বাটাগুড় বাস্কা

Endangered Turtle: বাটাগুর বাস্কা কি ফিরে পাবে হারানো সবকিছু! সুন্দরবনে চলছে উদ্যোগ

দক্ষিণ ২৪ পরগনা : নাম বাটাগুড় বাস্কা। একসময় সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় দেখতে পাওয়া গেলেও, কালক্রমে এই বাটাগুড় বাস্কা নামের কচ্ছপটি হারিয়ে যেতে বসেছিল। তবে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের উদ্যোগে এই বাটাগুর বাস্কা ফিরে পেতে চলেছে হারানো সবকিছু।
নাম বাটাগুড় বাস্কা। একসময় সুন্দরবনের বিভিন্ন এলাকায় দেখতে পাওয়া গেলেও, কালক্রমে এই বাটাগুড় বাস্কা নামের কচ্ছপটি হারিয়ে যেতে বসেছিল। তবে সুন্দরবন ব্যাঘ্র প্রকল্পের উদ্যোগে এই বাটাগুর বাস্কা ফিরে পেতে চলেছে হারানো সবকিছু।
একসময় এমন হয়েছিল সুন্দরবনের নদী, খাঁড়ি কোথাও হদিশ মিলছিল না এই কচ্ছপের। সেই অবস্থার পরিবর্তন করতে কয়েকটি ডিম নিয়েই সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছিল বনদফতর।
একসময় এমন হয়েছিল সুন্দরবনের নদী, খাঁড়ি কোথাও হদিশ মিলছিল না এই কচ্ছপের। সেই অবস্থার পরিবর্তন করতে কয়েকটি ডিম নিয়েই সংরক্ষণের ব্যবস্থা করেছিল বনদফতর।
সেই ডিম ফুটে বের হওয়া ছানা থেকে বাড়তে বাড়তে, তা আজ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫০ এ। এই সংখ্যাকে চলছে আরও বাড়ানোর কাজ।সুন্দরবন থেকে শুরু করে মায়ানমার, থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া উপকূল পর্যন্ত বিচরণ করত এই কচ্ছপ।
সেই ডিম ফুটে বের হওয়া ছানা থেকে বাড়তে বাড়তে, তা আজ গিয়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫০ এ। এই সংখ্যাকে চলছে আরও বাড়ানোর কাজ।সুন্দরবন থেকে শুরু করে মায়ানমার, থাইল্যান্ড হয়ে মালয়েশিয়া উপকূল পর্যন্ত বিচরণ করত এই কচ্ছপ।
এই কচ্ছপগুলি সুন্দরবনের পরিবেশে সঠিক ভাবে মানিয়ে নিতে পারছে কি না, সেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে কচ্ছপগুলি সুন্দরবনের প্রকৃতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সক্ষম। অদূর ভবিষ্যতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে পরিবেশে।
এই কচ্ছপগুলি সুন্দরবনের পরিবেশে সঠিক ভাবে মানিয়ে নিতে পারছে কি না, সেই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে। দেখা গিয়েছে কচ্ছপগুলি সুন্দরবনের প্রকৃতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সক্ষম। অদূর ভবিষ্যতে তাদের ছেড়ে দেওয়া হবে পরিবেশে।
ফলে বাটাগুর বাস্কা কি ফিরে পাবে তাদের হারানো ঐতিহ্য। রাজত্ব করে বেড়াবে সুন্দরবনের জলে জঙ্গলে। এমনই আশা করছেন বন দফতরের কর্মকর্তারা। আর বেশ কয়েকটা বছরের অপেক্ষা তার পর আবার আগের মতই সুন্দরবনে নির্ভয়ে বিচরণ করবে এই কচ্ছপ।
ফলে বাটাগুর বাস্কা কি ফিরে পাবে তাদের হারানো ঐতিহ্য। রাজত্ব করে বেড়াবে সুন্দরবনের জলে জঙ্গলে। এমনই আশা করছেন বন দফতরের কর্মকর্তারা। আর বেশ কয়েকটা বছরের অপেক্ষা তার পর আবার আগের মতই সুন্দরবনে নির্ভয়ে বিচরণ করবে এই কচ্ছপ।