Tag Archives: Singer

Singer: ২৫ বছর ধরে চরম দুঃখের এই গানে তুমুল নাচে সবাই! আপনিও নেচেছেন নিশ্চিত, ৯০% মানুষ অর্থ জানে না আজও! কে এই গায়ক? কোন গান বলুন তো?

*১৯৯৯ সালে মুক্তি পায় পঞ্জাবি গায়ক সুখবীর সিংয়ের গান 'ইশক তেরা তদপাভে'। গানটি ২৫ বছর ধরে চলছে অত্যন্ত জনপ্রিয়তার সঙ্গে। সুখবীর সিং এখনও এই গান থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এই অ্যালবামটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই এটি নাচের গান হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করে।
*১৯৯৯ সালে মুক্তি পায় পঞ্জাবি গায়ক সুখবীর সিংয়ের গান ‘ইশক তেরা তদপাভে’। গানটি ২৫ বছর ধরে চলছে অত্যন্ত জনপ্রিয়তার সঙ্গে। সুখবীর সিং এখনও এই গান থেকে অর্থ উপার্জন করছেন। এই অ্যালবামটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গেই এটি নাচের গান হিসেবে জনপ্রিয়তা লাভ করে।
*আজও এই গানের কথা শুনলেই মানুষের কোমর দোলে, পা মাটিতে স্থির থাকে না। বিয়ে হোক বা যে কোনও সেলিব্রেশন, এই গানের নাচ ছাড়া অসম্পূর্ণ মনে হয়। তবে এটি কিন্তু মোটেই কোনও আনন্দ বা উৎসবের গান নয়। গানের কথাগুলি বেশ করুণ। গানের কথা লেখেন সুখবীর সিং, সঙ্গে হিপ-হপ স্টাইলে মিউজিক করে বাজারে ছাড়া হয়। 
*আজও এই গানের কথা শুনলেই মানুষের কোমর দোলে, পা মাটিতে স্থির থাকে না। বিয়ে হোক বা যে কোনও সেলিব্রেশন, এই গানের নাচ ছাড়া অসম্পূর্ণ মনে হয়। তবে এটি কিন্তু মোটেই কোনও আনন্দ বা উৎসবের গান নয়। গানের কথাগুলি বেশ করুণ। গানের কথা লেখেন সুখবীর সিং, সঙ্গে হিপ-হপ স্টাইলে মিউজিক করে বাজারে ছাড়া হয়।
*গানটি প্রকাশিত হওয়ার ২৫ বছর পেরিয়ে গেলেও ৯০ শতাংশ মানুষই এই গানের আসল অর্থ জানেন না। গানের কথাগুলির অর্থ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় 'হ্যায় হ্যায় হ্যায়, তারে গিন গিন ইয়াদ চ তেরি, ম্যায় তান জাগ রতা নু,'। গানের এই আবরণে প্রেমিকার স্মৃতিতে সারারাত জেগে থাকে প্রেমিক। দুঃখে ডুবে যাওয়া প্রেমিক তাঁর প্রিয়তমার স্মৃতিতে ঘুমোতে পারছেন না। পাশেই রয়েছে গানের লাইন, 'রোক না পাভ আঁখিয়ান ভিচো, গাম দিয়া বরসা তনু, তারে গিন গিন ইয়াদ চ তেরি, ম্যায় তান জগ রতা নু'। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*গানটি প্রকাশিত হওয়ার ২৫ বছর পেরিয়ে গেলেও ৯০ শতাংশ মানুষই এই গানের আসল অর্থ জানেন না। গানের কথাগুলির অর্থ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় ‘হ্যায় হ্যায় হ্যায়, তারে গিন গিন ইয়াদ চ তেরি, ম্যায় তান জাগ রতা নু,’। গানের এই আবরণে প্রেমিকার স্মৃতিতে সারারাত জেগে থাকে প্রেমিক। দুঃখে ডুবে যাওয়া প্রেমিক তাঁর প্রিয়তমার স্মৃতিতে ঘুমোতে পারছেন না। পাশেই রয়েছে গানের লাইন, ‘রোক না পাভ আঁখিয়ান ভিচো, গাম দিয়া বরসা তনু, তারে গিন গিন ইয়াদ চ তেরি, ম্যায় তান জগ রতা নু’। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*এই লাইনে গায়ক জানাচ্ছেন, প্রেয়সীর স্মরণে রাতভর চোখের জল ঝরাচ্ছেন নায়ক। লেখক এই গানে বলছেন তিনি বান্ধবীকে মিস করছেন। এই স্মৃতিচারণের দুঃখে সারারাত ঘুমানোর বদলে কাঁদতে থাকেন তিনি। প্রেমিকার বিচ্ছেদের দুঃখ সহ্য করতে পারছেন না প্রেমিক। বিচ্ছেদের দুঃখে নাওয়া-খাওয়া ভুলেছেন নায়ক। সারাদিন প্রেমিক তার প্রেয়সীর জন্য ব্যাকুল থাকে। এটাই গানের আসল অর্থ। কিন্তু এত কিছুর পরেও এই গানের সুর বদলে দিয়েছে গানের কথার অর্থ। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*এই লাইনে গায়ক জানাচ্ছেন, প্রেয়সীর স্মরণে রাতভর চোখের জল ঝরাচ্ছেন নায়ক। লেখক এই গানে বলছেন তিনি বান্ধবীকে মিস করছেন। এই স্মৃতিচারণের দুঃখে সারারাত ঘুমানোর বদলে কাঁদতে থাকেন তিনি। প্রেমিকার বিচ্ছেদের দুঃখ সহ্য করতে পারছেন না প্রেমিক। বিচ্ছেদের দুঃখে নাওয়া-খাওয়া ভুলেছেন নায়ক। সারাদিন প্রেমিক তার প্রেয়সীর জন্য ব্যাকুল থাকে। এটাই গানের আসল অর্থ। কিন্তু এত কিছুর পরেও এই গানের সুর বদলে দিয়েছে গানের কথার অর্থ। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*২৫ বছর ধরে বিয়ে ও পার্টিতে এই গান শুনছেন মানুষ। শুধু তাই নয়, ভারতের সর্বকালের সুপারহিট গানের মধ্যেও সবচেয়ে বেশি শোনা গানের মধ্যে এই গান সম্ভবত রয়েছে। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*২৫ বছর ধরে বিয়ে ও পার্টিতে এই গান শুনছেন মানুষ। শুধু তাই নয়, ভারতের সর্বকালের সুপারহিট গানের মধ্যেও সবচেয়ে বেশি শোনা গানের মধ্যে এই গান সম্ভবত রয়েছে। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*নব্বই দশকের এই গান আজও মানুষকে নাচতে বাধ্য করে। আশ্চর্যের বিষয় হল, গানের কথা যেখানে দুঃখে ভরা, সেখানে আনন্দের গানের মতো নেচে ওঠেন সকলে। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*নব্বই দশকের এই গান আজও মানুষকে নাচতে বাধ্য করে। আশ্চর্যের বিষয় হল, গানের কথা যেখানে দুঃখে ভরা, সেখানে আনন্দের গানের মতো নেচে ওঠেন সকলে। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*এই গানের গায়ক সুখবীর সিং এখনও এই গান থেকে টাকা পাচ্ছেন। ২৫ বছর পেরিয়ে গেলেও এই গান থেকে সুখবীর অর্থ উপার্জন করেন, সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন সুখবীর নিজেই। সুখবীর তার ক্যারিয়ারে অনেক সুপারহিট গান উপহার দিয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত সুখবীরের ক্যারিয়ারের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান এটি। এই গানটিও বেশ কয়েকবার রিমেক করা হয়েছে। গানটির রিমেক করেছেন সুখবীর নিজেই। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*এই গানের গায়ক সুখবীর সিং এখনও এই গান থেকে টাকা পাচ্ছেন। ২৫ বছর পেরিয়ে গেলেও এই গান থেকে সুখবীর অর্থ উপার্জন করেন, সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানিয়েছেন সুখবীর নিজেই। সুখবীর তার ক্যারিয়ারে অনেক সুপারহিট গান উপহার দিয়েছেন। তবে এখন পর্যন্ত সুখবীরের ক্যারিয়ারের সবচেয়ে জনপ্রিয় গান এটি। এই গানটিও বেশ কয়েকবার রিমেক করা হয়েছে। গানটির রিমেক করেছেন সুখবীর নিজেই। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*গানটি নিয়ে কিছুদিন আগে সুখবীর বলেছিলেন, 'আজও আমি প্রচুর জনপ্রিয়তা পাই। গানটি সারা দেশে বাজে নানা অনুষ্ঠানে। কিছু গান আছে যার সুর গানের কথাকে ছাপিয়ে যায়। এই গানটিও সে রকমই। এই গানের সুর, গানের কথার অর্থ বদলে দিয়েছে। তবে আমি খুব খুশি যে গানটি এখনও মানুষের ভাল লাগে। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)
*গানটি নিয়ে কিছুদিন আগে সুখবীর বলেছিলেন, ‘আজও আমি প্রচুর জনপ্রিয়তা পাই। গানটি সারা দেশে বাজে নানা অনুষ্ঠানে। কিছু গান আছে যার সুর গানের কথাকে ছাপিয়ে যায়। এই গানটিও সে রকমই। এই গানের সুর, গানের কথার অর্থ বদলে দিয়েছে। তবে আমি খুব খুশি যে গানটি এখনও মানুষের ভাল লাগে। (ছবি সৌজন্যে-Instagram@sukhbir_singer)

Singer Death: মাত্র ২৮ বছরে সব শেষ! অকালে চলে গেলেন জনপ্রিয় সুরকার সঙ্গীত শিল্পী, মর্মান্তিক মৃত্যুতে শোকের ছায়া

বিনোদন জগতে ফের দুঃসংবাদ৷ একের পর এক মৃত্যুর খবরে সকলের মন ভারাক্রান্ত৷ প্রয়াত হলেন তামিল ইন্ডাস্ট্র্রির জনপ্রিয় সুরকার প্রবীন কুমার৷ মাত্র ২৮ বছরে না ফেরার দেশে চলে গেলেন প্রবীন কুমার৷

দীর্ঘদিন ধরে অসুস্থ ছিলেন সুরকার প্রবীন কুমার৷ দীর্ঘ অসুস্থতার পর বৃহস্পতিবার সকালে প্রয়াত হন তিনি৷ বুধবার ১ মে বিকালে প্রবীন কুমারকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন।

আরও পড়ুন-    শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

প্রবীনের মৃত্যুর খবরে শোকস্তব্ধ তামিল ইন্ডাস্ট্রি৷ উদীয়মান সঙ্গীত শিল্পীর অকাল প্রয়াণে সমবেদনা ও শ্রদ্ধা জানিয়েছেন৷ সন্ধ্যা ৬ টায় তাঁর বাসভবনে জানাজা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে৷ তামিল ইন্ডাস্ট্রির তারকারা শ্রদ্ধা জানাতে আজ তাঁর বাসভবনে যাবেন বলে শোনা যাচ্ছে৷ তাঁর অকালমৃত্যুতে বিরাট ক্ষতি বিনোদন জগতে৷

Singer: ইমনের সঙ্গে এক মঞ্চে রামপুরহাটের মেয়ে! প্রতিভা আর অদ‍ম‍্য লড়াই করেই রিয়‍্যালিটি শো মাতালেন দীপান্বিতা

বীরভূম: ইচ্ছা শক্তি থাকলে সব অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়। তার জলজ্যান্ত উদাহরণ বীরভূমের মেয়ে দীপান্বিতা। প্রত্যেকের জীবনে নানা ইচ্ছা থাকে। কিন্তু শুধু ইচ্ছে থাকলেই হল না, সেই সঙ্গে চাই অদম‍্য শক্তি এবং তার সঙ্গে মনোবল। অনেকের মধ্যেই সেই মনোবল হারিয়ে যায় একসময়। তবে বীরভূমের দীপান্বিতা প্রমাণ করেছে ইচ্ছা শক্তি থেকেই সবকিছু করা যেতে পারে। ১৮ বছরের মেয়েটির সাফল‍্য বর্তমানে অন‍্যদের কাছে শিক্ষনীয়।

বীরভূমের রামপুরহাটের বাসিন্দা দীপান্বিতা ভাণ্ডারী। খুব অল্প বয়সেই দীপান্বিতা ভাণ্ডারীর বাবার দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়। তবে বাবার ইচ্ছে ছিল তার ‘রাজকন্যাকে’ টিভির পর্দায় গান গাইতে দেখার। মাত্র ১ বছর ৮ মাস বয়স থেকেই টিভির পর্দায় যেই গান হত সেই গানে গুনগুন করে গান গাইতেন দীপান্বিতা।

আরও পড়ুন: বলুন তো কোন প্রাণীর ৭৫০ টি পা রয়েছে? ৯৯% লোকজনই ভুল উত্তর দিয়েছেন, আপনি জানেন কি?

এরপরই মাত্র তিন বছর বয়স থেকেই গান গাওয়ার শুরু। এমনকি স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষিকার কাছে দীপান্বিতা হয়ে উঠেছিল কাছের মানুষ। বাবার সেই স্বপ্ন এবং মায়ের অক্লান্ত পরিশ্রমকে সঙ্গী করেই বাংলার সেই মফ:স্বলের মেয়েটি আজকে বিখ্যাত গায়িকার সঙ্গে স্টেজ শেয়ার করেছেন।

সেই বিখ্যাত গায়িকা আর কেউ নন তিনি হলেন ইমন চক্রবর্তী। ইমন চক্রবর্তীর কন্ঠে গাওয়া সেই গান ‘আমি আবার ক্লান্ত পথচারী’ এই গানটি ৮ থেকে ৮০ সকলের পছন্দের তালিকায় হয়ে উঠেছে। সেই গানের কন্ঠে তালে তাল মিলিয়েছেন বীরভূমের রামপুরহাটের ১৮ বছরের এই মেয়েটি। একটি রিয়েলিটি শোয়ের প্রোগ্রামে দীপান্বিতা ইমন চক্রবর্তী সঙ্গে একই স্টেজে গান গেয়েছেন।

দীপান্বিতার বাড়িতে রয়েছে তার মা, দিদা এবং সে নিজে। তার মায়ের নাম মৌমিতা ভাদুড়ী এবং দিদার নাম রিনা লাহিড়ী। বাবা মারা যাওয়ার পর তার মাই হয়ে দাঁড়িয়েছে তার অস্ত্র। দীপান্বিতা সাক্ষাৎকারে জানান, মাত্র ছয় বছর বয়সে তার মা এবং বাবা তার প্রতিভা দেখে জন্মদিনে একটি হারমোনিয়াম উপহার দেন।

আর সেই হারমোনিয়াম পাওয়ার পর থেকেই তার গানের চর্চা শুরু। এখনও পর্যন্ত বীরভূমের এই দীপান্বিতা বিভিন্ন গান গাওয়ার পাশাপাশি প্রায় একশোটির বেশি অ্যাওয়ার্ড পেয়েছেন। আগামী দিনে দীপান্বিতের ইচ্ছে প্লে-ব্যাক সিঙ্গার হিসেবে গান গাওয়ার।

সৌভিক রায়

Arijit Sing: জন্মদিনে কোথায় অরিজিৎ সিং! জানলে অবাক হবেন!

মুর্শিদাবাদ জেলার জিয়াগঞ্জের ভূমিপুত্র অরিজিৎ সিং। আজকের দিনে ১৯৮৭ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন বলিউড গায়ক। তবে জন্মদিন তিনি ঘটা করে পালন করেন না। বরাবরই প্রচারের অন্তরালে থাকতে ভালোবাসেন অরিজিৎ। তাই ফ্যানেদের মন খারাপ হলেও দাদার জন্মদিন তাঁরা এভাবেই মেনে নিয়েছেন। করেন না কোনও আয়োজন। এদিন সকালে তাঁর বাড়ির সামনে ছিল না কোনও ভিড়। কাটা হয়নি কেক।

Grammy Winning Singer Death: মাত্র ৪৭-এ সব শেষ! অকালে চলে গেলেন গ্র্যামিজয়ী গায়িকা, রহস্যজনক মৃত্যুতে শোকের ছায়া সঙ্গীত জগতে

ফ্রাঙ্কলিন: বিনোদন জগতে ফের দু-সংবাদ৷ অকালে চলে গেলেন গ্র্যামিজয়ী গায়িকা মান্দিসা ৷ টেনেসির ফ্রাঙ্কলিনে তাঁর বাড়িতে রহস্যজনক মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে গায়িকাকে। আমেরিকান আইডল তারকা এবং গ্র্যামি পুরস্কার বিজয়ী গায়িকা মান্দিসার মৃত্যুতে শোকের ছায়া পড়েছে সঙ্গীত জগতে।

কীভাবে মৃত্যু হল মান্দিসার , তা নিয়ে ইতিমধ্যেই ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে৷ গায়িকার মৃত্যুর কারণ এখনও পর্যন্ত জানা যায়নি। ফ্র্যাঙ্কলিন পুলিশ তাঁর মৃত্যুর কারণ খুঁজছে।

আরও পড়ুন-     শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

 

View this post on Instagram

 

A post shared by Mandisa (@mandisaofficial)

২০০৬ সালে আমেরিকান আইডল জিতেছিলেন মান্দিসা৷ তারপর থেকে পিছন ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে৷ একাধিক গান গেয়ে সকলের মন জিতে নিয়ে গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ডও জিতেছিলেন তিনি৷ মাত্র ৪৭ বছর বয়সে অকালে চলে গেলেন গায়িকা৷ মান্দিসার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে আবেগঘন পোস্ট করা হয়েছে তাঁর সোশ্যাল মিডিয়ায়৷ পোস্টে লেখা রয়েছে, মান্দিসাকে তাঁর বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া গিয়েছে৷ তবে তাঁর মৃত্যু কারণ এখনও স্পষ্ট নয়৷ এই মুহূর্তে তাঁর পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন ভক্তরা৷

Shilpa Rao Love Story: ‘বেশরম রং’ গেয়ে গোটা বিশ্বকে নাচিয়েছেন শিল্পা রাও, গায়িকার স্বামী কে জানেন? শিল্পার প্রেমকাহিনি চমকে দেবে

বলিউডের নতুন গায়িকা হিসেবে এই মুহূর্তে প্রবল জনপ্রিয়তা রয়েছে শিল্পা রাওয়ের। তাঁর গলার স্বর ও গানে মুগ্ধ অসংখ্য মানুষ। দীপিকা পাড়ুকোনের জন্য কিছুদিন আগে 'হমে তো লুট লিয়া মিলকে' গানটি গেয়ে বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছেন শিল্পা।
বলিউডের নতুন গায়িকা হিসেবে এই মুহূর্তে প্রবল জনপ্রিয়তা রয়েছে শিল্পা রাওয়ের। তাঁর গলার স্বর ও গানে মুগ্ধ অসংখ্য মানুষ। দীপিকা পাড়ুকোনের জন্য কিছুদিন আগে ‘হমে তো লুট লিয়া মিলকে’ গানটি গেয়ে বিশেষ ভাবে নজর কেড়েছেন শিল্পা।
কিন্তু শিল্পা মন কে কেড়েছেন জানেন? শিল্পার প্রেমিক, প্রিয় বন্ধু ও তাঁর স্বামী রীতেশ কৃষ্ণন। পেশাগত ভাবে ফটোগ্রাফার রীতেশের সঙ্গে ২০২১ সালে ২৫ জানুয়ারি করোনার লকডাউনেই বিয়ে সেরেছেন শিল্পা।
কিন্তু শিল্পা মন কে কেড়েছেন জানেন? শিল্পার প্রেমিক, প্রিয় বন্ধু ও তাঁর স্বামী রীতেশ কৃষ্ণন। পেশাগত ভাবে ফটোগ্রাফার রীতেশের সঙ্গে ২০২১ সালে ২৫ জানুয়ারি করোনার লকডাউনেই বিয়ে সেরেছেন শিল্পা।
রীতেশের সঙ্গে কোথায় দেখা? কীভাবে প্রেম শিল্পার? একটি সাক্ষাৎকারে শিল্পা জানিয়েছিলেন, সঙ্গীত পরিচালক প্রীতমের সঙ্গে কোনও একটি কাজে গিয়ে বিয়ের প্রায় তিন বছর আগে শিল্পা ও রীতেশের পরিচয়।
রীতেশের সঙ্গে কোথায় দেখা? কীভাবে প্রেম শিল্পার? একটি সাক্ষাৎকারে শিল্পা জানিয়েছিলেন, সঙ্গীত পরিচালক প্রীতমের সঙ্গে কোনও একটি কাজে গিয়ে বিয়ের প্রায় তিন বছর আগে শিল্পা ও রীতেশের পরিচয়।
ওই রেকর্ডিংয়ের সময় রীতেশ ছবি তোলার দায়িত্বে ছিলেন। শিল্পার সঙ্গে সেখানেই পরিচয় হয় তাঁর। সেখানেই বন্ধুত্ব, প্রেম, কিছুদিন ডেটিং তারপর বিয়ে। সে কারণে শিল্পা তাঁর প্রেমজীবনের সমস্ত কৃতিত্ব প্রীতমের।
ওই রেকর্ডিংয়ের সময় রীতেশ ছবি তোলার দায়িত্বে ছিলেন। শিল্পার সঙ্গে সেখানেই পরিচয় হয় তাঁর। সেখানেই বন্ধুত্ব, প্রেম, কিছুদিন ডেটিং তারপর বিয়ে। সে কারণে শিল্পা তাঁর প্রেমজীবনের সমস্ত কৃতিত্ব প্রীতমের।
বহু জায়গায় একসঙ্গে বেড়াতেও যান শিল্পা ও রীতেশ। পরিচয় গভীর হলে লকডাউনের সময়ই বিয়ে করেন তাঁরা। একেবারেই ঘরোয়া অনুষ্ঠানে বিয়ে করেছিলেন। জুম কলে দুজনের পরিবারের লোকেরা বিয়ে দেখেছিলেন।
বহু জায়গায় একসঙ্গে বেড়াতেও যান শিল্পা ও রীতেশ। পরিচয় গভীর হলে লকডাউনের সময়ই বিয়ে করেন তাঁরা। একেবারেই ঘরোয়া অনুষ্ঠানে বিয়ে করেছিলেন। জুম কলে দুজনের পরিবারের লোকেরা বিয়ে দেখেছিলেন।
কাশ্মীরে বেড়াতে গিয়েই রীতেশ বিয়ের জন্য প্রোপোজ করেছিলেন শিল্পাকে। সেখানেই হ্যাঁ বলেছিলেন শিল্পা।
কাশ্মীরে বেড়াতে গিয়েই রীতেশ বিয়ের জন্য প্রোপোজ করেছিলেন শিল্পাকে। সেখানেই হ্যাঁ বলেছিলেন শিল্পা।
বিয়ে করে শিল্পাই প্রথম সেলফি শেয়ার করে লিখেছিলেন, 'মিস্টার ও মিসেস হিসেবে আমাদের প্রথম সেলফি'।
বিয়ে করে শিল্পাই প্রথম সেলফি শেয়ার করে লিখেছিলেন, ‘মিস্টার ও মিসেস হিসেবে আমাদের প্রথম সেলফি’।
এর আগে রীতেশ ও নিজের ছোটবেলার ছবিও শেয়ার করেছিলেন শিল্পা। ছবিতে কখনও হাসি না বলে নিজেদের মিল থাকার কথাও উল্লেখ করেছিলেন শিল্পা।
এর আগে রীতেশ ও নিজের ছোটবেলার ছবিও শেয়ার করেছিলেন শিল্পা। ছবিতে কখনও হাসি না বলে নিজেদের মিল থাকার কথাও উল্লেখ করেছিলেন শিল্পা।
বেশরম রং, চলেয়া, মলঙ্গ, ঘুংরু, বুলেয়ার মতো অসংখ্য হিট গানের মালকিন শিল্পা রাও। তাঁর গানের জাদুতে মুগ্ধ দেশ-বিদেশের মানুষ।
বেশরম রং, চলেয়া, মলঙ্গ, ঘুংরু, বুলেয়ার মতো অসংখ্য হিট গানের মালকিন শিল্পা রাও। তাঁর গানের জাদুতে মুগ্ধ দেশ-বিদেশের মানুষ।

Singer Death: ২ বন্ধুর সঙ্গে পার্টি, বাথরুমে গিয়ে আর ফিরে এলেন না ৩০-এর তারকা! শোকের ছায়া সঙ্গীত জগতে

ফের নক্ষত্রপতন। মাত্র ৩০ বছর বয়সেই চলে গেলেন কে-পপ তারকা পার্ক বো রাম। দক্ষিণ কোরিয়ার বিখ‍্যাত পপ তারকার মৃত‍্যুতে শোকের ছায়া। তবে তারকার মৃত‍্যুর কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। রয়েছে ধোঁয়াশা।

দক্ষিণ কোরিয়ার সংবাদ মাধ‍্যমে প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, পার্ক বো রাম এই বছর কোরিয়ান সংগীত শিল্পে ১০ বছর পূর্ণ হওয়া উপলক্ষে নতুন গান প্রকাশের প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তার মাঝেই এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মিডিয়া রিপোর্ট অনুযায়ী, মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা আগে তার দুই বন্ধুর সাথে মদ্যপান করেছিলেন পার্ক বো রাম।

আরও পড়ুন: ডেবিউ ছবিতেই রাতারাতি স্টার, দ্বিতীয় ছবিও করে কোটি কোটি আয়! তৃতীয়তে কী হল, ধ্বংস নায়িকার ফিল্মি কেরিয়ার?

মিডিয়া রিপোর্ট থেকে আরও জানা গিয়েছে, মৃত্যুর কয়েক ঘন্টা আগে একটি প্রাইভেট পার্টিতে ছিলেন কে-পপ তারকা। পার্ক বো রাম রাত ৯টা ৫৫ মিনিটে ওয়াশরুমে যান। তারপর আর ফিরে আসেন নি।

বন্ধুরা তাঁর খোঁজ করতে ভেতরে গিয়ে দেখেন অজ্ঞান অবস্থায় তিনি সিঙ্কের উপর পড়ে আছেন। সেই অবস্থাতেই তাঁকে উদ্ধার করে হানিয়াং ইউনিভার্সিটি গুরি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় যেখানে রাত ১১:১৭ নাগাদ তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়।

Guess the Celebrity: চরম আর্থিক অনটন! মাত্র ১১ বছরে বাড়ি ছেড়ে…, আজ বলিউড কাঁপাচ্ছেন বিখ্যাত গায়ক-অভিনেতা, বলুন তো কে তিনি?

তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্য সকলেই মুখিয়ে থাকেন৷ আজ এমন এক তারকার ব্যক্তিগত জীবনের কথা জানবেন যার পাঞ্জাবের জলন্ধরে জন্ম ৷ ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি অনুরাগী ছিলেন তিনি। কখনও তিনি কীর্তনের জন্য গুরুদ্বারে যেতেন আবার কখনও বিয়েতে পারফর্ম করতেন।
তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন জানার জন্য সকলেই মুখিয়ে থাকেন৷ আজ এমন এক তারকার ব্যক্তিগত জীবনের কথা জানবেন যার পাঞ্জাবের জলন্ধরে জন্ম ৷ ছোটবেলা থেকেই গানের প্রতি অনুরাগী ছিলেন তিনি। কখনও তিনি কীর্তনের জন্য গুরুদ্বারে যেতেন আবার কখনও বিয়েতে পারফর্ম করতেন।
রাস্তায় কর্মরত এক অতি সামান্য ব্যক্তির ছেলে, যাকে আজ মানুষ শুধু অভিনয়ের জন্যই নয়, তার গানের জন্যও চেনে। তিনি যে কনসার্টে যোগ দেন সেখান থেকে ওয়ান্স মোর শব্দ আসতে থাকে। এই গায়ক ব্যক্তিগত জীবন, পরিবার কোনওকিছু নিয়েই খুব একটা মুখ খোলেন না। সম্প্রতি তিনি তাঁর পরিবারের কথা বলেছেন এবং আজ পর্যন্ত তাকে কী যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, তা-ও জানিয়েছেন।
রাস্তায় কর্মরত এক অতি সামান্য ব্যক্তির ছেলে, যাকে আজ মানুষ শুধু অভিনয়ের জন্যই নয়, তার গানের জন্যও চেনে। তিনি যে কনসার্টে যোগ দেন সেখান থেকে ওয়ান্স মোর শব্দ আসতে থাকে। এই গায়ক ব্যক্তিগত জীবন, পরিবার কোনওকিছু নিয়েই খুব একটা মুখ খোলেন না। সম্প্রতি তিনি তাঁর পরিবারের কথা বলেছেন এবং আজ পর্যন্ত তাকে কী যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে, তা-ও জানিয়েছেন।
চরম আর্থিক অনটনের কারণে দশম শ্রেণী পেরিয়ে পড়া আর হয়নি। আজ তিনি বিখ্যাত গায়ক৷ একাধিক গান গেয়ে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন তিনি৷ তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন দিলজিৎ দোসাঞ্জ৷
চরম আর্থিক অনটনের কারণে দশম শ্রেণী পেরিয়ে পড়া আর হয়নি। আজ তিনি বিখ্যাত গায়ক৷ একাধিক গান গেয়ে দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছেন তিনি৷ তিনি আর কেউ নন, তিনি হলেন দিলজিৎ দোসাঞ্জ৷
তিনি কেবল পাঞ্জাবি নয়, বলিউড ইন্ডাস্ট্রিরও পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। সম্প্রতি পিতামাতার সাথে তাঁর সম্পর্কের কথা বলেছেন দিলজিৎ দোসাঞ্জ৷
তিনি কেবল পাঞ্জাবি নয়, বলিউড ইন্ডাস্ট্রিরও পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন। সম্প্রতি পিতামাতার সাথে তাঁর সম্পর্কের কথা বলেছেন দিলজিৎ দোসাঞ্জ৷
দিলজিৎ বলেন, যে আমার বয়স যখন ১১ বছর, তখন আমি আমার বাড়ি ছেড়ে আমার মামার সঙ্গে থাকতে শুরু করি। আমি আমার গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে এসেছিলাম। এবং আমার বাবা-মা আমার জন্য একটি ভাল জীবন চাইতেন এবং তারা আশ্বাস দিয়েছিলেন যে তিনি শহরে খাবার, বাসস্থান এবং স্কুলের শিক্ষা পাবেন।
দিলজিৎ বলেন, যে আমার বয়স যখন ১১ বছর, তখন আমি আমার বাড়ি ছেড়ে আমার মামার সঙ্গে থাকতে শুরু করি। আমি আমার গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে এসেছিলাম। এবং আমার বাবা-মা আমার জন্য একটি ভাল জীবন চাইতেন এবং তারা আশ্বাস দিয়েছিলেন যে তিনি শহরে খাবার, বাসস্থান এবং স্কুলের শিক্ষা পাবেন।
দিলজিৎ বলেন, আমার মামা বললেন, 'ওকে আমার সঙ্গে শহরে পাঠাও' আর আমার বাবা-মা বললেন, 'হ্যাঁ, নিয়ে যাও।' তারা আমাকে জিজ্ঞেস করেনি আমি কি চাই এবং তারপর আমি লুধিয়ানায় চলে আসি।
দিলজিৎ বলেন, আমার মামা বললেন, ‘ওকে আমার সঙ্গে শহরে পাঠাও’ আর আমার বাবা-মা বললেন, ‘হ্যাঁ, নিয়ে যাও।’ তারা আমাকে জিজ্ঞেস করেনি আমি কি চাই এবং তারপর আমি লুধিয়ানায় চলে আসি।
তিনি আরও বলেন, 'একটি ছোট ঘরে একা থাকতাম। আমি শুধু স্কুলে যেতাম এবং ফিরে আসতাম, সেখানে টিভি ছিল না। আমার অনেক সময় ছিল। তাছাড়া তখন আমাদের কাছে মোবাইল ফোন ছিল না, তাই বাড়িতে ফোন করলেও বা বাবা-মায়ের ফোন রিসিভ করলেও টাকা খরচ করতে হতো। তারপর ধীরে ধীরে আমি আমার পরিবার থেকে দূরে সরে যেতে শুরু করি।
তিনি আরও বলেন, ‘একটি ছোট ঘরে একা থাকতাম। আমি শুধু স্কুলে যেতাম এবং ফিরে আসতাম, সেখানে টিভি ছিল না। আমার অনেক সময় ছিল। তাছাড়া তখন আমাদের কাছে মোবাইল ফোন ছিল না, তাই বাড়িতে ফোন করলেও বা বাবা-মায়ের ফোন রিসিভ করলেও টাকা খরচ করতে হতো। তারপর ধীরে ধীরে আমি আমার পরিবার থেকে দূরে সরে যেতে শুরু করি।
দিলজিৎ বলেন, 'আমি আমার মাকে অনেক শ্রদ্ধা করি। আমার বাবা খুব মিষ্টি মানুষ। সে আমাকে কিছুই জিজ্ঞাসা করেননি। এমনকি আমি কোন স্কুলে পড়ি তাও সে জিজ্ঞাসা করেননি। কিন্তু তার সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভেঙ্গে গেছে এবং এই সম্পর্ক শুধু তার সঙ্গেই নয়, সবার সঙ্গেই ভেঙ্গে গেছে।
দিলজিৎ বলেন, ‘আমি আমার মাকে অনেক শ্রদ্ধা করি। আমার বাবা খুব মিষ্টি মানুষ। সে আমাকে কিছুই জিজ্ঞাসা করেননি। এমনকি আমি কোন স্কুলে পড়ি তাও সে জিজ্ঞাসা করেননি। কিন্তু তার সঙ্গে আমার সম্পর্ক ভেঙ্গে গেছে এবং এই সম্পর্ক শুধু তার সঙ্গেই নয়, সবার সঙ্গেই ভেঙ্গে গেছে।

 

Popular Singer Death: নক্ষত্রপতন! প্রয়াত স্বর্ণযুগের বিখ্যাত গায়ক, কিংবদন্তি শিল্পীকে হারিয়ে শোকের ছায়া সঙ্গীতজগতে

ফের দুঃসংবাদ৷ গজল সম্রাট পঙ্কজ উধাসের মৃত্যুর এক মাসের মধ্যেই আরও এক খারাপ খবর৷ সঙ্গীত জগতে ফের শোকের ছায়া৷ প্রয়াত হলেন স্বর্ণযুগের বিখ্যাত শিল্পী কমলেশ আওয়াস্থি৷ কিংবদন্তি শিল্পীর প্রয়াণে শোকের ছায়া পড়েছে সঙ্গীত মহলে৷ মৃত্যুকালে শিল্পীর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর৷ সকলের কাছে তিনি ভয়েস অফ মুকেশ নামে পরিচিত ছিলেন৷ তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সঙ্গীত জগৎ৷

দীর্ঘদিন ধরেই জীবন-মৃত্যুর সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাচ্ছিলেন এই শিল্পী৷ দীর্ঘ একমাস কোমায় ছিলেন কিংবদন্তি৷ অবশেষে আর শেষরক্ষা হল না৷ গত বৃহস্পতিবার না ফেরার দেশে চলে গেলেন কিংবদন্তি গায়ক৷

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

কিংবদন্তি অভিনেতা রাজ কাপুরের লিপে গান গেয়েছিলেন সঙ্গীত শিল্পী কমলেশ৷ তাঁর গানের প্রতিভার জেরেই তিনি সকলের মন জয় করে নিয়েছিলেন৷ রাজ কাপুরের ছবিতে গান গেয়ে ভয়েস অফ মুকেশের তকমা পেয়েছিলেন৷’ট্রিবিউট টু মুকেশ’ অ্যালবামের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেন শিল্পী। কিংবদন্তি গায়ক মুকেশের সঙ্গে তাঁর গলার অনেকটাই মিল পেত সকলেই৷ আর এই কারণের জন্যই তাঁকে ভয়েস অফ মুকেশ নামে সম্বোধন করা হত৷

গুজরাতি ছবির একাধিক গান তাঁর গলায় রয়েছে৷ গুজরাতি ছবিতেও তাঁর অবদান ছিল বিরাট৷ গুজরাতি ছাড়াও হিন্দি ছবিতেও তাঁর কৃতিত্ব ছিল৷ একাধিক গান গেয়ে সকলের মন জয় করে নিয়েছেন তিনি৷ তাঁর মৃত্যুতে সঙ্গীতজগতের একাধিক ব্যক্তিত্বরা শোকপ্রকাশ করেছেন৷ তাঁর মৃত্যু সঙ্গীতজগতের জন্য বিরাট ক্ষতি ৷

Bengali Singer Rajdeep Ghosh: বাংলার রাজদীপ এখন ‘ছোট্ট বাপ্পিদা’, কারণ জানলে চমকে যাবেন! চেনেন এই খুদেকে?

হাওড়া: ছোট্ট বাপ্পি লাহিড়ী বলেই পরিচিতি! সারা দেশের মানুষকে সঙ্গীতে আশার আলো দেখাচ্ছে বাংলার রাজদীপ! অল্প বয়সেই একের পর এক বিখ্যাত টেলিভিশন শো তে অংশগ্রহণ। তাতে আরও জনপ্রিয়তা বেড়েছে খুদে শিল্পীর।

এই কয়েক বছরে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছে ছোট্ট রাজদীপ ঘোষ। টেলিভিশনে বৃহত্তম গানের প্রতিযোগিতায় দুর্দান্ত পারফর্ম্যান্স মুগ্ধ করেছে সকলকে। শিশু শিল্পীর গানের স্বর, উচ্চারণ ও সুরের লড়াইয়ের মাধ্যমে বেছে নেওয়া হয়। কার গলার স্বর ও সুর বাকিদের থেকে ভাল। সেই দিক থেকে যোগ্যতা অর্জন করে ডোমজুড় থানার মাকড়দহ এলাকার ছোট্ট ছেলেটি।

আরও পড়ুন: লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগের শিকার! উচ্চ কোলেস্টেরল কমাতে কী খাবেন? জানুন

২০১৯ সালের পর থেকে একাধিক টেলিভিশন শো’তে অংশগ্রহণ। রাজদীপ এর সদাহাস্যময় মুখ দর্শক বা সাধারণ মানুষের মন জয় করার পাশাপাশি বিচারকদের মন জয় করে নিয়েছে তার সুরের জাদু। একটি সাধারণ পরিবার থেকে উঠে আসা রাজদীপ, বাংলা ও হিন্দি উভয় ভাষাতেই বেশ সাবলীল।

আরও পড়ুন: প্রাক্তন রেডিও জকি এই বাঙালি সুন্দরীকে চেনেন? সোনু নিগমের সঙ্গে রয়েছে গভীর যোগ!

রাজদীপের মা পূর্ণিমা ঘোষ জানান, বাড়িতে দিদির গানের রেওয়াজ দেখে তিন চার বছর বয়স থেকে গানের প্রতি আগ্রহী হয় রাজদীপ। যেমন গান গাইতে ভালবাসে তেমনই চেয়ারে বসে অথবা কোনও ড্রাম বা জার পেলেই বাজনা বাজিয়ে সুর তোলে। গান বাজনার পাশাপাশি খেতে ভীষণ ভালবাসে রাজদীপ। বিশেষ করে বাড়িতে তৈরি বিরিয়ানি প্রিয় খাবার।

২০১৯ সালে প্রথম টেলিভিশন শো’তে অংশগ্রহণ করে রাজদীপ। এরপর আরও জনপ্রিয়তা বাড়ে একের পর এক টেলিভিশন শোতে অংশগ্রহণ। মাত্রা ১৩ বছর বয়সেই বাংলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অনুষ্ঠানের ডাক আসছে রাজদীপের কাছে। অল্প বয়সে বেশি দূরে শো করতে না পারলেও হাওড়ার পার্শ্ববর্তী মেদিনীপুর বাঁকুড়া বর্ধমান কলকাতায় ডাক পেলেই পৌঁছে যাচ্ছে রাজদীপ।

রাকেশ মাইতি