ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যাচ্ছে?

Astro Tips: ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যাচ্ছে? জীবনের মোড় ঘোরার বড় সঙ্কেত! এ বিষয়ে কী বলছেন জ্যোতিষী!

আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন, যাঁদের আকস্মিক ভাবেই ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যায়। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণই নেই। বরং তাঁদের খুশি হওয়া উচিত, কারণ এটি জ্যোতিষশাস্ত্রে শুভ বলে বিবেচিত হয়। এর অর্থ হল, প্রকৃতি আমাদের কোনও একটি বার্তা দিতে চাইছে।
আমাদের মধ্যে এমন অনেকেই আছেন, যাঁদের আকস্মিক ভাবেই ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যে ঘুম ভেঙে যায়। এতে আতঙ্কিত হওয়ার কোনও কারণই নেই। বরং তাঁদের খুশি হওয়া উচিত, কারণ এটি জ্যোতিষশাস্ত্রে শুভ বলে বিবেচিত হয়। এর অর্থ হল, প্রকৃতি আমাদের কোনও একটি বার্তা দিতে চাইছে।

রাঁচির প্রসিদ্ধ জ্যোতিষী সন্তোষ কুমার চৌবে রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদক বিজয়ী। তিনি Local 18-কে বলেছেন যে, ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যবর্তী সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একে বলা হয় ব্রহ্ম মুহূর্ত। আসলে এই সময়ে অনেক প্রাকৃতিক শক্তিই আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করে।
রাঁচির প্রসিদ্ধ জ্যোতিষী সন্তোষ কুমার চৌবে রাঁচি বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতিষশাস্ত্রে স্বর্ণপদক বিজয়ী। তিনি Local 18-কে বলেছেন যে, ভোর ৩টে থেকে ৪টের মধ্যবর্তী সময়টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একে বলা হয় ব্রহ্ম মুহূর্ত। আসলে এই সময়ে অনেক প্রাকৃতিক শক্তিই আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করার চেষ্টা করে।

 

এই সময়ে কী করা উচিত?জ্যোতিষী সন্তোষ কুমারের মতে, যদি এই সময়ে কারও ঘুম ভেঙে যায়, তবে এটিকে প্রকৃতির সংকেত হিসাবে বিবেচনা করতে হবে। আসলে এই সময়টি ইতিবাচক শক্তিতে পূর্ণ হয়। যা সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে আমরা আমাদের জীবনে উন্নতি আনতে পারি। তাই এই সময় ঘুমিয়ে না থেকে ঘুম থেকে উঠে পড়া উচিত।
এই সময়ে কী করা উচিত?
জ্যোতিষী সন্তোষ কুমারের মতে, যদি এই সময়ে কারও ঘুম ভেঙে যায়, তবে এটিকে প্রকৃতির সংকেত হিসাবে বিবেচনা করতে হবে। আসলে এই সময়টি ইতিবাচক শক্তিতে পূর্ণ হয়। যা সঠিক ভাবে ব্যবহার করলে আমরা আমাদের জীবনে উন্নতি আনতে পারি। তাই এই সময় ঘুমিয়ে না থেকে ঘুম থেকে উঠে পড়া উচিত।
ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কী করা উচিত?জ্যোতিষী পণ্ডিত পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, কেউ যদি এই সময়ে ঘুম থেকে জেগে যান, তাহলে তাঁর উঠে বসা উচিত। এই সময় আমাদের প্রিয় দেবতার ধ্যান বা নিঃশব্দে কোনও সাধনা করা উচিত।
ঘুম থেকে ওঠার সঙ্গে সঙ্গে কী করা উচিত?
জ্যোতিষী পণ্ডিত পরামর্শ দিয়েছিলেন যে, কেউ যদি এই সময়ে ঘুম থেকে জেগে যান, তাহলে তাঁর উঠে বসা উচিত। এই সময় আমাদের প্রিয় দেবতার ধ্যান বা নিঃশব্দে কোনও সাধনা করা উচিত।
কারণ এই সময়ে করা সাধনা বা জপ আমাদের বহু গুণ বেশি ফল দেয়। যদি কোনও বিশেষ সাধনা না জানা থাকে, তাহলে চুপচাপ বসে নিজের প্রিয় দেবতার নাম জপ করা উচিত, এটিও সমান ভাবে ফলদায়ক হবে।
কারণ এই সময়ে করা সাধনা বা জপ আমাদের বহু গুণ বেশি ফল দেয়। যদি কোনও বিশেষ সাধনা না জানা থাকে, তাহলে চুপচাপ বসে নিজের প্রিয় দেবতার নাম জপ করা উচিত, এটিও সমান ভাবে ফলদায়ক হবে।
জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আসবে:সন্তোষ কুমার আরও বলেছেন যে, কিছু মানুষের অনিয়মিত ঘুম ভেঙে যায়, তাই তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। কিন্তু যদি কেউ এই সময়ে কোনও কারণ ছাড়াই জেগে ওঠেন, তাহলে বুঝতে হবে যে, প্রকৃতি আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করছে।
জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আসবে:
সন্তোষ কুমার আরও বলেছেন যে, কিছু মানুষের অনিয়মিত ঘুম ভেঙে যায়, তাই তাঁদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা উচিত। কিন্তু যদি কেউ এই সময়ে কোনও কারণ ছাড়াই জেগে ওঠেন, তাহলে বুঝতে হবে যে, প্রকৃতি আমাদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনের চেষ্টা করছে।
এই সময় সঠিকভাবে ব্যবহার করলে তা আমাদের জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আনতে পারে, যা আমাদের উন্নতি, সম্মান এবং প্রতিপত্তি এনে দিতে পারে। অতএব, কেউ যদি ব্রহ্ম মুহূর্তে জেগে ওঠেন, তাহলে এটিকে একটি শুভ লক্ষণ মনে করা উচিত। এই সময়ের সর্বাধিক সদ্ব্যবহার করা উচিত। ( Disclaimer: প্রতিবেদনের তথ্য জ্যোতিষ ভিত্তিক, নিউজ ১৮ বাংলা এর কোনও তথ্য নিশ্চিত করে না)
এই সময় সঠিকভাবে ব্যবহার করলে তা আমাদের জীবনে অলৌকিক পরিবর্তন আনতে পারে, যা আমাদের উন্নতি, সম্মান এবং প্রতিপত্তি এনে দিতে পারে। অতএব, কেউ যদি ব্রহ্ম মুহূর্তে জেগে ওঠেন, তাহলে এটিকে একটি শুভ লক্ষণ মনে করা উচিত। এই সময়ের সর্বাধিক সদ্ব্যবহার করা উচিত। ( Disclaimer: প্রতিবেদনের তথ্য জ্যোতিষ ভিত্তিক, নিউজ ১৮ বাংলা এর কোনও তথ্য নিশ্চিত করে না)