১৬টি ভাষায় ২০০০ গান গেয়েছেন তিনি। এদেশে তাঁর নাম জানেন না এমন লোক পাওয়া মুশকিল। বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী অলকা ইয়াগনিক। কলকাতাতেই গুজরাতি পরিবারে জন্ম অলকার। মা শুভা ইয়াগনিকের কাছে প্রথম শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শেখা তাঁর। তার পর ১০ বছর বয়সে চলে যান মুম্বইতে।

Alka Yagnik Love Life: অলকা ৩৫ বছর স্বামীর থেকে আলাদা, কখনও শানু-কখনও উদিত! গায়িকার প্রেমজীবন চরম গোপনে রাখা

১৬টি ভাষায় ২০০০ গান গেয়েছেন তিনি। এদেশে তাঁর নাম জানেন না এমন লোক পাওয়া মুশকিল। বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী অলকা ইয়াগনিক। কলকাতাতেই গুজরাতি পরিবারে জন্ম অলকার। মা শুভা ইয়াগনিকের কাছে প্রথম শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শেখা তাঁর। তার পর ১০ বছর বয়সে চলে যান মুম্বইতে।
১৬টি ভাষায় ২০০০ গান গেয়েছেন তিনি। এদেশে তাঁর নাম জানেন না এমন লোক পাওয়া মুশকিল। বলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী অলকা ইয়াগনিক। কলকাতাতেই গুজরাতি পরিবারে জন্ম অলকার। মা শুভা ইয়াগনিকের কাছে প্রথম শাস্ত্রীয় সঙ্গীত শেখা তাঁর। তার পর ১০ বছর বয়সে চলে যান মুম্বইতে।
অলকার প্রেমকাহিনী অসাধারণ। শিলংয়ের ব্যবসায়ী নীরজ কাপুরকে বিয়ে করেছিলেন অলকা। অথচ ৩৫ বছর ধরে তিনি স্বামীর সঙ্গে থাকেন না। ১৯৮০ সালে প্রথম প্লেব্যাক করেন ‘পায়েল কি ঝঙ্কার’ ছবিতে। তাঁর কণ্ঠ এতটাই দর্শকেরা এতটাই পছন্দ করেন যে, এর পর আর পিছনে ফিরতে হয়নি তাঁকে।
অলকার প্রেমকাহিনী অসাধারণ। শিলংয়ের ব্যবসায়ী নীরজ কাপুরকে বিয়ে করেছিলেন অলকা। অথচ ৩৫ বছর ধরে তিনি স্বামীর সঙ্গে থাকেন না। ১৯৮০ সালে প্রথম প্লেব্যাক করেন ‘পায়েল কি ঝঙ্কার’ ছবিতে। তাঁর কণ্ঠ এতটাই দর্শকেরা এতটাই পছন্দ করেন যে, এর পর আর পিছনে ফিরতে হয়নি তাঁকে।
তিনি এতটাই হিট করেন যে, এক সময় লতা মঙ্গেশকর এবং আশা ভোঁসলের সঙ্গে টক্কর শুরু হয় তাঁর। কুমার শানু এবং উদিত নারায়ণের সঙ্গে একাধিক হিট গান রয়েছে তাঁর।
তিনি এতটাই হিট করেন যে, এক সময় লতা মঙ্গেশকর এবং আশা ভোঁসলের সঙ্গে টক্কর শুরু হয় তাঁর। কুমার শানু এবং উদিত নারায়ণের সঙ্গে একাধিক হিট গান রয়েছে তাঁর।
এমনকী কুমার শানু ও উদিত নারায়ণের সঙ্গে অলকার প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে বলে খবরও রটে। কিন্তু অলকার প্রেম শুধুই নীরজের জন্যই থেকেছে। যা নিজেই তিনি প্রমাণ করেছেন।
এমনকী কুমার শানু ও উদিত নারায়ণের সঙ্গে অলকার প্রেমের সম্পর্ক রয়েছে বলে খবরও রটে। কিন্তু অলকার প্রেম শুধুই নীরজের জন্যই থেকেছে। যা নিজেই তিনি প্রমাণ করেছেন।
কেরিয়ারের চাপের ছায়া কখনও তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে পড়তে দেননি তিনি। তাই স্বামীর থেকে অনেক দূরে থেকেও কখনও তাঁদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়নি। ১৯৮৯-এ শিলংয়ের এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন অলকা। কর্মসূত্রে বছরের বেশির ভাগ দিন অলকাকে মুম্বইয়েই থাকতে হয়। আর ব্যবসার প্রয়োজনে তাঁর স্বামী নীরজ কুমার রয়ে গিয়েছেন শিলংয়ে।
কেরিয়ারের চাপের ছায়া কখনও তাঁর ব্যক্তিগত জীবনে পড়তে দেননি তিনি। তাই স্বামীর থেকে অনেক দূরে থেকেও কখনও তাঁদের মধ্যে দূরত্ব তৈরি হয়নি। ১৯৮৯-এ শিলংয়ের এক ব্যবসায়ীকে বিয়ে করেন অলকা। কর্মসূত্রে বছরের বেশির ভাগ দিন অলকাকে মুম্বইয়েই থাকতে হয়। আর ব্যবসার প্রয়োজনে তাঁর স্বামী নীরজ কুমার রয়ে গিয়েছেন শিলংয়ে।
এ রকম পরিস্থিতিতে বেশির ভাগ সম্পর্কেই বিচ্ছেদ আসে। অলকা-নীরজের ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। তাঁদের মধ্যে বোঝাপড়া এমনই। তাঁদের পরিচয় অনেকটা ফিল্মের মতোই। মায়ের সঙ্গে অলকা দিল্লি গিয়েছিলেন এক বার। স্টেশনে তাঁদের নিতে আসেন নীরজ। তাঁরা কেউই একে অপরকে চিনতেন না। নীরজ ছিলেন অলকার মায়ের বন্ধুর আত্মীয়। প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে গিয়েছিল একে অপরকে।
এ রকম পরিস্থিতিতে বেশির ভাগ সম্পর্কেই বিচ্ছেদ আসে। অলকা-নীরজের ক্ষেত্রে কিন্তু তা হয়নি। তাঁদের মধ্যে বোঝাপড়া এমনই। তাঁদের পরিচয় অনেকটা ফিল্মের মতোই। মায়ের সঙ্গে অলকা দিল্লি গিয়েছিলেন এক বার। স্টেশনে তাঁদের নিতে আসেন নীরজ। তাঁরা কেউই একে অপরকে চিনতেন না। নীরজ ছিলেন অলকার মায়ের বন্ধুর আত্মীয়। প্রথম দেখাতেই ভাল লেগে গিয়েছিল একে অপরকে।
সেখান থেকে বন্ধুত্ব এবং প্রেম। ব্যবসার প্রয়োজনে মুম্বই এলে অলকার বাড়িতেও আসতেন নীরজ। অলকা তখন তাঁর কেরিয়ারের একবারে শীর্ষে, তাঁর পক্ষে মুম্বই ছেড়ে শিলংয়ে গিয়ে থাকা অসম্ভব ছিল।
সেখান থেকে বন্ধুত্ব এবং প্রেম। ব্যবসার প্রয়োজনে মুম্বই এলে অলকার বাড়িতেও আসতেন নীরজ। অলকা তখন তাঁর কেরিয়ারের একবারে শীর্ষে, তাঁর পক্ষে মুম্বই ছেড়ে শিলংয়ে গিয়ে থাকা অসম্ভব ছিল।
আর নীরজের পক্ষেও একই ভাবে ব্যবসা ছেড়ে আসা সম্ভব নয়। তাই বাড়িতে যখন তাঁরা বিয়ের কথা জানিয়েছিলেন, দুই বাড়িই তাতে রাজি হয়নি। এ বিয়ে টিকবে না, এমন আশঙ্কাই প্রকাশ করেছিলেন পরিবারের লোকজন। তাঁরা শোনেননি, সম্পর্কে বিশ্বাস রেখে আজও সবাইকে ভুল প্রমাণ করে চলেছেন অলকা-নীরজ জুটি।
আর নীরজের পক্ষেও একই ভাবে ব্যবসা ছেড়ে আসা সম্ভব নয়। তাই বাড়িতে যখন তাঁরা বিয়ের কথা জানিয়েছিলেন, দুই বাড়িই তাতে রাজি হয়নি। এ বিয়ে টিকবে না, এমন আশঙ্কাই প্রকাশ করেছিলেন পরিবারের লোকজন। তাঁরা শোনেননি, সম্পর্কে বিশ্বাস রেখে আজও সবাইকে ভুল প্রমাণ করে চলেছেন অলকা-নীরজ জুটি।
এক সাক্ষাৎকারে অলকা বলেন, "আমি অন্য কোনও পুরুষের প্রতি আকর্ষিত হইনি তা নয়। তবে আমার শিক্ষা এবং নীতি অন্য ধরনের। আমি স্রোতে ভেসে যাইনি। বরং বারবার ভেবেছি আমি নীরজকে ভালবাসি। এই ভালবাসা আর বিশ্বাসের জোরেই চলছে আমাদের সম্পর্ক।"
এক সাক্ষাৎকারে অলকা বলেন, “আমি অন্য কোনও পুরুষের প্রতি আকর্ষিত হইনি তা নয়। তবে আমার শিক্ষা এবং নীতি অন্য ধরনের। আমি স্রোতে ভেসে যাইনি। বরং বারবার ভেবেছি আমি নীরজকে ভালবাসি। এই ভালবাসা আর বিশ্বাসের জোরেই চলছে আমাদের সম্পর্ক।”
তাঁর সংযোজন, "তাছাড়া নীরজ মুম্বইয়ে ব্যবসা করার চেষ্টাও করেছে। তবে ও ছোট টাউনের সরল ছেলে। এখানে ব্যবসা করতে গিয়ে ঠকেছে। আমি চাইনি আমার জন্য বারবার প্রতারিত হোক। তাই ওকে শিলংয়ে থাকার পরামর্শ দিয়েছি।"
তাঁর সংযোজন, “তাছাড়া নীরজ মুম্বইয়ে ব্যবসা করার চেষ্টাও করেছে। তবে ও ছোট টাউনের সরল ছেলে। এখানে ব্যবসা করতে গিয়ে ঠকেছে। আমি চাইনি আমার জন্য বারবার প্রতারিত হোক। তাই ওকে শিলংয়ে থাকার পরামর্শ দিয়েছি।”
মাঝে অলকা এবং নীরজের জীবনেও ঝড়ঝাপটা এসেছিল। তাঁরা পাঁচ বছর সেপারেটেড ছিলেন। যদিও পরে একসঙ্গে কথা বলে সমস্যা মিটিয়ে নিয়েছিলেন তাঁরা।
মাঝে অলকা এবং নীরজের জীবনেও ঝড়ঝাপটা এসেছিল। তাঁরা পাঁচ বছর সেপারেটেড ছিলেন। যদিও পরে একসঙ্গে কথা বলে সমস্যা মিটিয়ে নিয়েছিলেন তাঁরা।
নীরজ মাঝেমধ্যে মুম্বইয়ে এসে অলকার সঙ্গে থাকেন। আর বছরে একবার বেশ কিছুদিনের জন্য অলকা শিলংয়ে যান। পারিবারিক জীবন কাটান সেখানে। ৩৫ বছর ধরে বিবাহিত হয়েও আলাদা থেকে সুখেই রয়েছেন তাঁরা।
নীরজ মাঝেমধ্যে মুম্বইয়ে এসে অলকার সঙ্গে থাকেন। আর বছরে একবার বেশ কিছুদিনের জন্য অলকা শিলংয়ে যান। পারিবারিক জীবন কাটান সেখানে। ৩৫ বছর ধরে বিবাহিত হয়েও আলাদা থেকে সুখেই রয়েছেন তাঁরা।