রুপোলি দুনিয়ায় বেশ কিছু অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের অভিনয়ের জাদুতে লক্ষ লক্ষ ভক্তের মন জয় করে নিয়েছিলেন। আবার বহু অভিনেত্রী নিজের সৌন্দর্যের ছটায় মুগ্ধ করেছেন ভক্তদের।

পড়াশোনার হাত থেকে মুক্তি পেতেই রুপোলি দুনিয়ায়, পেয়েছেন সুপারস্টারের তকমা; স্বয়ং আমির খানও এই অভিনেত্রীর ভক্ত

রুপোলি দুনিয়ায় বেশ কিছু অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের অভিনয়ের জাদুতে লক্ষ লক্ষ ভক্তের মন জয় করে নিয়েছিলেন। আবার বহু অভিনেত্রী নিজের সৌন্দর্যের ছটায় মুগ্ধ করেছেন ভক্তদের।
রুপোলি দুনিয়ায় বেশ কিছু অভিনেত্রী রয়েছেন, যাঁরা নিজেদের অভিনয়ের জাদুতে লক্ষ লক্ষ ভক্তের মন জয় করে নিয়েছিলেন। আবার বহু অভিনেত্রী নিজের সৌন্দর্যের ছটায় মুগ্ধ করেছেন ভক্তদের।
তবে কাজল এমন একজন অভিনেত্রী, যাঁর গায়ের রঙ একেবারেই ফর্সা ছিল না। আর তাঁর দেহের গঠনও তেমন সুন্দর ছিল না। কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও শুধু নিজের প্রতিভার জোরে সেরা অভিনেত্রীর তকমা লাভ করেছিলেন। আসলে অভিনেত্রী মানেই ফর্সা-পেলব ত্বক এবং স্লিম-ট্রিম হতেই হবে।
তবে কাজল এমন একজন অভিনেত্রী, যাঁর গায়ের রঙ একেবারেই ফর্সা ছিল না। আর তাঁর দেহের গঠনও তেমন সুন্দর ছিল না। কিন্তু এত কিছু সত্ত্বেও শুধু নিজের প্রতিভার জোরে সেরা অভিনেত্রীর তকমা লাভ করেছিলেন। আসলে অভিনেত্রী মানেই ফর্সা-পেলব ত্বক এবং স্লিম-ট্রিম হতেই হবে।
কিন্তু এই স্টিরিওটাইপ একেবারে ভেঙে দিয়েছিলেন কাজল। এমনকী নিজের ৩০ বছরের কেরিয়ারে ঘনিষ্ঠ কিংবা আপত্তিকর দৃশ্য করতেও দেখা যায়নি তাঁকে। আর রুপোলি দুনিয়ায় কাজলের আগমনটাও যেন ফিল্মি কায়দায়। এক সাক্ষাৎকারে খোদ অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন যে, পড়াশোনা করতে ভাল লাগত না তাঁর। আর পড়াশোনা থেকে পালাতেই অভিনয়ের দুনিয়ায় আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ভেবেছিলেন যে, ফিল্মি দুনিয়ায় ভাগ্য পরীক্ষা করা যাক। আর সেই ছবির দুনিয়াই তাঁর ভাগ্য একেবারে বদলে দিয়েছিল।
কিন্তু এই স্টিরিওটাইপ একেবারে ভেঙে দিয়েছিলেন কাজল। এমনকী নিজের ৩০ বছরের কেরিয়ারে ঘনিষ্ঠ কিংবা আপত্তিকর দৃশ্য করতেও দেখা যায়নি তাঁকে। আর রুপোলি দুনিয়ায় কাজলের আগমনটাও যেন ফিল্মি কায়দায়। এক সাক্ষাৎকারে খোদ অভিনেত্রী জানিয়েছিলেন যে, পড়াশোনা করতে ভাল লাগত না তাঁর। আর পড়াশোনা থেকে পালাতেই অভিনয়ের দুনিয়ায় আসার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন। ভেবেছিলেন যে, ফিল্মি দুনিয়ায় ভাগ্য পরীক্ষা করা যাক। আর সেই ছবির দুনিয়াই তাঁর ভাগ্য একেবারে বদলে দিয়েছিল।
আর বলিউডে পা রাখামাত্র অচিরেই ভক্তদের মন জয় করে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন কাজল। এমনকী সেরা অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছিলেন তিনি। শাহরুখ খানের সঙ্গে তাঁর জুটি প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে। এমনকী, তাঁদের প্রত্যেকটি ছবিই হিট হত। বর্তমানে বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বহুমুখী প্রতিভাময়ী অভিনেত্রী তিনি।
আর বলিউডে পা রাখামাত্র অচিরেই ভক্তদের মন জয় করে নিতে সক্ষম হয়েছিলেন কাজল। এমনকী সেরা অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম হয়ে উঠেছিলেন তিনি। শাহরুখ খানের সঙ্গে তাঁর জুটি প্রবল জনপ্রিয়তা লাভ করে। এমনকী, তাঁদের প্রত্যেকটি ছবিই হিট হত। বর্তমানে বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বহুমুখী প্রতিভাময়ী অভিনেত্রী তিনি।
কাজলের মা অভিনেত্রী তনুজাও নিজের কেরিয়ারে প্রচুর সফল ছবিতে অভিনয় করেছেন। এমনকী কাজলের বোন তানিশাও একজন অভিনেত্রী। যদিও বড় পর্দায় তনুজা এবং কাজল নিজেদের অভিনয় দক্ষতা প্রদর্শন করতে পেরেছিলেন। কিন্তু তানিশা বিশেষ কিছুই করতে পারেননি। এদিকে কাজলের অনুরাগী অভিনেতা আমির খান। তাই ‘ফনা’ ছবির জন্য যখন প্রধান অভিনেত্রী খোঁজা হচ্ছিল, তখন আমিরের কাছেও জানতে চাওয়া হয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, “কাজল, কাজল আর কাজল।”
কাজলের মা অভিনেত্রী তনুজাও নিজের কেরিয়ারে প্রচুর সফল ছবিতে অভিনয় করেছেন। এমনকী কাজলের বোন তানিশাও একজন অভিনেত্রী। যদিও বড় পর্দায় তনুজা এবং কাজল নিজেদের অভিনয় দক্ষতা প্রদর্শন করতে পেরেছিলেন। কিন্তু তানিশা বিশেষ কিছুই করতে পারেননি। এদিকে কাজলের অনুরাগী অভিনেতা আমির খান। তাই ‘ফনা’ ছবির জন্য যখন প্রধান অভিনেত্রী খোঁজা হচ্ছিল, তখন আমিরের কাছেও জানতে চাওয়া হয়েছিল। তিনি বলেছিলেন, “কাজল, কাজল আর কাজল।”
আর এই ‘ফনা’ ছবির হাত ধরেই কামব্যাক করেছিলেন অভিনেত্রী।প্রসঙ্গত ১৯৯২ সালে বেখুদি ছবির হাত ধরে কেরিয়ার জীবন শুরু করেছিলেন কাজল। ১৯৯৭ সালে গুপ্ত ছবিতে নেতিবাচক ছবিতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সেই সঙ্গে প্রচুর ব্লকবাস্টার ছবিতে উপহার দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’, ‘দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে’, ‘কভি খুশি কভি গম’, ‘হাম আপকে দিল মে রেহতে হ্যায়’, ‘করণ অর্জুন’, ‘বাজিগর’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘ফনা’ ইত্যাদি।
আর এই ‘ফনা’ ছবির হাত ধরেই কামব্যাক করেছিলেন অভিনেত্রী। প্রসঙ্গত ১৯৯২ সালে বেখুদি ছবির হাত ধরে কেরিয়ার জীবন শুরু করেছিলেন কাজল। ১৯৯৭ সালে গুপ্ত ছবিতে নেতিবাচক ছবিতে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সেই সঙ্গে প্রচুর ব্লকবাস্টার ছবিতে উপহার দিয়েছেন তিনি। এর মধ্যে অন্যতম হল ‘প্যায়ার কিয়া তো ডরনা ক্যয়া’, ‘দিলওয়ালে দুলহনিয়া লে জায়েঙ্গে’, ‘কভি খুশি কভি গম’, ‘হাম আপকে দিল মে রেহতে হ্যায়’, ‘করণ অর্জুন’, ‘বাজিগর’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘ফনা’ ইত্যাদি।