Travel Destination: মেঘ-কুয়াশার মাঝে নিরিবিলিতে কাটবে সময়, সস্তায় পাহাড় ঘুরতে যাওয়ার ঠিকানা

পুজোর ছুটিতে বাইরে কোথাও ঘুরে আসার কথা কিন্তু সবাই ভাবেন। আর ঘোরার কথা মনে হলেই প্রথমে মনে আসবে সবুজ ঘেরা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়ার কথা। তা হলে আর দেরি না করে শান্ত, নিরিবিলি প্রকৃতি মাঝে মহানন্দা অভয়ারণ্যের মাথার উপর ছোট পাহাড়ি গ্রামের ঘুরে আসুন। প্রকৃতির টানে সবুজ ঘেরা পরিবেশের মধ্যে দু একদিন ছুটি কাটানোর আর্দশ স্থান এই ছোট পাহাড়ি গ্রাম। থাকার জন্য রয়েছে একাধিক হোমস্টে। ৪২০০ ফুট গড় উচ্চতায় এই গ্রামের নাম লাটপাঞ্চার ।
পুজোর ছুটিতে বাইরে কোথাও ঘুরে আসার কথা কিন্তু সবাই ভাবেন। আর ঘোরার কথা মনে হলেই প্রথমে মনে আসবে সবুজ ঘেরা পাহাড়ে হারিয়ে যাওয়ার কথা। তা হলে আর দেরি না করে শান্ত, নিরিবিলি প্রকৃতি মাঝে মহানন্দা অভয়ারণ্যের মাথার উপর ছোট পাহাড়ি গ্রামের ঘুরে আসুন। প্রকৃতির টানে সবুজ ঘেরা পরিবেশের মধ্যে দু একদিন ছুটি কাটানোর আর্দশ স্থান এই ছোট পাহাড়ি গ্রাম। থাকার জন্য রয়েছে একাধিক হোমস্টে। ৪২০০ ফুট গড় উচ্চতায় এই গ্রামের নাম লাটপাঞ্চার ।(অনির্বাণ রায়)
পাহাড়ি গ্রাম লাটপাঞ্চার গেলেই আপনার পাখি দেখার শখ পূরণ হয়ে যাবে। মহানন্দা অভয়ারণ্যের ঠিক উপরে লাটপাঞ্চার। এখানে দেখা মেলে হরেক রকম হিমালয়ান পাখির। ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি ভালবাসলে একবার আসা দরকার লাটপাঞ্চারে।লেপচা ভাষায় ‘লাট’ অর্থ বেত এবং ‘পাঞ্চার’ অর্থ জঙ্গল। জঙ্গলে ঘেরা শান্ত, নিরিবিলি গ্রাম লাটপাঞ্চার।
পাহাড়ি গ্রাম লাটপাঞ্চার গেলেই আপনার পাখি দেখার শখ পূরণ হয়ে যাবে। মহানন্দা অভয়ারণ্যের ঠিক উপরে লাটপাঞ্চার। এখানে দেখা মেলে হরেক রকম হিমালয়ান পাখির। ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফি ভালবাসলে একবার আসা দরকার লাটপাঞ্চারে।লেপচা ভাষায় ‘লাট’ অর্থ বেত এবং ‘পাঞ্চার’ অর্থ জঙ্গল। জঙ্গলে ঘেরা শান্ত, নিরিবিলি গ্রাম লাটপাঞ্চার।
দুটো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বিস্তীর্ণ তরাই সমতল। উপর থেকে দেখা যায় তিস্তার এঁকে-বেঁকে বয়ে চলা। আর দেখা যায় পাইন, সিঙ্কোনার জঙ্গল। লাটপাঞ্চার একটি নেপালি গ্রাম। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। এমনকী রাস্তাঘাটও সুন্দর।
দুটো পাহাড়ের মাঝ দিয়ে বিস্তীর্ণ তরাই সমতল। উপর থেকে দেখা যায় তিস্তার এঁকে-বেঁকে বয়ে চলা। আর দেখা যায় পাইন, সিঙ্কোনার জঙ্গল। লাটপাঞ্চার একটি নেপালি গ্রাম। খুবই পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন। এমনকী রাস্তাঘাটও সুন্দর।
লাটপাঞ্চারের জঙ্গলে ২৪০ প্রজাতির পাখি এবং ৩৬ প্রকারের বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। লাটপাঞ্চার থেকে দু’কিলোমিটার দূরে রয়েছে সানসেরিদাঁড়া ভিউ পয়েন্ট। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখা যায় তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা।লাটপাঞ্চার থেকে ঘুরে নিতে পারেন অহলদাড়া, লাটকুঠি, পাঁচপোখরি, সামসারিদাঁড়া, লেপচা মনাস্ট্রি ইত্যাদি। দু’দিনের অবসর যাপনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন লাটপাঞ্চার।শিলিগুড়ি থেকে সেবক রোড ধরে কালিম্পং যাওয়ার পথে কালিঝোড়া থেকে বাম দিকে বেঁকে গেলেই মেলে লাটপাঞ্চারের রাস্তা ।
লাটপাঞ্চারের জঙ্গলে ২৪০ প্রজাতির পাখি এবং ৩৬ প্রকারের বন্যপ্রাণীর দেখা মেলে। লাটপাঞ্চার থেকে দু’কিলোমিটার দূরে রয়েছে সানসেরিদাঁড়া ভিউ পয়েন্ট। আকাশ পরিষ্কার থাকলে এখান থেকে দেখা যায় তুষারাবৃত কাঞ্চনজঙ্ঘা।লাটপাঞ্চার থেকে ঘুরে নিতে পারেন অহলদাড়া, লাটকুঠি, পাঁচপোখরি, সামসারিদাঁড়া, লেপচা মনাস্ট্রি ইত্যাদি। দু’দিনের অবসর যাপনের জন্য ঘুরে আসতে পারেন লাটপাঞ্চার।শিলিগুড়ি থেকে সেবক রোড ধরে কালিম্পং যাওয়ার পথে কালিঝোড়া থেকে বাম দিকে বেঁকে গেলেই মেলে লাটপাঞ্চারের রাস্তা ।
লাটপাঞ্চারের ঘুরতে এসে হাওড়া থেকে বাণীব্রত দাস বলেন, ' এত সুন্দর জায়গায় আসতে পেরে দারুণ লাগছে। শহরের পলিউশন থেকে আমরা এখনো অনেকটাই দূরে পরিবারের সঙ্গে দারুন মজা করছি। এখানে বিশুদ্ধ বাতাসে সত্যি প্রাণ ভরে যায়।লাটপাঞ্চার গ্রামে ঢোকার মুখেই পরে একটি রক ক্লাইম্বিং সেন্টার। এখানে শিলিগুড়ি থেকেও রকক্লাইম্বিং করতে আসেন পড়ুয়ারা। সেখানেই বছর ৫০ এর এক মহিলা জয়া বোস প্রকৃতির মজা লোকে নিচ্ছিলেন। তিনি বলেন জায়গাটি এত সুন্দর যে এখানে সময় না কাটিয়ে উঠতে পারছি না।' দেরি না করে পুজোর ছুটিতে কোথাও যদি যাবেন বলে ভাবছেন তবে ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রাম।
লাটপাঞ্চারের ঘুরতে এসে হাওড়া থেকে বাণীব্রত দাস বলেন, ‘ এত সুন্দর জায়গায় আসতে পেরে দারুণ লাগছে। শহরের পলিউশন থেকে আমরা এখনো অনেকটাই দূরে পরিবারের সঙ্গে দারুন মজা করছি। এখানে বিশুদ্ধ বাতাসে সত্যি প্রাণ ভরে যায়।লাটপাঞ্চার গ্রামে ঢোকার মুখেই পরে একটি রক ক্লাইম্বিং সেন্টার। এখানে শিলিগুড়ি থেকেও রকক্লাইম্বিং করতে আসেন পড়ুয়ারা। সেখানেই বছর ৫০ এর এক মহিলা জয়া বোস প্রকৃতির মজা লোকে নিচ্ছিলেন। তিনি বলেন জায়গাটি এত সুন্দর যে এখানে সময় না কাটিয়ে উঠতে পারছি না।’ দেরি না করে পুজোর ছুটিতে কোথাও যদি যাবেন বলে ভাবছেন তবে ঘুরে আসতে পারেন এই গ্রাম।