এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে৷ একজনের বয়স ৮ বছর ও একদিনের বয়স ৫ বছর৷ এমনই গুরুতর অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের দ্বারস্থ হলেন মহম্মদ শাহিন।

Wife Missing: নিষিদ্ধপল্লীতে বিক্রি হয়েছে গেছে স্ত্রী, গ্রাহক সেজে সেখানেই হাজির স্বামী! তারপর…

স্ত্রীর খোঁজে বাংলাদেশ থেকে এদেশে এলেন বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা মহম্মদ শাহিন৷ অভিযোগ, কাজের নাম করে তাঁর স্ত্রীকে এখানে নিয়ে এসেছে প্রতিবেশী মহিলা৷ এবং শেষে নিষিদ্ধপল্লীতে স্ত্রীকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে৷ (দীপক শর্মা)
স্ত্রীর খোঁজে বাংলাদেশ থেকে এদেশে এলেন বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা মহম্মদ শাহিন৷ অভিযোগ, কাজের নাম করে তাঁর স্ত্রীকে এখানে নিয়ে এসেছে প্রতিবেশী মহিলা৷ এবং শেষে নিষিদ্ধপল্লীতে স্ত্রীকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে৷ (দীপক শর্মা) (Representative Image)
এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে৷ একজনের বয়স ৮ বছর ও একদিনের বয়স ৫ বছর৷ এমনই গুরুতর অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের দ্বারস্থ হলেন মহম্মদ শাহিন।
এই দম্পতির দুই সন্তান রয়েছে৷ একজনের বয়স ৮ বছর ও একদিনের বয়স ৫ বছর৷ এমনই গুরুতর অভিযোগ নিয়ে বাংলাদেশ থেকে আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের দ্বারস্থ হলেন মহম্মদ শাহিন।(Representative Image)
বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা মহম্মদ শাহিন এবং স্ত্রী নাজমা আখতারের (পরিবর্তিত নাম) সুখের সংসার ছিল৷ তাঁদের দুই সন্তান৷ এরমধ্যেই হঠাৎ করেই নিখোঁজ হয়ে যান শাহিনের স্ত্রী। তিনি স্ত্রীর খোঁজে প্রথমে বাংলাদেশের থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশের তৎপরতা না দেখে নিজেই খোঁজ নিতে নেমে পড়েন।
বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জের বাসিন্দা মহম্মদ শাহিন এবং স্ত্রী নাজমা আখতারের (পরিবর্তিত নাম) সুখের সংসার ছিল৷ তাঁদের দুই সন্তান৷ এরমধ্যেই হঠাৎ করেই নিখোঁজ হয়ে যান শাহিনের স্ত্রী। তিনি স্ত্রীর খোঁজে প্রথমে বাংলাদেশের থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশের তৎপরতা না দেখে নিজেই খোঁজ নিতে নেমে পড়েন।(Representative Image)
জানতে পারেন স্থানীয় শেফালী ওরফে রিয়া (পরিবর্তিত নাম) তাঁর স্ত্রীকে কানাডায় নিয়ে যাওয়ার নামে প্রলোভন দেখান। প্রথমে ভারতের পাসপোর্ট তৈরি করানো হয়। তারপর শেফালি তাঁর স্ত্রী নাজমাকে পশ্চিমবঙ্গের কোথাও নিয়ে গিয়েছে বলে জানতে পারেন শাহিন৷ সূত্র মারফত এই খবর জানতে পারেন মহম্মদ শাহিন। হাল না ছেড়ে খোঁজ নিতে নিতে আসানসোলের নিষিদ্ধপল্লী লচিপুরে পৌঁছে যান তিনি।
জানতে পারেন স্থানীয় শেফালী ওরফে রিয়া (পরিবর্তিত নাম) তাঁর স্ত্রীকে কানাডায় নিয়ে যাওয়ার নামে প্রলোভন দেখান। প্রথমে ভারতের পাসপোর্ট তৈরি করানো হয়। তারপর শেফালি তাঁর স্ত্রী নাজমাকে পশ্চিমবঙ্গের কোথাও নিয়ে গিয়েছে বলে জানতে পারেন শাহিন৷ সূত্র মারফত এই খবর জানতে পারেন মহম্মদ শাহিন। হাল না ছেড়ে খোঁজ নিতে নিতে আসানসোলের নিষিদ্ধপল্লী লচিপুরে পৌঁছে যান তিনি।(Representative Image)
গ্রাহক সেজে স্ত্রীর কাছে পর্যন্ত পৌঁছে যান শাহিন। জানতে পারেন তাঁর স্ত্রীকে দেহ ব্যবসায় নামিয়েছে প্রতিবেশি শেফালী। এরপর আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারের কাছে তিনি অভিযোগ দায়ের করেন মহম্মদ শাহিন। শেফালীকে গ্রেফতারের দাবিতে এবং স্ত্রীকে উদ্ধারের আবেদন করেন তিনি। বাংলাদেশের হাইকমিশনারের কাছেও তিনি একই অভিযোগ জানান।
গ্রাহক সেজে স্ত্রীর কাছে পর্যন্ত পৌঁছে যান শাহিন। জানতে পারেন তাঁর স্ত্রীকে দেহ ব্যবসায় নামিয়েছে প্রতিবেশি শেফালী। এরপর আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশ কমিশনারের কাছে তিনি অভিযোগ দায়ের করেন মহম্মদ শাহিন। শেফালীকে গ্রেফতারের দাবিতে এবং স্ত্রীকে উদ্ধারের আবেদন করেন তিনি। বাংলাদেশের হাইকমিশনারের কাছেও তিনি একই অভিযোগ জানান।(Representative Image)
এরপর আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের কুলটি থানা দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশী ওই দালাল মহিলা শেফালীকে গ্রেফতার করে এবং নাজমা আখতারকে উদ্ধার করে। অভিযোগের ভিত্তিতে আটক করা হয় শেফালীকে ও নাজমাকে৷ তাদের কাছে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় অনুপ্রবেশকারী হিসেবে দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
এরপর আসানসোল দুর্গাপুর পুলিশের কুলটি থানা দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশী ওই দালাল মহিলা শেফালীকে গ্রেফতার করে এবং নাজমা আখতারকে উদ্ধার করে। অভিযোগের ভিত্তিতে আটক করা হয় শেফালীকে ও নাজমাকে৷ তাদের কাছে বৈধ কাগজপত্র না থাকায় অনুপ্রবেশকারী হিসেবে দুজনকেই গ্রেফতার করেছে পুলিশ।(Representative Image)