*শ্রীকৃষ্ণ ও সুভদ্রার ভাইফোঁটার পর থেকেই শুরু আজকের ভাইফোঁটা। ভাই-বোনের অটুট ও পবিত্র সম্পর্ককে আরও দৃঢ় করতে এই উত্সব পালন করেন। ভাই-বোনের ভালবাসা ও সুরক্ষার প্রতীক এই ভাইফোঁটা। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জ্যোতিষ সংক্রান্ত হলে জ্যোতিষবিদ, বাস্তুবিদ বা তন্ত্রবিদের পরামর্শ নিন।*এদিন দিদি বা বোনেরা, ভাই বা দাদার সুস্বাস্থ্য ও দীর্ঘায়ু কামনার জন্য কপালে চন্দনের তিলক কেটে দেন। মিষ্টিমুখ করে ভাইফোঁটা পালন করা হয়। যমের দুয়ার থেকে ভাইকে রক্ষা করার জন্যই এই উত্সব। সংগৃহীত ছবি।*ভাইফোঁটার সময় যমরাজের পুজো করার চল রয়েছে। এ বছর দুদিন ধরে পালিত হবে বাঙালির এই উত্সব। সংগৃহীত ছবি।*প্রতিবছর কার্তিক মাসের কৃষ্ণপক্ষের দ্বিতীয়ার দিনে পালিত হয় ভাইফোঁটা। সেদিন বাঙালির ঘরে ঘরে শঙ্খ বাজিয়ে, পাখা দিয়ে হাওয়া করে, মিষ্টি মুখ করিয়ে ভাইয়ের কপালে চন্দনের ফোঁটা দেওয়া হয়। সংগৃহীত ছবি।*এদিন ভাইয়ের কপালে ফোঁটা দেওয়ার আগে ফোঁটা দেওয়ার জন্য থালা সাজিয়ে নেওয়া হয়। চন্দন, গঙ্গাজল, কুয়াশার জল, ফুল, মিষ্টি, দুর্বা প্লেটে সাজিয়ে রাখা হয়। বিভিন্ন রকমের ফুল, ধান, দুর্বা ঘাস, তিলক, শঙ্খ, প্রদীপ দিয়ে সাজিয়ে নেয় আবার অনেকে। পাশাপাশি থাকে খাবারের এলাহি আয়োজন। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জ্যোতিষ সংক্রান্ত হলে জ্যোতিষবিদ, বাস্তুবিদ বা তন্ত্রবিদের পরামর্শ নিন।*এদিন বোনেরা সকাল-সকাল শিশির ধরার জন্য কাপড় দিয়ে শিশির ভেজা ঘাস থেকে শিশির জোগাড় করেন। তবে এই রীতি এখন প্রায় উধাও। সংগৃহীত ছবি।*ভাইয়ের মাথায় বাঁ হাত দিয়ে তিনবার ধান-দুব্বো দিয়ে আশীর্বাদ করতে হয়। তারপর হাতের কড়ে আঙুল দিয়ে ভাইয়ের কপালে তিনবার চন্দনের ফোঁটা এঁকে দেন মন্ত্রোচ্চারণের সঙ্গে সঙ্গে। সংগৃহীত ছবি। Disclaimer: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। সামাজিক মাধ্যম ও নানা ওয়েবসাইটের পাওয়া তথ্য থেকে এই জ্ঞান নেওয়া হয়েছে। তবে এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। জ্যোতিষ সংক্রান্ত হলে জ্যোতিষবিদ, বাস্তুবিদ বা তন্ত্রবিদের পরামর্শ নিন।
