Tag Archives: Alchohol

WHO: মদ্যপান করেন? কতটা পরিমাণ মদে ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ে? জানাল WHO

মদ্যপান, তা সে আপনি যে মদ-ই খান না কেন এবং যতটুকুই খান না কেন, শরীরের কিছু না কিছু ক্ষতি করবেই। অনেকেই মনে করেন, রোজ তো মদ খান না, মাঝেমধ্যে বেশি মদ খেলে কী আর ক্ষতি হয়? কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জানুন, কী বলছে  বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু
মদ্যপান, তা সে আপনি যে মদ-ই খান না কেন এবং যতটুকুই খান না কেন, শরীরের কিছু না কিছু ক্ষতি করবেই। অনেকেই মনে করেন, রোজ তো মদ খান না, মাঝেমধ্যে বেশি মদ খেলে কী আর ক্ষতি হয়? কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জানুন, কী বলছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু
International Agency for Research on Cancer-এর তথ্য অনুযায়ী, অ্যালকোহল প্রথম সারির কারসিনোজেন। যত বেশি মদ্যপান করবেন, তত বাড়বে ক্যানসারের ঝুঁকি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু-এর সতর্কবাণী, '' কতটা মদ্যপানে স্বাস্ব্যের ক্ষতি হয় না ? এরকম কোন-ও মাপ নেই। অ্যালকোহলের কোন-ও 'সেফ-লেভেল' হয় না। এক ফোঁটা মদ শরীরে যাওয়া মানেই শরীরের ক্ষতি।''
International Agency for Research on Cancer-এর তথ্য অনুযায়ী, অ্যালকোহল প্রথম সারির কারসিনোজেন। যত বেশি মদ্যপান করবেন, তত বাড়বে ক্যানসারের ঝুঁকি। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা হু-এর সতর্কবাণী, ” কতটা মদ্যপানে স্বাস্ব্যের ক্ষতি হয় না ? এরকম কোন-ও মাপ নেই। অ্যালকোহলের কোন-ও ‘সেফ-লেভেল’ হয় না। এক ফোঁটা মদ শরীরে যাওয়া মানেই শরীরের ক্ষতি।”
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মদ্যপানে মহিলাদের ঝুঁকি বেশি। পুরুষদের থেকে মহিলাদের মদ্যপানের ফলে লিভারে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মদ্যপানে মহিলাদের ঝুঁকি বেশি। পুরুষদের থেকে মহিলাদের মদ্যপানের ফলে লিভারে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
এমন বহু রোগী আছেন, যাঁরা অ্যালকোহল বহুবছর ছেড়ে দেওয়ার পর-ও ফ্যাটি লিভার-এ আক্রান্ত হয়েছেন। আবার অনেকেই এমন আছেন, যাঁরা লিভার খানিক সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর আবার মদ্যপান শুরু করেন। এতে লিভার আর-ও বেশি অকেজো হয়ে পড়ে। লিভার নিজে থেকেই নিজেকে সারিয়ে তোলে। একটা সময় পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে পারে। কিন্তু একটা সময়ের পর লিভার হাল ছেড়ে দেয়। তখন আর লিভার সেরে ওঠার কোন-ও রাস্তা থাকে না। সেই পরিস্থিতিকে বলে লিভার ফেলিওর।
এমন বহু রোগী আছেন, যাঁরা অ্যালকোহল বহুবছর ছেড়ে দেওয়ার পর-ও ফ্যাটি লিভার-এ আক্রান্ত হয়েছেন। আবার অনেকেই এমন আছেন, যাঁরা লিভার খানিক সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর আবার মদ্যপান শুরু করেন। এতে লিভার আর-ও বেশি অকেজো হয়ে পড়ে। লিভার নিজে থেকেই নিজেকে সারিয়ে তোলে। একটা সময় পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে পারে। কিন্তু একটা সময়ের পর লিভার হাল ছেড়ে দেয়। তখন আর লিভার সেরে ওঠার কোন-ও রাস্তা থাকে না। সেই পরিস্থিতিকে বলে লিভার ফেলিওর।
মদ্যপানে শুধু ক্যানসার বা লিভার ফেলিওর-এর ঝুঁকিই বাড়ে না। মদ্যপান গোটা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই নষ্ট করে দেয়। ফলে শরীরে নানা সংক্রমণ দেখা দেয়, বিশেষ করে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ। মদ্যপানের ফলে ব্লাড প্রেশার বাড়ে, কারডিওমায়োপ্যাথি এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। মদ্যপান মস্তিষ্ক ও নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করে। অত্যধিক মদ্যপানে মানুষ স্মৃতিভ্ষ্ট হতে পারেন, হতে পারে  Wernicke-Korsakoff syndrome-এর মত স্নায়ুর অসুখ।
মদ্যপানে শুধু ক্যানসার বা লিভার ফেলিওর-এর ঝুঁকিই বাড়ে না। মদ্যপান গোটা শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাই নষ্ট করে দেয়। ফলে শরীরে নানা সংক্রমণ দেখা দেয়, বিশেষ করে শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ। মদ্যপানের ফলে ব্লাড প্রেশার বাড়ে, কারডিওমায়োপ্যাথি এবং স্ট্রোকের ঝুঁকিও বহুগুণ বেড়ে যায়। মদ্যপান মস্তিষ্ক ও নার্ভাস সিস্টেমের ক্ষতি করে। অত্যধিক মদ্যপানে মানুষ স্মৃতিভ্ষ্ট হতে পারেন, হতে পারে Wernicke-Korsakoff syndrome-এর মত স্নায়ুর অসুখ।
যদি অনেকদিন ধরে আপনি লাগাতার প্রচুর পরিমাণে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে আপনার চিন্তা-ভাবনার মত ফিলিংসগুলো অকেজো হয়ে যেতে থাকে। স্মৃতিশক্তি কমে আসে। প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করলে লিভারের লাইনিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাথমিকভাবে দেখা দেয় গ্যাসট্রাইটিস, পরে হতে পারে লিভারের সিরোসিস।
যদি অনেকদিন ধরে আপনি লাগাতার প্রচুর পরিমাণে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে আপনার চিন্তা-ভাবনার মত ফিলিংসগুলো অকেজো হয়ে যেতে থাকে। স্মৃতিশক্তি কমে আসে। প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করলে লিভারের লাইনিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাথমিকভাবে দেখা দেয় গ্যাসট্রাইটিস, পরে হতে পারে লিভারের সিরোসিস।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষে যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষে যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
আপনি যদি খালিপেটে মদ খান, তাহলে মদ পলক ফেলার আগেই মস্তিষ্কে পোঁছায়, তাই নেশা তাড়াতাশি হয়। যদি ভরা পেটে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কে মদ পৌঁছতে সময় লাগে এবং সেক্ষেত্রে নেশা অনেক কম হয়।
আপনি যদি খালিপেটে মদ খান, তাহলে মদ পলক ফেলার আগেই মস্তিষ্কে পোঁছায়, তাই নেশা তাড়াতাশি হয়। যদি ভরা পেটে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কে মদ পৌঁছতে সময় লাগে এবং সেক্ষেত্রে নেশা অনেক কম হয়।

Alchohol: মদ্যপানের পর শরীরে কতক্ষণ পর্যন্ত মদ থাকে? কতক্ষণের মধ্যে ‘ইউরিন’ ও’ব্রেথ টেস্ট’-এ ধরা পড়ে? পড়ুন

সেই কোন যুগ থেকে মদ্যপানের প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ! মানুষ যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে। তারপর পৌঁছায় লিভারে। সেখানেই অ্যালকোহলের মেটাবলিজম হয়।
সেই কোন যুগ থেকে মদ্যপানের প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ! মানুষ যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে। তারপর পৌঁছায় লিভারে। সেখানেই অ্যালকোহলের মেটাবলিজম হয়।
বেশ কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়। অ্যালকোহলের মেটাবলিজম-এ লিভারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
বেশ কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়। অ্যালকোহলের মেটাবলিজম-এ লিভারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
যাঁরা নিয়মিত অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
যাঁরা নিয়মিত অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
শরীর ছেড়ে অ্যালকোহলের বার হয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? মদ্যপানের সঙ্গেসঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বার হয়ে যেতে থাকে।
শরীর ছেড়ে অ্যালকোহলের বার হয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? মদ্যপানের সঙ্গেসঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বার হয়ে যেতে থাকে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, বেসাল মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, বেসাল মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে।
মদ্যাপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে। নিশ্বাস পরীক্ষায় মদ্যপানের ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে ধরা পড়ে শরীরে অ্যালকোহল আছে কী না।
মদ্যাপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে। নিশ্বাস পরীক্ষায় মদ্যপানের ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে ধরা পড়ে শরীরে অ্যালকোহল আছে কী না।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি।
মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়

Alcohol Detector: বিরাট পদক্ষেপ! মদ্যপ ধরতে রাজ্যে এই প্রথমবার অ্যালকোহল ডিটেক্টর বসছে এই হাসপাতালে

দক্ষিণ দিনাজপুর: আরজি করের নৃশংস ঘটনার জেরে রীতিমত শোরগোল পড়ে গিয়েছে সর্বত্র। বাংলার সরকারি হাসপাতালগুলি আলোচনার শিরোনামে উঠে এসেছে। কিন্তু তা সত্ত্বেও বালুরঘাট জেলা হাসপাতালের নিরাপত্তা এখনও পর্যন্ত সুনিশ্চিত করতে পারেনি জেলা প্রশাসন। ইতিমধ্যেই বিষয়টি নিয়ে জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পাশাপাশি অন্যান্য প্রশাসনিক বিভাগগুলিও তৎপর হয়েছে।

জেলা পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকেও একাধিকবার বালুরঘাট জেলা হাসপাতাল পরিদর্শন করা হয়েছে। তার পরেও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে না পারায় বালুরঘাট শহরের বুকে জেলা হাসপাতালের চিকিৎসক, নার্স সহ স্বাস্থ্য কর্মীরা প্রতিবাদ মিছিল করেন।

আরও পড়ুনঃ বাঁকুড়ায় সরকারি দফতরে চাকরির সুযোগ! আবদন করুন আজই!

জেলা স্বাস্থ্য দফতরের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে জেলা হাসপাতালের মূল গেটে বসানো হবে অ্যালকোহল ডিটেক্টর। পাশাপাশি সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালের যে সমস্ত ঘরগুলি এখনও ফাঁকা পড়ে রয়েছে সেগুলোকে তালা বন্ধ করার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। বহিরাগত অথবা রোগীর পরিবারের কেউ যাতে মদ্যপ অবস্থায় হাসপাতালে প্রবেশের করতে না পারে সেই কারণেই হাসপাতালের প্রবেশের মূল গেটে মেশিন বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। খুব শীঘ্রই এই নির্দেশিকা কার্যকর করা হবে।

সুস্মিতা গোস্বামী

Alcohol consumption in India: ভারতের কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি মদ খাওয়া হয়? গোয়া নয় কিন্তু, উত্তরটা জানলে চোখ ছানাবড়া হবেই

দ্য ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে-৫ (২০১৯-২১)-র তথ্য বলছে, ভারতে মদ্যপানের হার শহরের থেকে বেশি গ্রামীণ অঞ্চলে, পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সি ১ শতাংশ মহিলা মদ্যপান করেন, অন্যদিকে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সি ১৯ শতাংশ পুরুষ মদ্যপান করেন।
দ্য ন্যাশনাল ফ্যামিলি হেলথ সার্ভে-৫ (২০১৯-২১)-র তথ্য বলছে, ভারতে মদ্যপানের হার শহরের থেকে বেশি গ্রামীণ অঞ্চলে, পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ক্ষেত্রেই। সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সি ১ শতাংশ মহিলা মদ্যপান করেন, অন্যদিকে ১৫ বছর বা তার বেশি বয়সি ১৯ শতাংশ পুরুষ মদ্যপান করেন।
মহিলাদের ক্ষেত্রে ১.৬ শতাংশ গ্রামীণ মহিলা মদ্যপান করেন এবং ০.৬ শতাংশ শহুরে মহিলা মদ্যপান করেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৯.৯ শতাংশ গ্রামীণ ও ১৬.৫ শতাংশ শহুরে পুরুষ মদ্যপান করেন।
মহিলাদের ক্ষেত্রে ১.৬ শতাংশ গ্রামীণ মহিলা মদ্যপান করেন এবং ০.৬ শতাংশ শহুরে মহিলা মদ্যপান করেন। পুরুষদের ক্ষেত্রে ১৯.৯ শতাংশ গ্রামীণ ও ১৬.৫ শতাংশ শহুরে পুরুষ মদ্যপান করেন।
এবার বলুন তো, ভারতের কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি মদ খাওয়া হয়? নিশ্চয়ই ভাবছেন গোয়া। কারণ, এই রাজ্যেই মদ সবথেকে সস্তা। কিন্তু উত্তরটা তা নয়! আসল উত্তর জানলে হতবাক হবেন--

এবার বলুন তো, ভারতের কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি মদ খাওয়া হয়? নিশ্চয়ই ভাবছেন গোয়া। কারণ, এই রাজ্যেই মদ সবথেকে সস্তা। কিন্তু উত্তরটা তা নয়! আসল উত্তর জানলে হতবাক হবেন–
ভারতের কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি মদ খাওয়া হয়? উত্তর হল অরুণাচল প্রদেশ। এই রাজ্যে ৫৩ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ শতাংশ মহিলা মদ্যপান করেন।
ভারতের কোন রাজ্যে সবথেকে বেশি মদ খাওয়া হয়? উত্তর হল অরুণাচল প্রদেশ। এই রাজ্যে ৫৩ শতাংশ পুরুষ ও ২৪ শতাংশ মহিলা মদ্যপান করেন।
অরুণাচল প্রদেশের পরেই কোন রাজ্যে মহিলারা সবথেকে বেশি মদ্যপান করেন? উত্তর হল সিকিম। এই রাজ্যে ১৬ শতাংশ মহিলা মদ খান।
অরুণাচল প্রদেশের পরেই কোন রাজ্যে মহিলারা সবথেকে বেশি মদ্যপান করেন? উত্তর হল সিকিম। এই রাজ্যে ১৬ শতাংশ মহিলা মদ খান।
অরুণাচল প্রদেশের পরেই কোন রাজ্যে পুরুষেরা সবথেকে বেশি মদ্যপান করেন? উত্তর হল তেলেঙ্গানা। এই রাজ্যে ৪৩ শতাংশ পুরুষ মদ খান।
অরুণাচল প্রদেশের পরেই কোন রাজ্যে পুরুষেরা সবথেকে বেশি মদ্যপান করেন? উত্তর হল তেলেঙ্গানা। এই রাজ্যে ৪৩ শতাংশ পুরুষ মদ খান।
অরুণাচল প্রদেশের পরেই কোন রাজ্যে পুরুষেরা সবথেকে বেশি মদ্যপান করেন? উত্তর হল তেলেঙ্গানা। এই রাজ্যে ৪৩ শতাংশ পুরুষ মদ খান।
অরুণাচল প্রদেশের পরেই কোন রাজ্যে পুরুষেরা সবথেকে বেশি মদ্যপান করেন? উত্তর হল তেলেঙ্গানা। এই রাজ্যে ৪৩ শতাংশ পুরুষ মদ খান।
অরুণাচল প্রদেশ ও তেলেঙ্গানার পাশাপাশি পুরুষদের মধ্যে মদ্যপানের প্রবণতা বেশি অসম, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িসার কিছু অঞ্চল, ছত্তিসগঢ়ের বস্তার অঞ্চলে।

অরুণাচল প্রদেশ ও তেলেঙ্গানার পাশাপাশি পুরুষদের মধ্যে মদ্যপানের প্রবণতা বেশি অসম, ঝাড়খণ্ড ও ওড়িসার কিছু অঞ্চল, ছত্তিসগঢ়ের বস্তার অঞ্চলে।
ছত্তিসগঢ়ের কিছু অঞ্চল, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর, মেঘালয়া, ত্রিপুরা ও ওড়িসার কিছু জেলায় ৩০-৪০ শতাংশ পুরুষ মদ্যপান করেন।
ছত্তিসগঢ়ের কিছু অঞ্চল, উত্তরাখণ্ড, মণিপুর, মেঘালয়া, ত্রিপুরা ও ওড়িসার কিছু জেলায় ৩০-৪০ শতাংশ পুরুষ মদ্যপান করেন।
ভারতের বাকি অংশে মদ্যপানের হার ৩০ শতাংশের কম। সবথেকে কম মদ্যপান হয় লাক্ষাদ্বীপে, ০.৪ শতাংশ।
ভারতের বাকি অংশে মদ্যপানের হার ৩০ শতাংশের কম। সবথেকে কম মদ্যপান হয় লাক্ষাদ্বীপে, ০.৪ শতাংশ।

Alchohol Price: MRP-র উপর ট্যাক্স ৮৩ শতাংশ, বলুন তো ভারতের কোথায় মদের দাম সবথেকে বেশি? বছরভর কিন্তু পর্যটকদের ভিড় এই রাজ্যে

গোটা ভারতে সবথেকে সস্তায় মদ পাওয়া যায় গোয়ায়। সেখানেই মদের দাম সবচেয়ে কম। যেজন্য অনেকেই মানেন, শুধু মদ্যপানের জন্য-ই গোয়া যাওয়া যায়। এই রাজ্যে পানীয়ের উপর কর সব থেকে কম। কিন্তু এবার বলুন তো, ভারতে কোথায় মদের দাম সবচেয়ে বেশি?

গোটা ভারতে সবথেকে সস্তায় মদ পাওয়া যায় গোয়ায়। সেখানেই মদের দাম সবচেয়ে কম। যেজন্য অনেকেই মানেন, শুধু মদ্যপানের জন্য-ই গোয়া যাওয়া যায়। এই রাজ্যে পানীয়ের উপর কর সব থেকে কম। কিন্তু এবার বলুন তো, ভারতে কোথায় মদের দাম সবচেয়ে বেশি?
গোয়ার প্রতিবেশী রাজ্য কর্ণাটকে মদের দাম সবচেয়ে বেশি। সে রাজ্যে মদের উপর রাজস্ব সবথেকে বেশি। গোয়ায় যে অ্যালকোহলের দাম ১০০ টাকা, কর্ণাটকে সেই মদের দাম-ই হবে ৫১৩ টাকা।
গোয়ার প্রতিবেশী রাজ্য কর্ণাটকে মদের দাম সবচেয়ে বেশি। সে রাজ্যে মদের উপর রাজস্ব সবথেকে বেশি। গোয়ায় যে অ্যালকোহলের দাম ১০০ টাকা, কর্ণাটকে সেই মদের দাম-ই হবে ৫১৩ টাকা।

 

গোয়ায় একটি মদের বোতলের এমআরপি বা ম্যাক্স রিটেল প্রাইসের ৪৯ শতাংশ ট্যাক্স হিসাবে ধরা হয়। কর্ণাটকে এক বোতল পানীয়ের উপর রাজস্বের পরিমাণ ৮৩ শতাংশ।
গোয়ায় একটি মদের বোতলের এমআরপি বা ম্যাক্স রিটেল প্রাইসের ৪৯ শতাংশ ট্যাক্স হিসাবে ধরা হয়। কর্ণাটকে এক বোতল পানীয়ের উপর রাজস্বের পরিমাণ ৮৩ শতাংশ।
কোন রাজ্যে পানীয়ের দাম কেমন, তার উপর রাজস্বই বা কত, এই নিয়ে সমীক্ষা করেছিল ভারতের আন্তর্জাতিক স্পিরিটস অ্যান্ড ওয়াইন অ্যাসোসিয়েশন।
কোন রাজ্যে পানীয়ের দাম কেমন, তার উপর রাজস্বই বা কত, এই নিয়ে সমীক্ষা করেছিল ভারতের আন্তর্জাতিক স্পিরিটস অ্যান্ড ওয়াইন অ্যাসোসিয়েশন।
তাদের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, হুইস্কি, রাম, ভোদকা বা জিনের একটি বোতলের দাম গোয়ায় যদি হয় ১০০ টাকা, তা হলে দিল্লিতে হবে ১৩৪ টাকা।
তাদের সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে, হুইস্কি, রাম, ভোদকা বা জিনের একটি বোতলের দাম গোয়ায় যদি হয় ১০০ টাকা, তা হলে দিল্লিতে হবে ১৩৪ টাকা।
গোয়ায় কোনও পানীয়ের বোতলের দাম ১০০ টাকা হলে হরিয়ানায় হবে ১৪৭ টাকা। উত্তরপ্রদেশে হবে ১৯৭ টাকা। রাজস্থানে হবে ২১৩ টাকা। মহারাষ্ট্রে হবে ২২৬ টাকা। তেলঙ্গানায় হবে ২৪৬ টাকা।
গোয়ায় কোনও পানীয়ের বোতলের দাম ১০০ টাকা হলে হরিয়ানায় হবে ১৪৭ টাকা। উত্তরপ্রদেশে হবে ১৯৭ টাকা। রাজস্থানে হবে ২১৩ টাকা। মহারাষ্ট্রে হবে ২২৬ টাকা। তেলঙ্গানায় হবে ২৪৬ টাকা।
মহারাষ্ট্রে এক বোতল পানীয়ের উপর রাজস্বের পরিমাণ ৭১ শতাংশ। তেলঙ্গানায় রাজস্বের পরিমাণ ৬৮ শতাংশ।
মহারাষ্ট্রে এক বোতল পানীয়ের উপর রাজস্বের পরিমাণ ৭১ শতাংশ। তেলঙ্গানায় রাজস্বের পরিমাণ ৬৮ শতাংশ।
রাজস্থানে এক বোতল পানীয়ের উপর রাজস্বের পরিমাণ ৬৯ শতাংশ। উত্তরপ্রদেশে ৬৬ শতাংশ, হরিয়ানায় ৪৭ শতাংশ, দিল্লিতে রাজস্বের পরিমাণ ৬২ শতাংশ।
রাজস্থানে এক বোতল পানীয়ের উপর রাজস্বের পরিমাণ ৬৯ শতাংশ। উত্তরপ্রদেশে ৬৬ শতাংশ, হরিয়ানায় ৪৭ শতাংশ, দিল্লিতে রাজস্বের পরিমাণ ৬২ শতাংশ।
১৯৬১ সাল থেকে গুজরাতে মদ নিষিদ্ধ। নীতীশ কুমার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় এসে বিহারেও মদ নিষিদ্ধ করেছেন।
১৯৬১ সাল থেকে গুজরাতে মদ নিষিদ্ধ। নীতীশ কুমার দ্বিতীয় বার ক্ষমতায় এসে বিহারেও মদ নিষিদ্ধ করেছেন।

Alchohol: মদ্যপানের পর শরীর থেকে মদ সম্পূর্ণ বার হতে কতক্ষণ লাগে? কতক্ষণের মধ্যে ধরা পড়ে ‘ইউরিন’ ও’ব্রেথ টেস্ট’-এ? পড়ুন

সেই কোন যুগ থেকে মদ্যপানের প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ! মানুষ যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে। তারপর পৌঁছায় লিভারে। সেখানেই অ্যালকোহলের মেটাবলিজম হয়।
সেই কোন যুগ থেকে মদ্যপানের প্রতি মানুষের অদম্য আকর্ষণ! মানুষ যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে। তারপর পৌঁছায় লিভারে। সেখানেই অ্যালকোহলের মেটাবলিজম হয়।
বেশ কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়। অ্যালকোহলের মেটাবলিজম-এ লিভারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
বেশ কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়। অ্যালকোহলের মেটাবলিজম-এ লিভারের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
যাঁরা নিয়মিত অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
যাঁরা নিয়মিত অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়।
শরীর ছেড়ে অ্যালকোহলের বার হয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? মদ্যপানের সঙ্গেসঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বার হয়ে যেতে থাকে।
শরীর ছেড়ে অ্যালকোহলের বার হয়ে যেতে কতক্ষণ লাগে? মদ্যপানের সঙ্গেসঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বার হয়ে যেতে থাকে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, বেসাল মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, বেসাল মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে।
মদ্যাপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে। নিশ্বাস পরীক্ষায় মদ্যপানের ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে ধরা পড়ে শরীরে অ্যালকোহল আছে কী না।
মদ্যাপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে। নিশ্বাস পরীক্ষায়
মদ্যপানের ৪-৬ ঘণ্টার মধ্যে ধরা পড়ে শরীরে অ্যালকোহল আছে কী না।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি।
মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়

Alchohol Drinking Tips: কতটা পরিমানের বেশি মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হয়? পুরুষ না মহিলা? কাদের মদ্যপানে বিপদের ঝুঁকি বেশি? গবেষণার চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ্যে

মদ্যপান, তা সে আপনি যে মদ-ই খান না কেন এবং যতটুকুই খান না কেন, লিভারের কিছু না কিছু ক্ষতি করবেই। অনেকেই মনে করেন, রোজ তো মদ খান না, মাঝেমধ্যে বেশি মদ খেলে কী আর ক্ষতি হয়? কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জেনে নিন কতটা পরিমাণের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হয়
মদ্যপান, তা সে আপনি যে মদ-ই খান না কেন এবং যতটুকুই খান না কেন, লিভারের কিছু না কিছু ক্ষতি করবেই। অনেকেই মনে করেন, রোজ তো মদ খান না, মাঝেমধ্যে বেশি মদ খেলে কী আর ক্ষতি হয়? কিন্তু এই ধারণা সম্পূর্ণ ভুল। জেনে নিন কতটা পরিমাণের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হয়
এমন বহু রোগী আছেন, যাঁরা অ্যালকোহল বহুবছর ছেড়ে দেওয়ার পর-ও ফ্যাটি লিভার-এ আক্রান্ত হয়েছেন। আবার অনেকেই এমন আছেন, যাঁরা লিভার খানিক সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর আবার মদ্যপান শুরু করেন। এতে লিভার আর-ও বেশি অকেজো হয়ে পড়ে। লিভার নিজে থেকেই নিজেকে সারিয়ে তোলে। একটা সময় পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে পারে। কিন্তু একটা সময়ের পর লিভার হাল ছেড়ে দেয়। তখন আর লিভার সেরে ওঠার কোন-ও রাস্তা থাকে না। সেই পরিস্থিতিকে বলে লিভার ফেলিওর।
এমন বহু রোগী আছেন, যাঁরা অ্যালকোহল বহুবছর ছেড়ে দেওয়ার পর-ও ফ্যাটি লিভার-এ আক্রান্ত হয়েছেন। আবার অনেকেই এমন আছেন, যাঁরা লিভার খানিক সুস্থ হয়ে যাওয়ার পর আবার মদ্যপান শুরু করেন। এতে লিভার আর-ও বেশি অকেজো হয়ে পড়ে। লিভার নিজে থেকেই নিজেকে সারিয়ে তোলে। একটা সময় পর্যন্ত এই প্রক্রিয়া চলতে পারে। কিন্তু একটা সময়ের পর লিভার হাল ছেড়ে দেয়। তখন আর লিভার সেরে ওঠার কোন-ও রাস্তা থাকে না। সেই পরিস্থিতিকে বলে লিভার ফেলিওর।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মদ্যপানে মহিলাদের ঝুঁকি বেশি। পুরুষদের থেকে মহিলাদের মদ্যপানের ফলে লিভারে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, মদ্যপানে মহিলাদের ঝুঁকি বেশি। পুরুষদের থেকে মহিলাদের মদ্যপানের ফলে লিভারে ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা বেশি।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, প্রতিদিন ৩০ গ্রাম বা ৩০ মিলিলিটারের বেশি মদ্যপান করলে লিভারের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকি থাকে অনেকটাই। রোজ ৮০ গ্রাম বা ৮০ মিলিলিটারের বেশি অ্যাবসোলিউট মদ খেলে লিভারের ক্ষতি হবেই।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষে যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষে যখন মদ খায়, তখন মদ খুব দ্রুত রক্তে মিশে যায় এবং শরীরের গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলিতে পৌঁছায়। মদ স্টোমাকে প্রবেশ করে, সেখান থেকে যায় ইনটেস্টাইনে। বেশ ভাল পরিমাণ মদ শোষিত হয় স্টোমাক ও স্মল ইনটেস্টাইনের উপরের অংশে।
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত 'মাথা ঝিমঝিম' বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
মানুষ কেন মদ্যপান করে? মূলত নেশা করার জন্য। মদ খেলে কেন নেশা হয়? কারণ, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মদ পৌঁছায় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তারপর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস। সামান্য পরিমাণ মদ খিদে বাড়াতে সক্ষম, কারণ সেটি স্টোমাক জুস-এর প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। কিন্তু বেশি মাত্রায় মদ খেলে খিদে মরে যায়
আপনি যদি খালিপেটে মদ খান, তাহলে মদ পলক ফেলার আগেই মস্তিষ্কে পোঁছায়, তাই নেশা তাড়াতাশি হয়। যদি ভরা পেটে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কে মদ পৌঁছতে সময় লাগে এবং সেক্ষেত্রে নেশা অনেক কম হয়।

আপনি যদি খালিপেটে মদ খান, তাহলে মদ পলক ফেলার আগেই মস্তিষ্কে পোঁছায়, তাই নেশা তাড়াতাশি হয়। যদি ভরা পেটে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কে মদ পৌঁছতে সময় লাগে এবং সেক্ষেত্রে নেশা অনেক কম হয়।
যদি অনেকদিন ধরে আপনি লাগাতার প্রচুর পরিমাণে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে আপনার চিন্তা-ভাবনার মত ফিলিংসগুলো অকেজো হয়ে যেতে থাকে। স্মৃতিশক্তি কমে আসে। প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করলে লিভারের লাইনিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাথমিকভাবে দেখা দেয় গ্যাসট্রাইটিস, পরে হতে পারে লিভারের সিরোসিস।
যদি অনেকদিন ধরে আপনি লাগাতার প্রচুর পরিমাণে মদ খান, তাহলে মস্তিষ্কের কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ধীরে ধীরে আপনার চিন্তা-ভাবনার মত ফিলিংসগুলো অকেজো হয়ে যেতে থাকে। স্মৃতিশক্তি কমে আসে। প্রচুর পরিমাণে মদ্যপান করলে লিভারের লাইনিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। প্রাথমিকভাবে দেখা দেয় গ্যাসট্রাইটিস, পরে হতে পারে লিভারের সিরোসিস।

IIT Kharagpur: বড় পদক্ষেপ আইআইটির! পড়ুয়ারা মদ খেলেই মোটা টাকা জরিমান, হতে পারে বহিস্কারও

পশ্চিম মেদিনীপুর: অ্যালকোহলকে ‘না’ জানাতে হবে পড়ুয়াদের। আইআইটি খড়গপুর ক্যাম্পাসে ছাত্রছাত্রীদের কার্যত হুঁশিয়ারি দিল কর্তৃপক্ষ। অ্যালকোহল থেকে পড়ুয়াদের দূরে রাখতে কড়া ‘নির্দেশিকা’ IIT খড়্গপুর কর্তৃপক্ষের। মদ্যপান করলে ৫০ হাজার টাকা অবধি জরিমানার নিদান, করা হতে পারে বহিষ্কারও। দেশের প্রযুক্তির প্রাচীন শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের এমন নির্দেশিকাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলে। ছাত্র-ছাত্রীদের শুধরাতে ‘বৈপ্লবিক প্রচেষ্টা’ বলে মত বিশিষ্ট জনদের।

আরও পড়ুনঃ বড় ঘোষণা! উচ্চ মাধ্যমিকের ক্লাস শুরু মে মাস থেকে, বিজ্ঞপ্তি জারি শিক্ষা সংসদের

ক্যাম্পাসের মধ্যে যেকোনও জায়গায় অ্যালকোহল পান (মদ্যপান) করে ধরা পড়লে গুনতে হতে পারে গাঁটের কড়ি। আইআইটি কর্তৃপক্ষের তরফে দেওয়া নির্দেশিকা জানানো হয়েছে, প্রথমবার ধরা পড়লে ৫ হাজার টাকা জরিমানা (Fine)-র সঙ্গে ‘সতর্ক’ করে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে, দ্বিতীয়বার ধরা পড়লে সেক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করার সঙ্গে কর্তৃপক্ষের তরফে অভিযুক্ত পড়ুয়ার বাবা-মা তথা অভিভাবককে জানানো হবে। শুধু এখানেই থেমে নেই আইআইটি কর্তৃপক্ষ। নির্দেশিকায় এও জানানো হয়েছে, একই অপরাধ (ক্যাম্পাসের মধ্যে মদ্যপান) করলে ওই পড়ুয়াকে আইআইটি’র ‘ডিসিপ্লিনারি কমিটি’ (DC)-র সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি অ্যাকাডেমিক পানিশমেন্ট তথা পড়াশোনার উপরও নেমে আসতে পারে শাস্তির খড়গ!

সম্প্রতি আইআইটি খড়্গপুর (IIT Kharagpur) কর্তৃপক্ষের তরফে পড়ুয়াদের কাছে এমনই একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। ক্যাম্পাসের মধ্যে পড়ুয়াদের ‘মদ্যপান’ কোনওভাবেই যে বরদাস্ত করা হবে না, তা স্পষ্ট করা হয়েছে এই নির্দেশিকায়। কিন্তু, ক্যাম্পাসের বাইরে মদ্যপান করলে? এক্ষেত্রে, এই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে- যদি কোনও পড়ুয়া বাইরে মদ্যপান করে ধরা পড়েন অথবা মদ্যপান করে বাইরে কোনও ঝামেলায় জড়ান; সেক্ষেত্রে প্রথমবার তাঁকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা (Fine) করা হবে এবং ওই পড়ুয়ার বাবা-মা (অভিভাবক)-কে ডেকে পাঠানো হবে। তাঁদের ‘মুচলেকা’ দিয়ে ঘোষণা করতে হবে, ভবিষ্যতে ওই পড়ুয়া কখনওই এই কাজ করবেন না! তবে, দ্বিতীয়বারও যদি ওই পড়ুয়া একই ঘটনা ঘটান, তাহলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার সঙ্গে DC-র যে কোনও শাস্তি মাথা নিতে হবে! প্রয়োজনে ওই পড়ুয়াকে বহিষ্কারও করা হতে পারে!

ভারতের প্রাচীনতম প্রযুক্তি বিদ্যার শ্রেষ্ঠ ঠিকানা আইআইটি খড়্গপুরে বেশ কয়েক হাজার পড়ুয়ারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। স্বাভাবিকভাবে পড়ুয়াদের সতর্ক করতে এই বিশেষ ভাবনা কর্তৃপক্ষের। কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্ত ও নির্দেশিকাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

রঞ্জন চন্দ

Health Tips: বিষ কিন্তু! মদের সঙ্গে চাট হিসাবে ‘এই’ জিনিসটা খাচ্ছেন নাকি? বিরাট বিপদ! কেঁদে কুল পাবেন না

তীব্র দাবদাহের দিন শুরু। সারাদিন ঘামে নাজেহাল অবস্থা। মাথার উপর জ্বলন্ত সূর্য। এমন সময়ে অনেকেই রাত নামলে বিয়ারে আশ্রয় নেন। ঠান্ডা বিয়ার পান করলেই তীব্র গরমে সুখ, এমন ধারণা অনেকের। কিন্তু আপনারা কি জানেন মদের সঙ্গে চাট হিসাবে
তীব্র দাবদাহের দিন শুরু। সারাদিন ঘামে নাজেহাল অবস্থা। মাথার উপর জ্বলন্ত সূর্য। এমন সময়ে অনেকেই রাত নামলে বিয়ারে আশ্রয় নেন। ঠান্ডা বিয়ার পান করলেই তীব্র গরমে সুখ, এমন ধারণা অনেকের। কিন্তু আপনারা কি জানেন মদের সঙ্গে চাট হিসাবে
সারাদিন কর্মব্যস্ততা। তার পর রাতে বাড়ি ফিরে ঠান্ডা বিয়ারে চুমুক। গরমে এটাই অনেকের রুটিন।
সারাদিন কর্মব্যস্ততা। তার পর রাতে বাড়ি ফিরে ঠান্ডা বিয়ারে চুমুক। গরমে এটাই অনেকের রুটিন।
'মদ্যপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর'। এটা জানা সত্ত্বেও মানুষ মদ খাওয়া থেকে বিরত থাকে না।
‘মদ্যপান স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর’। এটা জানা সত্ত্বেও মানুষ মদ খাওয়া থেকে বিরত থাকে না।
মদ্যপান মোটেও ভাল স্বভাব নয়। এতে স্বাস্থ্য ও অর্থহানি হয়। ফলে মদ্যপানের স্বভাব .থেকে দূরে থাকাই ভাল।
মদ্যপান মোটেও ভাল স্বভাব নয়। এতে স্বাস্থ্য ও অর্থহানি হয়। ফলে মদ্যপানের স্বভাব .থেকে দূরে থাকাই ভাল।
মদ্যপানের পরিমাপ হয় পেগের হিসেবে। এক্ষেত্রে ৬০ মিলি বা ৩০ মিলি হিসেবটা গুরুত্বপূর্ণ। কাঁচের গ্লাসে মদ ঢাললে সেই পরিমাণটা দেখা যেতে পারে। প্রতি পেগের সঙ্গে আপনি কী চাট খাচ্ছেন সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ।
মদ্যপানের পরিমাপ হয় পেগের হিসেবে। এক্ষেত্রে ৬০ মিলি বা ৩০ মিলি হিসেবটা গুরুত্বপূর্ণ। কাঁচের গ্লাসে মদ ঢাললে সেই পরিমাণটা দেখা যেতে পারে। প্রতি পেগের সঙ্গে আপনি কী চাট খাচ্ছেন সেটাও কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ।
কমবেশি মদ্যপান অনেকেই করে থাকে। কেউ সপ্তাহ শেষের ছুটিতে কেউ আবার ক্লান্তি দূর করতে প্রতিদিনই একটু গলা ভেজান অনেকেই। কাজুবাদাম খান। তবে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়ের সঙ্গে কাজু খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
কমবেশি মদ্যপান অনেকেই করে থাকে। কেউ সপ্তাহ শেষের ছুটিতে কেউ আবার ক্লান্তি দূর করতে প্রতিদিনই একটু গলা ভেজান অনেকেই। কাজুবাদাম খান। তবে অ্যালকোহলযুক্ত পানীয়ের সঙ্গে কাজু খেলে কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
খুব ঝাল, স্পাইসি খাবার-দাবার সব সময়ই পেটের পক্ষে ক্ষতিকর। তেলে ভাজা খাবার-দাবারে প্রচুর পরিমাণ নুন থাকে যা ডিহাইড্রেশনের সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। মদ্যপানের পর এই সব খাবার পেটের ওপর আরও ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে।
খুব ঝাল, স্পাইসি খাবার-দাবার সব সময়ই পেটের পক্ষে ক্ষতিকর। তেলে ভাজা খাবার-দাবারে প্রচুর পরিমাণ নুন থাকে যা ডিহাইড্রেশনের সমস্যা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। মদ্যপানের পর এই সব খাবার পেটের ওপর আরও ক্ষতিকারক প্রভাব ফেলতে পারে।
মদ্যপানের পর মিষ্টি খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এতে মদের নেশা দ্বিগুণ হয়। দই বা মিষ্টি খেলে হজমে অসুবিধা হতে পারে।
মদ্যপানের পর মিষ্টি খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এতে মদের নেশা দ্বিগুণ হয়। দই বা মিষ্টি খেলে হজমে অসুবিধা হতে পারে।
অ্যালকোহলের সাথে মধু খাওয়া একেবারে উচিত নয়। এতে অ্যাসিডিটি ও বমির সমস্যা হতে পারে।
অ্যালকোহলের সাথে মধু খাওয়া একেবারে উচিত নয়। এতে অ্যাসিডিটি ও বমির সমস্যা হতে পারে।
প্রতিবেদনটি সম্পর্কে বিশদে জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। সতর্কীকরণ- মদ্যপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।
প্রতিবেদনটি সম্পর্কে বিশদে জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। সতর্কীকরণ- মদ্যপান স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর।

Liquor: মদে খেলে জল নাকি সোডা? কোনটা খাওয়া বিজ্ঞান সম্মত? স্বাদ-স্বাস্থ্য দু’দিক বজায় থাকবে এই উপায়

অ্যালকোহল বা মদের এখন যে কোন পার্টির অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ মদ স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর জেনেও অনেকেই মাদক সেবন করেন৷ সপ্তাহন্তের পার্টি হোক বা আনন্দ-উৎসব, সবেতেই মদ থাকে অল্প বিস্তর৷
অ্যালকোহল বা মদের এখন যে কোন পার্টির অঙ্গ হয়ে দাঁড়িয়েছে৷ মদ স্বাস্থ্যের পক্ষে ক্ষতিকর জেনেও অনেকেই মাদক সেবন করেন৷ সপ্তাহন্তের পার্টি হোক বা আনন্দ-উৎসব, সবেতেই মদ থাকে অল্প বিস্তর৷
হুইস্কি, ভদকা, জিন, শ্যাম্পেন যেমন রয়েছে, ব্রিজার-বিয়ারও রয়েছে এই তালিকায়৷
হুইস্কি, ভদকা, জিন, শ্যাম্পেন যেমন রয়েছে, ব্রিজার-বিয়ারও রয়েছে এই তালিকায়৷
তবে যারা মদ খেতে পছন্দ করেন, তাঁদের তালিকায় থাকে অ্যালকোহলের মাত্রা বেশি থাকা মদ৷ বিয়ার বা ব্রিজার তাদের পছন্দের তালিকায় খুব বেশি থাকে না৷
তবে যারা মদ খেতে পছন্দ করেন, তাঁদের তালিকায় থাকে অ্যালকোহলের মাত্রা বেশি থাকা মদ৷ বিয়ার বা ব্রিজার তাদের পছন্দের তালিকায় খুব বেশি থাকে না৷
বিয়ার বা ব্রিজার যেমন সরাসরি পান করা যেতে পারে। কিন্তু হুইস্কির মতো অ্যালকোহল সরাসরি পান করা যায় না। এতে সোডা বা জল মিশাতে হয়। কতটা জল যোগ করা ভাল? জল নাকি সোডা যোগ করা ভাল? এই দুটির মধ্যে কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য মোটের উপর ভাল, জেনে নিন।
বিয়ার বা ব্রিজার যেমন সরাসরি পান করা যেতে পারে। কিন্তু হুইস্কির মতো অ্যালকোহল সরাসরি পান করা যায় না। এতে সোডা বা জল মিশাতে হয়। কতটা জল যোগ করা ভাল? জল নাকি সোডা যোগ করা ভাল? এই দুটির মধ্যে কোনটি স্বাস্থ্যের জন্য মোটের উপর ভাল, জেনে নিন।
বেশিরভাগ মানুষই মদে সোডা মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন৷ এতে মদের যে ক্ষারভাব থাকে তা কিছুটা মসৃণ হয়৷ এবং লম্বা সময় ধরে নেশা করতে সাহায্য করে৷
বেশিরভাগ মানুষই মদে সোডা মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন৷ এতে মদের যে ক্ষারভাব থাকে তা কিছুটা মসৃণ হয়৷ এবং লম্বা সময় ধরে নেশা করতে সাহায্য করে৷
অনেকে আবার মদে শুধুমাত্র জল মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন। মনে করা হয় সোডা যোগ করলে অ্যালকোহলের স্বাদ নষ্ট হয়।
অনেকে আবার মদে শুধুমাত্র জল মিশিয়ে খেতে পছন্দ করেন। মনে করা হয় সোডা যোগ করলে অ্যালকোহলের স্বাদ নষ্ট হয়।
তবে এই দুটোর মধ্যে কোনটা ভাল? বিশেষজ্ঞদের মতে,সোডার থেকে জল বেশি ভাল৷ অত্যধিক সোডা খাওয়ার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং পেটের সমস্যার দেখা যেতে পারে। তবে জলে সেই সমস্যা হয় না৷
তবে এই দুটোর মধ্যে কোনটা ভাল? বিশেষজ্ঞদের মতে,সোডার থেকে জল বেশি ভাল৷ অত্যধিক সোডা খাওয়ার ফলে গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং পেটের সমস্যার দেখা যেতে পারে। তবে জলে সেই সমস্যা হয় না৷
সোডা এবং জল যাই হোক না কেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী বেশি অ্যালকোহল পান করা উচিত নয়। প্রতিদিন মদ পান করা বিষের সমান৷ প্রতিদিন মদ পান করলে লিভারে প্রভাব পড়তে পারে৷ এছাড়ও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ ফলে মদ পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷
সোডা এবং জল যাই হোক না কেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুযায়ী বেশি অ্যালকোহল পান করা উচিত নয়। প্রতিদিন মদ পান করা বিষের সমান৷ প্রতিদিন মদ পান করলে লিভারে প্রভাব পড়তে পারে৷ এছাড়ও অন্যান্য সমস্যা দেখা দিতে পারে৷ ফলে মদ পরিমিতভাবে খাওয়া উচিত। Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷