সবচেয়ে বেশি শোনা গান কোনটি?

Best Song: পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি শোনা গান কোনটি জানেন? সবাই শুনেছেন, অথচ আপনি এখনও শোনেননি? বিশ্ব সঙ্গীত দিবসে জেনে নিন সেই তথ্য

২ মিনিট ১৭ সেকেন্ডের একটা গান। তাতেই মেতেছে ছোট-বড় সবাই। প্রায় অর্থহীন এই শিশুতোষ ছড়াগান পাল্লা দিয়েছে পৃথিবীর নামীদামি শিল্পী, মিউজিক কম্পোজার, কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।
২ মিনিট ১৭ সেকেন্ডের একটা গান। তাতেই মেতেছে ছোট-বড় সবাই। প্রায় অর্থহীন এই শিশুতোষ ছড়াগান পাল্লা দিয়েছে পৃথিবীর নামীদামি শিল্পী, মিউজিক কম্পোজার, কিংবা প্রযোজনা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে।
গত বছর নভেম্বর মাসে ইউটিউবের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভিডিও হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘বেবি শার্ক’। ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে এসে গানটির ‘ভিউ’ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮৭০ কোটি। ‘ভিউ’–এর বিচারে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে লুইস ফনসি ও ড্যাডি ইয়াঙ্কির গান—দেসপাসিতো (৭৩০ কোটি)।
গত বছর নভেম্বর মাসে ইউটিউবের সবচেয়ে বেশিবার দেখা ভিডিও হিসেবে স্বীকৃতি পেয়েছে ‘বেবি শার্ক’। ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময়ে এসে গানটির ‘ভিউ’ দাঁড়িয়েছে প্রায় ৮৭০ কোটি। ‘ভিউ’–এর বিচারে দ্বিতীয় অবস্থানে আছে লুইস ফনসি ও ড্যাডি ইয়াঙ্কির গান—দেসপাসিতো (৭৩০ কোটি)।
আমেরিকা, ইংল্যান্ডের বিলবোর্ড হট হানড্রেড, কানাডিয়ান হট হানড্রেডসহ কতগুলো দেশের জনপ্রিয় গানের তালিকায় যে এই ছেলেমানুষি ছড়াগানটি স্থান করে নিয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই।
আমেরিকা, ইংল্যান্ডের বিলবোর্ড হট হানড্রেড, কানাডিয়ান হট হানড্রেডসহ কতগুলো দেশের জনপ্রিয় গানের তালিকায় যে এই ছেলেমানুষি ছড়াগানটি স্থান করে নিয়েছে, তার ইয়ত্তা নেই।
অর্থ না বুঝলেও ‘বেবি শার্ক’জ্বরে তাঁরাও আক্রান্ত। যদিও গানটির মূল শ্রোতা যারা, তাদের কোনও সুনির্দিষ্ট মন্তব্য পাওয়া যায়নি। কারণ, তাদের মধ্যে বেশির ভাগই এখনও পুরোপুরি কথা বলা শেখেনি!
অর্থ না বুঝলেও ‘বেবি শার্ক’জ্বরে তাঁরাও আক্রান্ত। যদিও গানটির মূল শ্রোতা যারা, তাদের কোনও সুনির্দিষ্ট মন্তব্য পাওয়া যায়নি। কারণ, তাদের মধ্যে বেশির ভাগই এখনও পুরোপুরি কথা বলা শেখেনি!
নানা দেশে নানা ভাষায় বেবি শার্ক গানটির অসংখ্য সংস্করণ আছে। তবে ৮.৭ বিলিয়নের মাইলফলক ছুঁয়েছে যে ভিডিওটি, সেটি পাবেন পিংকফং-এর ইউটিউব চ্যানেলে। পিংকফং মূলত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্মার্টস্টাডির একটি ব্র্যান্ড।
নানা দেশে নানা ভাষায় বেবি শার্ক গানটির অসংখ্য সংস্করণ আছে। তবে ৮.৭ বিলিয়নের মাইলফলক ছুঁয়েছে যে ভিডিওটি, সেটি পাবেন পিংকফং-এর ইউটিউব চ্যানেলে। পিংকফং মূলত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিষ্ঠান স্মার্টস্টাডির একটি ব্র্যান্ড।
২০১৫ সালে শুরুতে গানটির একটি অ্যানিমেশনভিত্তিক সংস্করণ আপলোড করেছিল পিংকফং। ২০১৬ সালে তারা নতুন করে গানটির অডিও ও ভিডিও ধারণ করে। দুটি বাচ্চা ছেলে-মেয়ের সহজ নাচের ভঙ্গি, ঝলমলে রং, কিংবা গানের কম্পোজিশন, যে কারণেই হোক, বাচ্চারা এই সংস্করণটি পছন্দ করে ফেলে। ব্যস। ‘ডু ডু ডু ডু...’ যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিল, সে আগুন ছড়িয়ে গেল সবখানে।
২০১৫ সালে শুরুতে গানটির একটি অ্যানিমেশনভিত্তিক সংস্করণ আপলোড করেছিল পিংকফং। ২০১৬ সালে তারা নতুন করে গানটির অডিও ও ভিডিও ধারণ করে। দুটি বাচ্চা ছেলে-মেয়ের সহজ নাচের ভঙ্গি, ঝলমলে রং, কিংবা গানের কম্পোজিশন, যে কারণেই হোক, বাচ্চারা এই সংস্করণটি পছন্দ করে ফেলে। ব্যস। ‘ডু ডু ডু ডু…’ যে সুরের আগুন লাগিয়ে দিল, সে আগুন ছড়িয়ে গেল সবখানে।
কদিন আগে হঠাৎ করেই অনলাইনে ভাইরাল হয়েছিল ‘কাকলী ফার্নিচার’ নামের একটি আসবাবপত্রের দোকানের বিজ্ঞাপন। নেটিজেনরা বলছিলেন, বিজ্ঞাপনটির ট্যাগ লাইন—‘দামে কম মানে ভালো’ কথাটা নাকি মাথার ভেতর ঘুরতে থাকে! বেবি শার্কও ‘একই দোষে দুষ্ট’। কয়েকবার শুনলেই মাথার ভেতর ‘ডু ডু ডু ডু’ বাজতে থাকে!
কদিন আগে হঠাৎ করেই অনলাইনে ভাইরাল হয়েছিল ‘কাকলী ফার্নিচার’ নামের একটি আসবাবপত্রের দোকানের বিজ্ঞাপন। নেটিজেনরা বলছিলেন, বিজ্ঞাপনটির ট্যাগ লাইন—‘দামে কম মানে ভালো’ কথাটা নাকি মাথার ভেতর ঘুরতে থাকে! বেবি শার্কও ‘একই দোষে দুষ্ট’। কয়েকবার শুনলেই মাথার ভেতর ‘ডু ডু ডু ডু’ বাজতে থাকে!
অদ্ভুত ব্যাপার হল, গানটির মূল রচয়িতা কে, কেউ জানে না। অনেকটা আমাদের দেশের ‘আকাশ থেকে নেমে এল ছোট্ট একটি প্লেন, সেই প্লেনে বসা ছিল লাল টুকটুক মেম’–এর মতো। বাচ্চারা খেলাচ্ছলে এই গান গায়, কিন্তু এর উৎপত্তি জানা নেই।
অদ্ভুত ব্যাপার হল, গানটির মূল রচয়িতা কে, কেউ জানে না। অনেকটা আমাদের দেশের ‘আকাশ থেকে নেমে এল ছোট্ট একটি প্লেন, সেই প্লেনে বসা ছিল লাল টুকটুক মেম’–এর মতো। বাচ্চারা খেলাচ্ছলে এই গান গায়, কিন্তু এর উৎপত্তি জানা নেই।