নিরঞ্জনের আগে সিঁদুর খেলায় মেতে উঠেছেন স্থানীয়রা।

Durga Puja 2024: অনন্য পুজো! হাসপাতালে ভর্তি রোগীদের জন্য ঠাকুর দেখার বিশেষ ব্যবস্থা

বিষাদ মনে দেবীকে বিদায় জানানোর পালা। নিরঞ্জনের আগে দেবীবরণ, সিঁদুর খেলা, পরিক্রমা বহু জায়গার চেনা ছবি। কিন্তু এই জায়গায় প্রতিমা নিরঞ্জনের আগে দেখা যায় এক অন্য ছবি।
বিষাদ মনে দেবীকে বিদায় জানানোর পালা। নিরঞ্জনের আগে দেবীবরণ, সিঁদুর খেলা, পরিক্রমা বহু জায়গার চেনা ছবি। কিন্তু এই জায়গায় প্রতিমা নিরঞ্জনের আগে দেখা যায় এক অন্য ছবি।
আসানসোলের ডিসেরগড়ের সাকতোরিয়া কলোনির দুর্গাপুজো। জেলার বড় বড় পুজোগুলির কাছে এই পুজো নেহাতই ছোট কিন্তু বিশেষ নিয়মের জন্য এই পুজো অনন্য।
আসানসোলের ডিসেরগড়ের সাকতোরিয়া কলোনির দুর্গাপুজো। জেলার বড় বড় পুজোগুলির কাছে এই পুজো নেহাতই ছোট কিন্তু বিশেষ নিয়মের জন্য এই পুজো অনন্য।
কারণ, এখানে দুর্গা প্রতিমাকে নিরঞ্জনের আগে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। ঘট বিসর্জনের পর এলাকাবাসীরা সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন। কিন্তু তারপর নিরঞ্জন ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয় না প্রতিমা। নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
কারণ, এখানে দুর্গা প্রতিমাকে নিরঞ্জনের আগে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। ঘট বিসর্জনের পর এলাকাবাসীরা সিঁদুর খেলায় মেতে ওঠেন। কিন্তু তারপর নিরঞ্জন ঘাটে নিয়ে যাওয়া হয় না প্রতিমা। নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
এলাকায় রয়েছে ইসিএলের সাকতোরিয়া হাসপাতাল। এই হাসপাতালে দেবী প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হয় নিরঞ্জনের আগে। মূলত, যারা পুজোর সময় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকেন, তাদের দেবী দর্শনের সুযোগ দিতে দেবী মূর্তি নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
এলাকায় রয়েছে ইসিএলের সাকতোরিয়া হাসপাতাল। এই হাসপাতালে দেবী প্রতিমা নিয়ে যাওয়া হয় নিরঞ্জনের আগে। মূলত, যারা পুজোর সময় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকেন, তাদের দেবী দর্শনের সুযোগ দিতে দেবী মূর্তি নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
পুজো উদ্যোক্তারা বলছেন, দুর্গাপুজো মানুষের উৎসবের সময়। এই সময় মানুষ বিভেদ, অশান্তি সব ভুলে এক হয়ে যান। অথচ যারা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে থাকেন, তারা আনন্দ তো দূরের কথা, দেবী দর্শনও করতে পারেন না। তাদের সেই সুযোগ করে দিতে পুজো উদ্যোক্তারা বহু বছর ধরে এই নিয়ম চালিয়ে আসছেন।
পুজো উদ্যোক্তারা বলছেন, দুর্গাপুজো মানুষের উৎসবের সময়। এই সময় মানুষ বিভেদ, অশান্তি সব ভুলে এক হয়ে যান। অথচ যারা চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে থাকেন, তারা আনন্দ তো দূরের কথা, দেবী দর্শনও করতে পারেন না। তাদের সেই সুযোগ করে দিতে পুজো উদ্যোক্তারা বহু বছর ধরে এই নিয়ম চালিয়ে আসছেন।