তাই এই কিশমিশ মানুষকে ভিতর থেকে সুস্থ রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকরী ভূমিকা নেয় এবং এতে উপস্থিত চিনি শক্তি সরবরাহ করে।

Health Tips: খালি পেটে এক চুমুকেই ‘মিরাকেল’! ডায়াবেটিস-কোলেস্টেরলের বড় শত্রু! বেরিয়ে আসবে পেটে জমে থাকা ময়লা, ওজনও কমবে ঝটপট

ড্রাই ফ্রুট শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ এতে অনেক ধরনের ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তেমনই একটি স্বাস্থ্যকর ড্রাই ফ্রুট হল কিশমিশ৷ কিশমিশের স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে অনেক। কিশমিশের মধ্যে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যারোটিনেড,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে।  এটি খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ সেরে যায়৷
ড্রাই ফ্রুট শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী৷ এতে অনেক ধরনের ভিটামিন ও পুষ্টি উপাদান রয়েছে। তেমনই একটি স্বাস্থ্যকর ড্রাই ফ্রুট হল কিশমিশ৷ কিশমিশের স্বাস্থ্য উপকারিতাও রয়েছে অনেক। কিশমিশের মধ্যে ভিটামিন বি, ভিটামিন সি, আয়রন, ফলিক অ্যাসিড, ক্যারোটিনেড,পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম এবং ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে। এটি খেলে শরীরের বিভিন্ন রোগ সেরে যায়৷
তবে কিশমিশ খেলেই হল না, কীভাবে কিশমিশ খেলে উপকার পাবেন সেটা সবার আগে জেনে নিতে হবে৷ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেছেন রাতের বেলা ৫-১০ টি কিশমিশ জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে এই জল খান৷ এটি জল খাবার  প্রায় ১ ঘন্টা অন্য কিছু খাবেন না। যার ফলে আপনার হার্টের স্নায়ু শক্তিশালী হবে এবং হার্ট থাকবে সম্পূর্ণ সুস্থ।
তবে কিশমিশ খেলেই হল না, কীভাবে কিশমিশ খেলে উপকার পাবেন সেটা সবার আগে জেনে নিতে হবে৷ আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ রাঘবেন্দ্র চৌধুরী বলেছেন রাতের বেলা ৫-১০ টি কিশমিশ জলে ভিজিয়ে রেখে সকালে উঠে এই জল খান৷ এটি জল খাবার প্রায় ১ ঘন্টা অন্য কিছু খাবেন না। যার ফলে আপনার হার্টের স্নায়ু শক্তিশালী হবে এবং হার্ট থাকবে সম্পূর্ণ সুস্থ।
কিশমিশের জলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। এতে আয়রনও পাওয়া যায়।  প্রতিদিন এটি খেলে দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
কিশমিশের জলে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা শরীরকে ফ্রি র‌্যাডিক্যাল থেকে রক্ষা করে। এতে আয়রনও পাওয়া যায়। প্রতিদিন এটি খেলে দুর্বলতা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খাদ্যতালিকায় কিশমিশের জল খাওয়া ভীষণ উপকারী। এতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা রক্তে শর্করার জন্য ভীষণ উপকারী।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য খাদ্যতালিকায় কিশমিশের জল খাওয়া ভীষণ উপকারী। এতে প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা রক্তে শর্করার জন্য ভীষণ উপকারী।
নিয়মিত কিশমিশের জল খেলে হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয়। এটি পেটের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা খাবার হজমে সাহায্য করে।
নিয়মিত কিশমিশের জল খেলে হজম প্রক্রিয়া শক্তিশালী হয়। এটি পেটের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। কিশমিশে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, যা খাবার হজমে সাহায্য করে।
কিশমিশ ভেজানো জল খেলে পেট ফোলা, গ্যাস, বদহজমের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর নিয়মিত খেলে পেট ভালভাবে পরিষ্কার হয়। কিশমিশ খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। এ কারণে  সকালে উঠেই খিদে পায় না। যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
কিশমিশ ভেজানো জল খেলে পেট ফোলা, গ্যাস, বদহজমের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এর নিয়মিত খেলে পেট ভালভাবে পরিষ্কার হয়। কিশমিশ খেলে পেট অনেকক্ষণ ভরা থাকে। এ কারণে সকালে উঠেই খিদে পায় না। যা ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন শরীরের শক্তি বৃদ্ধি, রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ, দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষা ইত্যাদি রোগের সামাধান করে থাকে এই কিশমিশ। শরীরে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা নেয় এই কিশমিশ।
বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা যেমন শরীরের শক্তি বৃদ্ধি, রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধ, দাঁত ও হাড়ের সুরক্ষা ইত্যাদি রোগের সামাধান করে থাকে এই কিশমিশ। শরীরে ভিটামিন, মিনারেল, অ্যান্টি অক্সিডেন্টের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা নেয় এই কিশমিশ।
খালি পেটে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশের জলে রক্ত পরিশোধন এবং সুস্থ অন্ত্র বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে কার্যকরভাবে সাহায্য করতে পারে।
খালি পেটে ভিজিয়ে রাখা কিশমিশের জলে রক্ত পরিশোধন এবং সুস্থ অন্ত্র বজায় রাখতে সাহায্য করতে পারে। এটি শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমাতে কার্যকরভাবে সাহায্য করতে পারে।