ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলি চিনাবাদামে পাওয়া যায়, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। চিকিৎসক বৈদ্যের মতে, এই উপাদানগুলি হাড়কে শক্তিশালী করতে এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে।চিকিৎসক জানান, চিনাবাদামে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন থাকে, যা পেশীগুলির বিকাশ এবং শরীরের টিস্যুগুলির মেরামতের জন্য অপরিহার্য। এতে উপস্থিত অ্যামাইনো অ্যাসিড পেশির বৃদ্ধি এবং সঠিকভাবে কাজ করার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এর নিয়মিত সেবন শারীরিক বিকাশে সহায়তা করে, এটি শিশু এবং যুবকদের জন্য বিশেষভাবে উপকারী।চিনাবাদামে উপস্থিত মনোস্যাচুরেটেড এবং পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাট হার্টের জন্য উপকারী। এটি খারাপ কোলেস্টেরল কমায় এবং ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়, যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। এর নিয়মিত সেবন রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে এবং হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো গুরুত্বপূর্ণ খনিজগুলি চিনাবাদামে পাওয়া যায়, যা হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য। এই উপাদানগুলি হাড়কে শক্তিশালী করতে এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো হাড়ের রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। চিনাবাদাম খাওয়া হাড়ের বিকাশ এবং শক্তির জন্য উপকারী। বিশেষ করে শিশু এবং বয়স্কদের জন্য।চিনাবাদামে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ই পাওয়া যায়, যা ত্বকের উজ্জ্বলতা এবং চুলের মজবুতির জন্য উপকারী। এতে থাকা ভিটামিন ই একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা ত্বককে ফ্রি ব়্যাডিকেল দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতি থেকে রক্ষা করে। এটি ত্বকের বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করে দেয় এবং চুলকে পুষ্টি জোগায়, তাদের স্বাস্থ্যকর এবং শক্তিশালী করে তোলে।
