Health Tips: সোনার চেয়ে দামি এই ফল! দেখে ভাল না লাগলেও গুণ জানলে ঘরে আনবেন, তবে কতটা খাবেন জানুন

*দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বন-জঙ্গলে এমন অনেক ফল পাওয়া যায়, যেগুলি পুষ্টির খনি। উত্তরপ্রদেশের বুন্দেলখণ্ডের চিত্রকূট এলাকার জঙ্গলে এমনই একটি ফল পাওয়া যায়। আর সেই ফলের ভোজ্য বীজও সমান ভাবে উপকারী। যার নাম হল চিরঞ্জি। সংগৃহীত ছবি। 
*দেশের বিভিন্ন প্রান্তের বন-জঙ্গলে এমন অনেক ফল পাওয়া যায়, যেগুলি পুষ্টির খনি। উত্তরপ্রদেশের বুন্দেলখণ্ডের চিত্রকূট এলাকার জঙ্গলে এমনই একটি ফল পাওয়া যায়। আর সেই ফলের ভোজ্য বীজও সমান ভাবে উপকারী। যার নাম হল চিরঞ্জি। সংগৃহীত ছবি।
*গরমের মরশুমে রুক্ষ-শুষ্ক জঙ্গলে প্রাপ্ত এই ফলের বীজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, অ্যামাইনো অ্যাসিড, স্টিয়ারিক অ্যাসিডের মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। সংগৃহীত ছবি। 
*গরমের মরশুমে রুক্ষ-শুষ্ক জঙ্গলে প্রাপ্ত এই ফলের বীজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, ভিটামিন বি, অ্যামাইনো অ্যাসিড, স্টিয়ারিক অ্যাসিডের মতো পুষ্টি উপাদান পাওয়া যায়। যা শরীরকে অনেক রোগের হাত থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*চিত্রকূট এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষরা এই ভোজ্য বীজ বিক্রি করেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। ভোরের দিকে তাঁরা জঙ্গলে গিয়ে এই বীজ সংগ্রহ করেন। তারপর তা বাজারে বিক্রি করেন। সংগৃহীত ছবি।
*চিত্রকূট এলাকার আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষরা এই ভোজ্য বীজ বিক্রি করেই জীবিকা নির্বাহ করে থাকেন। ভোরের দিকে তাঁরা জঙ্গলে গিয়ে এই বীজ সংগ্রহ করেন। তারপর তা বাজারে বিক্রি করেন। সংগৃহীত ছবি।
*শুনলে হয়তো অবাক হবেন যে, কাজু, বাদাম, কিশমিশ, খেজুর, পেস্তা এবং অন্যান্য শুকনো ফলের চেয়ে বেশি দামি চিরঞ্জি। বাজারে ভাল মানের চিরঞ্জি বিক্রি হয় কেজি প্রতি প্রায় ৪০০০ টাকা দরে। সংগৃহীত ছবি। 
*শুনলে হয়তো অবাক হবেন যে, কাজু, বাদাম, কিশমিশ, খেজুর, পেস্তা এবং অন্যান্য শুকনো ফলের চেয়ে বেশি দামি চিরঞ্জি। বাজারে ভাল মানের চিরঞ্জি বিক্রি হয় কেজি প্রতি প্রায় ৪০০০ টাকা দরে। সংগৃহীত ছবি।
*চিরঞ্জি আসলে পিয়াল ফলের ভোজ্য বীজ। যা দেখতে অনেকটা মুসুর ডালের মতো। আর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ বাদামের মতো এই বীজ শরীরে শক্তি জোগায় এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। ফলে বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে বাঁচায়। শুধু তা-ই নয়, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক এই ভোজ্য বীজ। সেই সঙ্গে পরিপাকতন্ত্রকেও শক্তিশালী করে এটি। সংগৃহীত ছবি। 
*চিরঞ্জি আসলে পিয়াল ফলের ভোজ্য বীজ। যা দেখতে অনেকটা মুসুর ডালের মতো। আর পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ বাদামের মতো এই বীজ শরীরে শক্তি জোগায় এবং দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। ফলে বিভিন্ন সংক্রমণের হাত থেকে শরীরকে বাঁচায়। শুধু তা-ই নয়, রক্তে শর্করার মাত্রাও নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়ক এই ভোজ্য বীজ। সেই সঙ্গে পরিপাকতন্ত্রকেও শক্তিশালী করে এটি। সংগৃহীত ছবি।
*মানিকপুর সিএইচসি-তে কর্মরত চিকিৎসক সন্তোষ জানান, চিরঞ্জি এমন একটি জিনিস, যার মধ্যে প্রোটিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি-সহ অনেক ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। এটি শরীরে ভাল কোলস্টেরল বা গুড কোলস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। সংগৃহীত ছবি।
*মানিকপুর সিএইচসি-তে কর্মরত চিকিৎসক সন্তোষ জানান, চিরঞ্জি এমন একটি জিনিস, যার মধ্যে প্রোটিন, অ্যামাইনো অ্যাসিড, ভিটামিন সি, ভিটামিন ডি-সহ অনেক ধরনের ভিটামিন পাওয়া যায়। এটি শরীরে ভাল কোলস্টেরল বা গুড কোলস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি করে। সংগৃহীত ছবি।
*ত্বকের সমস্যার ক্ষেত্রেও উপকারী চিরঞ্জি। আসলে স্কিন অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে দারুণ সফল এটি। সেই সঙ্গে দূর করে চর্মরোগও। এছাড়া পেটের রোগ এবং মহিলাদের প্রজননতন্ত্রের সমস্যা দূর করতেও দারুণ উপযোগী চিরঞ্জি। সংগৃহীত ছবি। 
*ত্বকের সমস্যার ক্ষেত্রেও উপকারী চিরঞ্জি। আসলে স্কিন অ্যালার্জি প্রতিরোধ করতে দারুণ সফল এটি। সেই সঙ্গে দূর করে চর্মরোগও। এছাড়া পেটের রোগ এবং মহিলাদের প্রজননতন্ত্রের সমস্যা দূর করতেও দারুণ উপযোগী চিরঞ্জি। সংগৃহীত ছবি।
*বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সাবধান করে আরও বলেন যে, চিরঞ্জি উপকারী ঠিকই। তবে অতিরিক্ত তা সেবন করা উচিত নয়। কারণ এর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া বেশ ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। তাঁর মতে, প্রতিদিন ১০-২০ গ্রাম পরিমাণ চিরঞ্জি খাওয়া যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।
*বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক সাবধান করে আরও বলেন যে, চিরঞ্জি উপকারী ঠিকই। তবে অতিরিক্ত তা সেবন করা উচিত নয়। কারণ এর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফলে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া এটি খাওয়া বেশ ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে। তাঁর মতে, প্রতিদিন ১০-২০ গ্রাম পরিমাণ চিরঞ্জি খাওয়া যেতে পারে। সংগৃহীত ছবি।