এয়ার কন্ডিশনার। প্রতীকী ছবি।

Air Conditioner: বাড়িতে এসি থাকলে জেনে নিন এই ‘সিক্রেট’! ঠান্ডা হাওয়া বইবে বহুদিন, কমবে বিদ্যুতের খরচ

*তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে হু হু করে। তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে এয়ার কন্ডিশনের নিচে ঢুকছেন মানুষজন। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী দিনে সূর্যের তেজ গায়ে জ্বালা ধরাবে। প্রতিবেদনঃ নয়ন ঘোষ। সংগৃহীত ছবি। 
*তাপমাত্রার পারদ বেড়েছে হু হু করে। তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে এয়ার কন্ডিশনের নিচে ঢুকছেন মানুষজন। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, আগামী দিনে সূর্যের তেজ গায়ে জ্বালা ধরাবে। প্রতিবেদনঃ নয়ন ঘোষ। সংগৃহীত ছবি।
*এমন অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই এয়ার কন্ডিশনার, রেফ্রিজারেটর সার্ভিসিং করানোর দিকে ছুটছেন সকলে। তুমুল ব্যস্ততা বেড়েছে মেকানিকদের মধ্যে। গ্রাহকদের চাহিদা সামাল দিতে শিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। সংগৃহীত ছবি। 
*এমন অবস্থায় স্বাভাবিকভাবেই এয়ার কন্ডিশনার, রেফ্রিজারেটর সার্ভিসিং করানোর দিকে ছুটছেন সকলে। তুমুল ব্যস্ততা বেড়েছে মেকানিকদের মধ্যে। গ্রাহকদের চাহিদা সামাল দিতে শিমশিম খেতে হচ্ছে তাদের। সংগৃহীত ছবি।
*মেকানিকরা বলছেন, এই সময় প্রত্যেক দিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ টি করে তারা সার্ভিসিং কল পাচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গ্রাহকদের বাড়িতে গিয়ে সার্ভিসিং করতে হচ্ছে। অনেকেই আসছেন ওয়ার্কশপে। সবমিলিয়ে তুমুল চাপ নিয়ে করতে হচ্ছে কাজ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করেও গ্রাহকদের চাহিদা সামাল দিতে গিয়ে হিমসিম খেতে হচ্ছে সমস্ত মেকানিকদের। সংগৃহীত ছবি। 
*মেকানিকরা বলছেন, এই সময় প্রত্যেক দিন গড়ে ৩০ থেকে ৪০ টি করে তারা সার্ভিসিং কল পাচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গ্রাহকদের বাড়িতে গিয়ে সার্ভিসিং করতে হচ্ছে। অনেকেই আসছেন ওয়ার্কশপে। সবমিলিয়ে তুমুল চাপ নিয়ে করতে হচ্ছে কাজ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করেও গ্রাহকদের চাহিদা সামাল দিতে গিয়ে হিমসিম খেতে হচ্ছে সমস্ত মেকানিকদের। সংগৃহীত ছবি।
*দীর্ঘ ২৪ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এয়ার কন্ডিশনার মেকানিক সঞ্জয় মজুমদার বলছেন, এখন পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে ঘুম থেকে উঠে থেকেই কাজ শুরু করতে হচ্ছে। রাত এগারোটা, বারোটা পর্যন্ত চলছে কাজ। অনেক সময় গ্রাহকদের চাহিদা মত সময়ে পৌঁছনো যাচ্ছে না। সহযোগী কর্মচারীদের ছুটি দিতে গিয়ে সমস্যা হচ্ছে। সংগৃহীত ছবি। 
*দীর্ঘ ২৪ বছরের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন এয়ার কন্ডিশনার মেকানিক সঞ্জয় মজুমদার বলছেন, এখন পরিস্থিতি এমন হয়েছে যে ঘুম থেকে উঠে থেকেই কাজ শুরু করতে হচ্ছে। রাত এগারোটা, বারোটা পর্যন্ত চলছে কাজ। অনেক সময় গ্রাহকদের চাহিদা মত সময়ে পৌঁছনো যাচ্ছে না। সহযোগী কর্মচারীদের ছুটি দিতে গিয়ে সমস্যা হচ্ছে। সংগৃহীত ছবি।
*তবে এই চাপ মূলত মার্চ মাস থেকে জুন-জুলাই মাস পর্যন্ত থাকে বলেই তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলছেন তারপর ধীরে ধীরে চাপ কমে যায়। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে এই চাপ মূলত মার্চ মাস থেকে জুন-জুলাই মাস পর্যন্ত থাকে বলেই তিনি জানিয়েছেন। তিনি বলছেন তারপর ধীরে ধীরে চাপ কমে যায়। সংগৃহীত ছবি।
*একই সঙ্গে তিনি কিছু টিপস দিয়েছেন, যেগুলি মেনে চললে এই গরমের সময় এসি সার্ভিসিং করানো নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। এমনকি এয়ার কন্ডিশনার বেশিদিন পরিষেবা দিতে পারবে। সংগৃহীত ছবি। 
*একই সঙ্গে তিনি কিছু টিপস দিয়েছেন, যেগুলি মেনে চললে এই গরমের সময় এসি সার্ভিসিং করানো নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। এমনকি এয়ার কন্ডিশনার বেশিদিন পরিষেবা দিতে পারবে। সংগৃহীত ছবি।
*তিনি বলছেন, এসি চালানোর মরশুম শুরু হওয়ার আগে এবং এসি চালানোর মরশুম শেষ হওয়ার পর মেকানিক ডেকে একবার সার্ভিসিং করানো উচিত। মাঝেমধ্যে উচিত ফিল্টার পরিষ্কার করানো। তাহলে গরমের সময় এসি ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। বাড়ি এয়ার কন্ডিশনারের স্বাস্থ্যও বেশিদিন ভাল থাকবে। সংগৃহীত ছবি।
*তিনি বলছেন, এসি চালানোর মরশুম শুরু হওয়ার আগে এবং এসি চালানোর মরশুম শেষ হওয়ার পর মেকানিক ডেকে একবার সার্ভিসিং করানো উচিত। মাঝেমধ্যে উচিত ফিল্টার পরিষ্কার করানো। তাহলে গরমের সময় এসি ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। বাড়ি এয়ার কন্ডিশনারের স্বাস্থ্যও বেশিদিন ভাল থাকবে। সংগৃহীত ছবি।