স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের জন্য বড় খবর, এবার বাধ্যতামূলক করা হবে Bullion Hallmarking, নিশ্চিন্ত হবেন ক্রেতারাও

সোনায় বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় খবর। সোনার গয়নায় হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করা হয়েছে আগেই। এবার নতুন বছর থেকে বুলিয়ন হলমার্কিং বাধ্যতামূলক হতে চলেছে। গোল্ড বুলিয়ন হলমার্কিং পর্যায়ক্রমে সারা দেশেই কার্যকর হবে। সমস্ত স্টেকহোল্ডাররাই এই বিষয়ে একমত হয়েছেন।
সোনায় বিনিয়োগকারীদের জন্য বড় খবর। সোনার গয়নায় হলমার্কিং বাধ্যতামূলক করা হয়েছে আগেই। এবার নতুন বছর থেকে বুলিয়ন হলমার্কিং বাধ্যতামূলক হতে চলেছে। গোল্ড বুলিয়ন হলমার্কিং পর্যায়ক্রমে সারা দেশেই কার্যকর হবে। সমস্ত স্টেকহোল্ডাররাই এই বিষয়ে একমত হয়েছেন।
বুলিয়ন হলমার্কিং কার্যকর করা হবে কি না, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সাব কমিটি তৈরি করা হয়েছিল। সম্প্রতি সেই কমিটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, চলতি বছরের শেষ দিকে এই সংক্রান্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। জানা গিয়েছে, ডিসেম্বরের আগেই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়ম নির্ধারণ করা হবে। রুপো এবং প্রত্নবস্তুর উপরেও হলমার্কিং চালু হতে পারে। তবে এই নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আলোচনা চলছে। বলে রাখা ভাল, গয়না তৈরির কাঁচামাল হিসাবে গোল্ড বুলিয়ন ব্যবহার করা হয়। পরিমাণ বিবেচনা করেই এর বিশুদ্ধতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বুলিয়ন হলমার্কিং কার্যকর করা হবে কি না, সেই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সাব কমিটি তৈরি করা হয়েছিল। সম্প্রতি সেই কমিটি রিপোর্ট জমা দিয়েছে। আশা করা হচ্ছে, চলতি বছরের শেষ দিকে এই সংক্রান্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে। জানা গিয়েছে, ডিসেম্বরের আগেই স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করে নিয়ম নির্ধারণ করা হবে। রুপো এবং প্রত্নবস্তুর উপরেও হলমার্কিং চালু হতে পারে। তবে এই নিয়ে এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। আলোচনা চলছে। বলে রাখা ভাল, গয়না তৈরির কাঁচামাল হিসাবে গোল্ড বুলিয়ন ব্যবহার করা হয়। পরিমাণ বিবেচনা করেই এর বিশুদ্ধতা সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এতে লাভ কী হবে: সোনার গয়নার গুণমান নিশ্চিত করার দাবি দীর্ঘদিনের। বুলিয়ন হলমার্ক ছাড়া এটা সম্ভব নয়। এই নিয়ে বহুদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। গোল্ড বুলিয়ন হলমার্কিং বাধ্যতামূলক হলে, এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হবে, পরিশোধকরা আমদানি করা সোনার গুণমান জানতে পারবেন। তাঁরা জানতে পারবেন, সোনা কতটা খাঁটি। গ্রাহকদেরও গয়নার মান নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। এককথায় বলতে গেলে, হলমার্কযুক্ত বুলিয়ন দেশে তৈরি সোনার গয়নার বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।
এতে লাভ কী হবে: সোনার গয়নার গুণমান নিশ্চিত করার দাবি দীর্ঘদিনের। বুলিয়ন হলমার্ক ছাড়া এটা সম্ভব নয়। এই নিয়ে বহুদিন ধরেই আলোচনা চলছিল। গোল্ড বুলিয়ন হলমার্কিং বাধ্যতামূলক হলে, এর সবচেয়ে বড় সুবিধা হবে, পরিশোধকরা আমদানি করা সোনার গুণমান জানতে পারবেন। তাঁরা জানতে পারবেন, সোনা কতটা খাঁটি। গ্রাহকদেরও গয়নার মান নিয়ে সমস্যায় পড়তে হবে না। এককথায় বলতে গেলে, হলমার্কযুক্ত বুলিয়ন দেশে তৈরি সোনার গয়নার বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে।
জানা গিয়েছে, এই নিয়মের আওতায় বুলিয়ন ব্যবসায়ীদের বিআইএস-এর কাছ থেকে লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক। হলমার্ক চিহ্নের পাশাপাশি প্রতিটি সোনার গয়নায় HUID, বুলিয়ন কোড, ক্যারেট উল্লেখ করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে, এই নিয়ম ৪০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি টার্নওভারের ব্যবসায়ীদের জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে যে সব ব্যবসায়ীদের বার্ষিক টার্নওভার এই সীমার নীচে তাঁদের নিয়মের আওতায় আনা হবে কি না তা নিয়ে আলোচনা করছেন কমিটির সদস্যরা। খুব দ্রুত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
জানা গিয়েছে, এই নিয়মের আওতায় বুলিয়ন ব্যবসায়ীদের বিআইএস-এর কাছ থেকে লাইসেন্স নেওয়া বাধ্যতামূলক। হলমার্ক চিহ্নের পাশাপাশি প্রতিটি সোনার গয়নায় HUID, বুলিয়ন কোড, ক্যারেট উল্লেখ করতে হবে। প্রকৃতপক্ষে, এই নিয়ম ৪০ লক্ষ টাকা বা তার বেশি টার্নওভারের ব্যবসায়ীদের জন্য প্রযোজ্য হবে। তবে যে সব ব্যবসায়ীদের বার্ষিক টার্নওভার এই সীমার নীচে তাঁদের নিয়মের আওতায় আনা হবে কি না তা নিয়ে আলোচনা করছেন কমিটির সদস্যরা। খুব দ্রুত এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
হলমার্কিং কী: সোনার বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াকে হলমার্কিং বলা হয়। এটা একরকমের সার্টিফিকেট, যে হ্যাঁ, এর বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা হয়েছে। সোনার বিশুদ্ধতার মানদণ্ড নির্ধারণ করে কেন্দ্র সরকার। সেই অনুযায়ী, বাজারে সোনা বিক্রি হয়। হলমার্ক করা সোনার গয়নায় বিআইএস লোগো, পিয়োরিটি গ্রেড এবং ৬ সংখ্যার আলফানিউমেরিক কোড দেওয়া হয়। সোনার গয়না কেনার সময় ক্রেতা এগুলো দেখে বুঝতে পারেন সোনা খাঁটি কি না।
হলমার্কিং কী: সোনার বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করার প্রক্রিয়াকে হলমার্কিং বলা হয়। এটা একরকমের সার্টিফিকেট, যে হ্যাঁ, এর বিশুদ্ধতা নিশ্চিত করা হয়েছে। সোনার বিশুদ্ধতার মানদণ্ড নির্ধারণ করে কেন্দ্র সরকার। সেই অনুযায়ী, বাজারে সোনা বিক্রি হয়। হলমার্ক করা সোনার গয়নায় বিআইএস লোগো, পিয়োরিটি গ্রেড এবং ৬ সংখ্যার আলফানিউমেরিক কোড দেওয়া হয়। সোনার গয়না কেনার সময় ক্রেতা এগুলো দেখে বুঝতে পারেন সোনা খাঁটি কি না।