শাস্ত্রীয় সঙ্গীত ‘নাদ’-এর আসর যেন চাঁদের হাট! বিক্রম ঘোষ থেকে পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায়ের সুরে ভাসল কলকাতাবাসী

সঙ্গীতের আসর কলকাতায় নতুন নয়। কিন্তু 'নাদ' এমন এক অভিনব উচ্চমানের শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের আসর যেখানে শ্রোতারা বিরল যুগলবন্দির সুর-তাল-ছন্দের সাক্ষী থাকতে পারেন। এবারেও তার ব্যতিক্রম নয়।
সঙ্গীতের আসর কলকাতায় নতুন নয়। কিন্তু ‘নাদ’ এমন এক অভিনব  শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের আসর যেখানে শ্রোতারা বিরল যুগলবন্দির সুর-তাল-ছন্দের সাক্ষী থাকতে পারেন। এবারেও তার ব্যতিক্রম নয়।
ভারতীয় বিদ্যা ভবন এবং পন্ডিত শঙ্কর ঘোষ তবলা ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে বসেছিল "নাদ"-এর আসর। গোটা অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন পন্ডিত বিক্রম ঘোষ। 'নাদ'-এর এবার তিন বছর। কিন্তু এই তিন বছরেই কলকাতাবাসীর মন জয় করে নিয়েছে এই অনুষ্ঠান।
ভারতীয় বিদ্যা ভবন এবং পন্ডিত শঙ্কর ঘোষ তবলা ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে বসেছিল “নাদ”-এর আসর। গোটা অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধানে ছিলেন পন্ডিত বিক্রম ঘোষ। ‘নাদ’-এর এবার তিন বছর। কিন্তু এই তিন বছরেই কলকাতাবাসীর মন জয় করে নিয়েছে এই অনুষ্ঠান।
এবারে ২৯ থেকে ৩১ মার্চ এই তিনদিন ধরে বসেছিল 'নাদ'-এর আসর। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তাবড় তাবড় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে কেবল ধ্রুপদী শাস্ত্রীয় সঙ্গীত নয়, সঙ্গে এবারে ছিল গজল, কাওয়ালি এবং ফিউশন। অন্যান্য বছরের মতো এবারেও এই অনুষ্ঠানের কোনও টিকিট মূল্য ছিল না। 
এবারে ২৯ থেকে ৩১ মার্চ এই তিনদিন ধরে বসেছিল ‘নাদ’-এর আসর। শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের তাবড় তাবড় শিল্পীরা অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তবে কেবল ধ্রুপদী শাস্ত্রীয় সঙ্গীত নয়, সঙ্গে এবারে ছিল গজল, কাওয়ালি এবং ফিউশন। অন্যান্য বছরের মতো এবারেও এই অনুষ্ঠানের কোনও টিকিট মূল্য ছিল না।
উস্তাদ তফিক কুরেশি এবং পন্ডিত বিক্রম ঘোষের ফিউশন-যুগলবন্দি ছিল এবারের অন্যতম আকর্ষণ। চারুকেশী রাগ শোনালেন তাঁরা।
উস্তাদ তফিক কুরেশি এবং পন্ডিত বিক্রম ঘোষের ফিউশন-যুগলবন্দি ছিল এবারের অন্যতম আকর্ষণ। চারুকেশী রাগ শোনালেন তাঁরা।
'নাদ'-এর দ্বিতীয় দিনে ছিল পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায় এবং পন্ডিত কুমার বোসের যুগলবন্দি। পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায় বাজালেন  রাগ পুরিয়া ধানেশ্রী (আলাপ, বিলম্বিত ও দ্রুত ত্রিতাল গত, পিলু রাগ ও তৎসহ রাগমালা)। পূর্বায়নের কথায়, "বিক্রম ঘোষের মত গুণী শিল্পী যখন এমন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, সেই অনুষ্ঠান একটা অন্য মাত্রা পায়। আমি এখন মুম্বই থাকি, তবে কলকাতার দর্শক সব সময় আমার কাছে স্পেশাল।"
‘নাদ’-এর দ্বিতীয় দিনে ছিল পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায় এবং পন্ডিত কুমার বোসের যুগলবন্দি। পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায় বাজালেন  রাগ পুরিয়া ধানেশ্রী (আলাপ, বিলম্বিত ও দ্রুত ত্রিতাল গত, পিলু রাগ ও তৎসহ রাগমালা)। পূর্বায়নের কথায়, “বিক্রম ঘোষের মত গুণী শিল্পী যখন এমন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন, সেই অনুষ্ঠান একটা অন্য মাত্রা পায়। আমি এখন মুম্বই থাকি, তবে কলকাতার দর্শক সব সময় আমার কাছে স্পেশাল।”
এই দিনেই ছিলেন পূর্বায়নের স্ত্রী গায়ত্রী অশোকান এবং পন্ডিত পৃথবী গন্ধর্ব-এর গজল-কাওয়ালি সন্ধ্যা। এই গজল-কাওয়ালি এবারের 'নাদ'সন্ধ্যায় নতুন সংযোজন। এছাড়া ছিল পন্ডিত রাজেন্দ্র গঙ্গাইয়ের কত্থক, পদ্মশ্রী গীতা চন্দ্রনের ভারতনাট্যম, অরুণা সাইরাম এবং বিক্রম ঘোষের যুগলবন্দি। 
এই দিনেই ছিলেন পূর্বায়নের স্ত্রী গায়ত্রী অশোকান এবং পন্ডিত পৃথবী গন্ধর্ব-এর গজল-কাওয়ালি সন্ধ্যা। এই গজল-কাওয়ালি এবারের ‘নাদ’সন্ধ্যায় নতুন সংযোজন। এছাড়া ছিল পন্ডিত রাজেন্দ্র গঙ্গাইয়ের কত্থক, পদ্মশ্রী গীতা চন্দ্রনের ভারতনাট্যম, অরুণা সাইরাম এবং বিক্রম ঘোষের যুগলবন্দি।
অরুণা সাইরাম পরিবেশন করেন রাগ গম্ভীর নাটৈ, হিন্দোলম্ রাগের আধারে সংগীত। যমুনা-কল্যাণী রাগ আধারিত জনপ্রিয় "কৃষ্ণা নি বেগানে বারো", " জাগো তুমি জাগো" ।
অরুণা সাইরাম পরিবেশন করেন রাগ গম্ভীর নাটৈ, হিন্দোলম্ রাগের আধারে সংগীত। যমুনা-কল্যাণী রাগ আধারিত জনপ্রিয় “কৃষ্ণা নি বেগানে বারো”, ” জাগো তুমি জাগো” ।
ভারতীয় বিদ্যা ভবন-এর পক্ষ থেকে জি ভি সুব্রহ্মমনিয়ম এবং বিক্রম ঘোষ দুজনেই চেয়েছিলেন কলকাতার সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঐতিহ্যে অন্য মাত্রা আনতে। বলাই বাহুল্য, কলকাতায় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঐতিহ্যে 'নাদ' সেই নতুন পালক।
ভারতীয় বিদ্যা ভবন-এর পক্ষ থেকে জি ভি সুব্রহ্মমনিয়ম এবং বিক্রম ঘোষ দুজনেই চেয়েছিলেন কলকাতার সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঐতিহ্যে অন্য মাত্রা আনতে। বলাই বাহুল্য, কলকাতায় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের ঐতিহ্যে ‘নাদ’ সেই নতুন পালক।
পন্ডিত বিক্রম ঘোষ বলেন, "প্রথম বছর থেকেই অভূতপূর্ব সাড়া আমরা পাচ্ছি। এবারেও সেই একইরকম সাড়া আমরা পেয়েছি। অনেক দর্শক টিকিটের অভাবে ফিরে গিয়েছেন।"
পন্ডিত বিক্রম ঘোষ বলেন, “প্রথম বছর থেকেই অভূতপূর্ব সাড়া আমরা পাচ্ছি। এবারেও সেই একইরকম সাড়া আমরা পেয়েছি। অনেক দর্শক টিকিটের অভাবে ফিরে গিয়েছেন।”