Category Archives: পশ্চিম বর্ধমান

Weather-Astrology: জ্বলছে চারদিক, কেন হচ্ছে না বৃষ্টি? আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা নাকি গ্রহ-নক্ষত্রের খেলা? জ‍্যোতিষবিদ জানালেন ভয়ঙ্কর কারণ

একদিকে নিজের তেজ দেখাচ্ছেন সূর্যদেব। অন্যদিকে বরুণ দেবের দেখা নেই। মাঝে পড়ে নাজেহাল অবস্থা মানুষের। দিনরাত কখনও স্বস্তির দেখা নেই। কিন্তু কেন এত গরম?
একদিকে নিজের তেজ দেখাচ্ছেন সূর্যদেব। অন্যদিকে বরুণ দেবের দেখা নেই। মাঝে পড়ে নাজেহাল অবস্থা মানুষের। দিনরাত কখনও স্বস্তির দেখা নেই। কিন্তু কেন এত গরম?
তীব্র এই গরমের জন্য কি শুধুমাত্র আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা দায়ী? নাকি দায়ী মানুষের অতি আধুনিক হয়ে যাওয়া? যথেষ্ট পরিমাণে বৃক্ষনিধন কি মানুষকে বড় বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে? না এই গরমের পিছনে রয়েছে গ্রহ-নক্ষত্রের সংযোগও?
তীব্র এই গরমের জন্য কি শুধুমাত্র আবহাওয়ার খামখেয়ালিপনা দায়ী? নাকি দায়ী মানুষের অতি আধুনিক হয়ে যাওয়া? যথেষ্ট পরিমাণে বৃক্ষনিধন কি মানুষকে বড় বিপদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে? না এই গরমের পিছনে রয়েছে গ্রহ-নক্ষত্রের সংযোগও?
এই বিষয়ে জ্যোতিষবিদ আচার্য অরূপ বণিক বলছেন, এই অনাবৃষ্টির জন্য দায়ী গ্রহ নক্ষত্রের সংযোগও। মূলত শনি এবং মঙ্গলের যুতির কারণে এপ্রিলে এই ভয়াবহ গরমের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ জ্যোতিষ মতে এই দুটি হল শুষ্ক গ্রহ। ১৬ মার্চ থেকে কুম্ভ রাশিতে যুতি গঠন করেছিল শনি এবং মঙ্গল। অন্যদিকে কুম্ভ রাশির মাত্র ২৫ শতাংশ উপাদান জল। ফলে সেই রাশিতে দুই গ্রহের মিলন বৈশাখ মাসে ব্যাপক গরম বাড়িয়ে দিয়েছে।
এই বিষয়ে জ্যোতিষবিদ আচার্য অরূপ বণিক বলছেন, এই অনাবৃষ্টির জন্য দায়ী গ্রহ নক্ষত্রের সংযোগও। মূলত শনি এবং মঙ্গলের যুতির কারণেই এপ্রিলে এই ভয়াবহ গরমের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ জ্যোতিষ মতে এই দুটি হল শুষ্ক গ্রহ। ১৬ মার্চ থেকে কুম্ভ রাশিতে যুতি গঠন করেছিল শনি এবং মঙ্গল। অন্যদিকে কুম্ভ রাশির মাত্র ২৫ শতাংশ উপাদান জল। ফলে সেই রাশিতে দুই গ্রহের মিলন বৈশাখ মাসে ব্যাপক গরম বাড়িয়ে দিয়েছে।
আচার্য অরূপ বণিক আরও বলছেন, মে মাসে বৃহস্পতি গোচর করছে মেষ রাশিতে। এই মেষ রাশি অগ্নি চিহ্নের রাশি বলে জ্যোতিষদের কাছে পরিচিত। ফলে মেষ রাশিতে বৃহস্পতির গোচর প্রকৃতিতে আগুন উপাদান বাড়িয়ে দেবে। যার ফলে সূর্যদেবের তেজ আরও খানিকটা বাড়বে বলে সাবধান করছেন তিনি।
আচার্য অরূপ বণিক আরও জানালেন, মে মাসে বৃহস্পতি গোচর করছে মেষ রাশিতে। এই মেষ রাশি অগ্নি চিহ্নের রাশি বলেই জানালেন জ‍্যোতিষবিদ। ফলে মেষ রাশিতে বৃহস্পতির গোচর প্রকৃতিতে আগুন উপাদান বাড়িয়ে দেবে। যার ফলে সূর্যদেবের তেজ আরও খানিকটা বাড়বে বলে সাবধান করছেন তিনি।
তাহলে জ্যোতিষ মতে বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে? অরূপ বাবু জানিয়েছেন, মঙ্গল ২৪ এপ্রিল মীন রাশিতে গোচর করেছে। এই মীন রাশি জল উপাদানের রাশি। আবার আগামী ১৪ মে বৃষ রাশিতে গোচর করবে সূর্য। তখন এই দুই এর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
তাহলে জ্যোতিষ মতে বৃষ্টির সম্ভাবনা কবে? অরূপ বাবু জানিয়েছেন, মঙ্গল ২৪ এপ্রিল মীন রাশিতে গোচর করেছে। এই মীন রাশি জল উপাদানের রাশি। আবার আগামী ১৪ মে বৃষ রাশিতে গোচর করবে সূর্য। তখন এই দুই এর প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি জানিয়েছেন।(দাবিত্যাগ: রাশিচক্র, ধর্ম ও শাস্ত্রের ভিত্তিতে জ্যোতিষী ও আচার্যদের সঙ্গে কথা বলে এই সংবাদে দেওয়া তথ্য লেখা হয়েছে। কোনও ঘটনা, দুর্ঘটনা বা লাভ-ক্ষতি নিছকই কাকতালীয়। জ্যোতিষীদের কাছ থেকে তথ্য নিয়ে সবার স্বার্থে লেখা হয়েছে। নিউজ-18 এই সমস্ত তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করে না।)

Heat Wave: তাপপ্রবাহের রক্তচক্ষুর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ভারী হচ্ছে অফিসের ব্যাগ

পশ্চিম বর্ধমান: দক্ষিণবঙ্গের মানুষ চাতক পাখির মত তাকিয়ে আছেন বৃষ্টির দিকে। যদিও আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, এই সপ্তাতেও বৃষ্টির দেখা পাওয়া যাবে না। বরং তাপপ্রবাহ আর‌ও বাড়তে পারে। এমন অবস্থায় দক্ষিণবঙ্গের মানুষ কার্যত নাকাল হয়ে পড়েছে। টানা গরম সহ্য না করতে পেরে অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। সবচেয়ে খারাপ অবস্থা রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলির। সেখানে অতি প্রবল তাপপ্রবাহ চলছে গত কয়েক সপ্তাহ ধরে। এই পরিস্থিতিতে এখানকার জেলাগুলিতে সকাল গড়ালেই যেন অঘোষিত বনধ শুরু হয়ে যাচ্ছে। ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট।

চিকিৎসকরা বারবার বলছেন, প্রয়োজন ছাড়া এই সময় বাইরে না বেরোনোই ভাল। তবে কাজের জন্য বহু মানুষ রাস্তায় বের হচ্ছেন। অফিস ব্যাগ ভারী হয়ে যাচ্ছে জলের ভারে। একের বদলে একাধিক জলের বোতল রাখছেন অনেকেই। ফলে সানগ্লাস, স্কার্ফ ইত্যাদির বিক্রি বেড়েছে ব্যাপকভাবে। চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী, সাধারণ মানুষ সমস্তরকম সর্তকতা অবলম্বন করে বাইরে যাচ্ছেন। তবে তীব্র গরমে কিছুতেই যেন স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে না। অনেকে আবার এই গরম সহ্য করতে না পেরে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কেউ তীব্র গরমে রাস্তায় মাথা ঘুরে পড়ে যাচ্ছেন, তো কেউ আবার গরম সহ্য করতে না পেরে গলদঘর্ম হয়ে নাজেহাল হয়ে যাচ্ছেন। কেউ শরীরে জল শূন্যতার শিকার হচ্ছেন।

আর‌ও পড়ুন: রোদ যত চড়া হয় ততই রোজগারের সুযোগ বাড়ে! অসহায় মানুষগুলো শেষে পেল স্বস্তি

এমন অবস্থায় সাধারণ মানুষকে চিকিৎসকরা বারবার সাবধান থাকতে বলছেন। রাস্তায় সকাল ১১ টা থেকে বিকেল ৪ টে পর্যন্ত বাইরে বের হতে নিষেধ করছেন। তবে কাজের দরকারে বা অন্যান্য জরুরি প্রয়োজনে একান্তই বাইরে বের হতে হলে অবশ্যই ছাতা, রোদ চশমা ইত্যাদি ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়েছেন। একইসঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ জল রাখার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা। এছাড়াও প্রয়োজনে আখের রস, লস্যি ইত্যাদি খাওয়ার পরামর্শ‌ও দিচ্ছেন।

যদিও এই সমস্ত কিছু করেও তাপমাত্রা জনিত অসুস্থতা আটকে রাখা যাচ্ছে না। যে কারণে আসানসোল জেলা হাসপাতাল প্রস্তুত রয়েছে। হাসপাতালে প্রচুর পরিমাণে স্যালাইন, ওআরএস ইত্যাদি মজুদ রাখা হয়েছে। চিকিৎসকরা বাড়িতে ওআরএস মজুত রাখার পরামর্শ দিয়েছেন। অবস্থা বেগতিক বুঝলে দ্রুত চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে বলছেন তাঁরা। অন্যদিকে গরম মোকাবিলা করতে সবরকম প্রস্তুতি রেখেছে আসানসোল জেলা হাসপাতাল।

নয়ন ঘোষ

Business Idea for Earning Profit: গ্রামীণ এলাকায় শুরু করে দিন এই ব্যবসা, সারা বছর হবে মোটা টাকার লাভ 

আপনি যদি কর্মসংস্থানের খোঁজে হন্যে হয়ে রয়েছেন, তাহলে শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা শুরু করা যাবে লাভ আছে ভালই। চাহিদাও বাড়ছে আবার। আর ব্যবসা চালানোর জন্য মূল উপাদান আপনাকে বিনামূল্যে দেবে আমাদের প্রকৃতি।
আপনি যদি কর্মসংস্থানের খোঁজে হন্যে হয়ে রয়েছেন, তাহলে শুরু করতে পারেন এই ব্যবসা। অল্প পুঁজিতে এই ব্যবসা শুরু করা যাবে লাভ আছে ভালই। চাহিদাও বাড়ছে আবার। আর ব্যবসা চালানোর জন্য মূল উপাদান আপনাকে বিনামূল্যে দেবে আমাদের প্রকৃতি।
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ স্বাস্থ্যের দিকে সচেতন হয়েছেন। সচেতন হয়েছেন পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রেও। সেক্ষেত্রে চাহিদা বাড়ছে ইকোফ্রেন্ডলি জিনিস ব্যবহারের। তেমনি পরিবেশ বান্ধব শালপাতার থালা, বাটি।
বর্তমানে বেশিরভাগ মানুষ স্বাস্থ্যের দিকে সচেতন হয়েছেন। সচেতন হয়েছেন পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রেও। সেক্ষেত্রে চাহিদা বাড়ছে ইকোফ্রেন্ডলি জিনিস ব্যবহারের। তেমনি পরিবেশ বান্ধব শালপাতার থালা, বাটি।
থালা বাটি তৈরীর ব্যবসায়ী খোকন দে বলছেন, থার্মোকলের থালা , বাটি ছেড়ে অনেকেই আবার শালপাতার থালা, বাটি ইত্যাদি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছেন। এটি ইকো ফ্রেন্ডলি, আবার স্বাস্থ্যকর। গ্রামাঞ্চলে আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে মূলত এই শালপাতার থালা, বাটি তৈরি হয়। তবে আপনি গ্রামে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন খুব সহজে।
থালা বাটি তৈরীর ব্যবসায়ী খোকন দে বলছেন, থার্মোকলের থালা , বাটি ছেড়ে অনেকেই আবার শালপাতার থালা, বাটি ইত্যাদি ব্যবহারের দিকে ঝুঁকছেন। এটি ইকো ফ্রেন্ডলি, আবার স্বাস্থ্যকর। গ্রামাঞ্চলে আদিবাসী অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে মূলত এই শালপাতার থালা, বাটি তৈরি হয়। তবে আপনি গ্রামে এই ব্যবসা শুরু করতে পারেন খুব সহজে।
আপনি বড় আকারে এই ব্যবসা শুরু করতে চাইলে আপনাকে শালপাতার থালা, বাটি তৈরি একটি মেশিন কিনতে হবে। যা বিভিন্ন বড় বাজার এবং ই-কমার্স ওয়েবসাইটে পাবেন। দাম পড়বে এক লক্ষ টাকার মত। আর শা থালা, বাটি তৈরির অন্যতম মূল উপাদান শাল পাতা খুব সহজেই আপনি জঙ্গল এলাকা থেকে পেয়ে যাবেন।
আপনি বড় আকারে এই ব্যবসা শুরু করতে চাইলে আপনাকে শালপাতার থালা, বাটি তৈরি একটি মেশিন কিনতে হবে। যা বিভিন্ন বড় বাজার এবং ই-কমার্স ওয়েবসাইটে পাবেন। দাম পড়বে এক লক্ষ টাকার মত। আর শা থালা, বাটি তৈরির অন্যতম মূল উপাদান শাল পাতা খুব সহজেই আপনি জঙ্গল এলাকা থেকে পেয়ে যাবেন।
যেহেতু শালপাতার থালা, বাটির চাহিদা আবার বাড়ছে, ফলে বাজার নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়িসহ নানা জায়গা থেকে আসবে বরাত। ফলে ব্যবসা চলতে থাকবে সারা বছর। আবার এই ব্যবসা চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মেশিন কেনার পর থেকে সেই অর্থে আর খুব বেশি খরচ হবে না ফলে মাসের শেষে মোটা টাকা লাভ করতে পারবেন আপনি।
যেহেতু শালপাতার থালা, বাটির চাহিদা আবার বাড়ছে, ফলে বাজার নিয়ে চিন্তা করতে হবে না। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাড়িসহ নানা জায়গা থেকে আসবে বরাত। ফলে ব্যবসা চলতে থাকবে সারা বছর। আবার এই ব্যবসা চালিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য মেশিন কেনার পর থেকে সেই অর্থে আর খুব বেশি খরচ হবে না ফলে মাসের শেষে মোটা টাকা লাভ করতে পারবেন আপনি।

Loksabha Election 2024 : রবিবারে জমজমাট প্রচার জেলায়, বিজেপি প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে রোড-শো মিঠুনের

আসানসোল, পশ্চিম বর্ধমান : রবিবার জেলায় জমজমাট ভোট প্রচার । একদিকে ঊর্ধ্বমুখী তাপমাত্রার পারদ, তারসঙ্গে ভোটের গরম। সব মিলিয়ে রবিবার জেলার ছবি ‘গরমাগরম’… বিজেপি প্রার্থীর সমর্থনে মেগা রোড-শো করলেন তারকা মিঠুন চক্রবর্তী। আসানসোলের বিজেপি প্রার্থী এস.এস আলুওয়ালিয়ার সমর্থনে রোড শো করেন মিঠুন।

প্রসঙ্গত, গত শনিবারেই তৃণমূল প্রার্থীর সমর্থনে আসানসোলে জোড়া সভা করেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার পরদিনেই আবার মেগা প্রচার জেলায়। বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচার সারলেন মিঠুন চক্রবর্তী। হুডখোলা গাড়িতে চেপে বিজেপি প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে প্রচারে অংশগ্রহণ করেছিলেন এই তারকা অভিনেতা। মিঠুন চক্রবর্তীকে সামনে থেকে দেখতে মানুষের ঢল নেমেছিল রাস্তায়।

প্রসঙ্গত, আসানসোলের বিজেপি প্রার্থী করা হয়েছে বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের বিদায়ী সাংসদ এস.এস আলুওয়ালিয়াকে। তাঁর নাম বেশ কিছুটা দেরিতেই প্রার্থী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। তবে নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকে লোকসভা কেন্দ্রের বিভিন্ন জায়গায় ছুটছেন প্রার্থী। বিভিন্নভাবে প্রচার সারছেন। মন্দিরে গিয়ে পুজো দিচ্ছেন। কিন্তু এসবের মধ্যেই তৃণমূল প্রার্থীকে প্রচারে টেক্কা দিতে বিজেপি প্রার্থীর হয়ে প্রচারের ময়দানে নামলেন মিঠুন চক্রবর্তী।

রবিবার মিঠুন চক্রবর্তী হেলিকপ্টারে করে আসানসোল পৌঁছান। হেলিকপ্টার নামে বুধা ময়দানে। সেখানে দেখা যায় বহু মানুষের ভিড়। এরপর হুডখোলা গাড়িতে চেপে বিজেপি প্রার্থীকে সঙ্গে নিয়ে রোড-শো শুরু করেন মিঠুন। এসবি গড়াই রোড হয়ে যায় শোভাযাত্রা। মহিষিলা কলোনি পেরিয়ে হাট তলায় এসে মিঠুনের রোড-শো শেষ হয়।

নয়ন ঘোষ

Severe Heatwave Alert: আসছে ভয়ঙ্কর দিন…! ভাঙল ৫০ বছরের রেকর্ড, তাপপ্রবাহের চোখরাঙানিতে দক্ষিণে জারি রেড অ্যালার্ট…! আবহাওয়ার বিরাট পূর্বাভাস

তীব্র গরম। নাজেহাল অবস্থা সাধারণ মানুষের। বৈশাখের অর্ধেক সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও বৃষ্টির কোনও আশা দেখছে না দক্ষিণবঙ্গ গরমের চোটে কাটাতে হচ্ছে নিদ্রাহীন রাত। দিনভর থাকতে হচ্ছে ঘরবন্দী। মেঘমুক্ত আকাশে দেখে আসছে বিরক্তি।
তীব্র গরম। নাজেহাল অবস্থা সাধারণ মানুষের। বৈশাখের অর্ধেক সময় পেরিয়ে গেলেও এখনও বৃষ্টির কোনও আশা দেখছে না দক্ষিণবঙ্গ গরমের চোটে কাটাতে হচ্ছে নিদ্রাহীন রাত। দিনভর থাকতে হচ্ছে ঘরবন্দী। মেঘমুক্ত আকাশে দেখে আসছে বিরক্তি।
পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, গরমের চোটে মানুষের অবস্থা খারাপ। তার ওপর আবার লাগাতার তাপপ্রবাহ চলছে। অন্যদিকে বৈশাখ মাসে বিগত দু'দিনে ফিরেছে পুরনো সেই চেনা ছবি। বাতাসে বেড়েছে আদ্রতার পরিমাণ। ফলে তীব্র গরমের পাশাপাশি গলদঘর্ম অবস্থার শিকার হতে হচ্ছে সবাইকে।
পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, গরমের চোটে মানুষের অবস্থা খারাপ। তার ওপর আবার লাগাতার তাপপ্রবাহ চলছে। অন্যদিকে বৈশাখ মাসে বিগত দু’দিনে ফিরেছে পুরনো সেই চেনা ছবি। বাতাসে বেড়েছে আদ্রতার পরিমাণ। ফলে তীব্র গরমের পাশাপাশি গলদঘর্ম অবস্থার শিকার হতে হচ্ছে সবাইকে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। অন্যদিকে বাতাসে অতিরিক্ত পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢুকছে। ফলে আদ্রতা জনিত অস্বস্তি আরও বাড়বে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে গরম তাপপ্রবাহ এবং আদ্রতা নাকাল করে ছাড়বে মানুষকে।
আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তাপপ্রবাহের লাল সতর্কতা জারি করা হয়েছে। অন্যদিকে বাতাসে অতিরিক্ত পরিমাণে জলীয় বাষ্প ঢুকছে। ফলে আদ্রতা জনিত অস্বস্তি আরও বাড়বে। পশ্চিমের জেলাগুলিতে গরম তাপপ্রবাহ এবং আদ্রতা নাকাল করে ছাড়বে মানুষকে।
আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যদেবের এই কড়া চোখরাঙানি আগামী কয়েকদিন এখনও সহ্য করতে হবে। এপ্রিল মাসে গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা নেই। উল্টে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে পরিস্থিতি বেশি গুরুতর হবে। বৃষ্টি না হওয়ার ফলে গরম আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
আবহ বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যদেবের এই কড়া চোখরাঙানি আগামী কয়েকদিন এখনও সহ্য করতে হবে। এপ্রিল মাসে গরম থেকে মুক্তি পাওয়ার আশা নেই। উল্টে মে মাসের প্রথম সপ্তাহে পরিস্থিতি বেশি গুরুতর হবে। বৃষ্টি না হওয়ার ফলে গরম আরও ভয়ঙ্কর হয়ে উঠছে বলে মনে করছেন কেউ কেউ।
আগামী কয়েকদিন কেমন কাটবে? হাওয়া অফিস সূত্রের খবর, এবছর পশ্চিম বর্ধমান সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সব রেকর্ড ভেঙে ফেলতে পারে। এছাড়াও কলকাতা-সহ বেশ কয়েকটি জেলা গরমে রেকর্ড তৈরি করবে। আগামী এক সপ্তাহে দক্ষিণবঙ্গের কোথাও সেই অর্থে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই খবর।
আগামী কয়েকদিন কেমন কাটবে? হাওয়া অফিস সূত্রের খবর, এবছর পশ্চিম বর্ধমান সর্বোচ্চ তাপমাত্রা সব রেকর্ড ভেঙে ফেলতে পারে। এছাড়াও কলকাতা-সহ বেশ কয়েকটি জেলা গরমে রেকর্ড তৈরি করবে। আগামী এক সপ্তাহে দক্ষিণবঙ্গের কোথাও সেই অর্থে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই বলেই খবর।

 

West Bardhaman News : ‘এইভাবে কি বেঁচে থাকা যায় বলুন? নির্বাচনের আগে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে কাতর আর্জি ওঁদের

দুর্গাপুর, পশ্চিম বর্ধমান : বাড়ির ছোট সদস্য থেকে শুরু করে বয়স্ক, সকলেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। কারোর দেখা দিচ্ছে শ্বাসকষ্ট, কারোর আবার ত্বকের সমস্যা। এক বছর আগেও পরিস্থিতি এতটা জটিল ছিল না। তখনই ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি তোলা হয়েছিল। কিন্তু কে শোনে কার কথা। আর এক বছর পরে সেই পরিস্থিতি আরও ভয়ংকর। নির্বাচন পর্বের আগে তাদের আবেদন, দ্রুত ব্যবস্থা নিক প্রশাসন।

দুর্গাপুর ফরিদপুরের লাউদোহা ব্লকের ঝাঁঝরা গ্রাম। সেখানেই বর্তমানে দূষণের জেরে পরিস্থিতি ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, ঘরে – বাইরে সব জায়গায় কালির পুরু আস্তরণ। খাবার, জল ইত্যাদি কিছুক্ষণের জন্য আঢাকা অবস্থায় রাখলেই, সেখানে কালির আস্তরণ পড়ে যাচ্ছে। স্থানীয় জলাশয়গুলির জল কার্যত কাল হয়ে গিয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই শ্বাসকষ্টের সমস্যা হচ্ছে। আবার জল সংকট দেখা দিয়েছে এলাকায়। তীব্র এই দূষণকে সঙ্গী করে বেঁচে থাকা রীতিমত কষ্টসাধ্য হয়ে উঠেছে গ্রামবাসীদের কাছে।

আরও পড়ুন : তীব্র গরমে এ কী কাণ্ড যুবকের! পিচের রাস্তায় ডিম ঢেলে অমলেট, শেষমেশ তৈরি হল কি

স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, একবছর আগেই এই দূষণ নিয়ে প্রতিবাদ তারা জানিয়েছিলেন। সে সময় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদের কর্তারা এসেছিলেন বলে দাবি। তখন দ্রুত বিদেশ থেকে দূষণ নিয়ন্ত্রণের মেশিন আনার জন্য আশ্বাস দিয়েছিল কারখানা কর্তৃপক্ষ। কিন্তু তার বাস্তবায়ন আর হয়নি। পরিবর্তে এক বছরে ব্যাপকভাবে বেড়ে গিয়েছে দূষণ। কারখানা থেকে দূষণের ফলে এলাকার বাসিন্দারা ব্যাপক সমস্যায় পড়ছেন।

আরও পড়ুন : কোটি টাকার ‘মালিক’ দিলীপ ঘোষ! হলফনামা জমা দিতেই চমকে ওঠা তথ্য প্রকাশ্যে

গ্রামবাসীরা বলছেন, তারা কখনও কারখানা বন্ধ করার পক্ষে নন। কারণ এই কারখানা অনেকের কর্মসংস্থান জুগিয়েছে। অনেকে কাজকর্ম করে খেতে পারছেন। কিন্তু কারখানা চলতে গিয়ে যদি গোটা গ্রামের মানুষজন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন, তাহলে তারা কোথায় যাবেন? তারা কিভাবে বেঁচে থাকবেন?

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

তাই নির্বাচনের আগে তারা প্রতিশ্রুতি চান, যাতে অতিদ্রুত এই দূষণ নিয়ন্ত্রণের জন্য পদক্ষেপ করা হয়। কারণ তীব্র এই দূষণ সঙ্গী করে তাদের জীবনযাত্রা আরও কষ্টকর হয়ে উঠছে।

নয়ন ঘোষ

Lassi Benefits: তাপপ্রবাহ, হিটস্ট্রোক থেকে তো বাঁচাবেই! রোজ এক গ্লাস খেলেই বাড়বে এনার্জি, উধাও হবে ক্লান্তি!

গরমে রাস্তায় বেরিয়ে ঠান্ডা কিছু খেতে মন চায়। অনেকেই গরমে লস্যি খেতে বেশ পছন্দ করেন। কিন্তু জানেন কি লস্যি খেলে আপনি অজান্তে কত উপকার পান?
গরমে রাস্তায় বেরিয়ে ঠান্ডা কিছু খেতে মন চায়। অনেকেই গরমে লস্যি খেতে বেশ পছন্দ করেন। কিন্তু জানেন কি লস্যি খেলে আপনি অজান্তে কত উপকার পান?
এই গরমে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় রয়েছে তাপপ্রবাহের সর্তকতা। পুষ্টিবিদ প্রীতি মজুমদার বলছেন, যেখানে লু বয়, সেই সব জায়গার মানুষ লস্যি খেলে বেশি উপকার পাবেন। কারণ লস্যিতে থাকা উপাদান শরীরকে এর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা দেয়।
এই গরমে দক্ষিণবঙ্গের সব জেলায় রয়েছে তাপপ্রবাহের সর্তকতা। পুষ্টিবিদ প্রীতি মজুমদার বলছেন, যেখানে লু বয়, সেই সব জায়গার মানুষ লস্যি খেলে বেশি উপকার পাবেন। কারণ লস্যিতে থাকা উপাদান শরীরকে এর সঙ্গে লড়াই করার ক্ষমতা দেয়।
তিনি জানিয়েছেন, তীব্র এই গরমে শরীরে জলশূন্যতার সমস্যা হতে পারে। যা মারাত্বক বিপদজনক। তাই শরীরে জল শূন্যতার লক্ষণ দেখা দিলে, বিশেষ করে শরীর খুব দূর্বল মনে হলে লস্যি খান। তাহলে তা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এছাড়াও, শরীরে শীতলতাও আসে।
তিনি জানিয়েছেন, তীব্র এই গরমে শরীরে জলশূন্যতার সমস্যা হতে পারে। যা মারাত্বক বিপদজনক। তাই শরীরে জল শূন্যতার লক্ষণ দেখা দিলে, বিশেষ করে শরীর খুব দূর্বল মনে হলে লস্যি খান। তাহলে তা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। এছাড়াও, শরীরে শীতলতাও আসে।
গ্রীষ্মে হিটস্ট্রোকের ব্যাপক সম্ভবনা থাকে। হিটস্ট্রোকের কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। গরমে হিটস্ট্রোকের কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন। গরমে রাস্তায় বেরিয়ে এমন কঠিন সমস্যার মুখে পড়তে না চাইলে, অনায়াসে তাদের লস্যি খেতে পারেন। উপকার মিলবে। কারণ লস্যি খাওয়া হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
গ্রীষ্মে হিটস্ট্রোকের ব্যাপক সম্ভবনা থাকে। হিটস্ট্রোকের কারণে মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। গরমে হিটস্ট্রোকের কারণে মানুষ অসুস্থ হয়ে পড়েন। গরমে রাস্তায় বেরিয়ে এমন কঠিন সমস্যার মুখে পড়তে না চাইলে, অনায়াসে তাদের লস্যি খেতে পারেন। উপকার মিলবে। কারণ লস্যি খাওয়া হিট স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।
গরমে বাইরে বেরোলে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ জল বেরিয়ে যায় শরীরের প্রচুর শক্তি ক্ষয় হয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই শরীর দুর্বল অনুভূত হয় কাজ করতে একেবারেই ইচ্ছা করে না এমন সময় খেতে পারেন এক গ্লাস লস্যি। কারণ, এই পানীয়ে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালশিয়াম। এই সকল উপাদান কিন্তু শরীরকে দ্রুত এনার্জি প্রদান করে।
গরমে বাইরে বেরোলে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ জল বেরিয়ে যায় শরীরের প্রচুর শক্তি ক্ষয় হয়, খুব স্বাভাবিকভাবেই শরীর দুর্বল অনুভূত হয় কাজ করতে একেবারেই ইচ্ছা করে না এমন সময় খেতে পারেন এক গ্লাস লস্যি। কারণ, এই পানীয়ে রয়েছে ভিটামিন, খনিজ, প্রোটিন, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম ও ক্যালশিয়াম। এই সকল উপাদান কিন্তু শরীরকে দ্রুত এনার্জি প্রদান করে।

Paschim Bardhaman News: তীব্র গরমে এ কী কাণ্ড যুবকের! পিচের রাস্তায় ডিম ঢেলে অমলেট, শেষমেশ তৈরি হল কি

দুর্গাপুর: তীব্র গরমে কাহিল হয়ে পড়েছেন সাধারণ মানুষ। দক্ষিণবঙ্গের সব জেলাতেই একই ছবি। তবে রাজ্যের পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলির অবস্থা যেন আরও করুণ। এমন অবস্থায় দুর্গাপুরের এক যুবক ঘটিয়ে বসলেন অবাক কাণ্ড। কতটা গরম শহরের মানুষকে সহ্য করতে হচ্ছে, কতটা তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে জেলায়, তা বোঝাতে অবাক পরীক্ষা-নিরীক্ষা চালালেন তিনি।

দুর্গাপুরের ওই যুবক এমন কাণ্ডকারখানা ঘটিয়েছেন, যা দেখে অবাক হয়ে গিয়েছেন সাধারণ মানুষ। শহরে হইচই শুরু হয়েছে এই কাণ্ড দেখে। কারণ এই গরমে শহরের কালো পিচের ঝাঁ চকচকে রাস্তায় অমলেট তৈরির চেষ্টা চালিয়েছেন। তিনি আর যা ফল পেয়েছেন, তা চমকে দেওয়ার মতো। নিছকই মজার ছলে এই পরীক্ষানিরীক্ষা তিনি চালিয়েছিলেন। কিন্তু তার মধ্য দিয়ে তিনি বুঝিয়ে দিয়েছেন, সূর্যের কতটা চোখ রাঙানি সহ্য করতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে।

দুর্গাপুরের বাসিন্দা বিবেকানন্দ মাকুর। তিনি বিবেক নামেই বেশি পরিচিত। সেই যুবকই নিজের বন্ধুকে নিয়ে চালিয়েছেন এমন মজার পরীক্ষা। তীব্র গরম সহ্য করতে করতে এমন সিদ্ধান্ত তিনি নিয়েছিলেন। যদিও গরম রাস্তায় অমলেট তৈরি হয়নি। কারণ অমলেট তৈরির জন্য প্রয়োজন আরও বেশি তাপমাত্রা। তবে তিনি মজার ছলে যে কাজ করেছেন, তা একেবারে ফেলে দেওয়ারও নয়।

আরও পড়ুন: দিলীপ ঘোষকে ‘গো ব্যাক’ স্লোগান! প্রচার শুরু করতেই বড় গোলমাল.. নেতা বললেন, ‘যব হাতি চলে বাজার..’

আরও পড়ুন: শিক্ষক ভাই দাদার সঙ্গে এমন কাজ করলেন! লুকিয়ে পালাতে গিয়ে পড়ল ধরা

প্রসঙ্গত, বিবেক বাবু যেমন মজার ছলে এই পরীক্ষা চালিয়েছেন, তেমনই দাঁড়িয়েছেন সাধারণ মানুষের পাশে। তীব্র এই গরম উপেক্ষা করেও বহু মানুষকে পেটের তাগিদে রাস্তায় বেরতে হয়। দু’পয়সা উপার্জনের জন্য গরমে করতে হয় প্রচুর পরিশ্রম। তেমন মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছেন দুর্গাপুরের এই যুবক। গরমে রাস্তায় যাঁরা কাজ করেন, তাদের হাতে তুলে দিয়েছেন ঠান্ডা জল, ঠান্ডা পানীয়। সব মিলিয়ে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, বৃষ্টিহীন বৈশাখে জেলার মানুষের নাজেহাল অবস্থা।

নয়ন ঘোষ

Lok Sabha Election 2024: রাজার ইষ্ট দেবীকে পুজো বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটারের! পুরোটা জানলে…

পশ্চিম বর্ধমান: তীব্র গরমে নাজেহাল পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলি। কিন্তু আবহাওয়ার এই গরমের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছে ভোটের গরম। লাগাতার প্রচার চালিয়ে যাচ্ছেন সমস্ত দলের প্রার্থীরা। গ্রীষ্মের এই তপ্ত দুপুরে কাঁকসার গভীর জঙ্গলের প্রাচীন মন্দিরে পুজো দিতে সস্ত্রীক হাজির হলেন বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার তথা তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ।

পশ্চিমবঙ্গ লোকসভা নির্বাচন ২০২৪

বর্ধমান-দুর্গাপুর কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ। তিনি এদিন কাঁকসার গড় জঙ্গলে শ্যামরুপার মন্দিরে হাজির হয়েছিলেন পুজো দিতে। স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়েই গড় জঙ্গলে শ্যামরুপার মন্দিরে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে গিয়ে তিনি পুজো দেন। সেখানে আয়োজন করা হয়েছিল বিশেষ যজ্ঞের। সেই যজ্ঞে অংশগ্রহণ করেছিলেন তৃণমূল প্রার্থী। সঙ্গে ছিলেন তাঁর স্ত্রী। গ্রীষ্মের এই দুপুরে যখন মানুষ রাস্তায় বেরোতে ভয় পাচ্ছেন, তখন স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে তৃণমূল প্রার্থী পুজো দিতে চলে গেলেন গভীর জঙ্গলের এই মন্দিরে।

আর‌ও পড়ুন: হাতির দোসর বাইসন, শেষে ছুঁড়তে হল ঘুমপাড়ানি গুলি

প্রসঙ্গত, কাঁকসার গড় জঙ্গলে শ্যাম-রুপার মন্দির জেলার অন্যতম প্রাচীন এবং বিখ্যাত মন্দির। দুর্গা পুজো এবং বাসন্তী পুজোর সময় এই মন্দিরে হাজার হাজার মানুষের ভিড় দেখা যায়। কাঁকসার গড় জঙ্গলে দেবী শ্যামরুপাকে নিয়ে একাধিক গল্প প্রচলিত রয়েছে। স্থানীয় কিংবদন্তি অনুসারে, দেবী শ্যামরুপা ছিলেন রাঢ়বঙ্গের রাজা ইছাই ঘোষের ইষ্ট দেবী। স্থানীয় আশপাশের এলাকায় অনেক উন্নতি হলেও, গভীর জঙ্গলের মাঝে এই মন্দির এলাকায় এখনও রয়ে গিয়েছে সেই গা ছমছমে ব্যাপার।

এই মন্দিরে পুজো দেওয়ার পর তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ জানান, এই মন্দিরের কথা তিনি আগে অনেক শুনেছেন। তাই এখানে আসার দিন ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। এখানে তিনি বিশেষ পুজো দিয়েছেন। স্ত্রীকে সঙ্গে করে নিয়ে এসেছিলেন। তিনি দেবী কালীর ভক্ত। পাশাপাশি তিনি দেবীর কাছে জানিয়েছেন নিজের প্রার্থনা। যদিও এই ব্যাপারে কীর্তি আজাদের দাবি, মায়ের কাছে আলাদা করে কোনও প্রার্থনা জানাতে হয় না। তিনি অন্তর্যামী। তাই তিনি ভক্তদের মনস্কামনা পূর্ণ করেন। নির্বাচনের ময়দানেও তিনি মানুষের মনস্কামনা করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছেন তিনি।

নয়ন ঘোষ

Weather: তাপমাত্রা উঠতে পারে ৪৬, মে মাসের শুরুতেই আরও কঠিন দিন? গরমে পুড়বে রাজ্য, বড় খবর

সূর্যদেবের ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানিতে কার্যত ঘরবন্দি জেলার মানুষ। পানাগড়, দুর্গাপুর, আসানসোল - সর্বত্রই একই ছবি। পানাগড়ের দশা আরও করুণ। তবে সামনে আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে বলে আশঙ্কা। চলছে ইব্র তাপপ্রবাহ। কিন্তু আর কতদিন চলবে এই পরিস্থিতি?
সূর্যদেবের ভয়ঙ্কর চোখ রাঙানিতে কার্যত ঘরবন্দি জেলার মানুষ। পানাগড়, দুর্গাপুর, আসানসোল – সর্বত্রই একই ছবি। পানাগড়ের দশা আরও করুণ। তবে সামনে আরও ভয়ঙ্কর দিন আসছে বলে আশঙ্কা। চলছে ইব্র তাপপ্রবাহ। কিন্তু আর কতদিন চলবে এই পরিস্থিতি?
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এখনই স্বস্তি পাওয়ার আশা নেই। এপ্রিলে বৃষ্টির দেখা পাওয়া যাবে না বলেই মনে করছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। এমন অবস্থায় কৃষকরা ভয়ংকর সমস্যায় পড়েছেন। প্রথমত কৃষিকাজ করতে পারছেন না গরমের চোটে। দ্বিতীয়ত নেই জল। মাঠের ফসল মাঠেই শুকিয়ে যাচ্ছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এখনই স্বস্তি পাওয়ার আশা নেই। এপ্রিলে বৃষ্টির দেখা পাওয়া যাবে না বলেই মনে করছেন আবহাওয়া বিজ্ঞানীরা। এমন অবস্থায় কৃষকরা ভয়ংকর সমস্যায় পড়েছেন। প্রথমত কৃষিকাজ করতে পারছেন না গরমের চোটে। দ্বিতীয়ত নেই জল। মাঠের ফসল মাঠেই শুকিয়ে যাচ্ছে।
আগামী কয়েক দিন পানাগড়ে তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৪ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করবে বলে খবর। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় রয়েছে অতিরিক্ত তাপপ্রবাহের সতর্কতা। জারি করা হয়েছে রেড আল্যার্ট। তীব্র দহন জ্বালায় মানুষজন কার্যত অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
আগামী কয়েক দিন পানাগড়ে তাপমাত্রা ৪২ থেকে ৪৪ ডিগ্রির মধ্যে ঘোরাফেরা করবে বলে খবর। পশ্চিম বর্ধমান জেলায় রয়েছে অতিরিক্ত তাপপ্রবাহের সতর্কতা। জারি করা হয়েছে রেড আল্যার্ট। তীব্র দহন জ্বালায় মানুষজন কার্যত অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন। যতটা সম্ভব বাড়িতে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এপ্রিল মাসে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই পশ্চিম বর্ধমানে। আশপাশের জেলাগুলি অর্থাৎ বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়াতেও থাকবে একই অবস্থা। মে মাসের প্রথম দিনেই আরও ভয়ংকর অবস্থা হবে পানাগড়ে। সেদিন তাপমাত্রার পারদ ৪৬ ডিগ্রি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, এপ্রিল মাসে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই পশ্চিম বর্ধমানে। আশপাশের জেলাগুলি অর্থাৎ বাঁকুড়া, বীরভূম, পুরুলিয়াতেও থাকবে একই অবস্থা। মে মাসের প্রথম দিনেই আরও ভয়ংকর অবস্থা হবে পানাগড়ে। সেদিন তাপমাত্রার পারদ ৪৬ ডিগ্রি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এমন পরিস্থিতি দেখে জেলার বিভিন্ন জায়গায় খোলা হয়েছে জলছত্র। ঠান্ডা জলের পাশাপাশি অনেকেই মানুষজনের হাতে শসা, ভেজানো ছোলা, বাতাসের মতো জিনিস তুলে দিচ্ছেন। বেলা দশটার পর থেকে খালি হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট ব্যবসায় দেখা দিয়েছে মন্দা। খুব প্রয়োজনে যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন, তারাও অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তবে স্বস্তির এখন আশা নেই। তাই সাবধানে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।
এমন পরিস্থিতি দেখে জেলার বিভিন্ন জায়গায় খোলা হয়েছে জলছত্র। ঠান্ডা জলের পাশাপাশি অনেকেই মানুষজনের হাতে শসা, ভেজানো ছোলা, বাতাসের মতো জিনিস তুলে দিচ্ছেন। বেলা দশটার পর থেকে খালি হয়ে যাচ্ছে রাস্তাঘাট ব্যবসায় দেখা দিয়েছে মন্দা। খুব প্রয়োজনে যারা রাস্তায় বের হচ্ছেন, তারাও অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তবে স্বস্তির এখন আশা নেই। তাই সাবধানে থাকার কথা বলছেন বিশেষজ্ঞরা।