এয়ার কুলার

Air Cooler: এসির মতোই ঠান্ডা করবে আপনার ঘর! একেবারে মধ্যবিত্তের নাগালে দাম, সেরা ৬ ছোট কুলারের তালিকা

*গ্রীষ্মকাল মানেই ঘেমেনেয়ে একসা। চড়া রোদে বাইরে বেরনোর উপায় নেই। ঘরের ভিতরেও একই অবস্থা। হাঁসফাঁস গরম থেকে মুক্তি পেতে গরমে অনেকেই এয়ার কুলার কেনেন। এ ক্ষেত্রে ছোট অর্থাৎ পার্সোনাল বা উইন্ডো এয়ার কুলারই ভাল। জায়গা কম লাগে। এক ঘর থেকে অন্য ঘরে সহজে নিয়ে যাওয়াও যায়। এখানে সেরা ৬টি ছোট কুলারের তালিকা দেওয়া হল। সংগৃহীত ছবি। 
*গ্রীষ্মকাল মানেই ঘেমেনেয়ে একসা। চড়া রোদে বাইরে বেরনোর উপায় নেই। ঘরের ভিতরেও একই অবস্থা। হাঁসফাঁস গরম থেকে মুক্তি পেতে গরমে অনেকেই এয়ার কুলার কেনেন। এ ক্ষেত্রে ছোট অর্থাৎ পার্সোনাল বা উইন্ডো এয়ার কুলারই ভাল। জায়গা কম লাগে। এক ঘর থেকে অন্য ঘরে সহজে নিয়ে যাওয়াও যায়। এখানে সেরা ৬টি ছোট কুলারের তালিকা দেওয়া হল। সংগৃহীত ছবি।
*Symphony Hicool i 31L Personal Air Cooler: রিমোটের সাহায্যে ব্যবহার করা যায়। টাচ কন্ট্রোল প্যানেল রয়েছে। দেওয়া হয়েছে আই-পিওর প্রযুক্তি, যা বিশুদ্ধ বায়ু দেয়। ৩১ লিটারের ট্যাঙ্ক। ১৮৫ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। ২২০ বর্গফুটের ঘরের জন্য একেবারে আদর্শ। সংগৃহীত ছবি।
*Symphony Hicool i 31L Personal Air Cooler: রিমোটের সাহায্যে ব্যবহার করা যায়। টাচ কন্ট্রোল প্যানেল রয়েছে। দেওয়া হয়েছে আই-পিওর প্রযুক্তি, যা বিশুদ্ধ বায়ু দেয়। ৩১ লিটারের ট্যাঙ্ক। ১৮৫ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। ২২০ বর্গফুটের ঘরের জন্য একেবারে আদর্শ। সংগৃহীত ছবি।
*Havells Fresco-i 24L Personal Air Cooler: অনায়াসে জল নিষ্কাশন এবং আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের জন্য অটো ড্রেনের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ডাস্ট ফিল্টার। এটাতেই রিমোট কন্ট্রোল রয়েছে। জল ধরে ২৪ লিটার। বিশেষভাবে আবাসিক উদ্দেশ্যে এই কুলার ডিজাইন করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*Havells Fresco-i 24L Personal Air Cooler: অনায়াসে জল নিষ্কাশন এবং আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণের জন্য অটো ড্রেনের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। দেওয়া হয়েছে ডাস্ট ফিল্টার। এটাতেই রিমোট কন্ট্রোল রয়েছে। জল ধরে ২৪ লিটার। বিশেষভাবে আবাসিক উদ্দেশ্যে এই কুলার ডিজাইন করা হয়েছে। সংগৃহীত ছবি।
*Crompton Marvel Neo Personal Air Cooler: এতে দেওয়া হয়েছে ২৩ লিটারের ট্যাঙ্ক। রয়েছে এভারলাস্ট পাম্প, ৪ ওয়ে এয়ার ডিফ্লেকশন এবং হাই-ডেনসিটি হানিকম্ব প্যাডের মতো ফিচার। ১৫০ বর্গফুটের ঘরের জন্য আদর্শ। ১৬৫ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। ইনভার্টারেও চালানো যায়। সংগৃহীত ছবি।
*Crompton Marvel Neo Personal Air Cooler: এতে দেওয়া হয়েছে ২৩ লিটারের ট্যাঙ্ক। রয়েছে এভারলাস্ট পাম্প, ৪ ওয়ে এয়ার ডিফ্লেকশন এবং হাই-ডেনসিটি হানিকম্ব প্যাডের মতো ফিচার। ১৫০ বর্গফুটের ঘরের জন্য আদর্শ। ১৬৫ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। ইনভার্টারেও চালানো যায়। সংগৃহীত ছবি।
*Ekvira High-Speed Cooler Fan: কমপ্যাক্ট এবং পোর্টেবল কুলিং সলিউশনের কথা বললে Ekvira High-Speed Cooler Fan-এর কথাই মাথায় আসে। বাড়ি, রান্নাঘর বা অফিসে ব্যবহারের জন্য আদর্শ। ৬০ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। সবচেয়ে বড় কথা, এতে জল ভরার প্রয়োজন হয় না। সাধারণ সিলিং ফ্যানের তুলনায় ২৫ শতাংশ দ্রুত হাওয়া দেয়। সংগৃহীত ছবি।
*Ekvira High-Speed Cooler Fan: কমপ্যাক্ট এবং পোর্টেবল কুলিং সলিউশনের কথা বললে Ekvira High-Speed Cooler Fan-এর কথাই মাথায় আসে। বাড়ি, রান্নাঘর বা অফিসে ব্যবহারের জন্য আদর্শ। ৬০ ওয়াট বিদ্যুৎ খরচ হয়। সবচেয়ে বড় কথা, এতে জল ভরার প্রয়োজন হয় না। সাধারণ সিলিং ফ্যানের তুলনায় ২৫ শতাংশ দ্রুত হাওয়া দেয়। সংগৃহীত ছবি।

*Bajaj PX97 Torque New 36L Personal Air Cooler: ২০০ বর্গফুটের ঘরের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই কুলার। ৩৬ লিটারের জলের ট্যাঙ্ক। সঙ্গে দেওয়া হয়েছে ডুরামেরিন পাম্প। বিদ্যুৎ খরচ হয় ১০০ ওয়াট। সংগৃহীত ছবি।
*Bajaj PX97 Torque New 36L Personal Air Cooler: ২০০ বর্গফুটের ঘরের জন্য তৈরি করা হয়েছে এই কুলার। ৩৬ লিটারের জলের ট্যাঙ্ক। সঙ্গে দেওয়া হয়েছে ডুরামেরিন পাম্প। বিদ্যুৎ খরচ হয় ১০০ ওয়াট। সংগৃহীত ছবি।