ডায়াবেটিস আজকের দিনে অত্যন্ত গম্ভীর একটি সমস্যা ৷ শুধুই বয়স্কই নন, আজকের দিনে অল্প বয়সীদের মধ্যেই ডায়াবেটিস থাবা বসায় শরীরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্ত শর্করার পরিমাণ বাড়তে শুরু করলেই প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিন উৎপাদন বন্ধ হয়ে যায় ৷ খারাপ জীবনশৈলী, খাবার দাবার, পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম না হওয়া ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে ক্রমাগত ভাবেই শরীরে শর্করার স্তর বাড়তে থাকে ৷ ফলস্বরূপ কিডনি, চোখ, ফুসফুসের জন্য ক্রমশই চাপ বাড়তে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ না করে ভবিষ্যতে অনেক খারাপ কিছুর জন্য অপেক্ষা করতে হয় ৷ তাই সব সময়েই খেয়াল রাখতে যাতে ব্লাডসুগার থাকে বশে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট আয়ুর্বেদ চিকিৎসক রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ৷ কারিপাতা অত্যন্ত পরিমাণে সুগার নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে কার্যকরী ভূমিকা গ্রহণ করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কেননা এতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি গ্রাইসেমিক উপাদানে ভরপুর থাকে ৷ যা রক্তের গ্লুকোজকে শুষে নেয় ৷ এই পাতা ইনসুলিনের সক্রিয়তা বৃদ্ধি পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে ৷ ফলে শর্করার পরিমাণ হ্রাস পায়, প্যানক্রিয়াসে ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি করে ফলে রক্তের সুগারের স্তর হ্রাস পায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কারিপাতা জলে ফুটিয়ে সেই জলপান করলে বা কারিপাতা চিবিয়ে খেলেও শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের সুগার সংক্রান্ত অসুবিধা হলে প্রতিদিন সকালে ৮-১০টি কারিপাতা জলে ফুটিয়ে সেবন করতে পারেন ৷ যার বেশ ভাল ফল পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই নিয়মে প্রতিদিন সকালে কারিপাতা খেলেই শরীর থাকবে অত্যন্ত পরিমাণে ভাল ৷ তবে শুধুই সুগারই নয় কারিপাতার আরও অনেক ইতিবাচক প্রভাবও আছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কারিপাতার জল সুগারের পাশাপাশি শরীর থেকে টেনে বের করবে খারাপ কোলেস্টেরলও ৷ একই সঙ্গে ভাল কোলেস্টেরলের স্তর বৃদ্ধি করবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কারিপাতা পাচনতন্ত্র মজবুত করতে বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করবে ৷ এটি সেবন করলে পেট সংক্রান্ত নানান সমস্যার সমাধান হবে অতি সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷কারিপাতার জল পাচনতন্ত্রকে অত্যন্ত পরিমাণে মজবুত করতে পারবে ৷ প্রতিদিন খালি পেটে কারিপাতা খেলে শরীর থেকে অতিরিক্ত মাত্রায় মেদ ঝরিয়ে দেবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেটাবলিজম রেটও বৃদ্ধি করতে পারবে অতি সহজেই ৷ শরীরের বিষাক্ত পদার্থকে বাইরে বের করতে বিশেষ ভাবে কার্যকর ভূমিকা গ্রহণ করবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কারিপাতায় অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান থাকে বলেই শরীর থেকে মুছে দেয় ব্যথা যন্ত্রণা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কোলেস্টেরল ভয়ঙ্কর রূপ দেখায় সাধারণত খারাপ জীবনশৈলীর কারণে ৷ এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরল এখন বহু মানুষের সঙ্গী হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল জমতে থাকলে এক সময়ে অত্যন্ত পরিমাণে ভয়ঙ্কর রূপ দেখায় ৷ সমস্যার পর সমস্যা সৃষ্টি হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল হল এলডিএল, আর ভাল কোলেস্টেরল এইচডিএল ৷ শিরায় জমা থাকে ৷ এরফলে রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া প্রভাবিত করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত করতে ভাল খাবার দাবারের সঙ্গে সঙ্গে ভাল জীবনশৈলী, ভাল খাওয়া দাওয়া, সমস্ত কিছুই জীবনকে নতুন করে গড় তুলতে সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল জমা হতে শুরু করলে বিগড়ে যায় শরীর বহু আগে থেকে সংযত না হলে পদে পদে ভুগতে হবে ৷ বৃদ্ধিপ্রাপ্ত কোলেস্টেরল কম করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রচলিত একটি কথাই আছে অ্যান অ্যাপেল এ ডে স্কিপ ডক্টর অ্যাওয়ে (প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে রোগভোগ দূরে থাকে) ৷ কোলেস্টেরল কম করার ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷প্রতিদিন আপেল খেলে ৫০ শতাংশ কোলেস্টেরল কম করে থাকে শরীরের ৷ প্রতীকী ছবি ৷কমলালেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকে ৷ যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে ৷ একই সঙ্গে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে বলে কোলেস্টেরল কম থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হার্টের জন্য অত্যন্ত ভাল কমলালেবু কেননা কোলেস্টেরল হার্টের রাস্তা বন্ধ করে দেয় ৷ তখনই কমলালেবু ব্রহ্মাস্ত্রের আকার নেয়, শরীরকে রাখে সুস্থ ৷ প্রতীকী ছবি ৷কলাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম ও ফাইবার থাকে ৷ নিয়মিত রূপে কলা খেলে হার্ট ভাল রাথে, এছাড়াও কলা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আঙুর রসালো ফল, প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা ভীষণ ভাল ফল দিয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আঙুল খেলে শরীরের সমস্ত কোলেস্টেরল শুষে নেয় ৷ শরীর রাখে সুস্থ ও স্বাভাবিক ৷ সারা শরীরের কোলেস্টেরল নিমেষেই সুস্থ রাখে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আনারস শরীরের জন্য অত্যন্ত সুন্দর ও সুরক্ষিত থাকে এতে ব্রমলিন থাকে ৷ শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল নির্গত করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান থাকে ৷ তাই নিয়ম করে আনারস খেলেই শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল এক্কেবারে মোমের মত গলে যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল শারীরিক পরিস্থিতি অত্যন্ত পরিমাণে গম্ভীর করে তোলে ৷ এই বিষয়ে হালকা ভাবে এড়িয়ে গেলে বিরাট সমস্যার মুখোমুখি হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এমনকি হার্ট অ্যাটাক থেকে স্ট্রোকও হতে পারে ৷ স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বারে বারে জানিয়েছেন অস্বাস্থ্যকর লাইফস্টাইল, নিম্ন মানের খাবার দাবার কোলেস্টেরলের জন্য এক বিরাট কারণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷হার্ট অ্যাটাক বা স্ট্রোকের ফলে কারণে মৃত্যু হতে পারে ৷ এই পরিস্থিতিতে সময় থাকতে থাকতে শুধরে যেতে হবে ৷ নইলে বড়সড় বিপদ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে যদি কোলেস্টেরলের বাড়াবাড়ি হয়ে থেকে প্রচুর লক্ষণ দেখতে পাওয়া যায় শরীরে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কিছু লক্ষণের দিকে খেয়াল রাখতে হবে ৷ এই লক্ষণ দেখলেই আগের থেকে শুধরে নিতে হবে ৷ চিকিৎসকের সঙ্গে পরামর্শ করতে হবে উপযুক্ত ওষুধ বা চিকিৎসা পদ্ধতির আওতায় আসতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরল প্রধানত মোমের মত চটচটে পদার্থ হয়ে থাকে ৷ এর নির্মাণ সবার প্রথমে যকৃতে হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এলডিএল ক্ষতিকারক কোলেস্টের বলে মনে করা হয়, এই কোলেস্টেরল শরীরের দফারফা করে আর এইচডিএল হল অত্যন্ত ভাল কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশি তেল মশলা জাতীয় খাবারে বেশি পরিমাণে এলডিএল থাকে ৷ যা ধীরে ধীরে শরীরের ভিতরের ক্ষতি শিরায় শিরায় খারাপ কোলেস্টেরল ভয়ানক পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্ত সংবহণ প্রক্রিয়া ক্ষতিকারক ৷ শরীরের ভয়ঙ্কর কোলেস্টেরল এলডিএল শিরা বা ধমনীর পথ অবরুদ্ধ করে তোলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শিরায় রক্ত আটকে থাকা রক্ত হার্ট অ্যাটাক, হার্ট ফেলিওর, স্ট্রোক প্যারালাইসিসের কারণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীর খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লে চোখের আশেপাশে আইলিডস বা হালকা হলুদ রঙের ছোট ছোট দানা বা গোলগোল অংশ বা দাগ দেখতে পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে ৷ বেশ কয়েরবার ঘুম থেকে ওঠার পরে দেখতে পাওয়া গিয়েছে চোখে মুখে ব্যথা ৷ ক্লান্তি ইত্যাদি ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিগত কয়েক মাস বা বছর ধরে এমনই হচ্ছে বা ত্বক ক্রমশষই শুষ্ক হয়ে যাচ্ছে ধরে নেওয়া যেতে পারে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়ছে পরিস্থিতি জটিল হওয়ার আগেই শুধরে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লে মুখ বা মুখের আশেপাশে বেগুনি অথবা লাল দাগ দেখতে পাওয়া যায় ৷ এই পরিস্থিতিতে লাইকেন পেনসও বলা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এখানেই শেষ নয় সারা শরীরে হলদে ভাব বা আভা দেখতে পাওয়া যায় ৷ খারাপ কোলেস্টেরল বাড়লে বেশ কিছু লক্ষণের সঙ্গে সঙ্গে শরীরে হলদে হলদে ভার লক্ষ করা যায় ৷ পরামর্শ নিতে হবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসেকর পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
খারাপ কোলেস্টেরল দিনের পর দিন ঝুঁকি তৈরি করে ৷ একই সঙ্গে যেকোনও সময়ে হতে পারে স্ট্রোক ৷ হার্ট অ্যাটাকের ফলে নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল শিরার রাস্তা আটকে থাকলে রক্ত সংবহণ পদ্ধতিটি অত্যন্ত পরিমাণে ধীর গতিসম্পন্ন করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে ক্রমশই খারাপ কোলেস্টেরলের ফলে ত্বক, চোখ, অন্য অঙ্গের সমস্যা হতে পারে ৷ তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত না হলে হার্টের সমস্যা বাড়তে পারে ৷ কেননা খারাপ কোলেস্টেরল রক্তে জমা হলে বাড়তে পারে ঝুঁকিও ৷ প্রতীকী ছবি ৷কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যের সমস্যা দেখা দেয় ৷ ডেলিভারির ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ৩টি যোগাসন বিরাট সাহায্য করতে পারে শরীরের ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে ঠিক যখনই খারাপ কোলেস্টেরল জমা হতে থাকে ৷ টম্যাটো অত্যন্ত উপাদেয় বা লাভজনক হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কিছু গবেষণায় জানতে পারা গিয়েছে টম্যাটোর রসপান করলে খারাপ কোলেস্টেরলের স্তর থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কিছু গবেষণায় জানতে পারা গিয়েছে ৷ প্রতিদিন যদি ২৪০ মিলি টম্যাটোর রসপান করা যায় সেক্ষেত্রে কোলেস্টেরল ১০ শতাংশ পর্যন্ত কম হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশ কিছু সমীক্ষায় জানতে পারা গিয়েছে টম্যাটোতে লাইকোপিন নামক একটি শক্তিশালী অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে ৷ কোলেস্টেরল কম করতে বিশেষ রকমের সাহায্য করে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷একদিনে ২৫ মিগ্রার (মিলিগ্রাম) থেকে বেশি লাইকোপিন সেবন করলে এলডিএল স্তর ১০ শতাংশ পর্যন্ত কম করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশেষজ্ঞ সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল নির্গত করতে টম্যাটোর রসপান করা উচিৎ ৷ এতে কোলেস্টেরল সংক্রান্ত সমস্ত সমস্যার সমাধান হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷তবে কোনও ভাবেই সেই পানীয়তে যেন নুন না মেশানো হয়, সেই দিকে খেয়াল রাখতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷Disclaimer: উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ব্যবহারিক প্রয়োগের আগের চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ধনেপাতা বা পুদিনা পাতার চাটনি শুধুই স্বাদে পরিপূর্ণ হবে তাই নয় ৷ এতে শরীরের জন্য অনেক সুবিধাও রয়েছে ৷ শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল বা এলডিএল নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ধনেপাতা ও পুদিনা পাতায় প্রাকৃতিক গুণে পরিপূর্ণ হতে চলেছে, চাটনি রূপে খেলে শুধুই সুস্বাদুই নয় এতে শরীরের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এই সবুজ পাতা প্রতিদিন পাতে পড়লেই জীবন অত্যন্ত সুন্দর ও সুরক্ষিত হতে পারে ৷ স্যালাড, নোনতা বা প্রাথমিক ভোজনের সঙ্গে সংযুক্ত ৷ প্রতীকী ছবি ৷নিয়মিত রূপে ধনেপাতার চাটনি খেলে খারাপ কোলেস্টেরল শরীরের থেকে দূর করে ৷ একটি বিশেষ চাটনিই কোলেস্টেরল দূর করতে বিরাট সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷যে যে সামগ্রীতে তৈরি করা যাবে এই চাটনি সেই উপাদানগুলি হল ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, রসুন, আদার টুকরো, কাঁচালঙ্কা, লেবুর রস, জিরে পাউডার, বিট নুন, প্রয়োজন মত জল ৷ প্রতীকী ছবি ৷কীভাবে তৈরি করবেন এই চাটনি ধনেপাতা ও পুদিনা পাতা ভাল করে ধুয়ে বা পরিষ্কার করে কেটে ফেলতে হবে ৷ আদা, সবুজ করে ধুয়ে নিতে হবে তারপরে কেটে নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷মিক্সির জারে ধনে, পুদিনা, রসুন, আদা, কাঁচালঙ্কা, জিরে পাউডার, বিটনুন সামান্য পরিমাণে দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷সমস্ত সামগ্রী একসঙ্গে মিশিয়ে একটু জল নিতে হবে, লেবুর রস মিশিয়ে দিলে চাটনি আরও ভাল হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার চাটনি একটি পাত্রে নিতে হবে ৷ সেটি ফ্রিজে রেখে দিলে থাকবে সতেজ ৷ কয়েকদিন ধরে খাওয়া যায় ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল জানিয়েছেন ধনেপাতায় খারাপ কোলেস্টেরল দূর করার সমস্ত সামগ্রীই রয়েছে ৷ এতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট রয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷পুদিনার ফলে পাচনশক্তি বৃদ্ধি হয় শুধরে নেওয়া যেতে পারে শরীরের নানান ধরনের সমস্যা ৷ এতে অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি উপাদান প্রচুর পরিমাণে আছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রসুনের প্রচুর পরিমাণে এলিসিন থাকে, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অতি সহজেই নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷আদাতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট ও অ্যান্টি ইমফ্লেমেটরি গুণে ভরপুর ৷ হৃদয় ও শরীর থাকবে ভাল ৷ প্রতীকী ছবি ৷লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি আছে, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রকণ করতে অতি সহজেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন, ব্যবহারিক প্রয়োগের চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কোলেস্টেরল এমনই একটি রোগ যার প্রধান বিষয় হল, খারাপ খাবার দাবার, ঘুম কম বা খারাপ লাইফস্টাইল এমন সময়েই শরীরে ছেঁকে ধরে খারাপ কোলেস্টেরল ৷ প্রতীকী ছবি ৷আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ রিচা আগরওয়াল জানিয়েছেন চটচটে একটি পদার্থ থাকে সেটিকে কোলেস্টেরল বলা হয়ে থাকে, কোলেস্টেরল সাধারণ খারাপ ও ভাল হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এইচডিএল ভাল কোলেস্টেরল ও খাবার কোলেস্টেরল হল এলডিএল ৷ খারাপ কোলেস্টেরল শিরা জমা হতে থাকে এরফলে আরও গাঢ় রূপ ধারণ করলে শিরায় রক্ত সংবহণে সমস্যা হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এরফলে নানান ধরনের সমস্যা হতে পারে ৷ যেমন হার্ট অ্যাটাক, ব্লকেজের সঙ্গে সঙ্গে করোনারি আর্টারি ডিজিজ নিয়ে অত্যন্ত গম্ভীর সমস্যা দেখা দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷এবার দেখে নেওয়া যাক ঘরোয়া কয়েকটি পদ্ধতি রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল কীভাবে সাড়ে সর্বনাশ করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরে খারা কোলেস্টেরলের স্তর বৃদ্ধি হলে নানান ধরনের সমস্যার মুখোমুখি হতে হয় ৷ এই কারণে প্রচুর পরিমাণে জলপান করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রক্ত পরিষ্কার করলে রক্তে ডিটক্স করতে হবে ৷ এমন স্বাস্থ্যকর কিছু খাবার আছে সেগুলি খেতে হবে ৷ কেননা অ্যান্টি অক্সিডেন্ট বা অ্যান্টি ইমফ্লেমেটারি গুণাগুণ আছে যা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল দূর করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ট্রাই গ্লিসারাইড স্তর কম করে ও রক্ত কণিকা সুস্থ রাখে ৷ যাঁদের হার্টের রোগ আছে তাঁরা বেশ উপকার পাবেন এমন করে চললে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এক গ্লাস ঈষৎ উষ্ণ জলে এক চিমটে হলুদ ভাল করে মিশিয়ে নিতে হবে ৷ তারপরেই এই জলপান করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷রোজ সকালে এই জলপান করলে শরীর থেকে খারাপ কোলেস্টেরল বিদায় নেয় ৷ নানান সমস্যার হাত থেকে এবার মুক্তি পাবেন অত্যন্ত সহজেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীর স্বাস্থ্য থাকবে টানটান, কোলেস্টেরল যদি নিয়ন্ত্রণে থাকে এর থেকে আরও কোনও ভাল কথাই হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কোলেস্টেরল শরীরে এক প্রকারের জমা হওয়া চটচটে জাতীয় পদার্থ ৷ শরীরে খারাপ ধরনের পদার্থ রূপে জমা হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷শরীরের হরমোন, ভিটামিন ডি, অন্যান্য খাদ্য হজম করতে বিশেষ রকমের সাহায্য করে ৷ একটি নির্দিষ্ট মাত্রার কোলেস্টেরল শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ৷ প্রতীকী ছবি ৷কিন্তু অত্যাধিক পরিমাণে কোলেস্টেরল শরীরের ক্ষতি করে ৷ কিন্তু বেশি পরিমাণে কোলেস্টেরল শরীরে জমা হলে ধমনীতে জমে রক্ত সঞ্চালনের ক্ষেত্রে সমস্যাকর পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বিশিষ্ট চিকিৎসক সঞ্জীব ভাস্কর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই অবস্থায় কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ৷ কোলেস্টেরলে বেশ কিছু স্বাস্থ্যকর রুটি বিশেষ ভাবে কাজে দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কয়েকটি বিশেষ পদ্ধতিতে রুটি তৈরি করলে তা অত্যন্ত স্বাস্থ্যকর হতে পারে ৷ শরীরের ভালর জন্য আটার সঙ্গে কোন কোন বীজ মেশাতে হবে জেনে নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷আটার সঙ্গে সাদা তিল রুটি তৈরি করে খেতে পারেন এতে কমতে পারে কোলেস্টেরল ৷ কেননা তিলে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস থাকে যা ব্যথা, যন্ত্রণা দূর করে অতি সহজেই ৷ শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল অতি সহজেই দূর করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷নিয়মিত রূপে এই ধরনের রুটি খেলে শরীরের জন্য অত্যন্ত ভাল হতে পারে ৷ শরীরের খারাপ কোলেস্টেরলকে বলবে টাটা-বাইবাই ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে কুমড়োর বীজের এক বড়সড় গুরুত্ব রয়েছে ৷ কেননা এতে ওমেগা ৬, ফ্যাটি অ্যাসিড, স্যাচুরেটেড ফ্যাট আছে ৷ যা শরীরের ভাল কোলেস্টেরল বৃদ্ধি করে খারাপ কোলেস্টেরল কম করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কুলত্ত কলাই অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বীজ, যা আটার সঙ্গে মিশিয়ে খেলে শরীর অত্যন্ত ভাল থাকে ৷ একই সঙ্গে ভাল কোলেস্টেরলের স্তর বৃদ্ধি করতে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে ৷ প্রতীকী ছবি ৷ভাঙ শুধুই মাদ্রকই নয় এর অনেক খাদ্যগুণ রয়েছে ৷ এটি আটার সঙ্গে মিশিয়ে যদি রুটি করে খাওয়া সম্ভব হয় সেক্ষেত্রে কোলেস্টেরলের বিদায় হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে পাওয়া যায় গামা লিনোলিক অ্যাসিড, ফ্যাটি অ্যাসিড যা নানান সমস্যা দূর করে ৷ ব্যথা, যন্ত্রণা থেকে অতি সহজেই মুক্তি দেয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷রুটি করার আগে আটা মাখার সময়ে আটার সঙ্গে চিয়া সিড মিশিয়ে নিতে হবে ৷ এরফলে রক্তে খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত হতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷এতে ফাইবারের সঙ্গে সঙ্গে ফ্যাটি অ্যাসিড ফাইবার, ফ্যাটি অ্যাসিড, ওমেগা থ্রি, প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রিত করতে পারে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয়গুলি মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা, ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে চিকিৎসকের পরামর্শ আবশ্যিক ৷ প্রতীকী ছবি ৷
হৃদয়ের হালহকিকত কেমন রয়েছে আপনার? হৃদরোগের হাত থেকে রক্ষা পেতে হলে রোজকার খাবারের দিকে নজর রাখতেই হবে। এবং চিকিৎসকদের দাবি, বাঙালির রান্নাঘরেই এমন এক মশলা রয়েছে যা হৃদযন্ত্রের যত্ন নিতে দারুণ কার্যকরী। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)রক্ত প্রবাহে কোলেস্টেরলের স্তর জমতে শুরু করলে কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যে মারাত্মক প্রভাব পড়ে। যে কারণে উচ্চ কোলেস্টেরল হৃদরোগ, স্ট্রোকের মতো রোগের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে। এসব সমস্যার সমাধান লুকিয়ে রয়েছে আপনার ডায়েটেই। সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গিয়েছে, গোলমরিচ খেলে উল্লেখযোগ্যভাবে কমতে পারে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা।এই মশলায় রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল, অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি, অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল, অ্যান্টি-ফ্ল্যাটুলেন্স উপাদান। যা যেমন ওজন কমাতে কার্যকরী, তেমনই হজমশক্তি বাড়ায়। রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বেড়ে যায়। দেখে নিন কীভাবে খেলে সবচেয়ে বেশি কাজে আসবে গোলমরিচ।গোলমরিচের মধ্যে পাইপারিন নামের একটি সক্রিয় যৌগ রয়েছে। এটি মানদেহে প্রদাহবিরোধী ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই পাইপারিন নামের যৌগটি এলডিএল বা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। একইসঙ্গে এইচডিএল বা ভাল কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।ওজন কমানোর জন্য কীভাবে ব্যবহার করবেন গোলমরিচ? স্যালাড থেকে শুরু করে স্যুপ, আপনি গোলমরিচ ব্যবহার করতে পারেন। এমনকী, চা বানানোর সময় তাতেও দিয়ে দিতে পারেন। তবে একটা জিনিস মনে রাখবেন, বেশি গোলমরিচ খেলেও পেট গরম হতে পারে। দিনে ১ চা চামচের বেশি গোলমরিচ খাবেন না।চিকিৎসকদের মতে, প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে ২-৩টি গোলমরিচ চিবিয়ে খেয়ে উষ্ণ গরম জল পান করুন। এই অভ্যেস আপনার ওজন কমানোর পাশাপাশি, যেমন রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াবে, তেমনই হজমশক্তি ভাল করবে।দোকান থেকে গোলমরিচের তেলও কিনে আনতে পারেন। এক্ষেত্রে ওষুধের দোকান থেকে কেনা সবচেয়ে ভাল। এবারে এক গ্লাস জলে এই তেলের ১ ফোঁটা দিয়ে মিশিয়ে নিন। ব্রেকফাস্টের ৩০ মিনিট আগে পান করুন। হার্টের স্বাস্থ্য ভাল থাকে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
প্রতিটা পরিবারে খুঁজলেই এখন দেখা যাবে, তাঁদের একজন না একজন সদস্য হাই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগছেন৷ অথচ, এই সমস্যায় আমাদের কোন কোন খাবার খাওয়া উচিত, কোন কোন খাবার একেবারেই নয় সেটা জানা অবশ্যই প্রয়োজনীয়৷ তাছাড়া কোন কোন খাবার খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে, সেটা জানাও আমাদের জন্য জরুরি৷এমন অনেক খাবার রয়েছে, যা খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যায়৷ আবার, অন্যদিকে, অনেক খাবার এমনও রয়েছে যেগুলি খেলে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমে। যদি আপনি হাই কোলেস্টেরলের সমস্যায় ভুগে থাকেন, তাহলে এই প্রতিবেদনে থাকা পরামর্শ অবশ্যই মেনে চলা উচিত৷ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব রিডিং-এর এক গবেষণায় জানা গিয়েছে, প্রতিদিন সকালে ২টি করে আপেল খেলে শরীরের শিরা-ধমনীতে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল ৪০ শতাংশ কমে যায়।আপেল রক্তনালীগুলি শিথিল করে এবং হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটায়। আসলে আপেলে প্রচুর পরিমাণে পলিফেনল এবং ফাইবার রয়েছে। এই দুটি উপাদানই শরীরে জমে থাকা খারাপ কোলেস্টেরল বের করে দিতে সাহায্য করে।প্রতিদিন সকালে একটি বা দু’টি আপেল খাওয়া উচিত। আপেল খেলে রক্তবাহিকায় রক্ত চলাচল ভাল হয়। আপেল লিভারে উৎপন্ন কোলেস্টেরলের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করে। আপেলের পুষ্টিগুণ শরীরে উপস্থিত অতিরিক্ত কোলেস্টেরল দূর করে এবং ধমনীর কাজ সহজ হয়। এটি হার্টকেও শক্তিশালী করে। আপেল খাওয়া হার্ট অ্যাটাক এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে।গবেষকদের মতে, অল্পবয়সিরা যদি প্রতিদিন ২টি করে আপেল খান, তবে তাঁরা বেশি উপকার পাবেন, তবে বয়স্করাও প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে উপকার পেতে পারেন। সামগ্রিকভাবে, আপনি যদি প্রতিদিন একটি বা দুটি আপেল খান তবে এটি খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে অনেক সাহায্য করতে পারে। তবে যাঁদের অত্যধিক কোলেস্টেরল আছে, তাঁরা অবশ্যই চিকিসকের পরামর্শমতো ওষুধ খাবেন এবং তার সাথে আপেল খাওয়াও শুরু করতে পারেন।বিশেষজ্ঞদের মতে, আপেলকে কিন্তু কখনও কোলেস্টরেলের ওষুধের বিকল্প হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে না, তবে ওষুধের সঙ্গে আপেল খেলে কোলেস্টেরল থেকে অনেকাংশে মুক্তি পাওয়া যায়। যাইহোক, ওষুধ এবং খাদ্যাভ্যাস ছাড়াও, প্রতিদিনের ব্যায়াম এবং উন্নত জীবনধারা প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে।Disclaimer: এই প্রতিবেদনের সত্যতা নিউজ ১৮ বাংলা নিশ্চিত করে না৷ প্রত্যেকটা মানুষ এবং তাঁদের রোগের ধরন একেক রকম৷ তাই নতুন কিছু প্রয়োগ করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন৷
বর্তমানে চাপ প্রফেশন্যাল বা পার্সোনাল জীবনের চাপের ফলে জীবনের নানান ধরনের সমস্যা দেখতে পাওয়া যায় ৷ মূলত নানান ধরনের খারাপ আবহে কোলেস্টেরল নামক রোগ ভয়ঙ্কর বাস শরীরে হয়ে থাকে ৷ প্রতীকী ছবি ৷চিকিৎসক নরেশ ট্রেহান সূত্রে জানতে পারা গিয়েছে খারাপ জীবন শৈলী, খাবার দাবার, ঘুমানো-সহ নানান অভ্যাস জীবনকে জেরবার করে ঠিক তখনই যখন এই অভ্যাসগুলি বদলে ফেলতে হয় নইলে চাপে পড়তে হয়ে কেননা এই খারাপ জীবনশৈলী বিরাট প্রভাব ফেলে ৷ প্রতীকী ছবি ৷বেশি পরিমাণে, নুন, চিনি, স্যাচুরেটেড ফ্যাটে ভরপুর হাইকোলেস্টেরল ও খারাপ আনহেল্দি ফ্যাট সেবন থেকে বিরত থাকতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরলের রোগীদের এই তিনটি খাবারের থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে ৷ তেলে ভরপুর খাবারের থেকে বাঁচতে হবে ৷ তেল জাতীয় খাবার যেমন লুচি, কচুরি, সিঙ্গাড়া ৷ প্রতীকী ছবি ৷ত্যাগ করতে হবে, কখনও কখনও এই খাবারগুলি যদি খান সেক্ষেত্রে মাত্রা কমিয়ে দিতে হবে ৷ এছাড়াও এয়ার ফ্রাই করে খেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷হাই কোলেস্টেরলে প্রেসেসড ফুড অত্যন্ত পরিমাণে খারাপ ৷ বেকারির খাবার, কুকিজ, কেক পেস্ট্রিতে ফ্যাটের পরিমাণ বেশি পরিমাণে হয়ে থাকে ৷ তাই এই খাবার একদমই নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷কোলেস্টেরল বেশি পরিমাণে ক্ষতি করতে পারে এমন পানীয় যা চিনিতে ভরপুর, সোডা বা বেশি পরিমাণে মিষ্টি খাওয়া মোটেই উচিৎ নয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷রেড মিট কোনও ভাবেই খাওয়া উচিৎ নয় কোলেস্টেরলে ৷ রেডমিটে স্যাচুরেটেড ফ্যাটের মাত্রা বেশি পরিমাণে ৷ রেডমিট ছাড়াও নিরামিষ খাওয়ার আগে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷উপরোক্ত বিষয় মানতে নিউজ ১৮ বাংলা বাধ্য বা অনুরোধ করেনা নিজের বিচার বুদ্ধি সহযোগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ ব্যবহারিক প্রয়োগের আগে সিদ্ধান্ত নিন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
