মোবাইলের মধ্যে ওগুলো কী!

CBI-RG Kar Case: আরজি কর ধর্ষণ-খুনের ঘটনায় মিলে গেল বড় কিছু? কোথায় গেল সিবিআই! শুনে চমকে উঠবেন

আরজি কর খুন ও ধর্ষণ মামলায় ফের সক্রিয় সিবিআই। বৃহস্পতিবার ফের সিবিআই টিম যায় আরজি কর হাসপাতালে। সিবিআই আধিকারিকরা খুন ও ধর্ষণের পর তথ্য প্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্রে সামিল বেশ কিছু প্রমাণ সংগ্রহ ও বয়ান নিতে এসেছে বলে সূত্রের খবর। গত ১৫ তারিখ সুপ্রিম কোর্টের শুনানির পর ফের সক্রিয় সিবিআই।
আরজি কর খুন ও ধর্ষণ মামলায় ফের সক্রিয় সিবিআই। বৃহস্পতিবার ফের সিবিআই টিম যায় আরজি কর হাসপাতালে। সিবিআই আধিকারিকরা খুন ও ধর্ষণের পর তথ্য প্রমাণ লোপাট ও ষড়যন্ত্রে সামিল বেশ কিছু প্রমাণ সংগ্রহ ও বয়ান নিতে এসেছে বলে সূত্রের খবর। গত ১৫ তারিখ সুপ্রিম কোর্টের শুনানির পর ফের সক্রিয় সিবিআই।
আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে প্রমাণ সাজিয়ে ৪৫ পাতার চার্জশিট তৈরি করেছে সিবিআই। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চার্জশিটে সঞ্জয় ছাড়া আপাতত আর কারও নাম নেই। এই আবহে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের শুনানিতে তদন্ত নিয়ে স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই।
আরজি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে প্রমাণ সাজিয়ে ৪৫ পাতার চার্জশিট তৈরি করেছে সিবিআই। রিপোর্টে দাবি করা হয়েছে, চার্জশিটে সঞ্জয় ছাড়া আপাতত আর কারও নাম নেই। এই আবহে সুপ্রিম কোর্টে আরজি কর কাণ্ডের শুনানিতে তদন্ত নিয়ে স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিয়েছে সিবিআই।
গত মঙ্গলবার সুপ্রিম শুনানির সময় সিবিআইয়ের জমা দেওয়া স্টেটাস রিপোর্টে চার্জশিটের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সঙ্গে চার্জশিটের একটি কপিও জমা দেওয়া হয়েছে প্রধান বিচারপতি বেঞ্চে।
গত মঙ্গলবার সুপ্রিম শুনানির সময় সিবিআইয়ের জমা দেওয়া স্টেটাস রিপোর্টে চার্জশিটের কথা উল্লেখ করা হয়েছিল। সঙ্গে চার্জশিটের একটি কপিও জমা দেওয়া হয়েছে প্রধান বিচারপতি বেঞ্চে।
সেই রিপোর্টে আপাতত ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের নাম রয়েছে। তবে খুনের ঘটনায় আর অন্য কেউ জড়িত আছে কি না, সেই সম্ভাবনা এখনও ওড়ায়নি সিবিআই।
সেই রিপোর্টে আপাতত ধৃত সিভিক ভলান্টিয়ার সঞ্জয় রায়ের নাম রয়েছে। তবে খুনের ঘটনায় আর অন্য কেউ জড়িত আছে কি না, সেই সম্ভাবনা এখনও ওড়ায়নি সিবিআই।
এই আবহে জানানো হয়েছে, অন্য কেউ এই ধর্ষণ-খুন মামলায় জড়িত কি না, তা জানতে এখনও তদন্ত জারি রাখা হয়েছে। এদিকে ফের তিন মাস পর এই সংক্রান্ত স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।
এই আবহে জানানো হয়েছে, অন্য কেউ এই ধর্ষণ-খুন মামলায় জড়িত কি না, তা জানতে এখনও তদন্ত জারি রাখা হয়েছে। এদিকে ফের তিন মাস পর এই সংক্রান্ত স্টেটাস রিপোর্ট জমা দিতে সিবিআইকে নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট।