একেকজনের একেকরকম পছন্দ। কেউ পছন্দ করেন রাম, কেউ বিয়ার, আবার কেউ হুইস্কি বা ওয়াইন। তবে জানেন কি, একটা সময় মানুষের কাছে বেছে নেওয়ার বিকল্প ছিল না!

Alchohol: মদ্যপানের পর শরীরে কতক্ষণ পর্যন্ত মদ থাকে? কতক্ষণের মধ্যে ‘ইউরিন’ ও’ব্রেথ টেস্ট’-এ ধরা পড়ে? পড়ুন

সেই কোন যুগ থেকে মদ্যপানের প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ! মানুষ যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে। তারপর পৌঁছায় লিভারে। সেখানেই অ্যালকোহলের মেটাবলিজম হয়।
সেই কোন যুগ থেকে মদ্যপানের প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ! মানুষ যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে। তারপর পৌঁছায় লিভারে। সেখানেই অ্যালকোহলের মেটাবলিজম হয়।
বেশ কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়। অ্যালকোহলের মেটাবলিজম-এ লিভারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
বেশ কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়। অ্যালকোহলের মেটাবলিজম-এ লিভারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
যাঁরা নিয়মিত অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
যাঁরা নিয়মিত অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
শরীর ছেড়ে অ্যালকোহলের বার হয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? মদ্যপানের সঙ্গেসঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বার হয়ে যেতে থাকে।
শরীর ছেড়ে অ্যালকোহলের বার হয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? মদ্যপানের সঙ্গেসঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বার হয়ে যেতে থাকে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, বেসাল মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, বেসাল মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে।
মদ্যাপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে। নিশ্বাস পরীক্ষায় মদ্যপানের ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে ধরা পড়ে শরীরে অ্যালকোহল আছে কী না।
মদ্যাপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে। নিশ্বাস পরীক্ষায় মদ্যপানের ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে ধরা পড়ে শরীরে অ্যালকোহল আছে কী না।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি।
মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়