে বলতে চাই যে বিজ্ঞানে বিবাহের কোনও ধারণাই নেই। বরং এই আলোচনাকে এই ভাবে বলা যেতে পারে যে একজন পুরুষ ও একজন নারীর শারীরিক সম্পর্ক স্থাপনের ন্যূনতম বয়স কত হওয়া উচিত।
বিজ্ঞানে এর জন্য ইংরেজি শব্দ copulation (শারীরিক সম্পর্ক) ব্যবহৃত হয়েছে। এর মতে, নারী-পুরুষের শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটলেই তাঁরা শারীরিক সম্পর্কে সক্ষম হন।
বিজ্ঞানে এর জন্য ইংরেজি শব্দ copulation (শারীরিক সম্পর্ক) ব্যবহৃত হয়েছে। এর মতে, নারী-পুরুষের শরীরে হরমোনের পরিবর্তন ঘটলেই তাঁরা শারীরিক সম্পর্কে সক্ষম হন।
এই পরিবর্তন ৭ থেকে ১৩ বছর বয়সি মহিলাদের মধ্যে ঘটতে শুরু করে। যেখানে পুরুষদের মধ্যে এই পরিবর্তন ঘটে ৯ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে। তার মানে এই হরমোনের পরিবর্তন পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে তাড়াতাড়ি ঘটে। এ কারণে তারা পুরুষদের তুলনায় তাড়াতাড়ি শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম হন।
এই পরিবর্তন ৭ থেকে ১৩ বছর বয়সি মহিলাদের মধ্যে ঘটতে শুরু করে। যেখানে পুরুষদের মধ্যে এই পরিবর্তন ঘটে ৯ থেকে ১৫ বছরের মধ্যে। তার মানে এই হরমোনের পরিবর্তন পুরুষদের তুলনায় মহিলাদের মধ্যে তাড়াতাড়ি ঘটে। এ কারণে তারা পুরুষদের তুলনায় তাড়াতাড়ি শারীরিক সম্পর্ক করতে সক্ষম হন।
তবে এই হরমোন পরিবর্তনের মানে এই নয় যে মেয়ে বা ছেলেটিকে তার পরেই বিয়ে করতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশেই যৌন মিলনের ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে। এই বয়স ১৬ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। আমাদের দেশে শারীরিক সম্পর্কের সর্বনিম্ন বয়সও ১৮ বছর।
তবে এই হরমোন পরিবর্তনের মানে এই নয় যে মেয়ে বা ছেলেটিকে তার পরেই বিয়ে করতে হবে। বিশ্বের অনেক দেশেই যৌন মিলনের ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করা হয়েছে। এই বয়স ১৬ থেকে ১৮ বছরের মধ্যে। আমাদের দেশে শারীরিক সম্পর্কের সর্বনিম্ন বয়সও ১৮ বছর।
এর পাশাপাশি আমাদের দেশে আইনগতভাবে বিয়ের ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করা আছে। মেয়েদের বয়স ১৮ বছর এবং ছেলেদের বয়স ২১ বছর রাখা হয়েছে। সেই আইন অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর বয়সের মধ্যে তিন বছরের ব্যবধান এই দেশে আইনত গ্রহণযোগ্য।
এর পাশাপাশি আমাদের দেশে আইনগতভাবে বিয়ের ন্যূনতম বয়স নির্ধারণ করা আছে। মেয়েদের বয়স ১৮ বছর এবং ছেলেদের বয়স ২১ বছর রাখা হয়েছে। সেই আইন অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর বয়সের মধ্যে তিন বছরের ব্যবধান এই দেশে আইনত গ্রহণযোগ্য।
তবে সম্প্রতি মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ২১ বছর করা নিয়ে বিতর্ক চলছে। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশনও দায়ের করা হয়। যদিও সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দিয়েছে।
তবে সম্প্রতি মেয়েদের বিয়ের ন্যূনতম বয়স ২১ বছর করা নিয়ে বিতর্ক চলছে। এ নিয়ে সুপ্রিম কোর্টে একটি পিটিশনও দায়ের করা হয়। যদিও সুপ্রিম কোর্ট তা খারিজ করে দিয়েছে।
সামগ্রিকভাবে, ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় সমাজে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের মধ্যে তিন থেকে পাঁচ বছরের ব্যবধান গ্রহণযোগ্য হিসেবে ধরা হয়। একইসঙ্গে সমাজ আরও বলে যে একটি মেয়ের বয়স একটি ছেলের চেয়ে কম হওয়া উচিত।
সামগ্রিকভাবে, ঐতিহ্যগতভাবে ভারতীয় সমাজে স্বামী-স্ত্রীর বয়সের মধ্যে তিন থেকে পাঁচ বছরের ব্যবধান গ্রহণযোগ্য হিসেবে ধরা হয়। একইসঙ্গে সমাজ আরও বলে যে একটি মেয়ের বয়স একটি ছেলের চেয়ে কম হওয়া উচিত।
তবে, কখনও কখনও এই ব্যবধান ১০ থেকে ১৫ বছরেরও হয়। বিখ্যাত অভিনেতা শাহিদ কাপুর এবং তার স্ত্রী মীরা কাপুরের মধ্যে প্রায় ১৫ বছরের ব্যবধান রয়েছে। তথাপি তারকা দম্পতি কিন্তু সুখেই কাটিয়ে দিচ্ছেন বিবাহিত জীবন।
তবে, কখনও কখনও এই ব্যবধান ১০ থেকে ১৫ বছরেরও হয়। বিখ্যাত অভিনেতা শাহিদ কাপুর এবং তার স্ত্রী মীরা কাপুরের মধ্যে প্রায় ১৫ বছরের ব্যবধান রয়েছে। তথাপি তারকা দম্পতি কিন্তু সুখেই কাটিয়ে দিচ্ছেন বিবাহিত জীবন।