লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC ভারতের বৃহত্তম বিমা সংস্থা। যা আজ বিভিন্ন বিমার জন্য খুবই জনপ্রিয়। কারণ এই কোম্পানির প্রতিটি বয়সের জন্য এবং প্রতি বছর মানুষের জন্য নতুন কিছু স্কিম চালু করে।এর মধ্যে ৬০ বছর বয়সের পরে পেনশন পাওয়ার স্কিমও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিন্তু এলআইসিরও এমন স্কিম আছে, যেখানে কেউ ৪০ বছর বয়সের পরেই পেনশন পেতে শুরু করেন। এই পলিসির নাম এলআইসি সরল পেনশন পলিসি।বর্তমান সময়ে সকলেই নিজেদের ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তিত। কারণ মূল্যবৃদ্ধির এই বাজারে ভবিষ্যতে কী হবে, তা সকলেরই অজানা। এর জন্য এখন থেকেই সঞ্চয় করা প্রয়োজন। একই সঙ্গে সেই সঞ্চয় এমন কোনও জায়গায় বিনিয়োগ করা প্রয়োজন, যেখান থেকে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। এর জন্য নিজেদের সঞ্চয় এমন জায়গায় বিনিয়োগ করতে হবে, যেখানে সেই সঞ্চয় সুরক্ষিত।লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া অর্থাৎ LIC হল ভারতের বৃহত্তম বিমা সংস্থা। এদের বিভিন্ন ধরনের স্কিম রয়েছে, যেখান থেকে সুরক্ষিত ভাবে মোটা টাকা রিটার্ন পাওয়া সম্ভব। তেমনই একটি স্কিম হল এলআইসি সরল পেনশন পলিসি।লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়া কোম্পানির মধ্যবিত্ত থেকে উচ্চ আয় গোষ্ঠী পর্যন্ত দেশের সমস্ত মানুষের জন্য স্কিম রয়েছে। এটা খুবই উপকারী স্কিম। যাঁরা নিজেদের বৃদ্ধ বয়সের জন্য ভাল রিটার্ন খুঁজছেন, তাঁদের জন্য রয়েছে এলআইসি সরল পেনশন পলিসি। কারণ এই নীতির অধীনে যে কেউ অবসর গ্রহণের পর প্রতি মাসে পেনশন পেতে পারেন।অবসরের পর নিজের জন্য পেনশনের ব্যবস্থা করতে চাইলে LIC-র সরল পেনশন নীতিতে বিনিয়োগ করে নিজের জন্য পেনশনের ব্যবস্থা করা যেতে পারে। এতে এককভাবে বিনিয়োগ করতে হবে। এর মানে কাউকে অ্যানুইটি কিনতে হবে! এই নীতিতে বিনিয়োগ করে, একজন ব্যক্তি মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক পেনশন পেতে পারেন। কেউ একা বা নিজেদের স্ত্রীর সঙ্গে ভারতের জীবন বিমা কর্পোরেশনের এই পলিসি নিতে পারেন।সর্বোচ্চ বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই –এলআইসি সরল পেনশন পলিসিতে আয় পলিসির মেয়াদ, প্রিমিয়ামের পরিমাণ এবং বিমাকৃত অর্থ দ্বারা নির্ধারিত হয়। এই নীতির অধীনে চার ধরনের বিকল্প পাওয়া যায়। একক প্রিমিয়াম বিকল্পও উপলব্ধ! লাইফ ইনস্যুরেন্স কর্পোরেশন অফ ইন্ডিয়ার এই নীতিতে সর্বাধিক বিনিয়োগের কোনও সীমা নেই। অর্থাৎ, যিনি যত বেশি বিনিয়োগ করবেন, পেনশনের পরিমাণ তত বেশি হবে।