Ayurvedic Tips for Cholesterol: ওষুধ খেয়েও কমছে না কোলেস্টেরল! এই ৩ আয়ুর্বেদিক টোটকা অব্যর্থ দাওয়াই, দারুণ কাজ

ভুল জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে আজকাল অল্প বয়সেই হাই কোলেস্টেরলের শিকার হচ্ছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। বাইরে থেকে কোলেস্টেরল বাড়ার কোনও লক্ষণও তেমন সাদা চোখে ধরা পড়ে না৷ তাই চুপিসারে আমাদের অজান্তেই শরীরে বাড়তে থাকে খারাপ কোলেস্টেরল৷ অনেক সময়, হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের সময়েই এই কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার কথা প্রথম জানতে পারে মানুষ৷
ভুল জীবনযাপন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে আজকাল অল্প বয়সেই হাই কোলেস্টেরলের শিকার হচ্ছেন লক্ষ লক্ষ মানুষ। বাইরে থেকে কোলেস্টেরল বাড়ার কোনও লক্ষণও তেমন সাদা চোখে ধরা পড়ে না৷ তাই চুপিসারে আমাদের অজান্তেই শরীরে বাড়তে থাকে খারাপ কোলেস্টেরল৷ অনেক সময়, হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের সময়েই এই কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়ার কথা প্রথম জানতে পারে মানুষ৷
কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া শরীরের জন্য বিপদজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে৷ এর ফলে অনেক সময় মানুষ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকেরও শিকার হয়। অনেক সময় হাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে ওষুধও খান মানুষ৷
কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া শরীরের জন্য বিপদজ্জনক প্রমাণিত হতে পারে৷ এর ফলে অনেক সময় মানুষ হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকেরও শিকার হয়। অনেক সময় হাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করতে ওষুধও খান মানুষ৷
অনেক সময় দেখা যায়, ওষুধ খাওয়ার পরেও হাই কোলেস্টেরলের সমস্যাকে ঠিক বাগে আনা সম্ভব হচ্ছে না৷ আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এমন ক্ষেত্রে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার বিস্ময়করভাবে কাজে লাগতে পারে।
অনেক সময় দেখা যায়, ওষুধ খাওয়ার পরেও হাই কোলেস্টেরলের সমস্যাকে ঠিক বাগে আনা সম্ভব হচ্ছে না৷ আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞেরা জানাচ্ছেন, এমন ক্ষেত্রে কিছু আয়ুর্বেদিক প্রতিকার বিস্ময়করভাবে কাজে লাগতে পারে।
উত্তরপ্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সরোজ গৌতম নিউজ 18 কে জানান, কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে থাকা এক ধরনের ফ্যাট জাতীয় পদার্থ৷ যা প্রায় মোমের মতো। কোলেস্টেরল বেশি থাকলে তা আমাদের রক্তবাহের গায়ে ধীরে ধীরে জমতে শুরু করে এবং শিরা-ধমনীর মধ্যে দিয়ে রক্তপ্রবাহের পথে বাধা সৃষ্টি করে৷
উত্তরপ্রদেশের আলিগড় আয়ুর্বেদিক মেডিক্যাল কলেজের সহযোগী অধ্যাপক ডাঃ সরোজ গৌতম নিউজ 18 কে জানান, কোলেস্টেরল আমাদের রক্তে থাকা এক ধরনের ফ্যাট জাতীয় পদার্থ৷ যা প্রায় মোমের মতো। কোলেস্টেরল বেশি থাকলে তা আমাদের রক্তবাহের গায়ে ধীরে ধীরে জমতে শুরু করে এবং শিরা-ধমনীর মধ্যে দিয়ে রক্তপ্রবাহের পথে বাধা সৃষ্টি করে৷
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০০mg/dL এর কম হওয়া উচিত৷ ভাল কোলেস্টেরল থাকা উচিত ৫০mg/dL বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে তা শিরা-উপশিরায় জমা হয়ে হার্ট ও মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে বাধা দিতে শুরু করে। এর ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে থাকে। এমতাবস্থায় এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০০mg/dL এর কম হওয়া উচিত৷ ভাল কোলেস্টেরল থাকা উচিত ৫০mg/dL বা তার বেশি হওয়া উচিত। শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বেড়ে গেলে তা শিরা-উপশিরায় জমা হয়ে হার্ট ও মস্তিষ্কে রক্ত সরবরাহে বাধা দিতে শুরু করে। এর ফলে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকের মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে থাকে। এমতাবস্থায় এটি নিয়ন্ত্রণ করা খুবই জরুরি।
ডাঃ সরোজ গৌতম জানান, আয়ুর্বেদে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের কিছু কার্যকরী পদ্ধতির পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যেগুলো কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদে তেঁতুলের বীজ, দারচিনি এবং রসুনকে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে উপকারী বলে মনে করা হয়।
ডাঃ সরোজ গৌতম জানান, আয়ুর্বেদে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণের কিছু কার্যকরী পদ্ধতির পরামর্শ দেওয়া হয়েছে, যেগুলো কোলেস্টেরল কমাতে অনেকাংশে সাহায্য করে। আয়ুর্বেদে তেঁতুলের বীজ, দারচিনি এবং রসুনকে শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল কমাতে উপকারী বলে মনে করা হয়।
এক চামচ তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে খেলে কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায় বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে এক চিমটি দারচিনি মশলা খেলেও খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায়।
এক চামচ তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে খেলে কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায় বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে এক চিমটি দারচিনি মশলা খেলেও খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায়।এক চামচ তেঁতুলের বীজের গুঁড়ো সকালে খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে খেলে কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায় বলে মনে করা হয়। এ ছাড়া খালি পেটে হালকা গরম জলের সঙ্গে এক চিমটি দারচিনি মশলা খেলেও খারাপ কোলেস্টেরল দ্রুত কমে যায়।
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, খালি পেটে কাঁচা রসুনের ৩-৪ কোয়া খেলে তা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। রসুন যদি কাঁচা খেতে অসুবিধা হয়, তাহলে তা থেঁতো করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য আশ্চর্যজনক সুবিধা প্রদান করতে পারে।
আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞদের মতে, খালি পেটে কাঁচা রসুনের ৩-৪ কোয়া খেলে তা কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। রসুন যদি কাঁচা খেতে অসুবিধা হয়, তাহলে তা থেঁতো করে মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যেতে পারে। এটি স্বাস্থ্যের জন্য আশ্চর্যজনক সুবিধা প্রদান করতে পারে।
রসুন, শণের বীজ এবং দারচিনি তিনটিই স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে, কারণ এতে পুষ্টির ভাণ্ডার রয়েছে। শণের বীজ হল ফাইবারের ভান্ডার এবং এগুলো খেলে পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটানো যায়। রসুন হজমশক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।
রসুন, শণের বীজ এবং দারচিনি তিনটিই স্বাস্থ্যের জন্য খুব উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে, কারণ এতে পুষ্টির ভাণ্ডার রয়েছে। শণের বীজ হল ফাইবারের ভান্ডার এবং এগুলো খেলে পরিপাকতন্ত্রের উন্নতি ঘটানো যায়। রসুন হজমশক্তি ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে কার্যকর বলে বিবেচিত হয়।
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷
Disclaimer: এই প্রতিবেদনে থাকা তথ্যের সত্যতা নিউজ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেক মানুষের শরীর এবং রোগের ধরন ভিন্ন৷ চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই পদক্ষেপ স্থির করুন৷