কখন ছাড়বে এবারের অম্বুবাচী তিথি, তখন ঠিক কী করবেন পরামর্শ দিলেন জ্যোতিষী

Ambubachi: আর কিছুক্ষণ বাদেই ছেড়ে যাবে এবারের অম্বুবাচী তিথি, তারপরেই সেরে নিন এই কাজ নতুবা সংসার ঢাকবে দুর্যোগের অন্ধকারে

অম্বুবাচীকে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় অমাবতীও বলে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আষাঢ় মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত এই রীতি পালন করা হয়। এই সময় থেকেই বর্ষার সূচনা।
অম্বুবাচীকে বিভিন্ন আঞ্চলিক ভাষায় অমাবতীও বলে। বাংলা ক্যালেন্ডার অনুযায়ী আষাঢ় মাসের ৭ থেকে ১০ তারিখ পর্যন্ত এই রীতি পালন করা হয়। এই সময় থেকেই বর্ষার সূচনা।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, অম্বুবাচী একটি ধর্মীয় আচার হলেও এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আমাদের আমাদের প্রাচীন কৃষি পদ্ধতিও। এই ব্রতটি বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ পালন করে থাকলেও অসমের কামাখ্যা মন্দিরে অম্বুবাচীকে কেন্দ্র করে বিশাল উৎসব অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে থাকে। অম্বুবাচীর সময়ে তিন দিন মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে।
জ্যোতিষবীদ সুদীপ শাস্ত্রী জানাচ্ছেন, অম্বুবাচী একটি ধর্মীয় আচার হলেও এর সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে আমাদের আমাদের প্রাচীন কৃষি পদ্ধতিও। এই ব্রতটি বিভিন্ন প্রদেশের মানুষ পালন করে থাকলেও অসমের কামাখ্যা মন্দিরে অম্বুবাচীকে কেন্দ্র করে বিশাল উৎসব অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়ে থাকে। অম্বুবাচীর সময়ে তিন দিন মন্দিরের দরজা বন্ধ থাকে।
অম্বুবাচী শেষে কামাখ্যা মন্দিরে তিন দিন পর রীতি মেনে খোলা হয় মন্দিরের দরজা। এই উপলক্ষে মন্দির চত্বর সাজানো হয়েছে কয়েক হাজার প্রদীপ দিয়ে। আলোর মালায় সেজে উঠেছে গোটা এলাকা।
অম্বুবাচী শেষে কামাখ্যা মন্দিরে তিন দিন পর রীতি মেনে খোলা হয় মন্দিরের দরজা। এই উপলক্ষে মন্দির চত্বর সাজানো হয়েছে কয়েক হাজার প্রদীপ দিয়ে। আলোর মালায় সেজে উঠেছে গোটা এলাকা।
প্রাচীন ভারতের প্রাগজ্যোতিষপুরই হল আজকের কামাখ্যা। ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর ৩ শিখরের ওপর দেবী কামাখ্যার অধিষ্ঠান। গোটা নীলাচল পর্বতজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে দশমহাবিদ্যার মন্দির। ‘কামেশ্বরীং যোনিরূপাং মহামায়াং জগন্ময়ীম’ তন্ত্রে কামাখ্যা মন্দির তৈরি নিয়েও নানা মত আছে।
প্রাচীন ভারতের প্রাগজ্যোতিষপুরই হল আজকের কামাখ্যা। ব্রহ্মা-বিষ্ণু-মহেশ্বর ৩ শিখরের ওপর দেবী কামাখ্যার অধিষ্ঠান। গোটা নীলাচল পর্বতজুড়ে ছড়িয়ে রয়েছে দশমহাবিদ্যার মন্দির। ‘কামেশ্বরীং যোনিরূপাং মহামায়াং জগন্ময়ীম’ তন্ত্রে কামাখ্যা মন্দির তৈরি নিয়েও নানা মত আছে।
এবছর অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন অর্থাৎ ৭ই আষাঢ়। সমাপ্তি হবে ২৫শে জুন অর্থাৎ ১০ ই আষাঢ় রাত ৯টা ৮ গতে অম্বুবাচী নিবৃত্তি। তারপরের নিকটবর্তী গঙ্গা বা যেকোন নদীতে এমনকি পুকুরে স্মান করা যেতে পারে। কোথাও না যেতে পারলে বাড়িতেই গঙ্গা জল ছিটিয়ে ঠাকুর ঘরে প্রণাম করে ভাত বা যেকোন খাবার খেতে পারেন।
এবছর অম্বুবাচী শুরু হয়েছে ২২ জুন অর্থাৎ ৭ই আষাঢ়। সমাপ্তি হবে ২৫শে জুন অর্থাৎ ১০ ই আষাঢ় রাত ৯টা ৮ গতে অম্বুবাচী নিবৃত্তি। তারপরের নিকটবর্তী গঙ্গা বা যেকোন নদীতে এমনকি পুকুরে স্মান করা যেতে পারে। কোথাও না যেতে পারলে বাড়িতেই গঙ্গা জল ছিটিয়ে ঠাকুর ঘরে প্রণাম করে ভাত বা যেকোন খাবার খেতে পারেন।
ঠাকুর ঘরের দেবীমুর্তি থেকে লাল কাপড় সরিয়ে দিয়ে গঙ্গাজল গোটা বাড়িতে ছিটিয়ে দিয়ে নতুন করে আবার পুজো শুরু করা যেতে পারেন।
ঠাকুর ঘরের দেবীমুর্তি থেকে লাল কাপড় সরিয়ে দিয়ে গঙ্গাজল গোটা বাড়িতে ছিটিয়ে দিয়ে নতুন করে আবার পুজো শুরু করা যেতে পারেন।