Air Cooler: এসির মতো আরাম মিলবে! এয়ার কুলার কেনার আগে এই বিষয়গুলি জানুন, জীবনে ঠকবেন না

*৪৩ ডিগ্রি ছুঁয়েছে কলকাতার পারদ। একটানা তাপপ্রবাহে কাহিল বঙ্গবাসী। এসি-র দোকানে লম্বা লাইন। ঠান্ডা বাতাসে একটু স্বস্তি। কিন্তু এসি-র দামও তো অনেক। পকেটে অত রেস্ত না থাকলে কী করা যায়? উপায় একটা আছে। সেটা হল এয়ার কুলার। সংগৃহীত ছবি।  
*৪৩ ডিগ্রি ছুঁয়েছে কলকাতার পারদ। একটানা তাপপ্রবাহে কাহিল বঙ্গবাসী। এসি-র দোকানে লম্বা লাইন। ঠান্ডা বাতাসে একটু স্বস্তি। কিন্তু এসি-র দামও তো অনেক। পকেটে অত রেস্ত না থাকলে কী করা যায়? উপায় একটা আছে। সেটা হল এয়ার কুলার। সংগৃহীত ছবি।
*ঘর ঠান্ডা করতে এয়ার কুলারের জুড়ি নেই। অনেকটা এসি-র মতোই। দামেও সস্তা। ফলে সাধ্যের মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন যে কেউ। তবে কুলার কেনার আগে কয়েকটা জিনিস দেখে নিতে হবে। তাহলেই এই গরম থেকে মিলবে স্বস্তি। সংগৃহীত ছবি।  
*ঘর ঠান্ডা করতে এয়ার কুলারের জুড়ি নেই। অনেকটা এসি-র মতোই। দামেও সস্তা। ফলে সাধ্যের মধ্যে ব্যবহার করতে পারেন যে কেউ। তবে কুলার কেনার আগে কয়েকটা জিনিস দেখে নিতে হবে। তাহলেই এই গরম থেকে মিলবে স্বস্তি। সংগৃহীত ছবি।
*কুলিং ক্যাপাসিটি: ঘরের আকার অনুযায়ী এয়ার কুলার কিনতে হয়। সাধারণত প্রতি বর্গমিটার ফ্লোর এরিয়ার জন্য কুলিং ক্যাপাসিটি লাগবে ১৬ থেকে ২৪ সিএমএইচ। অর্থাৎ ঘরের আকার যদি ৩ হাজার বর্গফুট হয়, তাহলে ৫ হাজার থেকে ৭ হাজার সিএমএইচ ক্ষমতাসম্পন্ন কুলার লাগবে। সংগৃহীত ছবি।  
*কুলিং ক্যাপাসিটি: ঘরের আকার অনুযায়ী এয়ার কুলার কিনতে হয়। সাধারণত প্রতি বর্গমিটার ফ্লোর এরিয়ার জন্য কুলিং ক্যাপাসিটি লাগবে ১৬ থেকে ২৪ সিএমএইচ। অর্থাৎ ঘরের আকার যদি ৩ হাজার বর্গফুট হয়, তাহলে ৫ হাজার থেকে ৭ হাজার সিএমএইচ ক্ষমতাসম্পন্ন কুলার লাগবে। সংগৃহীত ছবি।
*পোর্টেবিলিটি: এয়ার কুলার এক ঘর থেকে অন্য ঘরে অনায়াসে নিয়ে যাওয়া যায়। তবে ডেজার্ট কুলার আকারে বড় হওয়ায় কিছুটা অসুবিধা হতে পারে। তাই একাধিক ঘরে নিয়ে যেতে চাইলে বিল্ট ইন কাস্টার বা হ্যান্ডেল সহ মডেল বেছে নেওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।  
*পোর্টেবিলিটি: এয়ার কুলার এক ঘর থেকে অন্য ঘরে অনায়াসে নিয়ে যাওয়া যায়। তবে ডেজার্ট কুলার আকারে বড় হওয়ায় কিছুটা অসুবিধা হতে পারে। তাই একাধিক ঘরে নিয়ে যেতে চাইলে বিল্ট ইন কাস্টার বা হ্যান্ডেল সহ মডেল বেছে নেওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*ট্যাঙ্কের আকার: ডেজার্ট কুলার আকারে বড়। ট্যাঙ্কের জলধারণ ক্ষমতাও বেশি। এরকম হলে একবার জল ভরলে বেশ কয়েকদিন ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে বড় ঘরের জন্য এই ধরনের কুলার উপযুক্ত। সংগৃহীত ছবি।  
*ট্যাঙ্কের আকার: ডেজার্ট কুলার আকারে বড়। ট্যাঙ্কের জলধারণ ক্ষমতাও বেশি। এরকম হলে একবার জল ভরলে বেশ কয়েকদিন ব্যবহার করা যায়। বিশেষ করে বড় ঘরের জন্য এই ধরনের কুলার উপযুক্ত। সংগৃহীত ছবি।
*বিদ্যুৎ খরচ: এয়ার কুলার তো বিদ্যুতেই চলবে। ফলে মাসের শেষে বিদ্যুৎ বিল যে বাড়বে বলাই বাহুল্য। তাই ফ্যানের গতি এবং টাইমার ফাংশন সহ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী মডেল কেনা উচিত। এতে বিদ্যুয় বিলে অনেকটা সুবিধা হবে। সংগৃহীত ছবি।  
*বিদ্যুৎ খরচ: এয়ার কুলার তো বিদ্যুতেই চলবে। ফলে মাসের শেষে বিদ্যুৎ বিল যে বাড়বে বলাই বাহুল্য। তাই ফ্যানের গতি এবং টাইমার ফাংশন সহ বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী মডেল কেনা উচিত। এতে বিদ্যুয় বিলে অনেকটা সুবিধা হবে। সংগৃহীত ছবি।
*ইসিএম: কিছু এয়ার কুলারে ইসিএম বা ইলেকট্রনিক্যালি কমিউটেড মোটর দেওয়া থাকে। এটা উন্নত প্রযুক্তির মোটর। কুলার কেনার সময় ইলেকট্রনিক্যালি কমিউটেড মোটর দেওয়া রয়েছে কি না দেখে নেওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।  
*ইসিএম: কিছু এয়ার কুলারে ইসিএম বা ইলেকট্রনিক্যালি কমিউটেড মোটর দেওয়া থাকে। এটা উন্নত প্রযুক্তির মোটর। কুলার কেনার সময় ইলেকট্রনিক্যালি কমিউটেড মোটর দেওয়া রয়েছে কি না দেখে নেওয়া উচিত। সংগৃহীত ছবি।
*অটোমেটিক শাটঅফ: ঘর ঠান্ডা হয়ে গেলে এয়ারকুলার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায় । অনেক মডেলেই এই ফিচার রয়েছে। এর ফলেও বিদ্যুৎ খরচ কম হয়। সংগৃহীত ছবি।
*অটোমেটিক শাটঅফ: ঘর ঠান্ডা হয়ে গেলে এয়ারকুলার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায় । অনেক মডেলেই এই ফিচার রয়েছে। এর ফলেও বিদ্যুৎ খরচ কম হয়। সংগৃহীত ছবি।