অনলাইনে ট্যাক্স জমা দিন এক ক্লিকে! রসিদও মিলবে ঘরে বসেই? কোথায় মিলছে এই সুবিধা? জেনে নিন

Income Tax: অনলাইনে ট্যাক্স জমা দিন এক ক্লিকে! রসিদও মিলবে ঘরে বসেই? কোথায় মিলছে এই সুবিধা? জেনে নিন

আলিগড়ের বাসিন্দাদের বাড়ির কর জমা দিতে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে যেতে হবে না। এখন এই কাজটি শুধুমাত্র একটি ক্লিকেই করা যায়। মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন হাউস ট্যাক্স সংগ্রহের একটি দুর্দান্ত উপায় আবিষ্কার করেছে।
আলিগড়ের বাসিন্দাদের বাড়ির কর জমা দিতে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনে যেতে হবে না। এখন এই কাজটি শুধুমাত্র একটি ক্লিকেই করা যাবে। মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন হাউস ট্যাক্স সংগ্রহের একটি দুর্দান্ত উপায় তৈরি করেছে।
এতে শুধু জনসাধারণের সুবিধাই হবে না, কর্মচারীদেরও মানুষের বাড়িতে যেতে হবে না। মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের গৃহীত এই ব্যবস্থার পরে, জনসাধারণ এক ক্লিক করে কয়েক মিনিটের মধ্যে ঘরে বসেই তাদের বাড়ির কর জমা দিতে পারবে।
এতে শুধু জনসাধারণের সুবিধাই হবে না, কর্মচারীদেরও মানুষের বাড়িতে যেতে হবে না। মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের গৃহীত এই ব্যবস্থার পরে, জনসাধারণ এক ক্লিক করে কয়েক মিনিটের মধ্যে ঘরে বসেই তাদের বাড়ির কর জমা দিতে পারবে।আয়ের উৎসের উপর ভিত্তি করে যথাযথ আইটিআর ফর্ম বেছে নিতে হবে। বেতনভোগী ব্যক্তি, যাঁদের আয় ৫০ লাখ টাকা পর্যন্ত, তাঁদের জন্য রয়েছে আইটিআর ১ (সহজ) ফর্ম।
বাড়ি কর বিল জমা দেওয়ার জন্য পৌর কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। এর জন্য পৌর কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে একটি লিঙ্ক তৈরি করা হয়েছে। প্রথম দিনেই সেই লিঙ্কের মাধ্যমে ৫০০ এর বেশি মানুষ বাড়ির কর জমা দিয়েছেন।
বাড়ি কর বিল জমা দেওয়ার জন্য পৌর কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে একটি বিশেষ ব্যবস্থা তৈরি করা হয়েছে। এর জন্য পৌর কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে একটি লিঙ্ক তৈরি করা হয়েছে। প্রথম দিনেই সেই লিঙ্কের মাধ্যমে ৫০০ এর বেশি মানুষ বাড়ির কর জমা দিয়েছেন।
পৌর কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা বলেছেন যে, বিশেষ পদ্ধতিটি জনস্বার্থে তৈরি করা হয়েছে। এতে বাড়িতে বসেই বাড়ির ট্যাক্স জমা দেওয়া যাবে। অনলাইন প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং এর রসিদ বাড়িতে বসেই পাওয়া যাবে।
পৌর কর্পোরেশনের কর্মকর্তারা বলেছেন যে, বিশেষ পদ্ধতিটি জনস্বার্থে তৈরি করা হয়েছে। এতে বাড়িতে বসেই বাড়ির ট্যাক্স জমা দেওয়া যাবে। অনলাইন প্রক্রিয়া খুবই সহজ এবং এর রসিদ বাড়িতে বসেই পাওয়া যাবে।
মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের ট্যাক্সের কর্মকর্তা অশোক কুমার জানিয়েছেন যে, ‘‘পৌর কর্পোরেশন এলাকায় প্রায় ১ লাখ ৮২ হাজার করদাতা উপস্থিত রয়েছেন। এর আগে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এর জন্য বিল প্রস্তুত করত। তারপর সেই বিলগুলি কর্মচারীরা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতেন।’’

মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশনের ট্যাক্সের কর্মকর্তা অশোক কুমার জানিয়েছেন যে, ‘‘পৌর কর্পোরেশন এলাকায় প্রায় ১ লাখ ৮২ হাজার করদাতা উপস্থিত রয়েছেন। এর আগে মিউনিসিপ্যাল কর্পোরেশন এর জন্য বিল প্রস্তুত করত। তারপর সেই বিলগুলি কর্মচারীরা বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দিতেন।’’
তবে এখন ১ লাখ ৮২ হাজার কাগজ আর খরচ করতে হবে না। এর কারণে অনেক গাছপালা কাটা যাবে না। গাছপালা কাটা না হলে দূষণ কমবে। এই কারণে সবাই এখন পৌর কর্পোরেশনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করছেন। এই প্রচেষ্টা সর্বত্র আলোচিত হচ্ছে।
তবে এখন ১ লাখ ৮২ হাজার কাগজ আর খরচ করতে হবে না। এর কারণে অনেক গাছপালা কাটা যাবে না। গাছপালা কাটা না হলে দূষণ কমবে। এই কারণে সবাই এখন পৌর কর্পোরেশনের প্রচেষ্টার প্রশংসা করছেন। এই প্রচেষ্টা সর্বত্র আলোচিত হচ্ছে।
ট্যাক্স মূল্যায়ন কর্মকর্তা অশোক কুমার বলেন, ‘‘প্রথমে সকল করদাতার মোবাইল নম্বর পৌর কর্পোরেশন রেজিস্টার করছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের নথিপত্রে মোবাইল নম্বর যোগ করা হচ্ছে।
ট্যাক্স মূল্যায়ন কর্মকর্তা অশোক কুমার বলেন, ‘‘প্রথমে সকল করদাতার মোবাইল নম্বর পৌর কর্পোরেশন রেজিস্টার করছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাঁদের নথিপত্রে মোবাইল নম্বর যোগ করা হচ্ছে।
এর পরে, পৌর কর্পোরেশন অফিস থেকে মোবাইল নম্বরে একটি বার্তা পাঠানো হবে। যেটিতে ক্লিক করার পর, ঘরে বসেই অনলাইনে প্রয়োজনীয় বিল জমা দেওয়া যাবে। এর জন্য তাঁদের পৌর কর্পোরেশন অফিসে আসার প্রয়োজন হবে না।
এর পরে, পৌর কর্পোরেশন অফিস থেকে মোবাইল নম্বরে একটি বার্তা পাঠানো হবে। যেটিতে ক্লিক করার পর, ঘরে বসেই অনলাইনে প্রয়োজনীয় বিল জমা দেওয়া যাবে। এর জন্য তাঁদের পৌর কর্পোরেশন অফিসে আসার প্রয়োজন হবে না।